নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাওর সফর ও রাষ্ট্রপতির বাড়িতে নিমন্ত্রণ নিয়ে কড়া সমালোচনা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রধানমন্ত্রী দেশের মানুষের সঙ্গে রসিকতা করেছেন বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
আজ বুধবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বরিশাল বিভাগীয় স্থানীয় সরকারের সাবেক ও বর্তমান চেয়ারম্যানদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময়ের অংশ হিসেবে এই সভার আয়োজন করেছে বিএনপি। যুক্তরাজ্য থেকে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সভায় সভাপতির স্বাগত বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর হাওর সফর নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যখন দেশের মানুষ চালের জন্য টিসিবির দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াচ্ছে, খাদ্যের জন্য হাহাকার করছে, সারা দেশের মানুষের মধ্যে যখন একটা অস্বস্তিকর হাহাকার পরিস্থিতি, প্রায় দুর্ভিক্ষের মতো একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, সেই সময় আমাদের প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির বাড়িতে গেছেন, হাওরে উৎসব করেছেন। খাবারের তালিকায় ২৩ পদের শুধু মাছই ছিল। এটা একটা সম্পূর্ণরূপে রসিকতা সাধারণ মানুষের সঙ্গে। এটা কোনো দিনই এ দেশের মানুষ ক্ষমা করবে না।’
বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘কয়েক মাসের মধ্যে তিন দফা বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে সরকার। বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতির কারণে যে ব্যয় বেড়েছে, তার ঘাটতির জোগান দিতে জনগণের পকেট কাটতে দাম বাড়ানো হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘সরকার লুটপাট করে বিদেশে টাকা পাচার করেছে। আর দেশের মানুষ খাদ্যের অভাবে ভুগছে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের অস্তিত্ব রক্ষায় আন্দোলন করে সরকারের বিদায় করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। দেশে কারও নীরব থাকার সুযোগ নেই। জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে আন্দোলন এগিয়ে নেওয়া হবে।’
মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান, বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন আহমেদসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাওর সফর ও রাষ্ট্রপতির বাড়িতে নিমন্ত্রণ নিয়ে কড়া সমালোচনা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রধানমন্ত্রী দেশের মানুষের সঙ্গে রসিকতা করেছেন বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
আজ বুধবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বরিশাল বিভাগীয় স্থানীয় সরকারের সাবেক ও বর্তমান চেয়ারম্যানদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময়ের অংশ হিসেবে এই সভার আয়োজন করেছে বিএনপি। যুক্তরাজ্য থেকে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সভায় সভাপতির স্বাগত বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর হাওর সফর নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যখন দেশের মানুষ চালের জন্য টিসিবির দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াচ্ছে, খাদ্যের জন্য হাহাকার করছে, সারা দেশের মানুষের মধ্যে যখন একটা অস্বস্তিকর হাহাকার পরিস্থিতি, প্রায় দুর্ভিক্ষের মতো একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, সেই সময় আমাদের প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির বাড়িতে গেছেন, হাওরে উৎসব করেছেন। খাবারের তালিকায় ২৩ পদের শুধু মাছই ছিল। এটা একটা সম্পূর্ণরূপে রসিকতা সাধারণ মানুষের সঙ্গে। এটা কোনো দিনই এ দেশের মানুষ ক্ষমা করবে না।’
বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘কয়েক মাসের মধ্যে তিন দফা বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে সরকার। বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতির কারণে যে ব্যয় বেড়েছে, তার ঘাটতির জোগান দিতে জনগণের পকেট কাটতে দাম বাড়ানো হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘সরকার লুটপাট করে বিদেশে টাকা পাচার করেছে। আর দেশের মানুষ খাদ্যের অভাবে ভুগছে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের অস্তিত্ব রক্ষায় আন্দোলন করে সরকারের বিদায় করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। দেশে কারও নীরব থাকার সুযোগ নেই। জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে আন্দোলন এগিয়ে নেওয়া হবে।’
মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান, বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন আহমেদসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১০ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১২ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে