নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামীকাল শনিবার (২৮ অক্টোবর) রাজনৈতিক দলগুলোর পাল্টাপাল্টি সমাবেশকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে। নেতা-কর্মীদের রাজপথে সতর্ক থাকতে বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সতর্ক থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। ভয় পাব কেন? শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৭০ ভাগ মানুষের আস্থা আছে।’
আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে স্বয়ং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের একটা জরিপ (আইআরআই) সমীক্ষা করেছে—বাংলাদেশে কোন দলের অবস্থান কী জনমতের ভিত্তিতে। সেই জনমতের সমীক্ষায় উঠে এসেছে বাংলাদেশে ৭০ ভাগ মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখে। আমাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জনগণ আজকে ভয় পাচ্ছে নাশকতাকে। মানুষ মনে করছে, আবারও ২০১৪-২০১৫ সালের নাশকতা, অগ্নি-সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি হতে পারে নির্বাচনকে ঘিরে।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে। এদের দুরভিসন্ধি আছে। সাম্প্রদায়িক আরও দুই-একটি শক্তিকে নিয়ে তারা অশুভ খেলার পরিকল্পনা নিচ্ছে। সার্বক্ষণিক সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে। মিটিং শেষ চলে গেলেই হবে না। কালকে একটু দেখেশুনে যাবেন। অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা।’
শান্তি সমাবেশ শেষ হলেই দায়িত্ব শেষ হয়ে গেছে মনে না করতে নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়ে কাদের বলেন, ‘সবাই নিজ নিজ দায়িত্ব নেবেন, সবার দায়িত্ব আছে। এই যুদ্ধ আমাদের সবার। এটা বাংলাদেশের আরেক মুক্তিযুদ্ধ। এটা মনে করেই মাঠে থাকতে হবে। ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করতে পারব যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকি। বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে হবে। এটা মাথায় রেখেই নৌকাকে বিজয়ের বন্দরে পৌঁছাতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা শান্তি সমাবেশ করছি, আগামীকালও শান্তি সমাবেশ করব। আমরা অশান্তি করতে চাই না, আমরা ক্ষমতায় আছি, আমরা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ চাই, আমরা নির্বাচনের পরিবেশ চাই শান্তিপূর্ণ। কাজেই আমাদের দ্বারা কোনো প্রকার অশান্তি সৃষ্টির সুযোগ নেই। আমরা কেন অশান্তি করব? অশান্তি তারা চায় যারা এই নির্বাচন করতে আগ্রহী নয়। তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়, তারা দেশে অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা, নাশকতা সৃষ্টি করে গোটা পরিবেশকে অশান্ত করতে চায়।’
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে থাকার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বারবার অপশক্তিকে মাথা তুলে দাঁড়াবার সুযোগ দেওয়া উচিত না। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা গণতন্ত্র ব্যাহত হতে দেবে না, এটা তাদের প্রতিজ্ঞা।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, মুহাম্মদ ফারুক খান, শাজাহান খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য হাছান মাহমুদ, বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, ফরিদুন্নাহার লাইলী, শাম্মী আহমেদ, অসীম কুমার উকিল, দেলোয়ার হোসেন, বিপ্লব বড়ুয়া, সেলিম মাহমুদ প্রমুখ।
আগামীকাল শনিবার (২৮ অক্টোবর) রাজনৈতিক দলগুলোর পাল্টাপাল্টি সমাবেশকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে। নেতা-কর্মীদের রাজপথে সতর্ক থাকতে বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সতর্ক থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। ভয় পাব কেন? শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৭০ ভাগ মানুষের আস্থা আছে।’
আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে স্বয়ং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের একটা জরিপ (আইআরআই) সমীক্ষা করেছে—বাংলাদেশে কোন দলের অবস্থান কী জনমতের ভিত্তিতে। সেই জনমতের সমীক্ষায় উঠে এসেছে বাংলাদেশে ৭০ ভাগ মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখে। আমাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জনগণ আজকে ভয় পাচ্ছে নাশকতাকে। মানুষ মনে করছে, আবারও ২০১৪-২০১৫ সালের নাশকতা, অগ্নি-সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি হতে পারে নির্বাচনকে ঘিরে।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে। এদের দুরভিসন্ধি আছে। সাম্প্রদায়িক আরও দুই-একটি শক্তিকে নিয়ে তারা অশুভ খেলার পরিকল্পনা নিচ্ছে। সার্বক্ষণিক সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে। মিটিং শেষ চলে গেলেই হবে না। কালকে একটু দেখেশুনে যাবেন। অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা।’
শান্তি সমাবেশ শেষ হলেই দায়িত্ব শেষ হয়ে গেছে মনে না করতে নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়ে কাদের বলেন, ‘সবাই নিজ নিজ দায়িত্ব নেবেন, সবার দায়িত্ব আছে। এই যুদ্ধ আমাদের সবার। এটা বাংলাদেশের আরেক মুক্তিযুদ্ধ। এটা মনে করেই মাঠে থাকতে হবে। ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করতে পারব যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকি। বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে হবে। এটা মাথায় রেখেই নৌকাকে বিজয়ের বন্দরে পৌঁছাতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা শান্তি সমাবেশ করছি, আগামীকালও শান্তি সমাবেশ করব। আমরা অশান্তি করতে চাই না, আমরা ক্ষমতায় আছি, আমরা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ চাই, আমরা নির্বাচনের পরিবেশ চাই শান্তিপূর্ণ। কাজেই আমাদের দ্বারা কোনো প্রকার অশান্তি সৃষ্টির সুযোগ নেই। আমরা কেন অশান্তি করব? অশান্তি তারা চায় যারা এই নির্বাচন করতে আগ্রহী নয়। তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়, তারা দেশে অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা, নাশকতা সৃষ্টি করে গোটা পরিবেশকে অশান্ত করতে চায়।’
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে থাকার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বারবার অপশক্তিকে মাথা তুলে দাঁড়াবার সুযোগ দেওয়া উচিত না। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা গণতন্ত্র ব্যাহত হতে দেবে না, এটা তাদের প্রতিজ্ঞা।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, মুহাম্মদ ফারুক খান, শাজাহান খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য হাছান মাহমুদ, বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, ফরিদুন্নাহার লাইলী, শাম্মী আহমেদ, অসীম কুমার উকিল, দেলোয়ার হোসেন, বিপ্লব বড়ুয়া, সেলিম মাহমুদ প্রমুখ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৩ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে