অনলাইন ডেস্ক
প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মানুষ পাঠাচ্ছে তুরস্ক। দেশটির স্থানীয় সময় আগামী ১৮ জানুয়ারি দেশটির নভোচারীরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের উদ্দেশে পৃথিবী ত্যাগ করবেন। তুরস্কের শিল্প ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী ফাতিহ কাসির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় অবস্থিত দেশটির মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে এক্সিওম মিশন-৩ নামের একটি মিশনে করে তুরস্কের মহাকাশচারী আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যাবেন। তুরস্কের সশস্ত্রবাহিনীর কর্নেল আলপার গেজেরাভচি তুরস্কের প্রতিনিধি হিসেবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাচ্ছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফাতিহ কাসির তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন ‘এই ঐতিহাসিক মিশনটি ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার একটি মহান উৎস হিসেবে বিবেচিত হবে এবং সেই সাথে তুরস্কের মহাকাশ গবেষণায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলকও স্থাপন করবে।’ বেসরকারি মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের ফ্যালকন-৯ রকেটে করে ড্রাগন স্পেসক্রাফট নামক মহাকাশ যানে চড়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাবেন গেজেরাভচি।
ধারণা করা হচ্ছে, এই মিশনটি ১৯ জানুয়ারি দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছাবে। কাসির বলেন, ‘আমরা আশা করছি, এই যাত্রা আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক জগতে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আশা করি...তুরস্ক মহাকাশ গবেষণায় আরও অনেক সাফল্য অর্জন করবে।’
তুরস্কের মহাকাশ সংস্থা গঠিত হয় ২০১৮ সালে। এর পরের বছরই অর্থাৎ ২০১৯ সালে তারা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নভোচারী পাঠানোর ঘোষণা দেয়। পরে এই মিশনের জন্য তুরস্কের বিমানবাহিনীর কর্নেল আলপার গেজেরাভচিকে বাছাই করা হয়। আলপার গেজেরাভচি তুরস্কের বিমানবাহিনীর এফ-১৬ বিমানের পাইলট। এরই মধ্যে তিনি মহাকাশ স্টেশনে যাওয়ার যাবতীয় প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন।
প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মানুষ পাঠাচ্ছে তুরস্ক। দেশটির স্থানীয় সময় আগামী ১৮ জানুয়ারি দেশটির নভোচারীরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের উদ্দেশে পৃথিবী ত্যাগ করবেন। তুরস্কের শিল্প ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী ফাতিহ কাসির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় অবস্থিত দেশটির মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে এক্সিওম মিশন-৩ নামের একটি মিশনে করে তুরস্কের মহাকাশচারী আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যাবেন। তুরস্কের সশস্ত্রবাহিনীর কর্নেল আলপার গেজেরাভচি তুরস্কের প্রতিনিধি হিসেবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাচ্ছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফাতিহ কাসির তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন ‘এই ঐতিহাসিক মিশনটি ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার একটি মহান উৎস হিসেবে বিবেচিত হবে এবং সেই সাথে তুরস্কের মহাকাশ গবেষণায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলকও স্থাপন করবে।’ বেসরকারি মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের ফ্যালকন-৯ রকেটে করে ড্রাগন স্পেসক্রাফট নামক মহাকাশ যানে চড়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাবেন গেজেরাভচি।
ধারণা করা হচ্ছে, এই মিশনটি ১৯ জানুয়ারি দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছাবে। কাসির বলেন, ‘আমরা আশা করছি, এই যাত্রা আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক জগতে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আশা করি...তুরস্ক মহাকাশ গবেষণায় আরও অনেক সাফল্য অর্জন করবে।’
তুরস্কের মহাকাশ সংস্থা গঠিত হয় ২০১৮ সালে। এর পরের বছরই অর্থাৎ ২০১৯ সালে তারা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নভোচারী পাঠানোর ঘোষণা দেয়। পরে এই মিশনের জন্য তুরস্কের বিমানবাহিনীর কর্নেল আলপার গেজেরাভচিকে বাছাই করা হয়। আলপার গেজেরাভচি তুরস্কের বিমানবাহিনীর এফ-১৬ বিমানের পাইলট। এরই মধ্যে তিনি মহাকাশ স্টেশনে যাওয়ার যাবতীয় প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়া দুই ছাত্রী এমন একটি গাণিতিক সমস্যার সমাধান করেছেন, যা এত দিন প্রায় অসম্ভব বলে মনে করতেন অনেকে। ২০২২ সালে ত্রিকোণমিতি ব্যবহার করে পিথাগোরাসের তত্ত্ব প্রমাণ করে আলোচনায় আসে ক্যালসিয়া জনসন ও নে’কিয়া জ্যাকসন। এই অর্জন এবার বিজ্ঞান সাময়িকী ‘আমেরিকান ম্যাথেমেটিক্যাল মান্থল
১১ ঘণ্টা আগেসমুদ্রতীরে কাঁকড়ার চলাফেরা খেয়াল করলে দেখা যায়, এরা কখনো এদের সম্মুখের দিকে হাঁটে না! এরা সরাসরি সামনে হাঁটার পরিবর্তে দ্রুতগতিতে এক কাত হয়ে হাঁটে। যেখানে মানুষের জন্য ডান বা বাম দিকে একপাশে হাঁটা খুব কঠিন।
৩ দিন আগেনিজের যৌবন ধরে রাখতে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করেন প্রযুক্তি ধনকুব ব্রায়ান জনসন। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের চুলের চমকপ্রদ পরিবর্তন শেয়ার করেন। ৪৬ বছর বয়সী এই ব্যক্তি এক বছরের কম সময় নিজের চুল পড়া রোধ করেছেন ও চুলের প্রাকৃতিক রঙ পুনরুদ্ধার করেছেন।
৫ দিন আগেপ্রত্নতাত্ত্বিকেরা ধূমপানের উল্লেখযোগ্য স্থায়ী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আবিষ্কার করেছেন। তাঁদের গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে, তামাক ধূমপায়ীদের হাড়ে যে চিহ্ন তৈরি করে—তা কেবল তাদের জীবিতাবস্থায় নয়, মৃত্যুর পরেও বহু শতাব্দী ধরে রয়ে যায়।
১১ দিন আগে