নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ও ছবি ব্যবহার করে ‘ফায়ারফ্লাই স্পার্কল’ নামে একটি নতুন গ্যালাক্সি বা ছায়াপথের আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশি জ্যোতির্বিজ্ঞানী ড. লামিয়া মওলা। এটি একটি নবীন গ্যালাক্সি, যা বিগব্যাংয়ের মাত্র ৬০ কোটি বছর পর গঠিত হয়। বিশ্বব্যাপী মহাকাশ বিজ্ঞানীদের নজর কেড়েছে এই আবিষ্কার
নাসার সবচেয়ে শক্তিশালী জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের নতুন পর্যবেক্ষণ এই রহস্যকে আরও ঘনীভূত করেছে। বিজ্ঞানীরা মত দিয়েছেন, টেলিস্কোপটি ব্রহ্মাণ্ডের গভীর এক গোপন বিষয় উদ্ঘাটনের সম্ভাবনা তৈরি করেছে।
কিছুদিন আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। সেটি সাধারণ কোনো ভাইরাল ছবি বা কারও আঁকা শিল্পকর্ম অথবা পৃথিবীর কোনো মুহূর্তের ছবি ছিল না। ছবিটি ছিল ১ হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরের ওরিয়ন নীহারিকার ছবি।
পৃথিবীর আকাশে দেখা যাবে নতুন চাঁদ। ২৯ সেপ্টেম্বর অতিথি হিসেবে মাধ্যাকর্ষণ বলয়ে আটকা পড়বে ছোট এক গ্রহাণু; যার মেয়াদ ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত। ‘২০২৪ পিটি৫’ নামের এই গ্রহাণুকে বিজ্ঞানীরা আখ্যা দিচ্ছেন ‘মিনি মুন’ হিসেবে। তবে সাধারণ মানুষের জন্য খানিকটা মন খারাপের বিষয় হচ্ছে, খালি চোখে দেখা যাবে না এই মিনি মুন
শিরোনামটাই নিশ্চয় চমকে দিয়েছে আপনাকে। হিমালয় পর্বতমালার মাউন্ট এভারেস্টকেই তো পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পর্বতশৃঙ্গ বলে জানি আমরা। এটা নিয়ে নতুন করে আলোচনার কারণ কী? তাহলে কি রাতারাতি এর চেয়ে উঁচু কোনো পর্বত কিংবা পর্বতচূড়া আবিষ্কার হয়ে গেল? এত দিনের জানা কি তবে মিথ্যা?
সম্প্রতি মহাজগতের তেরো শ কোটি বছর আগের ছবি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করে সারা দুনিয়ায় হইচই ফেলে দিয়েছে নাসা। অন্য টেলিস্কোপগুলোর তুলনায় মহাবিশ্বের দূরতম অংশে দৃষ্টি নিক্ষেপ করার পাশাপাশি এ টেলিস্কোপটি অন্যান্য টেলিস্কোপের চেয়ে বেশি অতীতের দৃশ্যও দেখতে পারে। বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সূচনা-পরবর্তী দৃশ্যগুলোর ছবিও
মহাকাশে ওরিয়ন নীহারিকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে একগাদা বৃহস্পতিসদৃশ গ্রহ। সেগুলো কোনো সৌরজগৎ বা কোনো তারাকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে না। তার বদলে ঘুরে বেড়াচ্ছে মুক্তভাবে। সম্প্রতি মহাকাশে ভ্রাম্যমাণ জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ এই গ্রহগুলো আবিষ্কার
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপকে প্রথমবারের মতো মহাশূন্যে পাঠানো ২০২১ সালের শেষ দিকে। এরপর থেকে এটি মহাবিশ্বের গঠন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এর বাইরেও এই টেলিস্কোপের অন্যতম একটি কাজ হলো—এর আশপাশের এক্সোপ্ল্যানেটগুলোর (যেসব গ্রহ কোনো একটি বড় আকারের তারকাকে
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের প্রথম দিকের সময় সম্পর্কে একটি চমৎকার ব্যাপার আবিষ্কার করেছেন। মহাবিশ্বের শুরুর দিকের নক্ষত্রগুলো সূর্যের চেয়ে ১০ হাজার গুণ বড় ছিল।
রংপুরে ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’ খোদাই করা একটি টেলিস্কোপ বিক্রির সময় ছয়জনকে আটক করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ ঘটনায় ছয়জনকে আটক করা হলেও মামলায় তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। বাকি তিনজনকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ।
পুরোপুরি নক্ষত্রে পরিণত হতে এখনো অনেক সময় বাকি এটির। নক্ষত্রটির বয়স মাত্র ১ লাখ বছর। একটি নক্ষত্র পুরোপুরি গঠিত হতে সময় নেয় আনুমানিক ১ কোটি বছর।
বিশাল এই মহাবিশ্বের একের পর এক বিচিত্র সব ছবি বিশ্ববাসীকে উপহার দিচ্ছে নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। সম্প্রতি পৃথিবী থেকে সাড়ে ছয় হাজার আলোকবর্ষ দূরে ‘ইগল নেবুলায়’ অবস্থিত ‘পিলার্স অফ ক্রিয়েশন’ নামক নীহারিকার অন্ধকার অঞ্চলের ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়ে
বিশাল এই মহাবিশ্বের একের পর এক বিচিত্র সব ছবি বিশ্ববাসীকে উপহার দিচ্ছে নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। সম্প্রতি পৃথিবী থেকে ৫ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত ডব্লিউ আর ১৪০ নক্ষত্র জুটির ধূলি বলয়ের রহস্য উদ্ঘাটন করল টেলিস্কোপটি। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
চাঁদের পরিষ্কার ছবি তুলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের তাক লাগিয়ে দিয়েছেন কুর্দি চিত্রগ্রাহক দারইয়া কাওয়া মির্জা। তাঁর তোলা ছবিটি জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রেডিটে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
মহাবিশ্বের অবিশ্বাস্য কিছু ছবি তোলার জন্য ইতিমধ্যে পরিচিতি পেয়েছে জেসম ওয়েব টেলিস্কোপ। এবার টেলিস্কোপটি প্রথমবারের মতো মঙ্গল গ্রহের ছবি তুলেছে। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট গেজেটস...
প্রায় ৪২০ বছর আগের কথা। বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গ্যালিলি তাঁর বানানো একটি টেলিস্কোপের সাহায্যে দেখতে পেলেন সূর্যের ৬ নম্বর গ্রহ শনির চারপাশে অস্পষ্ট কিছু রয়েছে। আরে, মানুষের মতো গ্রহেরও কান আছে নাকি!
বিশ্বের সবচেয়ে বড় মহাকাশ টেলিস্কোপ জেমস ওয়েবের অর্জনের তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি পালক। সম্প্রতি টেলিস্কোপটি সৌর জগতের বাইরে প্রথমবারের কোনো একটি গ্রহের বায়ু মণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের উপস্থিতি খুঁজে