অনলাইন ডেস্ক
‘ভারতীয় আগ্রাসনের’ বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত সাবেক সেনা কর্মকর্তারা। তাঁরা ভারতীয় যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলার জন্য দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ শনিবার রাজধানীর মহাখালীর রাওয়া ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ ও সমাবেশে অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা এই ডাক দেন। বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে ‘সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যবৃন্দ জাতীয় ঐক্য ও গণসংহতি পরিষদ’ নামে একটি সংগঠন।
অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা বলেন, প্রতিবেশী কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের কোনো শত্রুতা নাই। কিন্তু এরপরও একটি গোষ্ঠী বিভিন্নভাবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। আমরা তাদের সতর্ক করে দিয়ে বলতে চাই, আমাদের আঘাত করলে আমরা যে প্রতিবাদ করব তা সহ্য করতে পারবে না কেউ। তাই তাদের উচিত, শত্রুতার মনোভাব দূর করে সার্ক কার্যকর করা এবং সার্কভুক্ত সব দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক নিশ্চিত করা।
বিক্ষোভে সাবেক সেনা কর্মকর্তারা ভারত বিরোধী বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড ও স্লোগান প্রদর্শন করেন।
বিক্ষোভ শেষে সংগঠনটির আহ্বায়ক কর্নেল (অব) মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ তার বক্তব্যে বলেন, ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের এই কর্মসূচি চলমান থাকবে। শুধু ভারত নয়, দেশ এবং দেশের বাইরে যেখানেই বাংলাদেশ এবং আমার মাতৃভূমির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হবে আমরা সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তুলব। সামরিক ও বেসামরিক সব শ্রেণি পেশার মানুষকে নিয়ে এসব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করব।
সামরিক ও বেসামরিক মানুষের মধ্যে বিভাজন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা এই দেশের সন্তান। কিন্তু স্বাধীনতার পর থেকেই সামরিক ও বেসামরিক মানুষের মধ্যে অনাস্থা সৃষ্টি করা হয়েছে। বিশেষ করে গত সরকারের আমলে এই আস্থার আরও অধঃপতন হয়েছে। কিন্তু এ রকম হওয়া উচিত নয়। আমরা সবাই একসঙ্গে খেলেছি, লেখাপড়া করেছি। এখন হয়তো কেউ ব্যবসা করছেন, কেউ বিভিন্ন জায়গায় চাকরি করছেন, কেউ সামরিক কেউ বেসামরিক কর্মকর্তা। আমাদের মধ্যে কোনো বিভাজন নেই। আমরা দেশের প্রয়োজনের সবাই একসঙ্গে কাজ করব।
‘ভারতীয় আগ্রাসনের’ বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত সাবেক সেনা কর্মকর্তারা। তাঁরা ভারতীয় যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলার জন্য দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ শনিবার রাজধানীর মহাখালীর রাওয়া ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ ও সমাবেশে অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা এই ডাক দেন। বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে ‘সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যবৃন্দ জাতীয় ঐক্য ও গণসংহতি পরিষদ’ নামে একটি সংগঠন।
অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা বলেন, প্রতিবেশী কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের কোনো শত্রুতা নাই। কিন্তু এরপরও একটি গোষ্ঠী বিভিন্নভাবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। আমরা তাদের সতর্ক করে দিয়ে বলতে চাই, আমাদের আঘাত করলে আমরা যে প্রতিবাদ করব তা সহ্য করতে পারবে না কেউ। তাই তাদের উচিত, শত্রুতার মনোভাব দূর করে সার্ক কার্যকর করা এবং সার্কভুক্ত সব দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক নিশ্চিত করা।
বিক্ষোভে সাবেক সেনা কর্মকর্তারা ভারত বিরোধী বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড ও স্লোগান প্রদর্শন করেন।
বিক্ষোভ শেষে সংগঠনটির আহ্বায়ক কর্নেল (অব) মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ তার বক্তব্যে বলেন, ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের এই কর্মসূচি চলমান থাকবে। শুধু ভারত নয়, দেশ এবং দেশের বাইরে যেখানেই বাংলাদেশ এবং আমার মাতৃভূমির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হবে আমরা সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তুলব। সামরিক ও বেসামরিক সব শ্রেণি পেশার মানুষকে নিয়ে এসব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করব।
সামরিক ও বেসামরিক মানুষের মধ্যে বিভাজন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা এই দেশের সন্তান। কিন্তু স্বাধীনতার পর থেকেই সামরিক ও বেসামরিক মানুষের মধ্যে অনাস্থা সৃষ্টি করা হয়েছে। বিশেষ করে গত সরকারের আমলে এই আস্থার আরও অধঃপতন হয়েছে। কিন্তু এ রকম হওয়া উচিত নয়। আমরা সবাই একসঙ্গে খেলেছি, লেখাপড়া করেছি। এখন হয়তো কেউ ব্যবসা করছেন, কেউ বিভিন্ন জায়গায় চাকরি করছেন, কেউ সামরিক কেউ বেসামরিক কর্মকর্তা। আমাদের মধ্যে কোনো বিভাজন নেই। আমরা দেশের প্রয়োজনের সবাই একসঙ্গে কাজ করব।
বাণিজ্য এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের দায়িত্ব আরও বাড়িয়ে দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। আগের দুই মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে নতুন করে তাঁকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
২ মিনিট আগেঅনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত হাইকমিশনার মো. রিয়াজ হামিদুল্লাহ। এ উপলক্ষে বিভিন্ন দেশের দূতাবাস ও হাই কমিশনের কূটনীতিক, দিল্লির নাগরিক সমাজের সদস্য এবং সাংবাদিকদের নিয়ে এক উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর পূর্বাচলে রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা পৃথক দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের আমন্ত্রণে বেশ কয়েকজন ব্রিটিশ শল্য চিকিৎসক ঢাকায় এসেছিলেন। তাঁদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মূলত গত বছরের জুলাই আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় চোখে আঘাত পাওয়া আন্দোলনকারীদের সুচিকিৎসা দেওয়া। এরই মধ্যে ব্রিটিশ চিকিৎসকেরা অন্তত ২০ জন জুলাইযোদ্ধা
৬ ঘণ্টা আগে