নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাহারা মরুভূমি আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশের মধ্যে পড়েছে। ফলে সেখানে যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে উঠেছে ট্রেন। মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর ওপর দিয়ে রেলপথ চলে গেছে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। এখানেই দেখা পাওয়া যাবে বিশ্বের দীর্ঘতম ট্রেন মৌরিতানিয়ান এক্সপ্রেসের।
প্রায় আড়াই কিলোমিটার দীর্ঘ ট্রেন মৌরিতানিয়ান এক্সপ্রেস যাত্রা শুরু করে ১৯৬৩ সালে। বন্দর শহর নুয়াধিবৌর লৌহখনি থেকে লোহা নিয়ে সাহারা পাড়ি দেওয়ার উদ্দেশ্যে চালু করা হয় ট্রেনটি। প্রতিদিন ২০০টির বেশি বগি নিয়ে ট্রেনটি চলাচল করে। ট্রেনভর্তি থাকা লোহা বিভিন্ন স্টেশনে নামিয়ে দেওয়াই এর লক্ষ্য। কিন্তু সাহারার প্রচণ্ড গরমের মধ্যে যাত্রী পরিবহনের উপযোগী নয় ট্রেনটি। ৭০৪ কিলোমিটার রেলপথ এই ট্রেনে পাড়ি দিতে সময় লাগে প্রায় ২০ ঘণ্টা। তাই একে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ মালবাহী ট্রেন বলা হয়।
ট্রেনটিতে চড়লে এক টিকিটেই ঘুরে বেড়ানো যাবে গোটা সাহারা। রাজনৈতিক ও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ২০০৯ সালের দিকে ট্রেনটি বন্ধ করা হলেও ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে আবারও চালু করা হয় মৌরিতানিয়ান এক্সপ্রেস।
সাহারা মরুভূমি আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশের মধ্যে পড়েছে। ফলে সেখানে যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে উঠেছে ট্রেন। মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর ওপর দিয়ে রেলপথ চলে গেছে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। এখানেই দেখা পাওয়া যাবে বিশ্বের দীর্ঘতম ট্রেন মৌরিতানিয়ান এক্সপ্রেসের।
প্রায় আড়াই কিলোমিটার দীর্ঘ ট্রেন মৌরিতানিয়ান এক্সপ্রেস যাত্রা শুরু করে ১৯৬৩ সালে। বন্দর শহর নুয়াধিবৌর লৌহখনি থেকে লোহা নিয়ে সাহারা পাড়ি দেওয়ার উদ্দেশ্যে চালু করা হয় ট্রেনটি। প্রতিদিন ২০০টির বেশি বগি নিয়ে ট্রেনটি চলাচল করে। ট্রেনভর্তি থাকা লোহা বিভিন্ন স্টেশনে নামিয়ে দেওয়াই এর লক্ষ্য। কিন্তু সাহারার প্রচণ্ড গরমের মধ্যে যাত্রী পরিবহনের উপযোগী নয় ট্রেনটি। ৭০৪ কিলোমিটার রেলপথ এই ট্রেনে পাড়ি দিতে সময় লাগে প্রায় ২০ ঘণ্টা। তাই একে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ মালবাহী ট্রেন বলা হয়।
ট্রেনটিতে চড়লে এক টিকিটেই ঘুরে বেড়ানো যাবে গোটা সাহারা। রাজনৈতিক ও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ২০০৯ সালের দিকে ট্রেনটি বন্ধ করা হলেও ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে আবারও চালু করা হয় মৌরিতানিয়ান এক্সপ্রেস।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে