অনলাইন ডেস্ক
জেনারেশন জি অর্থাৎ ১৯৯৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে জন্ম নেওয়া প্রজন্মের মধ্যে অদ্ভুত সব প্রবণতা (ট্রেন্ড) লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তাদের কিছু অংশের মধ্যে বহু কাঙ্ক্ষিত একটি লাইফস্টাইল হলো স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ড। কোনো কাজকর্ম নেই, সারা দিন ঘরে থাকা প্রেমিকা বা স্ত্রীকে বোঝাচ্ছে তারা। গতানুগতিক গৃহিণী থেকে এ ধারণাটি বেশ আলাদা। টিকটক ও ইনস্টাগ্রামের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই ট্রেন্ড। এ সংক্রান্ত ভিডিওগুলোতে দেখা যায়, নারী সঙ্গীটির যেন গার্হস্থ্য কাজের কোনো দায়িত্ব নেই; নিজেকে আরও সুন্দর আকর্ষণীয় করে উপস্থাপনাতেই তার সারা দিনের ব্যস্ততা।
এ ধরনের জীবনধারা বিলাসিতায় আরাম আয়েশের অলস জীবনযাপনের কথাই বলে। এ ধরনের লাইফস্টাইলের ভিডিওতে দেখা যায়, ঘরে থাকা প্রেমিকা বা তরুণী স্ত্রী বিশাল এক অ্যাপার্টমেন্টে শুভ্র বিছানায় ঘুম থেকে জেগে আড়মোড়া ভাঙছে। এরপর অফিসগামী পুরুষ সঙ্গীটির জন্য নাশতা বানায়। তবে এরা সাধারণত প্যানকেকই বানায়! স্বামীকে দরজা পার করে দেওয়ার পরই এরা রূপচর্চায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে। পুরোদিনটাই তাদের কাটে নিজেকে নিয়ে।
এদের ধ্যানজ্ঞানে শুধু মেদহীন শরীর, কাচের মতো ঝকঝকে ত্বক আর হালফ্যাশনের জামা–জুতো। এরা ব্যায়াম, ফেসিয়াল, দুপুরের হালকা খাবার আর ব্যক্তিগত উন্নতি বা শখের কাজে সময় কাটায়।
এই ট্রেন্ডের ভিডিওতে ঘরের বিলাসী সাজসজ্জা আর আয়েশি জীবন দেখে অনেকেই প্রভাবিত হয়। এ ধরনের জীবনধারার জটিলতার দিক নিয়ে খুব কম মানুষই ভাবে। বিলাসিতা আর ঝকঝকে চেহারায় চোখ ধাঁধিয়ে যায় অনেকের।
স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ড ট্রেন্ডের সমালোচকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টিকে অতি সাধারণ ও সহজলভ্য হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। এতে অবাস্তব প্রত্যাশা তৈরি হতে পারে। অনেকেই এই ট্রেন্ডের অনলাইন চিত্র ও বাস্তব চিত্রের মধ্যে বিস্তর ফারাক উপস্থাপন করতে চেয়েছেন। এ ট্রেন্ডটির আর্থ–সামাজিক প্রেক্ষাপটও বিবেচনার কথা বলেছেন অনেকে।
বর্তমান ট্রেন্ডটি বুঝতে হলে এর ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটও জানতে হবে। বহুকাল ধরেই গৃহিণীরা গৃহস্থালির কাজ ও সন্তান লালন পালন করে আসছে। এখনকার মতো তাঁরা নিজের প্রতি প্রতি অত গুরুত্ব দিতেন না। স্বামী–সন্তানের যত্ন আর সংসারের দৈনন্দিন কাজেই কেটে যেত সারা দিন। কিন্তু এখনকার প্রজন্মের মধ্যে সঙ্গীর কর্মজীবনে সহযোগিতা বা সন্তান লালনপালনের চেয়ে আত্মকেন্দ্রিক কাজগুলোই মুখ্য হয়ে উঠছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ভূমিকা
স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ড প্রতিচ্ছবির ব্যাপক প্রচারের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে দায়ী করা যেতে পারে। প্ল্যাটফর্মগুলোতে এ লাইফস্টাইলের আকর্ষণীয় দিকগুলোই কেবল তুলে ধরা হয়। কিন্তু জীবনের চ্যালেঞ্জ ও সাংসারিক বাস্তবতাকে এড়িয়ে চলা হয়। ইনস্টাগ্রামে ছবিগুলোতে কেবল নান্দনিকভাবে সুন্দর মুহূর্ত তুলে ধরা হয়। টিকটক ভিডিওতে স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ডের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডগুলো শেয়ার করা হয়। এ প্ল্যাটফর্মগুলোতে ভিডিও থেকে ইনফ্লুয়েন্সারেরা স্পনসর কনটেন্ট, ব্র্যান্ড ডিল ও বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে থাকেন।
অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট
স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ড লাইফস্টাইলের অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নেওয়া জরুরি। ভিডিওগুলো যেভাবে উপস্থাপন করা হয়, সেটিই বিশ্বাস করলে—কোনো ধরনের আয়–উপার্জন ছাড়া এমন বিলাসী ও আয়েশি জীবনযাপনের জন্য ধনী সঙ্গী বা পারিবারিক অঢেল সম্পত্তির প্রয়োজন। কিন্তু নারীর অর্থনৈতিক স্বাধীনতার বিপরীতে দীর্ঘ মেয়াদে পরনির্ভরশীলতা আধুনিক মানুষের জন্য স্বস্তিদায়ক হতে পারে না। স্বামীর ঘরে সাজানো পালঙ্কে সেজেগুজে বসে থাকা অকর্মণ্য পাটরানি হওয়ার পুরুষতান্ত্রিক সমাজে তথাকথিত মেয়েলি বাসনার ইঙ্গিতই দিচ্ছে এই ট্রেন্ড।
এ ধরনের জীবনধারার কারণে লিঙ্গবৈষম্যের পুরোনো রূপটিই নতুন করে ফিরে আসার প্রেক্ষাপট তৈরি হচ্ছে। এতে প্রভাবিত নারীরা এমন এক ধরনের আয়েশি জীবন চাইবে যা বাস্তবে সম্ভব নয়।
এ ধরনের জীবনযাপনে মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টিও বিবেচনায় নেওয়া দরকার। দৃশ্যত চাপমুক্ত জীবন মনে হলেও প্রকৃত চিত্র এমনটি হওয়ার কথা নয়। ঘর এবং নিজেকে সব সময় আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করার চেষ্টা নিঃসন্দেহে মানসিক চাপ তৈরি করে। এতে নারী মানসিকভাবে আরও বেশি অরক্ষিত ও নাজুক হয়ে পড়তে পারে। একজন স্বাধীন ও স্বনির্ভর নারী যতটা আত্মবিশ্বাসী হোন, ভিডিওতে দেখানো জীবনযাপনে অভ্যস্ত কোনো নারীর কাছে সেটি অধরাই থেকে যাবে।
বলা যায়, স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ড ট্রেন্ডটি নতুন মোড়কে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীর অনুগত ও আত্মসমর্পণমূলক জীবনধারারই প্রতিরূপ। এ মোড়কটি জেন–জি সংস্কৃতি ও অনলাইন নান্দনিকতার রঙিন মোড়কে অস্বস্তিকর পশ্চাতে ফিরে যাওয়ার ইঙ্গিত।
জেনারেশন জি অর্থাৎ ১৯৯৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে জন্ম নেওয়া প্রজন্মের মধ্যে অদ্ভুত সব প্রবণতা (ট্রেন্ড) লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তাদের কিছু অংশের মধ্যে বহু কাঙ্ক্ষিত একটি লাইফস্টাইল হলো স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ড। কোনো কাজকর্ম নেই, সারা দিন ঘরে থাকা প্রেমিকা বা স্ত্রীকে বোঝাচ্ছে তারা। গতানুগতিক গৃহিণী থেকে এ ধারণাটি বেশ আলাদা। টিকটক ও ইনস্টাগ্রামের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই ট্রেন্ড। এ সংক্রান্ত ভিডিওগুলোতে দেখা যায়, নারী সঙ্গীটির যেন গার্হস্থ্য কাজের কোনো দায়িত্ব নেই; নিজেকে আরও সুন্দর আকর্ষণীয় করে উপস্থাপনাতেই তার সারা দিনের ব্যস্ততা।
এ ধরনের জীবনধারা বিলাসিতায় আরাম আয়েশের অলস জীবনযাপনের কথাই বলে। এ ধরনের লাইফস্টাইলের ভিডিওতে দেখা যায়, ঘরে থাকা প্রেমিকা বা তরুণী স্ত্রী বিশাল এক অ্যাপার্টমেন্টে শুভ্র বিছানায় ঘুম থেকে জেগে আড়মোড়া ভাঙছে। এরপর অফিসগামী পুরুষ সঙ্গীটির জন্য নাশতা বানায়। তবে এরা সাধারণত প্যানকেকই বানায়! স্বামীকে দরজা পার করে দেওয়ার পরই এরা রূপচর্চায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে। পুরোদিনটাই তাদের কাটে নিজেকে নিয়ে।
এদের ধ্যানজ্ঞানে শুধু মেদহীন শরীর, কাচের মতো ঝকঝকে ত্বক আর হালফ্যাশনের জামা–জুতো। এরা ব্যায়াম, ফেসিয়াল, দুপুরের হালকা খাবার আর ব্যক্তিগত উন্নতি বা শখের কাজে সময় কাটায়।
এই ট্রেন্ডের ভিডিওতে ঘরের বিলাসী সাজসজ্জা আর আয়েশি জীবন দেখে অনেকেই প্রভাবিত হয়। এ ধরনের জীবনধারার জটিলতার দিক নিয়ে খুব কম মানুষই ভাবে। বিলাসিতা আর ঝকঝকে চেহারায় চোখ ধাঁধিয়ে যায় অনেকের।
স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ড ট্রেন্ডের সমালোচকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টিকে অতি সাধারণ ও সহজলভ্য হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। এতে অবাস্তব প্রত্যাশা তৈরি হতে পারে। অনেকেই এই ট্রেন্ডের অনলাইন চিত্র ও বাস্তব চিত্রের মধ্যে বিস্তর ফারাক উপস্থাপন করতে চেয়েছেন। এ ট্রেন্ডটির আর্থ–সামাজিক প্রেক্ষাপটও বিবেচনার কথা বলেছেন অনেকে।
বর্তমান ট্রেন্ডটি বুঝতে হলে এর ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটও জানতে হবে। বহুকাল ধরেই গৃহিণীরা গৃহস্থালির কাজ ও সন্তান লালন পালন করে আসছে। এখনকার মতো তাঁরা নিজের প্রতি প্রতি অত গুরুত্ব দিতেন না। স্বামী–সন্তানের যত্ন আর সংসারের দৈনন্দিন কাজেই কেটে যেত সারা দিন। কিন্তু এখনকার প্রজন্মের মধ্যে সঙ্গীর কর্মজীবনে সহযোগিতা বা সন্তান লালনপালনের চেয়ে আত্মকেন্দ্রিক কাজগুলোই মুখ্য হয়ে উঠছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ভূমিকা
স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ড প্রতিচ্ছবির ব্যাপক প্রচারের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে দায়ী করা যেতে পারে। প্ল্যাটফর্মগুলোতে এ লাইফস্টাইলের আকর্ষণীয় দিকগুলোই কেবল তুলে ধরা হয়। কিন্তু জীবনের চ্যালেঞ্জ ও সাংসারিক বাস্তবতাকে এড়িয়ে চলা হয়। ইনস্টাগ্রামে ছবিগুলোতে কেবল নান্দনিকভাবে সুন্দর মুহূর্ত তুলে ধরা হয়। টিকটক ভিডিওতে স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ডের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডগুলো শেয়ার করা হয়। এ প্ল্যাটফর্মগুলোতে ভিডিও থেকে ইনফ্লুয়েন্সারেরা স্পনসর কনটেন্ট, ব্র্যান্ড ডিল ও বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে থাকেন।
অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট
স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ড লাইফস্টাইলের অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নেওয়া জরুরি। ভিডিওগুলো যেভাবে উপস্থাপন করা হয়, সেটিই বিশ্বাস করলে—কোনো ধরনের আয়–উপার্জন ছাড়া এমন বিলাসী ও আয়েশি জীবনযাপনের জন্য ধনী সঙ্গী বা পারিবারিক অঢেল সম্পত্তির প্রয়োজন। কিন্তু নারীর অর্থনৈতিক স্বাধীনতার বিপরীতে দীর্ঘ মেয়াদে পরনির্ভরশীলতা আধুনিক মানুষের জন্য স্বস্তিদায়ক হতে পারে না। স্বামীর ঘরে সাজানো পালঙ্কে সেজেগুজে বসে থাকা অকর্মণ্য পাটরানি হওয়ার পুরুষতান্ত্রিক সমাজে তথাকথিত মেয়েলি বাসনার ইঙ্গিতই দিচ্ছে এই ট্রেন্ড।
এ ধরনের জীবনধারার কারণে লিঙ্গবৈষম্যের পুরোনো রূপটিই নতুন করে ফিরে আসার প্রেক্ষাপট তৈরি হচ্ছে। এতে প্রভাবিত নারীরা এমন এক ধরনের আয়েশি জীবন চাইবে যা বাস্তবে সম্ভব নয়।
এ ধরনের জীবনযাপনে মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টিও বিবেচনায় নেওয়া দরকার। দৃশ্যত চাপমুক্ত জীবন মনে হলেও প্রকৃত চিত্র এমনটি হওয়ার কথা নয়। ঘর এবং নিজেকে সব সময় আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করার চেষ্টা নিঃসন্দেহে মানসিক চাপ তৈরি করে। এতে নারী মানসিকভাবে আরও বেশি অরক্ষিত ও নাজুক হয়ে পড়তে পারে। একজন স্বাধীন ও স্বনির্ভর নারী যতটা আত্মবিশ্বাসী হোন, ভিডিওতে দেখানো জীবনযাপনে অভ্যস্ত কোনো নারীর কাছে সেটি অধরাই থেকে যাবে।
বলা যায়, স্টে–অ্যাট–হোম গার্লফ্রেন্ড ট্রেন্ডটি নতুন মোড়কে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীর অনুগত ও আত্মসমর্পণমূলক জীবনধারারই প্রতিরূপ। এ মোড়কটি জেন–জি সংস্কৃতি ও অনলাইন নান্দনিকতার রঙিন মোড়কে অস্বস্তিকর পশ্চাতে ফিরে যাওয়ার ইঙ্গিত।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১ দিন আগে