নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এর আগে অনুমতি নিয়ে নিয়মতান্ত্রিক ও শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে সমাবেশ করেছে। আশা করছি এবারও পুলিশ আমাদের সমাবেশ করার অনুমতি দেবে বলে আশা প্রকাশ করেন জামায়াত নেতা অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সদর দপ্তরে জামায়াতের সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল আগামী ১ আগস্ট সমাবেশের অনুমতির জন্য লিখিত আবেদন নিয়ে ডিএমপিতে যান। তারা রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে সমাবেশের অনুমতি চেয়েছে।
প্রতিনিধিদলে অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান ছাড়াও অন্য সদস্যরা হলেন–বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দীন ভূঁইয়া, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহসম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম খন্দকার, ব্যারিস্টার তারিকুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট আজমত হোসাইন, অ্যাডভোকেট তরিকুল ইসলাম ও অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম।
প্রসঙ্গত, কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠা, আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ ও ওলামায়ে কেরামের মুক্তি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণের দাবিতে আগামী ১ আগস্ট বেলা ২টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ শাখা।
প্রতিনিধিদলের প্রধান অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ কর্তৃক আয়োজিত আগামী ১ আগস্ট মঙ্গলবার বেলা ২টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এই কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে সফল করার জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে যে সহযোগিতা দরকার, সেটি চাইতে আমরা এখানে আজকে লিখিত আবেদনসহ এসেছিলাম। ডিএমপি কমিশনারের স্পেশাল অ্যাসিস্ট্যান্ট সৈয়দ মামুন মোস্তফার কার্যালয়ে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ কর্মসূচি অনুমতির আবেদন কপি জমা দেওয়া হয়েছে। তিনি আবেদনের কপিটি নিয়েছেন। আমরা আমাদের কর্মসূচি পালনে বিস্তারিত প্রস্তুতির বিষয়টি তাদের অবহিত করেছি।
সাইফুর রহমান বলেন, ‘গত ১০ জুন জামায়াতে ইসলামী যেভাবে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ কর্মসূচি পালন করতে পেরেছে, সে জন্য আমরা জামায়াতের পক্ষ থেকে ডিএমপি তথা পুলিশকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছি। এই ধারাবাহিকতায় আগামী পয়লা আগস্ট ঘোষিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির পালনের অনুমতি আমরা প্রত্যাশা করছি।’
কর্মসূচির অনুমতি পাচ্ছেন কি না, ডিএমপির আশ্বাস পেয়েছেন কি না— প্রশ্নের জবাবে সাইফুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি পালনের আবেদনের কপিটি যাঁকে দেওয়া হয়েছে তিনি মূলত ডিএমপি কমিশনারের পক্ষ থেকেই তা নিয়েছেন। তিনি বলেছেন আবেদনের বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে পেশ করা হবে। তারা যে সিদ্ধান্ত নেবে সেটি জামায়াতে ইসলামীকে পুনরায় জানিয়ে দেওয়া হবে। ইতিপূর্বে আমরা যেসব কর্মসূচি পালন করেছি, অনুমতি চেয়েছি, ডিএমপির আমরা ওয়েল রেসপন্স দেখেছি। এবারের কর্মসূচির ব্যাপারেও তারা যত দ্রুত সম্ভব আমাদেরকে জানাবে।’
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এর আগে অনুমতি নিয়ে নিয়মতান্ত্রিক ও শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে সমাবেশ করেছে। আশা করছি এবারও পুলিশ আমাদের সমাবেশ করার অনুমতি দেবে বলে আশা প্রকাশ করেন জামায়াত নেতা অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সদর দপ্তরে জামায়াতের সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল আগামী ১ আগস্ট সমাবেশের অনুমতির জন্য লিখিত আবেদন নিয়ে ডিএমপিতে যান। তারা রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে সমাবেশের অনুমতি চেয়েছে।
প্রতিনিধিদলে অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান ছাড়াও অন্য সদস্যরা হলেন–বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দীন ভূঁইয়া, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহসম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম খন্দকার, ব্যারিস্টার তারিকুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট আজমত হোসাইন, অ্যাডভোকেট তরিকুল ইসলাম ও অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম।
প্রসঙ্গত, কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠা, আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ ও ওলামায়ে কেরামের মুক্তি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণের দাবিতে আগামী ১ আগস্ট বেলা ২টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ শাখা।
প্রতিনিধিদলের প্রধান অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ কর্তৃক আয়োজিত আগামী ১ আগস্ট মঙ্গলবার বেলা ২টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এই কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে সফল করার জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে যে সহযোগিতা দরকার, সেটি চাইতে আমরা এখানে আজকে লিখিত আবেদনসহ এসেছিলাম। ডিএমপি কমিশনারের স্পেশাল অ্যাসিস্ট্যান্ট সৈয়দ মামুন মোস্তফার কার্যালয়ে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ কর্মসূচি অনুমতির আবেদন কপি জমা দেওয়া হয়েছে। তিনি আবেদনের কপিটি নিয়েছেন। আমরা আমাদের কর্মসূচি পালনে বিস্তারিত প্রস্তুতির বিষয়টি তাদের অবহিত করেছি।
সাইফুর রহমান বলেন, ‘গত ১০ জুন জামায়াতে ইসলামী যেভাবে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ কর্মসূচি পালন করতে পেরেছে, সে জন্য আমরা জামায়াতের পক্ষ থেকে ডিএমপি তথা পুলিশকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছি। এই ধারাবাহিকতায় আগামী পয়লা আগস্ট ঘোষিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির পালনের অনুমতি আমরা প্রত্যাশা করছি।’
কর্মসূচির অনুমতি পাচ্ছেন কি না, ডিএমপির আশ্বাস পেয়েছেন কি না— প্রশ্নের জবাবে সাইফুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি পালনের আবেদনের কপিটি যাঁকে দেওয়া হয়েছে তিনি মূলত ডিএমপি কমিশনারের পক্ষ থেকেই তা নিয়েছেন। তিনি বলেছেন আবেদনের বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে পেশ করা হবে। তারা যে সিদ্ধান্ত নেবে সেটি জামায়াতে ইসলামীকে পুনরায় জানিয়ে দেওয়া হবে। ইতিপূর্বে আমরা যেসব কর্মসূচি পালন করেছি, অনুমতি চেয়েছি, ডিএমপির আমরা ওয়েল রেসপন্স দেখেছি। এবারের কর্মসূচির ব্যাপারেও তারা যত দ্রুত সম্ভব আমাদেরকে জানাবে।’
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১৯ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
২০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১ দিন আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
১ দিন আগে