অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বহু বছর ধরে দুর্নীতির মধ্য দিয়ে গেছে বাংলাদেশ। সেই অবস্থান থেকে বাংলাদেশকে প্রবৃদ্ধির পথে ফিরিয়ে আনতে ‘মৌলিক ও দার্শনিক’ সংস্কার চলছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
শারমীন মুরশিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম উপদেষ্টা। এনডিটিভির সঙ্গে আলাপকালে তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে কথা বলেছেন; বিশেষ করে দুঃসহ অতীতকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে যেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে, সেগুলোর ওপর আলোকপাত করেছেন তিনি।
সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা এনডিটিভিকে বলেন, ‘আমাদের অগ্রাধিকার হলো আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং সুষ্ঠু, গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ সৃষ্টি করা, সুশাসনের পরিবেশ সৃষ্টি করা এবং স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা।’ এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার অন্যতম সূচক বা লক্ষণ হলো চলতি মাসে রেমিট্যান্স সংগ্রহের ব্যাপক বৃদ্ধি; যা রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতা কাটিয়ে উত্তরণের পথে এগিয়ে যেতে বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রতি মানুষের আস্থার ইঙ্গিত।
সামগ্রিক সংস্কারের বিষয়ে আলোকপাত করে শারমীন মুরশিদ বলেন, ‘আমাদের একটি সংস্কারের অ্যাজেন্ডা আছে। গত বছর অর্থনীতি সম্পর্কে আমাদের বোঝাপড়া ভুল তথ্যের ওপর নির্ভরশীল ছিল। জিডিপির হার সত্য ছিল না; আমরা জানতাম মুদ্রাস্ফীতি ছিল, কিন্তু হার কত ছিল, তা কখনোই জানতাম না। আমরা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যেতে দেখেছি...আমরা এমনই এক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গেছি। এখনো বড় ঘোষণা দেওয়ার সময় আসেনি। তবে আমি নিশ্চিত করতে পারি যে মৌলিক পরিবর্তন ঘটতে চলেছে।’
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই ব্যাপক রেমিট্যান্স আসা প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের এই উপদেষ্টা বলেন, ‘এ মাসে আমরা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স সংগ্রহ করেছি এবং আমি দেখছি যে জনগণ এই সরকারের প্রতি আস্থা প্রদর্শন করছে এবং এটি একটি সূচক যে আমরা স্থিতিশীলতার দিকে ফিরে যাচ্ছি।’
এ সময় তিনি নোবেলজয়ী ড. ইউনূসের অতীত ইতিহাস ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ে তাঁর গ্রহণযোগ্যতাকে বাংলাদেশের জন্য একটি শক্তিশালী দিক বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘আমি বলতে চাই, আমাদের প্রধান উপদেষ্টার বিশ্বাসযোগ্যতাও একটি প্রধান কারণ। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বিভিন্ন দেশের সরকার, প্রতিষ্ঠান ও আমাদের দেশের জনগণের—যারা এখন দেশ ও অর্থনীতি পুনর্গঠনে প্রস্তুত এবং অনুপ্রাণিত—মধ্যে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা আছে। আমি মনে করি, আমরা এগিয়ে আছি। অবশ্য, বিষয়টি যে খুব একটা সহজ হবে, তা আমরা বলছি না।’
শেখ হাসিনা ভারতে যাওয়ার পর বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর যে হামলা হয়েছিল, সেই বিষয়টি স্বীকার করেন শারমীন মুরশিদ। তবে তিনি ধর্মীয় কারণে সংখ্যালঘুদের বড় আকারে টার্গেট করে হামলা করা হয়েছে, এই বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে সহিংসতার যেসব খবর পাওয়া গেছে, তা রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার কারণে, সাম্প্রদায়িক নয়।
শারমীন মুরশিদ বলেন, ‘যেসব গোষ্ঠীর মানুষ নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে আছে—আপনি চাইলে তাদের সংখ্যালঘু বলতে পারেন—তাদের ক্ষেত্রে এই সরকার মৌলিক, দার্শনিক পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, আমরা কাউকে সংখ্যালঘু হিসেবে উল্লেখ করতে চাই না। যেমন অধ্যাপক ইউনূস বলেছেন, আমরা একটি পরিবার। সহিংসতা রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এবং তা কখনোই সাম্প্রদায়িক ছিল না। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর এখানে নজর দেওয়া উচিত ছিল।’
বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা উল্লেখ করে এই উপদেষ্টা বলেন, ‘এই গতকালও আমাদের যুবকরা, মুসল্লিরা মন্দির ও হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের রক্ষা করেছে। এর মানে এই নয় যে কিছু ত্রুটি ঘটেনি। আমি তা বলব না। কিছু ত্রুটি ঘটেছে। তবে আপনাকে অবশ্যই বুঝতে হবে যে আমরা সাম্প্রদায়িক জাতি নই। এখানে রাজনীতি হচ্ছে মূল অনুঘটক; যার কারণে সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটেছে। আমরা এটি সংশোধন করব, আমরা এমনটা আর হতে দেব না।’
শারমীন মুরশিদ আরও বলেন, ‘আমি ভারতীয়দের অনুরোধ করব, দয়া করে এই বিষয়ে সংবেদনশীল হোন। মনে রাখবেন, দক্ষিণ এশিয়ার এই অঞ্চলে, আমাদের সাম্প্রদায়িক লড়াইয়ের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। ভারতে যা কিছু ঘটে, তা আমাদের প্রভাবিত করে। যদি খ্রিষ্টান, মুসলমান, মণিপুরিদের সঙ্গে সহিংসতা হয়, তাহলে আমার দেশের নিরাপত্তার ওপর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ে। আমি মনে করি, আপনি যখন আমাদের ভবিষ্যৎ নীতির বিষয়ে জিজ্ঞাসা করবেন; তখন আমি বলব, সবাইকে অনেক বেশি সহানুভূতিশীল, অনেক বেশি সংবেদনশীল হতে হবে।’
বাংলাদেশের সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বহু বছর ধরে দুর্নীতির মধ্য দিয়ে গেছে বাংলাদেশ। সেই অবস্থান থেকে বাংলাদেশকে প্রবৃদ্ধির পথে ফিরিয়ে আনতে ‘মৌলিক ও দার্শনিক’ সংস্কার চলছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
শারমীন মুরশিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম উপদেষ্টা। এনডিটিভির সঙ্গে আলাপকালে তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে কথা বলেছেন; বিশেষ করে দুঃসহ অতীতকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে যেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে, সেগুলোর ওপর আলোকপাত করেছেন তিনি।
সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা এনডিটিভিকে বলেন, ‘আমাদের অগ্রাধিকার হলো আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং সুষ্ঠু, গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ সৃষ্টি করা, সুশাসনের পরিবেশ সৃষ্টি করা এবং স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা।’ এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার অন্যতম সূচক বা লক্ষণ হলো চলতি মাসে রেমিট্যান্স সংগ্রহের ব্যাপক বৃদ্ধি; যা রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতা কাটিয়ে উত্তরণের পথে এগিয়ে যেতে বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রতি মানুষের আস্থার ইঙ্গিত।
সামগ্রিক সংস্কারের বিষয়ে আলোকপাত করে শারমীন মুরশিদ বলেন, ‘আমাদের একটি সংস্কারের অ্যাজেন্ডা আছে। গত বছর অর্থনীতি সম্পর্কে আমাদের বোঝাপড়া ভুল তথ্যের ওপর নির্ভরশীল ছিল। জিডিপির হার সত্য ছিল না; আমরা জানতাম মুদ্রাস্ফীতি ছিল, কিন্তু হার কত ছিল, তা কখনোই জানতাম না। আমরা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যেতে দেখেছি...আমরা এমনই এক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গেছি। এখনো বড় ঘোষণা দেওয়ার সময় আসেনি। তবে আমি নিশ্চিত করতে পারি যে মৌলিক পরিবর্তন ঘটতে চলেছে।’
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই ব্যাপক রেমিট্যান্স আসা প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের এই উপদেষ্টা বলেন, ‘এ মাসে আমরা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স সংগ্রহ করেছি এবং আমি দেখছি যে জনগণ এই সরকারের প্রতি আস্থা প্রদর্শন করছে এবং এটি একটি সূচক যে আমরা স্থিতিশীলতার দিকে ফিরে যাচ্ছি।’
এ সময় তিনি নোবেলজয়ী ড. ইউনূসের অতীত ইতিহাস ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ে তাঁর গ্রহণযোগ্যতাকে বাংলাদেশের জন্য একটি শক্তিশালী দিক বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘আমি বলতে চাই, আমাদের প্রধান উপদেষ্টার বিশ্বাসযোগ্যতাও একটি প্রধান কারণ। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বিভিন্ন দেশের সরকার, প্রতিষ্ঠান ও আমাদের দেশের জনগণের—যারা এখন দেশ ও অর্থনীতি পুনর্গঠনে প্রস্তুত এবং অনুপ্রাণিত—মধ্যে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা আছে। আমি মনে করি, আমরা এগিয়ে আছি। অবশ্য, বিষয়টি যে খুব একটা সহজ হবে, তা আমরা বলছি না।’
শেখ হাসিনা ভারতে যাওয়ার পর বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর যে হামলা হয়েছিল, সেই বিষয়টি স্বীকার করেন শারমীন মুরশিদ। তবে তিনি ধর্মীয় কারণে সংখ্যালঘুদের বড় আকারে টার্গেট করে হামলা করা হয়েছে, এই বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে সহিংসতার যেসব খবর পাওয়া গেছে, তা রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার কারণে, সাম্প্রদায়িক নয়।
শারমীন মুরশিদ বলেন, ‘যেসব গোষ্ঠীর মানুষ নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে আছে—আপনি চাইলে তাদের সংখ্যালঘু বলতে পারেন—তাদের ক্ষেত্রে এই সরকার মৌলিক, দার্শনিক পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, আমরা কাউকে সংখ্যালঘু হিসেবে উল্লেখ করতে চাই না। যেমন অধ্যাপক ইউনূস বলেছেন, আমরা একটি পরিবার। সহিংসতা রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এবং তা কখনোই সাম্প্রদায়িক ছিল না। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর এখানে নজর দেওয়া উচিত ছিল।’
বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা উল্লেখ করে এই উপদেষ্টা বলেন, ‘এই গতকালও আমাদের যুবকরা, মুসল্লিরা মন্দির ও হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের রক্ষা করেছে। এর মানে এই নয় যে কিছু ত্রুটি ঘটেনি। আমি তা বলব না। কিছু ত্রুটি ঘটেছে। তবে আপনাকে অবশ্যই বুঝতে হবে যে আমরা সাম্প্রদায়িক জাতি নই। এখানে রাজনীতি হচ্ছে মূল অনুঘটক; যার কারণে সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটেছে। আমরা এটি সংশোধন করব, আমরা এমনটা আর হতে দেব না।’
শারমীন মুরশিদ আরও বলেন, ‘আমি ভারতীয়দের অনুরোধ করব, দয়া করে এই বিষয়ে সংবেদনশীল হোন। মনে রাখবেন, দক্ষিণ এশিয়ার এই অঞ্চলে, আমাদের সাম্প্রদায়িক লড়াইয়ের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। ভারতে যা কিছু ঘটে, তা আমাদের প্রভাবিত করে। যদি খ্রিষ্টান, মুসলমান, মণিপুরিদের সঙ্গে সহিংসতা হয়, তাহলে আমার দেশের নিরাপত্তার ওপর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ে। আমি মনে করি, আপনি যখন আমাদের ভবিষ্যৎ নীতির বিষয়ে জিজ্ঞাসা করবেন; তখন আমি বলব, সবাইকে অনেক বেশি সহানুভূতিশীল, অনেক বেশি সংবেদনশীল হতে হবে।’
‘আওয়ামী লীগও অন্য যে কোনো দলের মতো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আমরা তাঁদের রাজনৈতিক ময়দানে প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত। তবে এর আগে তাদের আচরণ এবং অতীতে সংঘটিত অপরাধের জন্য দায় মেনে নিতে হবে। একবার তাঁরা আইনি বাধাগুলো কাটিয়ে উঠলে নির্বাচনে তাদের স্বাগত জানানো হবে।’
২৯ মিনিট আগেমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ক্লাসের অ্যাসাইনমেন্ট হিসেবে তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী তথ্যপ্রাপ্তির আবেদন করতে দিলে এই আইন সম্পর্কে ধারণা ও বাস্তবায়ন বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটে ৫৪ জন কর্মকর্তাকে বদলি ও নতুন কর্মস্থলে পদায়ন করা হয়েছে। এই কর্মকর্তাদের মধ্যে ৩১ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং ২৩ জন সহকারী পুলিশ সুপার রয়েছেন। গতকাল বুধবার (২০ নভেম্বর) প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন বিদায়ী পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বলেছে, বাংলাদেশে আগের সরকারের সময় মানবাধিকার প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান যা ছিল, বর্তমান সরকারের সময়ও সেটাই আছে। স্থানীয় গতকাল বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার...
৪ ঘণ্টা আগে