অনলাইন ডেস্ক
প্রতি বছর ১৮ ফেব্রুয়ারি উদ্যাপিত হয় প্লুটো দিবস। ১৯৩০ সালে প্লুটোর আবিষ্কারের স্মরণে দিবসটি পালন করা হয়। ২০০৬ সালের গ্রহের নতুন সংজ্ঞায় এটি গ্রহের মর্যাদা হারালেও এখনো জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের আগ্রহের কেন্দ্রে রয়েছে প্লুটো। আবিষ্কারের ৯৫ বছর পরও সৌরজগতে এর অদ্ভুত এবং রোমাঞ্চকর বৈশিষ্ট্যের কারণে প্লুটো নিয়ে আলোচনা ও গবেষণা অব্যাহত রয়েছে।
প্লুটো আকাশের উজ্জ্বলতম বস্তুগুলোর একটি নয়। তাই খালি চোখে এটিকে শনাক্ত করা যায় না। এটি আবিষ্কারের সঙ্গে নেপচুনের ভূমিকা রয়েছে। নেপচুন আবিষ্কৃত হয় ১৮৪০-এর দশকে। নেপচুন আবিষ্কারের পর এর গতি পর্যবেক্ষণ করে নবম একটি গ্রহের অস্তিত্ব থাকার সম্ভাবনা অনুমান করা হয়। অজানা বলে এই গ্রহটির নাম দেওয়া হয় প্ল্যানেট এক্স, কেউ কেউ বলেন প্ল্যানেট নাইন।
মঙ্গলগ্রহের প্রতি আগ্রহ থেকে ১৮৯৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় লোয়েল অবজারভেটরি প্রতিষ্ঠা করেন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী পার্সিভাল লোওয়েল। তিনিও ‘প্ল্যানেট এক্স-এর খোঁজে ছিলেন। লোওয়েল ধারণা করেছিলেন, নেপচুন-পরবর্তী কুইপার বেল্ট নামে পরিচিত অঞ্চলে লুকিয়ে আছে।
১৯০৬ সাল থেকে এই নবম গ্রহকে খুঁজে বের করার চেষ্টা শুরু হয়। ১৯১৬ সালে গ্রহটি শনাক্ত না করেই লোয়েল মারা যান। তবে তাঁর অজান্তেই ১৯১৫ সালে তাঁর তোলা দুটি ছবিতে প্লুটোকে অস্পষ্টভাবে দেখা গেছে। তার মৃত্যুর ১৫ বছর পর ১৯৩০ সালে প্লুটো আবিষ্কার করেন আরেক লোওয়েল অবজারভেটরি জ্যোতির্বিজ্ঞানী ক্লাইড টমবফ। তিনি এক্স প্ল্যানেটের সম্ভাব্য জায়গায় ছবি তুলতে থাকেন এবং পর পর তোলা ছবিগুলো মিলিয়ে দেখে গতিময় কোনো বস্তু নির্ণয়ের চেষ্টা করছিলেন। বছরখানেক পর্যবেক্ষণের পর টমবফ এ ধরনের একটি গতি শনাক্ত করেন। আরও কিছু পরীক্ষা শেষে নিশ্চিত হওয়া পর এই নতুন আবিষ্কারকে হার্ভার্ড কলেজ অবজারভেটরিতে পাঠান। নতুন গ্রহটি আবিষ্কারে সারা পৃথিবীতে হইচই পড়ে যায় এবং বড় বড় সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম হয়। হাজারেরও বেশি নামের প্রস্তাব শেষে এই গ্রহের নামকরণ করা হয় প্লুটো। এটি ছিল সেই গ্রহ, যার খোঁজে ছিলেন লোয়েল। তবে এটি কল্পনার মতো বড় কোনো গ্যাসীয় গ্রহ নয়, বরং এক ছোট্ট স্নিগ্ধ ঠান্ডা গ্রহ।
লোয়েল অবজারভেটরির পরিচালক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী গেরার্ড ভ্যান বেল বলেন, এটা ছিল স্রেফ এক ছোট্ট গ্রহ, যা সৌরজগতের বাকি গ্রহগুলোর তুলনায় একেবারেই ভিন্ন।
৯৫ বছর পর লোয়েল অবজারভেটরি আবারও তার ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করছে। এই বছর তারা আয়োজন করছে ‘আই হার্ট প্লুটো’উৎসব। এই অনুষ্ঠানে শুধু প্লুটোর আবিষ্কারই নয়, বরং নাসার নিউ হরাইজন্স মহাকাশযানের ১০ বছরের সফল যাত্রাও উদ্যাপন করা হচ্ছে। ২০১৫ সালে এই মহাকাশযান পৃথিবী থেকে প্রায় ৩ বিলিয়ন মাইল দূরে প্লুটোর পাশ দিয়ে চলে যায় এবং এর বেশ কয়েকটি ছবি তোলে।
এই ছবিগুলো ছিল প্লুটোর প্রথম উচ্চ রেজল্যুশনের ছবি, যা তার পৃষ্ঠের বিস্তারিত বৈশিষ্ট্য, বরফের পর্বত, গ্লেসিয়ার এবং অন্যান্য ভৌত গঠন দেখায়। বিশেষ করে, প্লুটোর ‘হৃদয়’ আকৃতির বরফশৃঙ্গ (স্পুটনিক প্লেনিশিয়ার) খুবই জনপ্রিয় একটি ছবি। এটি পৃথিবীর প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ ‘স্পুটনিক’-এর নামে নামকরণ করা হয়েছে। এই ‘হৃদয়’ প্রায় ৬০০ মাইল প্রশস্ত এবং এটি সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্লেসিয়ার হিসেবে পরিচিত। এর চিত্রগুলো নিউজ মিডিয়া এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে শেয়ার হয়েছে।
প্লুটোর ব্যাস মাত্র ১ হাজার ৪০০ মাইল। প্রায় অর্ধেক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমান। তবে এর আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের বিভিন্ন ধারণা একেবারে পাল্টে দিয়েছে। এ বিষয়ে ভ্যান বেল বলেন, ‘গ্রহটি আমাদের কল্পনার সীমা ভেঙে দিয়েছিল। আমরা ভাবছিলাম, পরবর্তী গ্রহটা হয়তো বিশাল কিছু হবে। কিন্তু প্লুটো আসলেই সৌরজগতের ছোট্ট এক আন্ডারডগ, যা পুরো কল্পনাকে চ্যালেঞ্জ করেছে।’
গ্রহ নাকি ডওয়ার্ফ প্ল্যানেট
২০০৬ সালে আন্তর্জাতিক অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন (আইএইউ) গ্রহ হওয়ার জন্য তিনটি শর্ত নির্ধারণ করেন। শর্তগুলো হলো—
১. সূর্যের চারপাশে প্রদক্ষিণ করতে হবে (যা প্লুটো করে থাকে)।
২. যথেষ্ট ‘ভর’বিশিষ্ট হবে, যেন এটি উদস্থৈতিক সাম্যাবস্থায় (প্রায় গোলাকার) থাকে এবং
৩. নিজ কক্ষপথের পরিপার্শ্বে অন্য কোনো জ্যোতিষ্ক থাকতে দেবে না।
তৃতীয় শর্তটি না মেটানোর কারণে ২০০৬ সালে গ্রহের তালিকা থেকে বাদ পড়ে প্লুটো এবং এখন এটি ‘ডওয়ার্ফ প্ল্যানেট’ বা বামন গ্রহ হিসেবে পরিচিত। এই সিদ্ধান্ত প্লুটোর প্রতি আরও ভালোবাসা ও আগ্রহের জন্ম দেয়। তার গ্রহের মর্যাদা হারানো অনেকের জন্যই ছিল অদ্ভুত। কারণ এটিকে সৌরজগতের এক প্রিয় সদস্য হিসেবে গণ্য করা হয়।
প্রতি বছর ১৮ ফেব্রুয়ারি উদ্যাপিত হয় প্লুটো দিবস। ১৯৩০ সালে প্লুটোর আবিষ্কারের স্মরণে দিবসটি পালন করা হয়। ২০০৬ সালের গ্রহের নতুন সংজ্ঞায় এটি গ্রহের মর্যাদা হারালেও এখনো জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের আগ্রহের কেন্দ্রে রয়েছে প্লুটো। আবিষ্কারের ৯৫ বছর পরও সৌরজগতে এর অদ্ভুত এবং রোমাঞ্চকর বৈশিষ্ট্যের কারণে প্লুটো নিয়ে আলোচনা ও গবেষণা অব্যাহত রয়েছে।
প্লুটো আকাশের উজ্জ্বলতম বস্তুগুলোর একটি নয়। তাই খালি চোখে এটিকে শনাক্ত করা যায় না। এটি আবিষ্কারের সঙ্গে নেপচুনের ভূমিকা রয়েছে। নেপচুন আবিষ্কৃত হয় ১৮৪০-এর দশকে। নেপচুন আবিষ্কারের পর এর গতি পর্যবেক্ষণ করে নবম একটি গ্রহের অস্তিত্ব থাকার সম্ভাবনা অনুমান করা হয়। অজানা বলে এই গ্রহটির নাম দেওয়া হয় প্ল্যানেট এক্স, কেউ কেউ বলেন প্ল্যানেট নাইন।
মঙ্গলগ্রহের প্রতি আগ্রহ থেকে ১৮৯৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় লোয়েল অবজারভেটরি প্রতিষ্ঠা করেন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী পার্সিভাল লোওয়েল। তিনিও ‘প্ল্যানেট এক্স-এর খোঁজে ছিলেন। লোওয়েল ধারণা করেছিলেন, নেপচুন-পরবর্তী কুইপার বেল্ট নামে পরিচিত অঞ্চলে লুকিয়ে আছে।
১৯০৬ সাল থেকে এই নবম গ্রহকে খুঁজে বের করার চেষ্টা শুরু হয়। ১৯১৬ সালে গ্রহটি শনাক্ত না করেই লোয়েল মারা যান। তবে তাঁর অজান্তেই ১৯১৫ সালে তাঁর তোলা দুটি ছবিতে প্লুটোকে অস্পষ্টভাবে দেখা গেছে। তার মৃত্যুর ১৫ বছর পর ১৯৩০ সালে প্লুটো আবিষ্কার করেন আরেক লোওয়েল অবজারভেটরি জ্যোতির্বিজ্ঞানী ক্লাইড টমবফ। তিনি এক্স প্ল্যানেটের সম্ভাব্য জায়গায় ছবি তুলতে থাকেন এবং পর পর তোলা ছবিগুলো মিলিয়ে দেখে গতিময় কোনো বস্তু নির্ণয়ের চেষ্টা করছিলেন। বছরখানেক পর্যবেক্ষণের পর টমবফ এ ধরনের একটি গতি শনাক্ত করেন। আরও কিছু পরীক্ষা শেষে নিশ্চিত হওয়া পর এই নতুন আবিষ্কারকে হার্ভার্ড কলেজ অবজারভেটরিতে পাঠান। নতুন গ্রহটি আবিষ্কারে সারা পৃথিবীতে হইচই পড়ে যায় এবং বড় বড় সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম হয়। হাজারেরও বেশি নামের প্রস্তাব শেষে এই গ্রহের নামকরণ করা হয় প্লুটো। এটি ছিল সেই গ্রহ, যার খোঁজে ছিলেন লোয়েল। তবে এটি কল্পনার মতো বড় কোনো গ্যাসীয় গ্রহ নয়, বরং এক ছোট্ট স্নিগ্ধ ঠান্ডা গ্রহ।
লোয়েল অবজারভেটরির পরিচালক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী গেরার্ড ভ্যান বেল বলেন, এটা ছিল স্রেফ এক ছোট্ট গ্রহ, যা সৌরজগতের বাকি গ্রহগুলোর তুলনায় একেবারেই ভিন্ন।
৯৫ বছর পর লোয়েল অবজারভেটরি আবারও তার ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করছে। এই বছর তারা আয়োজন করছে ‘আই হার্ট প্লুটো’উৎসব। এই অনুষ্ঠানে শুধু প্লুটোর আবিষ্কারই নয়, বরং নাসার নিউ হরাইজন্স মহাকাশযানের ১০ বছরের সফল যাত্রাও উদ্যাপন করা হচ্ছে। ২০১৫ সালে এই মহাকাশযান পৃথিবী থেকে প্রায় ৩ বিলিয়ন মাইল দূরে প্লুটোর পাশ দিয়ে চলে যায় এবং এর বেশ কয়েকটি ছবি তোলে।
এই ছবিগুলো ছিল প্লুটোর প্রথম উচ্চ রেজল্যুশনের ছবি, যা তার পৃষ্ঠের বিস্তারিত বৈশিষ্ট্য, বরফের পর্বত, গ্লেসিয়ার এবং অন্যান্য ভৌত গঠন দেখায়। বিশেষ করে, প্লুটোর ‘হৃদয়’ আকৃতির বরফশৃঙ্গ (স্পুটনিক প্লেনিশিয়ার) খুবই জনপ্রিয় একটি ছবি। এটি পৃথিবীর প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ ‘স্পুটনিক’-এর নামে নামকরণ করা হয়েছে। এই ‘হৃদয়’ প্রায় ৬০০ মাইল প্রশস্ত এবং এটি সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্লেসিয়ার হিসেবে পরিচিত। এর চিত্রগুলো নিউজ মিডিয়া এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে শেয়ার হয়েছে।
প্লুটোর ব্যাস মাত্র ১ হাজার ৪০০ মাইল। প্রায় অর্ধেক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমান। তবে এর আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের বিভিন্ন ধারণা একেবারে পাল্টে দিয়েছে। এ বিষয়ে ভ্যান বেল বলেন, ‘গ্রহটি আমাদের কল্পনার সীমা ভেঙে দিয়েছিল। আমরা ভাবছিলাম, পরবর্তী গ্রহটা হয়তো বিশাল কিছু হবে। কিন্তু প্লুটো আসলেই সৌরজগতের ছোট্ট এক আন্ডারডগ, যা পুরো কল্পনাকে চ্যালেঞ্জ করেছে।’
গ্রহ নাকি ডওয়ার্ফ প্ল্যানেট
২০০৬ সালে আন্তর্জাতিক অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন (আইএইউ) গ্রহ হওয়ার জন্য তিনটি শর্ত নির্ধারণ করেন। শর্তগুলো হলো—
১. সূর্যের চারপাশে প্রদক্ষিণ করতে হবে (যা প্লুটো করে থাকে)।
২. যথেষ্ট ‘ভর’বিশিষ্ট হবে, যেন এটি উদস্থৈতিক সাম্যাবস্থায় (প্রায় গোলাকার) থাকে এবং
৩. নিজ কক্ষপথের পরিপার্শ্বে অন্য কোনো জ্যোতিষ্ক থাকতে দেবে না।
তৃতীয় শর্তটি না মেটানোর কারণে ২০০৬ সালে গ্রহের তালিকা থেকে বাদ পড়ে প্লুটো এবং এখন এটি ‘ডওয়ার্ফ প্ল্যানেট’ বা বামন গ্রহ হিসেবে পরিচিত। এই সিদ্ধান্ত প্লুটোর প্রতি আরও ভালোবাসা ও আগ্রহের জন্ম দেয়। তার গ্রহের মর্যাদা হারানো অনেকের জন্যই ছিল অদ্ভুত। কারণ এটিকে সৌরজগতের এক প্রিয় সদস্য হিসেবে গণ্য করা হয়।
নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ প্রথমবারের মতো নেপচুনের অরোরার (মেরুপ্রভা বা মেরুজ্যোতি) ছবি স্পষ্টভাবে ধারণ করা হয়েছে। ১৯৮৯ সালে ভয়েজার ২ মহাকাশযান নেপচুনের পাশ দিয়ে চলে যাওয়ার সময় অতিবেগুনি (ইউভি) রশ্মির মাধ্যমে প্রথমবারের মতো নেপচুনের অরোরার অস্পষ্ট ছবি তোলা হয়। এবার ওয়েব টেলিস্কোপের ইনফ্রারেড
৪ দিন আগেনাসার পারসিভারেন্স রোভারের (রোবট) মাধ্যমে মঙ্গলে প্রথমবারের মতো মহাকাশযাত্রীর স্যুটের কিছু উপকরণের পরীক্ষা হচ্ছে। ২০২১ সালে মঙ্গলে অবতরণ করা পারসিভারেন্স রোভারটি এখন পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান ছাড়াও, মঙ্গলে মানব অভিযানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতিও নিচ্ছে। রোভারটি মঙ্গলের প্রতিকূল পরিবেশে পাঁচটি ম
৫ দিন আগেসমুদ্রের নীরব ঘাতক হিসেবে পরিচিত হাঙর। কারণ অন্যান্য মাছের মতো শব্দ উৎপাদনকারী অঙ্গ এদের নেই। তবে এক নতুন গবেষণায় প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করেছেন যে, বেলুন ফাটানোর মতো শব্দ তৈরি করতে পারে এক প্রজাতির হাঙর।
৬ দিন আগেমঙ্গলগ্রহে সবচেয়ে বড় জৈব যৌগ আবিষ্কার করেছে নাসার কিউরিওসিটি রোভার। গ্রহটিতে একসময় প্রাণের বিকাশ হয়েছিল কি না, তা জানার নতুন পথ খুলে দিল এই আবিষ্কার। এই জৈব যৌগগুলো ৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন বছর পুরোনো একটি শিলার নমুনায় পাওয়া গেছে।
৭ দিন আগে