নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সমাবেশ করতে চাইলে অবশ্যই অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি না নিলে ‘খবর আছে’ বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে কৃষক লীগ আয়োজিত কৃষক সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপি নেতারা শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠাতে চায় উল্লেখ করে বক্তব্য দিচ্ছে—দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সেদিন আর বেশি দূরে নয় বিএনপির রাজনীতি কবরস্থানে যাবে। কবরস্থানে যাওয়ার সময় এসেছে।’
বিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘মিটিং করতে গেলে সরকারের অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি না নিলে খবর আছে। পালাবার পথ পাবেন না। পালিয়ে যেতে হবে।’
রাজপথ বিএনপির দখল করার অধিকার বিএনপির নেই—উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যারা রাস্তা দখল করবে তাদের খবর আছে। আগুন নিয়ে আসলে আমরা হাত পুড়িয়ে দেব। যারা ভাঙচুর করে আসবে তাদের হাত আমরা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেব।’
বিএনপির হাতে বাংলাদেশ ও দেশের গণতন্ত্র নিরাপদ নয় মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জনগণের স্বচ্ছ ভোট নিরাপদ নয়। বাংলাদেশের নিরাপত্তা, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতার আদর্শ নিরাপদ নয়। এরা একাত্তরের বাংলাদেশ চায় না, চায় খুন আর সন্ত্রাসের বাংলাদেশ।’
‘বাংলাদেশে শেখ হাসিনা ছাড়া ক্ষমতা মঞ্চে গণতন্ত্র নিরাপদ নয়। আপনাদের নিরাপত্তা নিরাপদ নয়। ভাত-কাপড়ের ব্যবস্থা নিরাপদ নয়। শেখ হাসিনা আছেন বলেই বাংলাদেশ অনেক শান্তিতে আছে। একজন সৎ মানুষ রাজনীতি আছেন। ভালো মানুষ চোরচোট্টার দল বিএনপিতে নেই।’ যোগ করেন ওবায়দুল কাদের।
বিএনপি ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশের আলো নিভে যাবে বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের। শতভাগ বিদ্যুতায়নের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে এসেছেন। এ বাংলাদেশকে আমরা আর কোনো কালো হাতে ছেড়ে দেব না, অন্ধকারে ফিরে যেতে দেব না।’
নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে কাদের বলেন, ‘জোরদার খেলা হবে। সামনে নভেম্বর, তারপরে ডিসেম্বর, তারপরে জানুয়ারি, ফাইনাল খেলা, খেলা হবে। কৃষক ভাইয়ের খেলা হবে। প্রস্তুত হয়ে যান। নেত্রী আসছেন তিনি ডাক দেবেন। তিনি যখন ডাক দেবেন রাস্তায় নেমে আসবেন।’
কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতির সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সমাবেশ করতে চাইলে অবশ্যই অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি না নিলে ‘খবর আছে’ বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে কৃষক লীগ আয়োজিত কৃষক সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপি নেতারা শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠাতে চায় উল্লেখ করে বক্তব্য দিচ্ছে—দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সেদিন আর বেশি দূরে নয় বিএনপির রাজনীতি কবরস্থানে যাবে। কবরস্থানে যাওয়ার সময় এসেছে।’
বিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘মিটিং করতে গেলে সরকারের অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি না নিলে খবর আছে। পালাবার পথ পাবেন না। পালিয়ে যেতে হবে।’
রাজপথ বিএনপির দখল করার অধিকার বিএনপির নেই—উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যারা রাস্তা দখল করবে তাদের খবর আছে। আগুন নিয়ে আসলে আমরা হাত পুড়িয়ে দেব। যারা ভাঙচুর করে আসবে তাদের হাত আমরা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেব।’
বিএনপির হাতে বাংলাদেশ ও দেশের গণতন্ত্র নিরাপদ নয় মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জনগণের স্বচ্ছ ভোট নিরাপদ নয়। বাংলাদেশের নিরাপত্তা, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতার আদর্শ নিরাপদ নয়। এরা একাত্তরের বাংলাদেশ চায় না, চায় খুন আর সন্ত্রাসের বাংলাদেশ।’
‘বাংলাদেশে শেখ হাসিনা ছাড়া ক্ষমতা মঞ্চে গণতন্ত্র নিরাপদ নয়। আপনাদের নিরাপত্তা নিরাপদ নয়। ভাত-কাপড়ের ব্যবস্থা নিরাপদ নয়। শেখ হাসিনা আছেন বলেই বাংলাদেশ অনেক শান্তিতে আছে। একজন সৎ মানুষ রাজনীতি আছেন। ভালো মানুষ চোরচোট্টার দল বিএনপিতে নেই।’ যোগ করেন ওবায়দুল কাদের।
বিএনপি ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশের আলো নিভে যাবে বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের। শতভাগ বিদ্যুতায়নের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে এসেছেন। এ বাংলাদেশকে আমরা আর কোনো কালো হাতে ছেড়ে দেব না, অন্ধকারে ফিরে যেতে দেব না।’
নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে কাদের বলেন, ‘জোরদার খেলা হবে। সামনে নভেম্বর, তারপরে ডিসেম্বর, তারপরে জানুয়ারি, ফাইনাল খেলা, খেলা হবে। কৃষক ভাইয়ের খেলা হবে। প্রস্তুত হয়ে যান। নেত্রী আসছেন তিনি ডাক দেবেন। তিনি যখন ডাক দেবেন রাস্তায় নেমে আসবেন।’
কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতির সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৫ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৭ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে