এস এম সামিন ওয়াসিফ
মেঘের উপত্যকায় জীবনের একটা অংশ কাটালে কেমন হবে বলুন তো? যেখানে আপনি থাকবেন মেঘের সমুদ্রের ওপরে পাহাড়ের চূড়ায়। হঠাৎ দেখা যাবে একদিকে বৃষ্টি, অন্যদিকে রোদ। সবকিছু মিলে যেন স্বর্গের এক খণ্ড এই পৃথিবীর বুকে। বলছি মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালির কথা।
কীভাবে যাবেন
সাজেক যেতে হলে প্রথমে যেতে হবে খাগড়াছড়ি। লোকসংখ্যা বেশি হলে গাড়ি রিজার্ভ করে যেতে পারেন। অথবা ঢাকার আব্দুল্লাহপুর বা সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে বিভিন্ন গাড়িতে খাগড়াছড়ি যেতে হবে। নন-এসি ও এসি বাসের ভাড়া আলাদা হবে। খাগড়াছড়িতে নেমে চান্দের গাড়ি বা ম্যাক্সিমায় চড়ে সাজেকে যেতে হবে। পাহাড়ের দেড়-দুই ঘণ্টার এই পথ অতিক্রম করে আপনি পৌঁছে যাবেন মেঘের রাজ্য সাজেকে।
থাকবেন কোথায়
সাজেক ভ্যালিতে বর্তমানে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ১২০টি রিসোর্ট রয়েছে। সাজেকের বাঁ পাশের রিসোর্টগুলো থেকে বাংলাদেশ এবং ডান পাশের রিসোর্টগুলো থেকে মিজোরামের ভিউ পাওয়া যায়।
প্রতিটি রিসোর্ট থেকে পাহাড় ও মেঘের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। হোটেল বা রিসোর্ট বুক করেই সাজেকে আসা ভালো। হঠাৎ চলে এলে থাকার জায়গা না-ও পেতে পারেন।
পিক সিজনে রিসোর্টে প্রতিটি কক্ষের এক রাতের ভাড়া পড়বে রবি থেকে বৃহস্পতিবার ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকা। আর শুক্র-শনিবার সেটা বেড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকা হতে পারে কিংবা তারও কিছু বেশি। তবে অফ সিজনে এখানে রুম ভাড়া অনেকটাই কম থাকে।
খাওয়াদাওয়া
এখানে বেশ কিছু ভালো মানের রেস্তোরাঁ আছে। সেগুলোতে দেখেশুনে খেতে পারেন।
সাজেকে ঘোরাঘুরি
পুরো সাজেক দুর্দান্ত সুন্দর জায়গা। তবে এখানে দেখার কিছু জনপ্রিয় জায়গা আছে।
লুসাই গ্রাম
এখানে প্রবেশমূল্য ৩০ টাকা। লুসাই গ্রামে দেখা যাবে পাহাড়ের জীবনযাপন, ঐতিহ্য।
কংলাক পাহাড়
কংলাক পাহাড়ের চূড়ায় যেতে হলে আপনাকে বেশ কিছু রাস্তা ট্র্যাকিং করতে হবে। এখান থেকে দেখা সূর্যাস্ত আপনার স্মৃতিতে সব সময় বিচরণ করবে।
হ্যালি প্যাড
ভোরে সূর্যোদয় দেখার জন্য জনপ্রিয় জায়গা এটি। সে সময় মেঘের আস্তরণ এতটাই ঘন থাকে যে পাহাড়ের নিচের অংশ দেখা যায় না।
জরুরি তথ্য
■ একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে রাখবেন।
■ জরুরি কিছু ওষুধ নিয়ে যাবেন।
■ ট্র্যাকিংবান্ধব জুতা সঙ্গে রাখবেন।
■ সাজেকে সবকিছুর দাম কিছুটা বেশি। তাই প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সঙ্গে নিয়ে যাবেন।
■ যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলবেন না।
মেঘের উপত্যকায় জীবনের একটা অংশ কাটালে কেমন হবে বলুন তো? যেখানে আপনি থাকবেন মেঘের সমুদ্রের ওপরে পাহাড়ের চূড়ায়। হঠাৎ দেখা যাবে একদিকে বৃষ্টি, অন্যদিকে রোদ। সবকিছু মিলে যেন স্বর্গের এক খণ্ড এই পৃথিবীর বুকে। বলছি মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালির কথা।
কীভাবে যাবেন
সাজেক যেতে হলে প্রথমে যেতে হবে খাগড়াছড়ি। লোকসংখ্যা বেশি হলে গাড়ি রিজার্ভ করে যেতে পারেন। অথবা ঢাকার আব্দুল্লাহপুর বা সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে বিভিন্ন গাড়িতে খাগড়াছড়ি যেতে হবে। নন-এসি ও এসি বাসের ভাড়া আলাদা হবে। খাগড়াছড়িতে নেমে চান্দের গাড়ি বা ম্যাক্সিমায় চড়ে সাজেকে যেতে হবে। পাহাড়ের দেড়-দুই ঘণ্টার এই পথ অতিক্রম করে আপনি পৌঁছে যাবেন মেঘের রাজ্য সাজেকে।
থাকবেন কোথায়
সাজেক ভ্যালিতে বর্তমানে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ১২০টি রিসোর্ট রয়েছে। সাজেকের বাঁ পাশের রিসোর্টগুলো থেকে বাংলাদেশ এবং ডান পাশের রিসোর্টগুলো থেকে মিজোরামের ভিউ পাওয়া যায়।
প্রতিটি রিসোর্ট থেকে পাহাড় ও মেঘের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। হোটেল বা রিসোর্ট বুক করেই সাজেকে আসা ভালো। হঠাৎ চলে এলে থাকার জায়গা না-ও পেতে পারেন।
পিক সিজনে রিসোর্টে প্রতিটি কক্ষের এক রাতের ভাড়া পড়বে রবি থেকে বৃহস্পতিবার ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকা। আর শুক্র-শনিবার সেটা বেড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকা হতে পারে কিংবা তারও কিছু বেশি। তবে অফ সিজনে এখানে রুম ভাড়া অনেকটাই কম থাকে।
খাওয়াদাওয়া
এখানে বেশ কিছু ভালো মানের রেস্তোরাঁ আছে। সেগুলোতে দেখেশুনে খেতে পারেন।
সাজেকে ঘোরাঘুরি
পুরো সাজেক দুর্দান্ত সুন্দর জায়গা। তবে এখানে দেখার কিছু জনপ্রিয় জায়গা আছে।
লুসাই গ্রাম
এখানে প্রবেশমূল্য ৩০ টাকা। লুসাই গ্রামে দেখা যাবে পাহাড়ের জীবনযাপন, ঐতিহ্য।
কংলাক পাহাড়
কংলাক পাহাড়ের চূড়ায় যেতে হলে আপনাকে বেশ কিছু রাস্তা ট্র্যাকিং করতে হবে। এখান থেকে দেখা সূর্যাস্ত আপনার স্মৃতিতে সব সময় বিচরণ করবে।
হ্যালি প্যাড
ভোরে সূর্যোদয় দেখার জন্য জনপ্রিয় জায়গা এটি। সে সময় মেঘের আস্তরণ এতটাই ঘন থাকে যে পাহাড়ের নিচের অংশ দেখা যায় না।
জরুরি তথ্য
■ একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে রাখবেন।
■ জরুরি কিছু ওষুধ নিয়ে যাবেন।
■ ট্র্যাকিংবান্ধব জুতা সঙ্গে রাখবেন।
■ সাজেকে সবকিছুর দাম কিছুটা বেশি। তাই প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সঙ্গে নিয়ে যাবেন।
■ যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলবেন না।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে