অলকানন্দা রায়, ঢাকা
মানবিক ফিনল্যান্ড
রাজশাহী থেকে চলে গিয়েছিলেন ফিনল্যান্ডে, সেটা দুই দশকের কাছাকাছি হয়ে গেল। সেখানেই থাকেন। কিন্তু ফিনল্যান্ডকে বেছে নেওয়ার সেটা কারণ নয়। অপু জানালেন, বেঁচে থাকার জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর দেশ ফিনল্যান্ড। এই একটি দেশ মানুষের বেঁচে থাকার পাঁচটি মৌলিক চাহিদার সব কটি তার জনগণকে দিয়ে থাকে। সে দেশে গৃহহীন নেই, অভুক্ত মানুষ নেই। সবার লেখাপড়া ও চিকিৎসার অধিকার সুরক্ষিত।
ইতিহাসের মিসর
প্রাচীন ইতিহাস ছুঁয়ে দেখার জন্য অপুর পছন্দ মিসর। নীল নদ, পিরামিড, প্রাচীন মন্দির, নেফারতিতির মন্দির, তুতেনখামেনের সমাধি, প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়, কায়রো জাদুঘর ইত্যাদি তাঁকে ভীষণ টানে। ফেরাউনদের মূর্তি, জাদুঘরে রক্ষিত প্যাপিরাস কাগজ, প্রায় ৩ হাজার বছর আগের রঙিন চিত্রকলা, কিংবা সমৃদ্ধ ইতিহাস ছুঁয়ে দেখতে বারবার মিসরে ফিরে যেতেও আপত্তি নেই অপুর। তবে সেই সঙ্গে যেতে চান ইতালির রোম ও ভেনিস শহরেও।
প্রায় দেড় হাজার বছর আগে সাগরের মাঝে কীভাবে ভেনিসের মতো একটি শহর তৈরি হয়েছিল, সেটা বিস্ময় জাগায় অপুর মনে। প্রায় প্রতিটি বাড়ির সামনে বেঁধে রাখা গন্ডোলা, সেই প্রাচীন রঙিন বাড়ি, নকশা—দরজা সবই মুগ্ধ করে তাঁকে। রোমের কলোসিয়াম খুব টানে। আর অবশ্যই লেওনার্দো দ্য ভিঞ্চি কিংবা মাইকেলেঞ্জেলোর পেইন্টিংয়ের জন্য ভ্যাটিকান সিটিতে বারবার যেতেও সমস্যা নেই অপুর।
প্রকৃতির জন্য নরওয়ে
নরওয়ের পাহাড়ে মায়াবী ছোঁয়া আছে। জেলেপল্লির রঙিন বাড়ি, কালো ঘোড়া, নীলচে আটলান্টিকের প্রেক্ষাপটে নয়নাভিরাম দৃশ্য—এসবই টানে অপুকে।
পৃথিবীর উত্তরের শেষ শহর হেমারফেস্ট। সেখানে চারবার গেছেন অপু। তবে জানিয়েছেন, নরওয়ের সঙ্গে আইসল্যান্ডও তাঁর প্রিয় প্রকৃতির জন্য। দেশটির উষ্ণ প্রস্রবণ, লাল, কালোসহ রঙিন পাহাড়, অসংখ্য ঝরনা তাঁকে আকর্ষণ করে।
স্বাদে-গন্ধে বাংলাদেশ
খাবারের জন্য জন্মভূমির প্রতি স্বার্থপরতা আছে অপুর। বাংলাদেশের খাল-বিল, নদ-নদী, পুকুর, সমুদ্রের মাছের যত বৈচিত্র্য আছে, সেটা পৃথিবীর আর কোথাও পাওয়া যায় কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে তাঁর। শাকসবজি, ভর্তাসহ দেশি যেকোনো খাবার তাঁর প্রিয়। তবে পক্ষপাত আছে টার্কিশ ও মেক্সিকান খাবারের প্রতি। তাদের মসলার বৈচিত্র্য ভীষণ পছন্দ অপুর; বিশেষ করে ভিন্ন ভিন্ন খাবারের জন্য ভিন্ন মসলার ব্যবহার তাঁর বেশ পছন্দ। কাবাব খেতে বারবার ফিরে যেতে পারেন তুরস্ক নামের দেশটিতে।
সংস্কৃতিমান কিউবা
হাসি-খুশির মানুষ আর সরল জীবনযাপনের জন্য কিউবা পছন্দের তালিকায় এক নম্বরে আছে অপুর। তাঁর মনে হয়, জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত দারুণভাবে উপভোগ করে কিউবানরা। করপোরেট জগতের গিনিপিগ পৃথিবীর ইঁদুরদৌড় নেই কিউবানদের। কোথাও কোনো তাড়াহুড়ো নেই। অর্থ, সম্পদের জন্য অযথা ছোটাছুটি নেই। চা-পানের সঙ্গে গল্প করতে পছন্দ করা কিউবানদের সঙ্গ উপভোগ করতে যেকোনো সময় ভ্রমণবান্ধব দেশটিতে ফিরে যেতে প্রস্তুত। আর সংগীতসমৃদ্ধ লাইফস্টাইলের জন্য আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিন ভীষণ প্রিয় অপুর। কফির ঘ্রাণের সঙ্গে আইরিশ মিউজিকের মাদকতা উপভোগের জন্য যেকোনো সময় সেখানে যেতে প্রস্তুত তিনি।
মানবিক ফিনল্যান্ড
রাজশাহী থেকে চলে গিয়েছিলেন ফিনল্যান্ডে, সেটা দুই দশকের কাছাকাছি হয়ে গেল। সেখানেই থাকেন। কিন্তু ফিনল্যান্ডকে বেছে নেওয়ার সেটা কারণ নয়। অপু জানালেন, বেঁচে থাকার জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর দেশ ফিনল্যান্ড। এই একটি দেশ মানুষের বেঁচে থাকার পাঁচটি মৌলিক চাহিদার সব কটি তার জনগণকে দিয়ে থাকে। সে দেশে গৃহহীন নেই, অভুক্ত মানুষ নেই। সবার লেখাপড়া ও চিকিৎসার অধিকার সুরক্ষিত।
ইতিহাসের মিসর
প্রাচীন ইতিহাস ছুঁয়ে দেখার জন্য অপুর পছন্দ মিসর। নীল নদ, পিরামিড, প্রাচীন মন্দির, নেফারতিতির মন্দির, তুতেনখামেনের সমাধি, প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়, কায়রো জাদুঘর ইত্যাদি তাঁকে ভীষণ টানে। ফেরাউনদের মূর্তি, জাদুঘরে রক্ষিত প্যাপিরাস কাগজ, প্রায় ৩ হাজার বছর আগের রঙিন চিত্রকলা, কিংবা সমৃদ্ধ ইতিহাস ছুঁয়ে দেখতে বারবার মিসরে ফিরে যেতেও আপত্তি নেই অপুর। তবে সেই সঙ্গে যেতে চান ইতালির রোম ও ভেনিস শহরেও।
প্রায় দেড় হাজার বছর আগে সাগরের মাঝে কীভাবে ভেনিসের মতো একটি শহর তৈরি হয়েছিল, সেটা বিস্ময় জাগায় অপুর মনে। প্রায় প্রতিটি বাড়ির সামনে বেঁধে রাখা গন্ডোলা, সেই প্রাচীন রঙিন বাড়ি, নকশা—দরজা সবই মুগ্ধ করে তাঁকে। রোমের কলোসিয়াম খুব টানে। আর অবশ্যই লেওনার্দো দ্য ভিঞ্চি কিংবা মাইকেলেঞ্জেলোর পেইন্টিংয়ের জন্য ভ্যাটিকান সিটিতে বারবার যেতেও সমস্যা নেই অপুর।
প্রকৃতির জন্য নরওয়ে
নরওয়ের পাহাড়ে মায়াবী ছোঁয়া আছে। জেলেপল্লির রঙিন বাড়ি, কালো ঘোড়া, নীলচে আটলান্টিকের প্রেক্ষাপটে নয়নাভিরাম দৃশ্য—এসবই টানে অপুকে।
পৃথিবীর উত্তরের শেষ শহর হেমারফেস্ট। সেখানে চারবার গেছেন অপু। তবে জানিয়েছেন, নরওয়ের সঙ্গে আইসল্যান্ডও তাঁর প্রিয় প্রকৃতির জন্য। দেশটির উষ্ণ প্রস্রবণ, লাল, কালোসহ রঙিন পাহাড়, অসংখ্য ঝরনা তাঁকে আকর্ষণ করে।
স্বাদে-গন্ধে বাংলাদেশ
খাবারের জন্য জন্মভূমির প্রতি স্বার্থপরতা আছে অপুর। বাংলাদেশের খাল-বিল, নদ-নদী, পুকুর, সমুদ্রের মাছের যত বৈচিত্র্য আছে, সেটা পৃথিবীর আর কোথাও পাওয়া যায় কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে তাঁর। শাকসবজি, ভর্তাসহ দেশি যেকোনো খাবার তাঁর প্রিয়। তবে পক্ষপাত আছে টার্কিশ ও মেক্সিকান খাবারের প্রতি। তাদের মসলার বৈচিত্র্য ভীষণ পছন্দ অপুর; বিশেষ করে ভিন্ন ভিন্ন খাবারের জন্য ভিন্ন মসলার ব্যবহার তাঁর বেশ পছন্দ। কাবাব খেতে বারবার ফিরে যেতে পারেন তুরস্ক নামের দেশটিতে।
সংস্কৃতিমান কিউবা
হাসি-খুশির মানুষ আর সরল জীবনযাপনের জন্য কিউবা পছন্দের তালিকায় এক নম্বরে আছে অপুর। তাঁর মনে হয়, জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত দারুণভাবে উপভোগ করে কিউবানরা। করপোরেট জগতের গিনিপিগ পৃথিবীর ইঁদুরদৌড় নেই কিউবানদের। কোথাও কোনো তাড়াহুড়ো নেই। অর্থ, সম্পদের জন্য অযথা ছোটাছুটি নেই। চা-পানের সঙ্গে গল্প করতে পছন্দ করা কিউবানদের সঙ্গ উপভোগ করতে যেকোনো সময় ভ্রমণবান্ধব দেশটিতে ফিরে যেতে প্রস্তুত। আর সংগীতসমৃদ্ধ লাইফস্টাইলের জন্য আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিন ভীষণ প্রিয় অপুর। কফির ঘ্রাণের সঙ্গে আইরিশ মিউজিকের মাদকতা উপভোগের জন্য যেকোনো সময় সেখানে যেতে প্রস্তুত তিনি।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে