মেহেদী হাসান, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর)
করোনা সংক্রমণ পুরোপুরি থেমে না গেলেও দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে চরমভাবে উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্য বিধি। সামাজিক দূরত্ব তো দূরের কথা বিভিন্ন গণজমায়েত ও পাবলিক প্লেসে মাস্ক পরা ভুলেই গেছে সাধারণ মানুষ। আর এ কারণে এখনো সংক্রমণ ঘটেই চলেছে।
ফুলবাড়ী পৌর শহরের প্রতিটি হোটেল-রেস্তোরাঁ, বাজার, শপিং মল, সড়কে চলাচল সহ বিভিন্ন জমায়েত কমে গেছে মাস্ক-এর প্রচলন। কেউ কেউ লোক দেখানো মাস্ক পড়লেও, তা নিতান্তই কম। কেউ আবার মুখের থুতনির নিচে ঝুলিয়ে রেখেছে মাস্ক। এভাবেই দিনদিন মাস্ক পরা ভুলেই যাচ্ছে মানুষ। আর এ কারণেই করোনা সংক্রমণ একেবারে থামছে না বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা।
আগস্ট মাসের পর থেকেই কমতে শুরু করেছে করোনা সংক্রমণের হার। এই সংক্রমণের হার কমে আসায় ফুলবাড়ী উপজেলায় চরমভাবে উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি।
ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা (প. প) কর্মকর্তা ডা. মো. মশিউর রহমান বলেন, মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে করোনা সংক্রমণ পুরোপুরি কমিয়ে আনা সম্ভব। এ জন্য তিনি সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পাশাপাশি মুখে মাস্ক ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছেন।
ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত এ উপজেলায় বর্তমানে ৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী রয়েছে। এ পর্যন্ত ৬৯২ জন শনাক্ত হয়েছে, এর মধ্যে সুস্থ হয়েছে ৬৬৭ জন, মৃত্যু বরণ করেছে ১৩ জন। টিকার নিবন্ধন করেছে মোট ১ লাখ ৬ হাজা ৯৫৪ জন, এর মধ্যে ১ম ডোজ গ্রহণ করেছে ৪৯ হাজার ৮৩০ জন, দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছে ২৩ হাজার ৮৯৩ জন, নিবন্ধনের পর টিকা দেওয়া বাকি রয়েছে ৩৩ হাজার ২৩১ জন। এ পর্যন্ত করোনা পরীক্ষা করেছে ৪ হাজার ৩০৮ জন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রিয়াজ উদ্দিন বলেন, বারবার সবাইকে সচেতন করা হলেও ইদানীং মানুষ মাস্ক পরা ছেড়ে দিয়েছে, এ জন্য সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং অবশ্যই স্বাস্থ্য বিধি মেনে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। শিগগিরই বিষয়টি আবারও দেখা হবে।
করোনা সংক্রমণ পুরোপুরি থেমে না গেলেও দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে চরমভাবে উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্য বিধি। সামাজিক দূরত্ব তো দূরের কথা বিভিন্ন গণজমায়েত ও পাবলিক প্লেসে মাস্ক পরা ভুলেই গেছে সাধারণ মানুষ। আর এ কারণে এখনো সংক্রমণ ঘটেই চলেছে।
ফুলবাড়ী পৌর শহরের প্রতিটি হোটেল-রেস্তোরাঁ, বাজার, শপিং মল, সড়কে চলাচল সহ বিভিন্ন জমায়েত কমে গেছে মাস্ক-এর প্রচলন। কেউ কেউ লোক দেখানো মাস্ক পড়লেও, তা নিতান্তই কম। কেউ আবার মুখের থুতনির নিচে ঝুলিয়ে রেখেছে মাস্ক। এভাবেই দিনদিন মাস্ক পরা ভুলেই যাচ্ছে মানুষ। আর এ কারণেই করোনা সংক্রমণ একেবারে থামছে না বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা।
আগস্ট মাসের পর থেকেই কমতে শুরু করেছে করোনা সংক্রমণের হার। এই সংক্রমণের হার কমে আসায় ফুলবাড়ী উপজেলায় চরমভাবে উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি।
ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা (প. প) কর্মকর্তা ডা. মো. মশিউর রহমান বলেন, মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে করোনা সংক্রমণ পুরোপুরি কমিয়ে আনা সম্ভব। এ জন্য তিনি সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পাশাপাশি মুখে মাস্ক ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছেন।
ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত এ উপজেলায় বর্তমানে ৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী রয়েছে। এ পর্যন্ত ৬৯২ জন শনাক্ত হয়েছে, এর মধ্যে সুস্থ হয়েছে ৬৬৭ জন, মৃত্যু বরণ করেছে ১৩ জন। টিকার নিবন্ধন করেছে মোট ১ লাখ ৬ হাজা ৯৫৪ জন, এর মধ্যে ১ম ডোজ গ্রহণ করেছে ৪৯ হাজার ৮৩০ জন, দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছে ২৩ হাজার ৮৯৩ জন, নিবন্ধনের পর টিকা দেওয়া বাকি রয়েছে ৩৩ হাজার ২৩১ জন। এ পর্যন্ত করোনা পরীক্ষা করেছে ৪ হাজার ৩০৮ জন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রিয়াজ উদ্দিন বলেন, বারবার সবাইকে সচেতন করা হলেও ইদানীং মানুষ মাস্ক পরা ছেড়ে দিয়েছে, এ জন্য সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং অবশ্যই স্বাস্থ্য বিধি মেনে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। শিগগিরই বিষয়টি আবারও দেখা হবে।
ভোরের আলো ফোটার আগেই রাজধানীর আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন শ্রমজীবীদের হাটে জড়ো হন শত শত শ্রমজীবী মানুষ। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও নারী শ্রমিকেরা এই হাটে প্রতিদিন ভিড় করেন একটু কাজ পাওয়ার আশায়। তবে দিন যত যাচ্ছে, তাঁদের জীবনের লড়াই ততই কঠিন হয়ে উঠছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি তাঁদের জীবনকে দুর্বিষ
২৬ অক্টোবর ২০২৪ফেলুদার দার্জিলিং জমজমাট বইয়ে প্রথম পরিচয় দার্জিলিংয়ের সঙ্গে। তারপর অঞ্জন দত্তের গানসহ আরও নানাভাবে হিল স্টেশনটির প্রতি এক ভালোবাসা তৈরি হয়। তাই প্রথমবার ভারত সফরে ওটি, শিমলা, মসুরির মতো লোভনীয় হিল স্টেশনগুলোকে বাদ দিয়ে দার্জিলিংকেই বেছে নেই। অবশ্য আজকের গল্প পুরো দার্জিলিং ভ্রমণের নয়, বরং তখন পরিচয়
২৩ অক্টোবর ২০২৪কথায় আছে না—‘ঘরপোড়া গরু, সিঁদুরেমেঘ দেখলেই ডরায়’! আমার হইছে এই অবস্থা। বাড়িতে এখন বাড়িআলী, বয়স্ক বাপ-মা আর ছোট মেয়ে। সকাল থেকে চার-পাঁচবার কতা বলিচি। সংসার গোচাচ্ছে। আইজকা সন্ধ্যার দিকে ঝড় আসপি শুনতিছি। চিন্তায় রাতে ভালো ঘুমাতে পারিনি...
২৬ মে ২০২৪প্রতিদিন ভোরে ট্রেনের হুইসেলে ঘুম ভাঙে রাকিব হাসানের। একটু একটু করে গড়ে ওঠা রেলপথ নির্মাণকাজ তাঁর চোখে দেখা। এরপর রেলপথে ট্রেন ছুটে চলা, ট্রেন ছুঁয়ে দেখা—সবই হলো; কিন্তু এখনো হয়নি চড়া। রাকিবের মুখে তাই ভারতীয় সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লার বিখ্যাত গান। ‘আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম, তুমি চলে
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪