অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের প্রথম রঙিন ছবি প্রকাশিত হয়েছে। মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এ ছবি প্রকাশ করেছে। নতুন জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ এ দৃশ্য ধারণ করেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, এই প্রথম বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের এমন ছবি দেখতে পারল মানুষ। এটি এখনো পর্যন্ত মানুষের তোলা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সবচেয়ে নিখুঁত ও বিস্তারিত ছবি।
হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই ছবি উপস্থিতজনদের দেখিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এই ছবি বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেবে যে, বিশাল কিছু করার সামর্থ্য আমেরিকার আছে। বিশেষ করে আমাদের শিশুরা এতে অনুপ্রাণিত বোধ করবে। তারা বুঝতে পারবে যে, আমাদের সামর্থ্যের বাইরে কিছু নেই। আমরা এমন ক্ষেত্রে সম্ভাবনা খুঁজে পেতে পারি, যা আগে কেউ পায়নি। আমরা এমন জায়গায় যেতে পারি, যেখানে আগে কেউ যায়নি।’
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর চালু হয়েছিল। এই প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। হাবল স্পেস টেলিস্কোপের উত্তরসূরি হিসেবে কাজ করছে জেমস ওয়েব। বিশাল দর্পণ এবং চারটি অতি সংবেদনশীল যন্ত্রের কারণে এই জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশবিজ্ঞানীরা মহাশূন্যের অনেক গভীর পর্যন্ত দেখতে পারবেন। ফলে মহাবিশ্বের জন্মতত্ত্ব অনুযায়ী, প্রথম যে নক্ষত্রগুলোর আলোয় ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছর আগে ঘটা বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণের পর নেমে আসা অন্ধকার কেটে গিয়েছিল, সেই সবের বৃত্তান্ত জানা যাবে।
মহাবিশ্বের সৃষ্টি ইতিহাস সন্ধানের পাশাপাশি জেমস ওয়েব বহু দূরের গ্রহগুলোর পরিবেশও পর্যবেক্ষণ করবে। দূরবর্তী কোনো গ্রহে প্রাণীর বসবাসের মতো পরিবেশ আছে কি না, যাচাই করে দেখবে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার এ বিষয়ে বড় আয়োজনে সংবাদ সম্মেলন করার কথা রয়েছে নাসার। সেখানে আরও কিছু ছবি ও বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করার কথা রয়েছে।
বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের প্রথম রঙিন ছবি প্রকাশিত হয়েছে। মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এ ছবি প্রকাশ করেছে। নতুন জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ এ দৃশ্য ধারণ করেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, এই প্রথম বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের এমন ছবি দেখতে পারল মানুষ। এটি এখনো পর্যন্ত মানুষের তোলা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সবচেয়ে নিখুঁত ও বিস্তারিত ছবি।
হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই ছবি উপস্থিতজনদের দেখিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এই ছবি বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেবে যে, বিশাল কিছু করার সামর্থ্য আমেরিকার আছে। বিশেষ করে আমাদের শিশুরা এতে অনুপ্রাণিত বোধ করবে। তারা বুঝতে পারবে যে, আমাদের সামর্থ্যের বাইরে কিছু নেই। আমরা এমন ক্ষেত্রে সম্ভাবনা খুঁজে পেতে পারি, যা আগে কেউ পায়নি। আমরা এমন জায়গায় যেতে পারি, যেখানে আগে কেউ যায়নি।’
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর চালু হয়েছিল। এই প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। হাবল স্পেস টেলিস্কোপের উত্তরসূরি হিসেবে কাজ করছে জেমস ওয়েব। বিশাল দর্পণ এবং চারটি অতি সংবেদনশীল যন্ত্রের কারণে এই জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশবিজ্ঞানীরা মহাশূন্যের অনেক গভীর পর্যন্ত দেখতে পারবেন। ফলে মহাবিশ্বের জন্মতত্ত্ব অনুযায়ী, প্রথম যে নক্ষত্রগুলোর আলোয় ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছর আগে ঘটা বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণের পর নেমে আসা অন্ধকার কেটে গিয়েছিল, সেই সবের বৃত্তান্ত জানা যাবে।
মহাবিশ্বের সৃষ্টি ইতিহাস সন্ধানের পাশাপাশি জেমস ওয়েব বহু দূরের গ্রহগুলোর পরিবেশও পর্যবেক্ষণ করবে। দূরবর্তী কোনো গ্রহে প্রাণীর বসবাসের মতো পরিবেশ আছে কি না, যাচাই করে দেখবে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার এ বিষয়ে বড় আয়োজনে সংবাদ সম্মেলন করার কথা রয়েছে নাসার। সেখানে আরও কিছু ছবি ও বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করার কথা রয়েছে।
প্রথমবারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
১৬ ঘণ্টা আগেপ্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেট সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণে সমর্থ হয়েছে মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোসের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেএখন পর্যন্ত কেউ মৃত্যুর পর ক্রায়োপ্রিজারভেশনের মাধ্যমে আবারও বেঁচে উঠেছেন এমন নজির নেই। এমনকি এ রকম ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি রক্ষা করা সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। কিংস কলেজ লন্ডনের নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক ক্লাইভ কোয়েন এই ধারণাকে ‘অবাস্তব’ বলে মন্তব্য করেছেন।
১ দিন আগেজে-০৪১০-০১৩৯ নামের এই ব্ল্যাক হোলটির ভর সূর্যের ভরের প্রায় ৭০ কোটি গুণ। এটি এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত অন্যতম প্রাচীন ব্ল্যাক হোল। নাসার চন্দ্র অবজারভেটরি এবং চিলির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপসহ বিভিন্ন টেলিস্কোপের মাধ্যমে এটি শনাক্ত করা হয়েছে। এটি শিশু মহাবিশ্ব সম্পর্কে নতুনভাবে জানার সুযোগ করে দিয়েছে।
২ দিন আগে