নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের চরম অর্থনৈতিক সংকট ও জ্বালানি পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ ও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেছেন, এই সংকটের মূলে রয়েছে অবৈধ স্বৈরাচার সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি, লুটপাট, দুঃশাসন এবং ক্ষমতার অপব্যবহার। এই কারণেই জ্বালানিসংকট ঘনীভূত হচ্ছে।
আজ সোমবার দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাকিব আনোয়ার স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকার ডিজেলভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা করল। অথচ কয়েক মাস আগে এই সরকারই শতভাগ বিদ্যুতায়নের আলোকসজ্জা করেছে। এটা একটা ফোর টোয়েন্টি সরকার। অফিসের সময় সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পেট্রল পাম্প সপ্তাহে একদিন বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে তারা। এখন ঘোষণা দিয়ে দিনে দুই ঘণ্টা লোডশেডিং করবে। তার মানে, এটা কি শেষের শুরু?
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ১৩ বছরের সীমাহীন লুটপাট, দুর্নীতি, দুঃশাসনের কারণে দেশ আজ এক ভয়াবহ অর্থনৈতিক বিপর্যয়ে পতিত হয়েছে। দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন ডলার, যা দেশের মাত্র ৪ মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান। ডলারের বিপরীতে টাকার মান প্রতিনিয়ত কমছে। সরকার কোনো কিছুই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেছে।
গত অর্থবছরে ৩১ বিলিয়ন ডলার বাণিজ্যঘাটতি ছিল জানিয়ে মান্না বলেন, পোশাক শিল্পে ক্রয়াদেশ কমেছে ৩০ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাণিজ্য ঘাটতি যে আরও বাড়বে, তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। অথচ রপ্তানি বাড়াতে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই। তারা কেবল নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত।
দেশের বর্তমান অর্থনীতির এই সংকট তৈরির দায় সরকারকেই নিতে হবে জানিয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, তাদের লুটপাট, দুর্নীতি, দুঃশাসন আর অপরিণামদর্শিতা আজকে গোটা দেশের অর্থনীতিকে এক অন্ধকার পরিস্থিতিতে ঠেলে দিয়েছে। এর দায় সম্পূর্ণভাবে এই অযোগ্য সরকারের। এই মুহূর্তে চলে যান। দেশটাকে আর ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবেন না। শ্রীলঙ্কার দিকে তাকান। যারা বড়াই করেছে, তাদের পরিণতি কি হয়েছে, দেখতে পাবেন।
দেশের চরম অর্থনৈতিক সংকট ও জ্বালানি পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ ও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেছেন, এই সংকটের মূলে রয়েছে অবৈধ স্বৈরাচার সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি, লুটপাট, দুঃশাসন এবং ক্ষমতার অপব্যবহার। এই কারণেই জ্বালানিসংকট ঘনীভূত হচ্ছে।
আজ সোমবার দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাকিব আনোয়ার স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকার ডিজেলভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা করল। অথচ কয়েক মাস আগে এই সরকারই শতভাগ বিদ্যুতায়নের আলোকসজ্জা করেছে। এটা একটা ফোর টোয়েন্টি সরকার। অফিসের সময় সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পেট্রল পাম্প সপ্তাহে একদিন বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে তারা। এখন ঘোষণা দিয়ে দিনে দুই ঘণ্টা লোডশেডিং করবে। তার মানে, এটা কি শেষের শুরু?
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ১৩ বছরের সীমাহীন লুটপাট, দুর্নীতি, দুঃশাসনের কারণে দেশ আজ এক ভয়াবহ অর্থনৈতিক বিপর্যয়ে পতিত হয়েছে। দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন ডলার, যা দেশের মাত্র ৪ মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান। ডলারের বিপরীতে টাকার মান প্রতিনিয়ত কমছে। সরকার কোনো কিছুই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেছে।
গত অর্থবছরে ৩১ বিলিয়ন ডলার বাণিজ্যঘাটতি ছিল জানিয়ে মান্না বলেন, পোশাক শিল্পে ক্রয়াদেশ কমেছে ৩০ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাণিজ্য ঘাটতি যে আরও বাড়বে, তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। অথচ রপ্তানি বাড়াতে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই। তারা কেবল নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত।
দেশের বর্তমান অর্থনীতির এই সংকট তৈরির দায় সরকারকেই নিতে হবে জানিয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, তাদের লুটপাট, দুর্নীতি, দুঃশাসন আর অপরিণামদর্শিতা আজকে গোটা দেশের অর্থনীতিকে এক অন্ধকার পরিস্থিতিতে ঠেলে দিয়েছে। এর দায় সম্পূর্ণভাবে এই অযোগ্য সরকারের। এই মুহূর্তে চলে যান। দেশটাকে আর ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবেন না। শ্রীলঙ্কার দিকে তাকান। যারা বড়াই করেছে, তাদের পরিণতি কি হয়েছে, দেখতে পাবেন।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৫ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৭ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে