অনলাইন ডেস্ক
মহাকাশে কম খরচে মালামাল পরিবহনের জন্য ‘হাওলং স্পেস কার্গো শাটলের’ নতুন ডিজাইন উন্মোচন করল চীন। এটি একটি পুনর্ব্যবহারযোগ্য বাণিজ্যিক উইংড মহাকাশযান। গ্লোবাল টাইমসের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
গত মঙ্গলবার চীনের মানব মহাকাশ সংস্থার (সিএমসিএ) মুখপাত্র লিন শিয়াকিয়াং দেশটির মহাকাশ মিশন ‘শেনঝো–১৯’–এর অগ্রগতি প্রকাশ করেন। এই মিশনের লক্ষ্য হলো কম খরচে কার্গো বা মালবাহী মহাকাশযান এবং লুনার রোভার তৈরি। অর্থাৎ তারা মহাকাশ অভিযানকে আরও সহজ এবং সাশ্রয়ী করতে নতুন প্রযুক্তির ও মহাকাশযান উন্নয়নের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে চীন।
হাওলং স্পেস কার্গো শাটলটি চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত অ্যাভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রি করপোরেশনের (এভিআইসি) অধীনে চেংডু এয়ারক্রাফট ডিজাইন ও রিসার্চ ইনস্টিটিউট তৈরি করেছে। এটি নির্বাচিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে একটি।
ক্যারিয়ার রকেটের মাধ্যমে এ ধরনের মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করা হয়। এটি মহাকাশ স্টেশনের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে। মহাকাশ স্টেশন থেকে আলাদা হওয়ার পর এটি পুনরায় নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারে। একটি বিমানবন্দরের রানওয়ের ওপর অনুভূমিকভাবে অবতরণ করতে পারবে।
ভবিষ্যতের বিভিন্ন মিশনে এটি বারবার ব্যবহার করা যাবে। এই শাটলে পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করায় মহাকাশে মালামাল পরিবহনের খরচ কমে আসবে।
হাওলং মহাকাশযানে অনেক বেশি মালামাল বহন করা যাবে। এটি মহাকাশ স্টেশনে এবং মহাকাশ স্টেশন থেকে মালামাল পরিবহন করতে পারবে।
বর্তমান মালামাল পরিবহন ব্যবস্থাগুলোর সঙ্গে একত্রিত হয়ে এটি পৃথিবী এবং মহাকাশ স্টেশনের মধ্যে একটি নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য, বৈচিত্র্যময় এবং কার্যকরী কার্গো পরিবহন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে।
হাওলংয়ের একটি মডেল চীনের ‘১৫তম এয়ারশো’তে দেখানো হবে। এই অনুষ্ঠান আগামী ১২ থেকে ১৭ নভেম্বর দক্ষিণ চীনের গুইঝো প্রদেশে অনুষ্ঠিত হবে। এভিআইসি মহাকাশযানটির সব দিক থেকে দেখাবে।
এভিআইসি বলছে, হাওলং কার্গো মহাকাশযান চীনের মহাকাশের পুনর্ব্যবহারযোগ্য পরিবহন প্রযুক্তিতে উন্নয়ন ঘটাতে সাহায্য করবে। এটি চীনের মহাকাশ অভিযানে সুদূরপ্রসারী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি এটি মানবতার কল্যাণে অবদান রাখবে।
মহাকাশে কম খরচে মালামাল পরিবহনের জন্য ‘হাওলং স্পেস কার্গো শাটলের’ নতুন ডিজাইন উন্মোচন করল চীন। এটি একটি পুনর্ব্যবহারযোগ্য বাণিজ্যিক উইংড মহাকাশযান। গ্লোবাল টাইমসের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
গত মঙ্গলবার চীনের মানব মহাকাশ সংস্থার (সিএমসিএ) মুখপাত্র লিন শিয়াকিয়াং দেশটির মহাকাশ মিশন ‘শেনঝো–১৯’–এর অগ্রগতি প্রকাশ করেন। এই মিশনের লক্ষ্য হলো কম খরচে কার্গো বা মালবাহী মহাকাশযান এবং লুনার রোভার তৈরি। অর্থাৎ তারা মহাকাশ অভিযানকে আরও সহজ এবং সাশ্রয়ী করতে নতুন প্রযুক্তির ও মহাকাশযান উন্নয়নের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে চীন।
হাওলং স্পেস কার্গো শাটলটি চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত অ্যাভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রি করপোরেশনের (এভিআইসি) অধীনে চেংডু এয়ারক্রাফট ডিজাইন ও রিসার্চ ইনস্টিটিউট তৈরি করেছে। এটি নির্বাচিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে একটি।
ক্যারিয়ার রকেটের মাধ্যমে এ ধরনের মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করা হয়। এটি মহাকাশ স্টেশনের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে। মহাকাশ স্টেশন থেকে আলাদা হওয়ার পর এটি পুনরায় নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারে। একটি বিমানবন্দরের রানওয়ের ওপর অনুভূমিকভাবে অবতরণ করতে পারবে।
ভবিষ্যতের বিভিন্ন মিশনে এটি বারবার ব্যবহার করা যাবে। এই শাটলে পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করায় মহাকাশে মালামাল পরিবহনের খরচ কমে আসবে।
হাওলং মহাকাশযানে অনেক বেশি মালামাল বহন করা যাবে। এটি মহাকাশ স্টেশনে এবং মহাকাশ স্টেশন থেকে মালামাল পরিবহন করতে পারবে।
বর্তমান মালামাল পরিবহন ব্যবস্থাগুলোর সঙ্গে একত্রিত হয়ে এটি পৃথিবী এবং মহাকাশ স্টেশনের মধ্যে একটি নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য, বৈচিত্র্যময় এবং কার্যকরী কার্গো পরিবহন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে।
হাওলংয়ের একটি মডেল চীনের ‘১৫তম এয়ারশো’তে দেখানো হবে। এই অনুষ্ঠান আগামী ১২ থেকে ১৭ নভেম্বর দক্ষিণ চীনের গুইঝো প্রদেশে অনুষ্ঠিত হবে। এভিআইসি মহাকাশযানটির সব দিক থেকে দেখাবে।
এভিআইসি বলছে, হাওলং কার্গো মহাকাশযান চীনের মহাকাশের পুনর্ব্যবহারযোগ্য পরিবহন প্রযুক্তিতে উন্নয়ন ঘটাতে সাহায্য করবে। এটি চীনের মহাকাশ অভিযানে সুদূরপ্রসারী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি এটি মানবতার কল্যাণে অবদান রাখবে।
প্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেট সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণে সমর্থ হয়েছে মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোসের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেএখন পর্যন্ত কেউ মৃত্যুর পর ক্রায়োপ্রিজারভেশনের মাধ্যমে আবারও বেঁচে উঠেছেন এমন নজির নেই। এমনকি এ রকম ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি রক্ষা করা সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। কিংস কলেজ লন্ডনের নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক ক্লাইভ কোয়েন এই ধারণাকে ‘অবাস্তব’ বলে মন্তব্য করেছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেজে-০৪১০-০১৩৯ নামের এই ব্ল্যাক হোলটির ভর সূর্যের ভরের প্রায় ৭০ কোটি গুণ। এটি এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত অন্যতম প্রাচীন ব্ল্যাক হোল। নাসার চন্দ্র অবজারভেটরি এবং চিলির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপসহ বিভিন্ন টেলিস্কোপের মাধ্যমে এটি শনাক্ত করা হয়েছে। এটি শিশু মহাবিশ্ব সম্পর্কে নতুনভাবে জানার সুযোগ করে দিয়েছে।
১ দিন আগেপ্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেটকে সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণ করেছে বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোসের মহাকাশ কোম্পানি ব্লু অরিজিন। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে ‘নিউ গ্লেন’ রকেটটি উৎক্ষেপিত হয়। এটি মহাকাশ বাণিজ্য নতুন দিগন্তের সূচনা করছে।
১ দিন আগে