সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
সম্পাদকীয়
সম্পাদকীয়
উপসম্পাদকীয়
অস্থির গান
আরমানিটোলার একটা সেকেলে বাড়িতে থাকতেন লাকী আখান্দ্। ‘এই নীল মনিহার’, ‘আবার এল যে সন্ধ্যা’, ‘আগে যদি জানতাম’, ‘যেখানে সীমান্ত তোমার’—এ ধরনের গানে সুর করে তিনি পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন।
‘কেউ ছাড় পাবে না’
বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা চলাকালে কুমিল্লার একটি পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন অবমাননার গুজব ছড়িয়ে দেশের কয়েকটি এলাকায় কিছু অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। প্রতিমা ভাঙচুর হয়েছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়ায় শান্তিপূর্ণভাবে পূজা পালনে কিছুটা বিঘ্ন ঘটেছে।
শুভ বিজয়া
ফিরে এসেছে বিজয়া দশমী, ফিরে এসেছে শারদীয় দুর্গোৎসব। বাঙালি হিন্দুসমাজের সবচেয়ে বড় এই উৎসবের শুভক্ষণে আমরা হিন্দু সম্প্রদায়ের সবাইকে জানাই শারদীয় শুভেচ্ছা। পুরাণ অনুসরণ করলে আমরা দেখতে পাই, দুর্গা অসুরবিনাশী দেবী। একই সঙ্গে তিনি দুর্গতিনাশিনী, দুর্গতিগ্রস্ত জীবের প্রতি বাড়িয়ে দেন সাহায্যের হাত, দুর্গ
স্থানীয় নির্বাচন হোক বিভাজনমুক্ত
তৃণমূলে গণতন্ত্রচর্চার লক্ষ্যে সারা দেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ইউপি নির্বাচন। মোটাদাগে তাতে অংশ নিচ্ছেন শুধু সরকারে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-সমর্থকেরা। দলীয় প্রতীকে চালু হওয়া স্থানীয় পর্যায়ের এ নির্বাচনে বিরোধী দলের তেমন কাউকে দলীয়ভাবে অংশ নিতে দেখা যাচ্ছে না।
ডিজিটাল জিনের বাদশাহ
গ্রেপ্তার হয়েছেন জিনের বাদশাহ। ঠিক ধরেছেন, নকল জিনের বাদশাহ। প্রতারণার মাধ্যমে এক ব্যক্তিকে সর্বস্বান্ত করে ফেলেছেন। শেষমেশ বাঁচার শেষ উপায় হিসেবে তিনি জিনের বাদশার ব্যাপারে থানায় অভিযোগ করেন। তারপরই পুলিশের হাতে ধরা পড়েন এই জিনের বাদশাহ।
অচল বিমানবন্দরগুলো চালুর সময় এসেছে
মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়লে জীবনযাত্রায় তার প্রভাব পড়ে। এর সঙ্গে রুচি ও আভিজাত্যেও পরিবর্তন আসে। এক যুগের বেশি সময়ে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। মানুষের গড় মাথাপিছু আয় ২ হাজার ডলার ছাড়িয়ে গেছে বেশ আগেই। সরকারি-বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ায় এর প্রভাব পড়েছে মানুষের আয়ে, কর্মসংস্থানে।
প্রতারণার ফাঁদ পাতা ভুবনে—
‘প্রেমের ফাঁদ পাতা ভুবনে/কে কোথা ধরা পড়ে, কে জানে/গরব সব হায়, কখন টুটে যায়/সলিল বহে যায় নয়নে!’ স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্তের কণ্ঠে এই রবীন্দ্রসংগীত শুনে মুগ্ধ হওয়া মানুষের সংখ্যা কম নয়।
‘শালা বাঁইচ্যা আছে!’
তখন পুরো ভারতবর্ষ উত্তপ্ত। দেশভাগের আলামত পাওয়া যাচ্ছে। ১৯৪৬ সালে গণসংগীতের রেকর্ড বের হয়েছে এইচএমভি থেকে। কলিম শরাফী তখন গণনাট্য সঙ্ঘের একজন গায়ক। তবে হঠাৎ করেই কলকাতায় শুরু হলো সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা।
নাপিতকে নাপিতের কাজ করতে দিন
শিক্ষক ছাত্রদের মাথায় ঘ্যাচ ঘ্যাচ কাঁচি চালাচ্ছেন। কাঁচি হাতে ছাত্রদের চুল কেটে তাদের নিয়মানুবর্তিতার শিক্ষা দেওয়া কোনো কাজের কথা নয়। এ ঘটনা বুঝিয়ে দেয়, ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক এখনো স্বাভাবিক সম্পর্ক হয়ে ওঠেনি।
বাইরে ফিটফাট, ভেতরে সদরঘাট
প্রতিদিন সরকারের উন্নয়নের পাঁচালি শুনে মানুষের মনে কী প্রতিক্রিয়া হয়, তা কি সরকারের হয়ে যাঁরা উন্নয়ন-বার্তা বয়ান করেন, তাঁরা বোঝার চেষ্টা করেন? কিছু গান বারবার শুনেও কারও কারও ভালো লাগে। কিন্তু সবার কান তো আর গানে অভ্যস্ত নয়। তা ছাড়া, সুর ভালো লাগলেও এক জিনিস বেশি শুনলে মজা নষ্ট হয়ে যায়। কথায় আছে, ল
যেই লাউ সেই কদু
এক গুজবেই ব্যবসায়ীদের বাজিমাত, সাধারণ ক্রেতা কুপোকাত! আমাদের দেশে আপাত অবিশ্বাস্য যে ব্যাপারগুলো প্রতিনিয়ত ঘটতে থাকে, তারই একটি আবার এসে হাজির হয়েছে সামনে। আবার পেঁয়াজ নিয়ে তেলেসমাতি কারবার! সহনীয় পর্যায়েই ছিল দামটা—৪০ টাকার এদিক-ওদিকেই পাওয়া যাচ্ছিল। হঠাৎ কোথা থেকে ছড়িয়ে গেল গুজব—ভারত পেঁয়াজ রপ্তান
অংশগ্রহণের সুযোগ অবারিত হোক
করোনার কারণে দেড় বছর ধরে সবকিছু অচল ছিল। সবকিছুর মতো বন্ধ ছিল সব ধরনের চাকরির নিয়োগ পরীক্ষাও। এই সময়ে লাখ লাখ চাকরিপ্রত্যাশী তরুণ-তরুণীর সময় কেটেছে ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তায়। আশা ছিল একটি চাকরি পেলে পরিবারের হাল ধরবেন, অভাব-অনটন কাটিয়ে সংসারে সচ্ছলতা আনার চেষ্টা করবেন। এ জন্য তীর্থের কাকের মতো তাঁরা
সম্মিলিত প্রতিবাদে সুদিন আসবে
কাউকে কুপিয়ে, গুলি করে অথবা শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হচ্ছে। কেউ আবার আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন হতাশা, ব্যর্থতা কিংবা গ্লানি থেকে। কারও স্বাভাবিক মৃত্যু হচ্ছে, কারও-বা অস্বাভাবিক উপায়ে। সংবাদপত্রে প্রতিদিনই দুঃখের খবর, বেদনার খবর, কষ্টের খবর ছাপা হয়। একসময় এসব খবর মানুষকে আলোড়িত করত, ভারাক্রান্ত করত।
শিষ্টাচার
মুক্তিযুদ্ধে বীর প্রতীক উপাধি পেয়েছেন যিনি, তাঁকে একজন চিকিৎসক না-ও চিনতে পারেন। কিন্তু এ কারণে তাঁর ছেলের চিকিৎসাসেবা দেবেন না স্রেফ অফিস টাইমে আসেননি বলে, এটাএক উদ্ভট যুক্তি!
চিনির ২৭ টাকা কারা খাচ্ছে?
ভোক্তার আর শান্তি নেই! তাঁরা যেন শাঁখের করাতের নিচে; দুদিক দিয়ে কাটে! নানান অজুহাতে ভোক্তার পকেট কাটার আয়োজন সব দিকে। এমনিতেই করোনার কারণে ভোক্তার পকেট খালি। তার মধ্যে বাজার গরম। এমন কোনো পণ্য নেই যার দাম বাড়েনি। শুধু বাড়েইনি; বলা যায় কিছু কিছু পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে।
মাস্টারপাড়ায় ‘পণ্ডিত’ শিয়াল
সম্পাদকীয়, মতামত
উত্তর মেলে না
চার কলামজুড়ে ছাপা হয়েছে খবরটি। আজকের পত্রিকার যশোর সংস্করণে। একজন শিক্ষক ছয় বছর ধরে স্কুলে যাচ্ছেন না; কিন্তু প্রতি মাসের বেতন তুলে নিচ্ছেন। খবরটি পড়ে হতাশায় ভরে উঠল মন। শিক্ষক বলতে আমরা যে আদর্শবাদী মানুষের কথা কল্পনায় আনি, তাঁরা যেন সত্যিই শুধু ইতিহাস আর কল্পনার জগতের বাসিন্দা হয়ে উঠছেন!