শাহাদাত জামান, সারিয়াকান্দি (বগুড়া)
বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে হাসনাপাড়া বাজারের ছালজারের পানের দোকান। হাসনাপাড়ার সেরা পান, শাহী মেভা মিষ্টি পান, বৌ সোহাগী পান, স্বামী সোহাগী পান, ফায়ার পান, নরমাল মিষ্টি, পাঁচ মিষ্টিসহ বিভিন্ন বাহারি নামের পান পাওয়া যায় তাঁর দোকানে।
ছালজারের দোকানে ৫ টাকা থেকে ৬৫ টাকা দামের পান বিক্রি হয়। পানগুলো বানাতে বিভিন্ন ধরনের মসলা ব্যবহার করেন ছালজার। এগুলোর মধ্যে ধনিয়া, মউরি, জাউন, কালোজিরা, সাদা তিল, আদা, বিভিন্ন ধরনের নারিকেলী, হিরা পান্না, কিশমিশ, খুরমা খেজুর, মোরব্বা উল্লেখযোগ্য।
ছালজার জানান, পান তৈরির বিভিন্ন মসলা এবং সুপারি ভারতের বেঙ্গালুরু থেকে কিনে আনা হয়। তাঁর পান খেতে পার্শ্ববর্তী গাবতলি, সোনাতলা, শেরপুর, শাহজাহানপুর, শিবগঞ্জ এবং বগুড়া সদর থেকে অনেকে আসেন। দৈনিক ১৩৫ থেকে ১৫০টি পান বিক্রি হয়। দুপুর ২টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত তাঁর পানের দোকান খোলা থাকে।
ছালজার রহমান বলেন, আগে আর্টের কাজ করতাম। ওই কাজে অনেক কষ্ট হতো। রাত জেগে কাজ করতে হতো। আমি নিজে পান খাই। মানুষকে বাহারি আকারে পরিবেশন করার চিন্তা থেকেই পানের দোকান দিয়েছি। বিভিন্ন উপজেলা থেকে শখ করে আমার পান খাওয়ার জন্য অনেক নামীদামি লোকজন আসে।
বগুড়া সদরের নাটাইপাড়ার টিপু মিয়া বলেন, পান খাওয়া আমার শখ। সময় পেলেই সারিয়াকান্দিতে যাই ছালজারের ফায়ার পান খাওয়ার জন্য। আসার সময় কিছু পান বাড়িতে নিয়ে আসি।
সারিয়াকান্দি উপজেলার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী তরফদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রায়শই ছালজারের পান খাই। তাঁর তৈরি পান খুবই ভালো। শখের বশে তাঁর পান খাই। অল্পদিনেই তাঁর পানের নাম সারিয়াকান্দি এবং আশপাশের উপজেলায় ছড়িয়ে পড়েছে।
বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে হাসনাপাড়া বাজারের ছালজারের পানের দোকান। হাসনাপাড়ার সেরা পান, শাহী মেভা মিষ্টি পান, বৌ সোহাগী পান, স্বামী সোহাগী পান, ফায়ার পান, নরমাল মিষ্টি, পাঁচ মিষ্টিসহ বিভিন্ন বাহারি নামের পান পাওয়া যায় তাঁর দোকানে।
ছালজারের দোকানে ৫ টাকা থেকে ৬৫ টাকা দামের পান বিক্রি হয়। পানগুলো বানাতে বিভিন্ন ধরনের মসলা ব্যবহার করেন ছালজার। এগুলোর মধ্যে ধনিয়া, মউরি, জাউন, কালোজিরা, সাদা তিল, আদা, বিভিন্ন ধরনের নারিকেলী, হিরা পান্না, কিশমিশ, খুরমা খেজুর, মোরব্বা উল্লেখযোগ্য।
ছালজার জানান, পান তৈরির বিভিন্ন মসলা এবং সুপারি ভারতের বেঙ্গালুরু থেকে কিনে আনা হয়। তাঁর পান খেতে পার্শ্ববর্তী গাবতলি, সোনাতলা, শেরপুর, শাহজাহানপুর, শিবগঞ্জ এবং বগুড়া সদর থেকে অনেকে আসেন। দৈনিক ১৩৫ থেকে ১৫০টি পান বিক্রি হয়। দুপুর ২টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত তাঁর পানের দোকান খোলা থাকে।
ছালজার রহমান বলেন, আগে আর্টের কাজ করতাম। ওই কাজে অনেক কষ্ট হতো। রাত জেগে কাজ করতে হতো। আমি নিজে পান খাই। মানুষকে বাহারি আকারে পরিবেশন করার চিন্তা থেকেই পানের দোকান দিয়েছি। বিভিন্ন উপজেলা থেকে শখ করে আমার পান খাওয়ার জন্য অনেক নামীদামি লোকজন আসে।
বগুড়া সদরের নাটাইপাড়ার টিপু মিয়া বলেন, পান খাওয়া আমার শখ। সময় পেলেই সারিয়াকান্দিতে যাই ছালজারের ফায়ার পান খাওয়ার জন্য। আসার সময় কিছু পান বাড়িতে নিয়ে আসি।
সারিয়াকান্দি উপজেলার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী তরফদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রায়শই ছালজারের পান খাই। তাঁর তৈরি পান খুবই ভালো। শখের বশে তাঁর পান খাই। অল্পদিনেই তাঁর পানের নাম সারিয়াকান্দি এবং আশপাশের উপজেলায় ছড়িয়ে পড়েছে।
ভোরের আলো ফোটার আগেই রাজধানীর আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন শ্রমজীবীদের হাটে জড়ো হন শত শত শ্রমজীবী মানুষ। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও নারী শ্রমিকেরা এই হাটে প্রতিদিন ভিড় করেন একটু কাজ পাওয়ার আশায়। তবে দিন যত যাচ্ছে, তাঁদের জীবনের লড়াই ততই কঠিন হয়ে উঠছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি তাঁদের জীবনকে দুর্বিষ
২৬ অক্টোবর ২০২৪ফেলুদার দার্জিলিং জমজমাট বইয়ে প্রথম পরিচয় দার্জিলিংয়ের সঙ্গে। তারপর অঞ্জন দত্তের গানসহ আরও নানাভাবে হিল স্টেশনটির প্রতি এক ভালোবাসা তৈরি হয়। তাই প্রথমবার ভারত সফরে ওটি, শিমলা, মসুরির মতো লোভনীয় হিল স্টেশনগুলোকে বাদ দিয়ে দার্জিলিংকেই বেছে নেই। অবশ্য আজকের গল্প পুরো দার্জিলিং ভ্রমণের নয়, বরং তখন পরিচয়
২৩ অক্টোবর ২০২৪কথায় আছে না—‘ঘরপোড়া গরু, সিঁদুরেমেঘ দেখলেই ডরায়’! আমার হইছে এই অবস্থা। বাড়িতে এখন বাড়িআলী, বয়স্ক বাপ-মা আর ছোট মেয়ে। সকাল থেকে চার-পাঁচবার কতা বলিচি। সংসার গোচাচ্ছে। আইজকা সন্ধ্যার দিকে ঝড় আসপি শুনতিছি। চিন্তায় রাতে ভালো ঘুমাতে পারিনি...
২৬ মে ২০২৪প্রতিদিন ভোরে ট্রেনের হুইসেলে ঘুম ভাঙে রাকিব হাসানের। একটু একটু করে গড়ে ওঠা রেলপথ নির্মাণকাজ তাঁর চোখে দেখা। এরপর রেলপথে ট্রেন ছুটে চলা, ট্রেন ছুঁয়ে দেখা—সবই হলো; কিন্তু এখনো হয়নি চড়া। রাকিবের মুখে তাই ভারতীয় সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লার বিখ্যাত গান। ‘আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম, তুমি চলে
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪