মধ্যরাতের ক্রেভিংয়ে মন ভরিয়ে দেয় একটি চকলেট বার। মেকআপের টোনেও যদি থাকে চকলেট রং, কেমন লাগবে? একদম ঠাট্টা হচ্ছে না। চকলেট টোনের মেকআপ এখন ট্রেন্ড। একটু ডার্ক, মোলায়েম, ক্যারামেল হোক বা টফি—শেডের মেকআপ পুরো লুকে এনে দেবে আভিজাত্য়। কীভাবে করবেন? জানাচ্ছেন কসমেটোলজিস্ট ও শোভন মেকওভারের স্বত্বাধিকারী শোভন সাহা।
চকলেট টোনের মেকআপ যাদের জন্য
৭ জুলাই ছিল বিশ্ব চকলেট দিবস। অবশ্য চকলেটপ্রেমীদের জন্য দিবস কোনো বিষয় নয়। সুযোগ হলেই চকলেট হাতে তুলে নেয় তারা। সে তো গেল জিবের স্বাদ মেটানোর কথা। চকলেট যে ত্বকের স্বাদও মেটাতে পারে, এখন তা অস্বীকার করা যাচ্ছে না। সে জন্যই হয়তো ট্রেন্ডে এখন চকলেট টোনের মেকআপ।
যাদের ত্বকের রঙে একটু গাঢ় বা বাদামি শেড আছে, তাদের চকলেট টোনের মেকআপে খুবই ভালো লাগে। সে ক্ষেত্রে ফাউন্ডেশন থেকে শুরু করে লিপস্টিক, ব্লাশন—সবকিছুতেই চকলেট টোন রাখা সম্ভব। ফাউন্ডেশনের মধ্য়ে কিছু টফি, ক্যারামেল, কোকো, হ্যাজলনাট, ক্যাসিউনাট শেড পাওয়া যায়। ত্বকের রঙের সঙ্গে মানানসই এগুলোর যেকোনোটি ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের চেহারা একটু বেশি ভারী, তাদের ফেস কনট্য়ুর করার ক্ষেত্রেও ব্রাউন বা কোকো রঙের ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের গায়ের রং ফরসা, তারাও স্কিনটোন ডাউন করতে চাইলে চকলেট টোনের মেকআপ করতে পারেন। চকলেট শেডের ফাউন্ডেশন সাধারণত রাতের কোনো অনুষ্ঠান এবং পশ্চিমা ধাঁচের পোশাকের সঙ্গে খুব ভালো যায়।
চকলেটি লিপস
লিপস্টিকে চকলেট রং সেই নব্বইয়ের দশক থেকে সব বয়সীর কাছে জনপ্রিয়। তবে বুঝতে হবে, কোন আকারের ঠোঁটে কোন ধরনের চকলেট টোনের লিপস্টিক ব্যবহার করা ভালো। পুরু ঠোঁটে স্যান্ড ন্য়ুড, ক্যারামেল ন্য়ুড, সেপিয়া ব্রাউন, বার্নট পাম্পকিন ইত্যাদি শেড ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যদিকে পাতলা ঠোঁট হলে ডার্ক ক্যারামেল, ক্যাডবেরি, ডার্ক এসপ্রেসো, ক্যারামেল লাতে ইত্যাদি শেড ব্যবহার করলে ভালো লাগবে। ঠোঁট বেশি পুরু হলে লিপস্টিকের পরিবর্তে লিপগ্লস আর পাতলা হলে ম্যাট লিপস্টিক বেশি মানায়।
চোখের সাজে
চকলেট টোনের মেকআপ করতে চাইলে যে চোখ, ঠোঁট, গালে ব্যবহৃত সব মেকআপ উপকরণই চকলেট টোনের হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। রঙের ভারসাম্য রাখলে ভালো দেখাবে। লিপস্টিক যদি চকলেট রঙের হয়, তাহলে চোখে ন্য়ুড শেডের আইশ্যাডো ব্যবহার করতে পারেন। চোখের কাজলের ক্ষেত্রেও যদি কালোর পরিবর্তে ডার্ক ব্রাউন ব্যবহার করা যায়, তাহলে দেখতে ভালো লাগবে।
ডাস্টি চকলেট অন ফেস
পুরো মুখে নরম চকলেটি আভা চাইলে টফি, ক্যাডবেরি, ক্যারামেল—এই শেডগুলো পারসেন্টেজ বুঝে চোখ, ঠোঁট ও গালে ব্যবহার করা যায়। লিপস্টিক ও আইশ্যাডোতে টফি, ক্যারামেল, ক্যাডবেরি শেডগুলো বেছে নেওয়া যায়। ব্লাশনের ক্ষেত্রেও চকলেট বা ব্রাউন শেডের ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে।
চকলেট টোনের মেকআপ যাদের জন্য
৭ জুলাই ছিল বিশ্ব চকলেট দিবস। অবশ্য চকলেটপ্রেমীদের জন্য দিবস কোনো বিষয় নয়। সুযোগ হলেই চকলেট হাতে তুলে নেয় তারা। সে তো গেল জিবের স্বাদ মেটানোর কথা। চকলেট যে ত্বকের স্বাদও মেটাতে পারে, এখন তা অস্বীকার করা যাচ্ছে না। সে জন্যই হয়তো ট্রেন্ডে এখন চকলেট টোনের মেকআপ।
যাদের ত্বকের রঙে একটু গাঢ় বা বাদামি শেড আছে, তাদের চকলেট টোনের মেকআপে খুবই ভালো লাগে। সে ক্ষেত্রে ফাউন্ডেশন থেকে শুরু করে লিপস্টিক, ব্লাশন—সবকিছুতেই চকলেট টোন রাখা সম্ভব। ফাউন্ডেশনের মধ্য়ে কিছু টফি, ক্যারামেল, কোকো, হ্যাজলনাট, ক্যাসিউনাট শেড পাওয়া যায়। ত্বকের রঙের সঙ্গে মানানসই এগুলোর যেকোনোটি ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের চেহারা একটু বেশি ভারী, তাদের ফেস কনট্য়ুর করার ক্ষেত্রেও ব্রাউন বা কোকো রঙের ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের গায়ের রং ফরসা, তারাও স্কিনটোন ডাউন করতে চাইলে চকলেট টোনের মেকআপ করতে পারেন। চকলেট শেডের ফাউন্ডেশন সাধারণত রাতের কোনো অনুষ্ঠান এবং পশ্চিমা ধাঁচের পোশাকের সঙ্গে খুব ভালো যায়।
চকলেটি লিপস
লিপস্টিকে চকলেট রং সেই নব্বইয়ের দশক থেকে সব বয়সীর কাছে জনপ্রিয়। তবে বুঝতে হবে, কোন আকারের ঠোঁটে কোন ধরনের চকলেট টোনের লিপস্টিক ব্যবহার করা ভালো। পুরু ঠোঁটে স্যান্ড ন্য়ুড, ক্যারামেল ন্য়ুড, সেপিয়া ব্রাউন, বার্নট পাম্পকিন ইত্যাদি শেড ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যদিকে পাতলা ঠোঁট হলে ডার্ক ক্যারামেল, ক্যাডবেরি, ডার্ক এসপ্রেসো, ক্যারামেল লাতে ইত্যাদি শেড ব্যবহার করলে ভালো লাগবে। ঠোঁট বেশি পুরু হলে লিপস্টিকের পরিবর্তে লিপগ্লস আর পাতলা হলে ম্যাট লিপস্টিক বেশি মানায়।
চোখের সাজে
চকলেট টোনের মেকআপ করতে চাইলে যে চোখ, ঠোঁট, গালে ব্যবহৃত সব মেকআপ উপকরণই চকলেট টোনের হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। রঙের ভারসাম্য রাখলে ভালো দেখাবে। লিপস্টিক যদি চকলেট রঙের হয়, তাহলে চোখে ন্য়ুড শেডের আইশ্যাডো ব্যবহার করতে পারেন। চোখের কাজলের ক্ষেত্রেও যদি কালোর পরিবর্তে ডার্ক ব্রাউন ব্যবহার করা যায়, তাহলে দেখতে ভালো লাগবে।
ডাস্টি চকলেট অন ফেস
পুরো মুখে নরম চকলেটি আভা চাইলে টফি, ক্যাডবেরি, ক্যারামেল—এই শেডগুলো পারসেন্টেজ বুঝে চোখ, ঠোঁট ও গালে ব্যবহার করা যায়। লিপস্টিক ও আইশ্যাডোতে টফি, ক্যারামেল, ক্যাডবেরি শেডগুলো বেছে নেওয়া যায়। ব্লাশনের ক্ষেত্রেও চকলেট বা ব্রাউন শেডের ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
৭ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
৭ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
৭ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে