আহমেদ শমসের, সাংবাদিক
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে ৭ এপ্রিল রাতে। বৈঠকে দলীয় অবস্থান, নির্বাচনকেন্দ্রিক কর্মপরিকল্পনা, সাংস্কৃতিক ইস্যু এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকারবিষয়ক প্রতিক্রিয়া—সবকিছুর সমন্বয়ে একটি সুস্পষ্ট রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণের চেষ্টার প্রতিফলন দেখা যায়। অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন কীভাবে অনুষ্ঠিত হবে—তা নিয়ে জনগণের মধ্যে যে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান নিতে এবং সরকারের ভাবনা জানতেই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। এই সিদ্ধান্ত থেকে বোঝা যায়, বিএনপি এখন একধরনের কৌশলগত নমনীয়তা অবলম্বন করছে, যা সরকারবিরোধী অবস্থানের পাশাপাশি একটি অংশীদারির মনোভাবও প্রতিফলিত করছে।
স্থায়ী কমিটির বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক উঠে এসেছে—সেটা হলো নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কার প্রসঙ্গে দলের অবস্থান। বিএনপি মনে করে, নির্বাচন আয়োজনে যেসব সংস্কার জরুরি, সেগুলো একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে সম্পন্ন করা সম্ভব এবং বাকি বিষয়গুলো পরবর্তী সংসদে রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্ধারিত হতে পারে। এই প্রস্তাব শুধু রাজনৈতিকভাবে যুক্তিসংগত নয়, বরং এটিকে বাস্তবমুখীও বলা চলে, কারণ রাজনৈতিক অচলাবস্থা দীর্ঘায়িত হলে তার প্রভাব পড়ে দেশের অর্থনীতি ও সামাজিক স্থিতিশীলতার ওপর।
বৈঠকে যে বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে, তা হলো নির্বাচনী রোডম্যাপ। দলটি একদিকে নির্বাচনকেন্দ্রিক আন্দোলনের পথ পরিহার করে সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথ বেছে নিচ্ছে, আবার অন্যদিকে নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে দৃষ্টিভঙ্গির স্বচ্ছতা দাবি করছে। এর মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয় যে বিএনপি রাজনৈতিক সংঘাত নয়, বরং একটি গ্রহণযোগ্য ও অবাধ নির্বাচনের জন্য আলোচনাভিত্তিক কৌশল গ্রহণে আগ্রহী।
এই বৈঠকে আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো, সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে দলের অবস্থান। পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনের ঘোষণা, লোকজ সংস্কৃতির চর্চা এবং নতুন প্রজন্মকে জাতীয় পরিচয়ের শিকড়ের সঙ্গে যুক্ত করার প্রয়াস—এসবের মধ্য দিয়ে দলটি হয়তো একধরনের সাংস্কৃতিক রাজনীতির রূপরেখা তৈরি করতে চাইছে। সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মীয় রক্ষণশীলতার উত্থান এবং সাংস্কৃতিক বহিরাক্রমণের প্রেক্ষাপটে এ ধরনের উদ্যোগ রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ।
আন্তর্জাতিক ইস্যু, বিশেষ করে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে দলের বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণাও বৈঠকে স্থান পেয়েছে। এটি একদিকে মানবিক অবস্থান তুলে ধরে, অন্যদিকে বিএনপির আন্তর্জাতিক রাজনীতির সঙ্গে সংযুক্ত থাকার আগ্রহও নির্দেশ করে। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে ঢাকায় ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে বিএনপির অংশগ্রহণ দলটির বিশ্বসংবেদনশীলতা এবং মানবিক দিকের উপস্থিতি দৃঢ় করে।
অন্যদিকে, দলীয় শৃঙ্খলা ও ভাবমূর্তি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে ইউটিউবার পিনাকী ভট্টাচার্যের নেতিবাচক মন্তব্য এবং দলের নিচের সারির নেতাদের কিছু দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এসব বিষয়ে নেতারা মনে করেন, দলের ভেতরে একটি নিয়ন্ত্রিত ও পরিমিত বক্তব্যের সংস্কৃতি গড়ে তোলা প্রয়োজন। এটি দলের ভাবমূর্তি রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ।
সবচেয়ে আলোচিত ও স্পর্শকাতর ইস্যু হলো সংবিধানের মূলনীতি নিয়ে দলের অবস্থান। বিএনপি স্পষ্টভাবে বলছে, তারা ২০১১ সালের পঞ্চদশ সংশোধনীর আগের চার মূলনীতির পুনর্বহাল চায়—যেখানে ধর্মনিরপেক্ষতার পরিবর্তে ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’, ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ এবং ‘সামাজিক ন্যায়বিচার’কে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে তারা পরিষ্কারভাবে বলছে, এটি বাহাত্তরের সংবিধানের মূলনীতিতে ফিরে যাওয়া নয়, বরং ১৯৭৯ সালের বাস্তবতানির্ভর সংস্করণে ফিরে যাওয়ার প্রস্তাব। এই অবস্থান থেকে বিএনপি একদিকে ইসলামপন্থী জনগণের সমর্থন বজায় রাখছে, অন্যদিকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিভ্রান্তিকর বিতর্ক এড়িয়ে চলতে চাইছে।
সামগ্রিকভাবে বলা যায়, বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির বৈঠক একদিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি ও আলোচনার কৌশল নির্ধারণ করছে, অন্যদিকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ইস্যুতে দলের অবস্থান সুসংহত করছে। এ বৈঠক থেকে স্পষ্ট যে বিএনপি এখন কৌশলগত সংযম ও গণতান্ত্রিক আলোচনার পথেই এগোতে চাইছে। এর পেছনে একটি বড় লক্ষ্য রয়েছে—সাংবাদিকতা, সংস্কৃতি ও রাজনীতির প্রতি সমবেদী এবং আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য একটি রাজনৈতিক শক্তিতে রূপান্তরিত হওয়া, যার জন্য দরকার সময়োপযোগী বক্তব্য, অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা এবং যুক্তিনির্ভর কৌশল।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে ৭ এপ্রিল রাতে। বৈঠকে দলীয় অবস্থান, নির্বাচনকেন্দ্রিক কর্মপরিকল্পনা, সাংস্কৃতিক ইস্যু এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকারবিষয়ক প্রতিক্রিয়া—সবকিছুর সমন্বয়ে একটি সুস্পষ্ট রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণের চেষ্টার প্রতিফলন দেখা যায়। অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন কীভাবে অনুষ্ঠিত হবে—তা নিয়ে জনগণের মধ্যে যে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান নিতে এবং সরকারের ভাবনা জানতেই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। এই সিদ্ধান্ত থেকে বোঝা যায়, বিএনপি এখন একধরনের কৌশলগত নমনীয়তা অবলম্বন করছে, যা সরকারবিরোধী অবস্থানের পাশাপাশি একটি অংশীদারির মনোভাবও প্রতিফলিত করছে।
স্থায়ী কমিটির বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক উঠে এসেছে—সেটা হলো নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কার প্রসঙ্গে দলের অবস্থান। বিএনপি মনে করে, নির্বাচন আয়োজনে যেসব সংস্কার জরুরি, সেগুলো একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে সম্পন্ন করা সম্ভব এবং বাকি বিষয়গুলো পরবর্তী সংসদে রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্ধারিত হতে পারে। এই প্রস্তাব শুধু রাজনৈতিকভাবে যুক্তিসংগত নয়, বরং এটিকে বাস্তবমুখীও বলা চলে, কারণ রাজনৈতিক অচলাবস্থা দীর্ঘায়িত হলে তার প্রভাব পড়ে দেশের অর্থনীতি ও সামাজিক স্থিতিশীলতার ওপর।
বৈঠকে যে বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে, তা হলো নির্বাচনী রোডম্যাপ। দলটি একদিকে নির্বাচনকেন্দ্রিক আন্দোলনের পথ পরিহার করে সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথ বেছে নিচ্ছে, আবার অন্যদিকে নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে দৃষ্টিভঙ্গির স্বচ্ছতা দাবি করছে। এর মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয় যে বিএনপি রাজনৈতিক সংঘাত নয়, বরং একটি গ্রহণযোগ্য ও অবাধ নির্বাচনের জন্য আলোচনাভিত্তিক কৌশল গ্রহণে আগ্রহী।
এই বৈঠকে আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো, সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে দলের অবস্থান। পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনের ঘোষণা, লোকজ সংস্কৃতির চর্চা এবং নতুন প্রজন্মকে জাতীয় পরিচয়ের শিকড়ের সঙ্গে যুক্ত করার প্রয়াস—এসবের মধ্য দিয়ে দলটি হয়তো একধরনের সাংস্কৃতিক রাজনীতির রূপরেখা তৈরি করতে চাইছে। সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মীয় রক্ষণশীলতার উত্থান এবং সাংস্কৃতিক বহিরাক্রমণের প্রেক্ষাপটে এ ধরনের উদ্যোগ রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ।
আন্তর্জাতিক ইস্যু, বিশেষ করে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে দলের বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণাও বৈঠকে স্থান পেয়েছে। এটি একদিকে মানবিক অবস্থান তুলে ধরে, অন্যদিকে বিএনপির আন্তর্জাতিক রাজনীতির সঙ্গে সংযুক্ত থাকার আগ্রহও নির্দেশ করে। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে ঢাকায় ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে বিএনপির অংশগ্রহণ দলটির বিশ্বসংবেদনশীলতা এবং মানবিক দিকের উপস্থিতি দৃঢ় করে।
অন্যদিকে, দলীয় শৃঙ্খলা ও ভাবমূর্তি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে ইউটিউবার পিনাকী ভট্টাচার্যের নেতিবাচক মন্তব্য এবং দলের নিচের সারির নেতাদের কিছু দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এসব বিষয়ে নেতারা মনে করেন, দলের ভেতরে একটি নিয়ন্ত্রিত ও পরিমিত বক্তব্যের সংস্কৃতি গড়ে তোলা প্রয়োজন। এটি দলের ভাবমূর্তি রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ।
সবচেয়ে আলোচিত ও স্পর্শকাতর ইস্যু হলো সংবিধানের মূলনীতি নিয়ে দলের অবস্থান। বিএনপি স্পষ্টভাবে বলছে, তারা ২০১১ সালের পঞ্চদশ সংশোধনীর আগের চার মূলনীতির পুনর্বহাল চায়—যেখানে ধর্মনিরপেক্ষতার পরিবর্তে ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’, ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ এবং ‘সামাজিক ন্যায়বিচার’কে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে তারা পরিষ্কারভাবে বলছে, এটি বাহাত্তরের সংবিধানের মূলনীতিতে ফিরে যাওয়া নয়, বরং ১৯৭৯ সালের বাস্তবতানির্ভর সংস্করণে ফিরে যাওয়ার প্রস্তাব। এই অবস্থান থেকে বিএনপি একদিকে ইসলামপন্থী জনগণের সমর্থন বজায় রাখছে, অন্যদিকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিভ্রান্তিকর বিতর্ক এড়িয়ে চলতে চাইছে।
সামগ্রিকভাবে বলা যায়, বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির বৈঠক একদিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি ও আলোচনার কৌশল নির্ধারণ করছে, অন্যদিকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ইস্যুতে দলের অবস্থান সুসংহত করছে। এ বৈঠক থেকে স্পষ্ট যে বিএনপি এখন কৌশলগত সংযম ও গণতান্ত্রিক আলোচনার পথেই এগোতে চাইছে। এর পেছনে একটি বড় লক্ষ্য রয়েছে—সাংবাদিকতা, সংস্কৃতি ও রাজনীতির প্রতি সমবেদী এবং আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য একটি রাজনৈতিক শক্তিতে রূপান্তরিত হওয়া, যার জন্য দরকার সময়োপযোগী বক্তব্য, অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা এবং যুক্তিনির্ভর কৌশল।
দেশের সংবিধান, পুলিশ, স্থানীয় সরকার, নির্বাচন, বিচারব্যবস্থাসহ বিভিন্ন খাতে সংস্কারের নানা আলাপ হয়েছে, হচ্ছে। কিন্তু এই সময়ে অর্থনৈতিক সংস্কার নিয়ে খুব বেশি কিছু করা হয়েছে কি না, সেই প্রশ্ন তুলেছেন অর্থনীতি নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারেরই গঠন করা শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
২০ ঘণ্টা আগেঈশ্বরকে এখনো বুঝে উঠতে পারিনি আমরা। এ কারণে মানবদেহ থাকলেও মনুষ্যত্ব, মানবিকতা নেই কিংবা মানুষ হয়ে উঠতে পারিনি। ঈশ্বরকে বোঝার জন্য আমরা দায়বদ্ধ নই, যদিও আমাদের দায়বদ্ধতার প্রসঙ্গটি এখানে আসার কথা ছিল না। শব্দটি প্রযোজ্য নয় এখানে। কিন্তু জন্ম, মৃত্যু ও ধর্মকে পুঁজি করে এক অদৃশ্য নাগপাশে বাঁধা পড়ে
২০ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ও কার্যপরিধি নিয়ে রাজনৈতিক ও নাগরিক সমাজে আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে। এক অংশ মনে করে, অন্তর্বর্তী সরকার শুধু নির্বাচন পরিচালনার জন্য যথেষ্ট নয়; বিচার বিভাগে সংস্কার, হাসিনা সরকারের হত্যা-নির্যাতন, গুম-খুন ও দুর্নীতির বিচার, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরপেক্ষকরণসহ নানা
২০ ঘণ্টা আগেঢাকা শহরে পরিবহনের অব্যবস্থাপনার কারণে নগরবাসী কাহিল অনেক আগে থেকেই। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে যানজটের অসহনীয় যন্ত্রণা। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বর্তমান সরকারের কিছু উদ্যোগ গ্রহণের কারণে মানুষ আশার আলো দেখতে পেলেও সময়ের সঙ্গে সেই আশাও নিরাশায় পরিণত হয়েছে। মূলত পরিবহনমালিক ও নেতাদের অসহযোগিতার কারণে
২০ ঘণ্টা আগে