অনলাইন ডেস্ক
আমরা যে ছায়াপথের অংশ, সেই ছায়াপথ মিল্কিওয়ে বা আকাশগঙ্গায় আবিষ্কৃত হয়েছে সুসংহত এক সৌরজগৎ। সদ্য আবিষ্কৃত এই সৌরজগতে গ্রহের সংখ্যা ছয়। বিজ্ঞানীরা এই গ্রহগুলোর ঘূর্ণনে এত বেশি ভারসাম্য খুঁজে পেয়েছেন যে, তাঁরা এই সৌরজগৎকে অনেক বেশি সুসংহত বলেই মনে করছেন। তাঁদের দাবি, এই সৌরজগৎ সৃষ্টির পর কয়েক শ কোটি বছর ধরে বাইরের কোনো শক্তির কারণে ভারসাম্যহীন হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার গ্রহ অনুসন্ধানী স্যাটেলাইট টেস ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সির গ্রহ অনুসন্ধানী স্যাটেলাইট কিওপসের এক যৌথ মিশন এই সৌরজগৎ খুঁজে পেয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার নাসা বিষয়টি জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই আবিষ্কার আমাদের ছায়াপথে সৌরজগৎ কীভাবে গঠিত বা বিকশিত হয়েছে, সে বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য দেবে। নতুন এই সৌরজগৎ আমাদের ছায়াপথের কোমা ব্যারেনিসেস নামক নক্ষত্রপুঞ্জে আমাদের থেকে ১০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। বিজ্ঞানীরা যেমনটা অনুমান করছেন, আমরা যতগুলো সৌরজগৎ দেখেছি আমাদের সম্ভাব্য বাসযোগ্য মহাবিশ্বের মধ্যে, তাতে কোথাও এমন সুসংহত সৌরজগতের দেখা মেলেনি। সাধারণত সুসংহত সৌরজগতে প্রাণের উপস্থিতির সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি।
নেচার জার্নালে এই সৌরজগৎ খুঁজে পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন গবেষকেরা। সেই গবেষক দলের সদস্য ও সুইজারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব জেনেভার শিক্ষক আদ্রিয়েন লিলেও বলেন, ‘এখানে আমরা একটি সুবর্ণ সুযোগ খুঁজে পেয়েছি।’
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এইচডি ১১০০৬৭ নামে পরিচিত এই তারকার আশপাশে আপাতত ছয়টি গ্রহেরই দেখা মিলেছে। এই ছয় গ্রহই আমাদের পৃথিবীর আকারের চেয়ে দুই বা তিন গুণ বেশি বড়। তবে এই গ্রহগুলোর ঘনত্ব আমাদের সৌরজগতের গ্যাসীয় গ্রহগুলোর ঘনত্বের প্রায় সমান। গ্রহগুলো এইচডি ১১০০৬৭ নামে তারকাকে কেন্দ্র করে ৯ থেকে ৫৪ দিনে একবার আবর্তন করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এই গ্রহগুলো নক্ষত্রটির খুবই কাছে হওয়ায় সেগুলো অনেক বেশি গরম।
গ্যাসীয় গ্রহ হলেও বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, এই গ্রহগুলোর কেন্দ্রভাগ পাথর, ধাতব পদার্থ বা বরফে গঠিত, যার ওপরে রয়েছে হাইড্রোজেনের বিশাল আস্তরণ। তবে গ্রহগুলোর বায়ুমণ্ডল কেমন, সে বিষয়ে জানতে হলে আরও গবেষণার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
গবেষণা নিবন্ধটির সহযোগী লেখক ও স্পেনের ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জের ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোফিজিকসের গবেষক এনরিক প্যালে বলেন, এই গ্রহগুলো তাদের তারকাকে কেন্দ্র করে একটি নির্দিষ্ট তালে আবর্তিত হচ্ছে। আরও নির্দিষ্ট করে বললে, খুবই সুশৃঙ্খলভাবে আবর্তিত হচ্ছে।
আমরা যে ছায়াপথের অংশ, সেই ছায়াপথ মিল্কিওয়ে বা আকাশগঙ্গায় আবিষ্কৃত হয়েছে সুসংহত এক সৌরজগৎ। সদ্য আবিষ্কৃত এই সৌরজগতে গ্রহের সংখ্যা ছয়। বিজ্ঞানীরা এই গ্রহগুলোর ঘূর্ণনে এত বেশি ভারসাম্য খুঁজে পেয়েছেন যে, তাঁরা এই সৌরজগৎকে অনেক বেশি সুসংহত বলেই মনে করছেন। তাঁদের দাবি, এই সৌরজগৎ সৃষ্টির পর কয়েক শ কোটি বছর ধরে বাইরের কোনো শক্তির কারণে ভারসাম্যহীন হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার গ্রহ অনুসন্ধানী স্যাটেলাইট টেস ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সির গ্রহ অনুসন্ধানী স্যাটেলাইট কিওপসের এক যৌথ মিশন এই সৌরজগৎ খুঁজে পেয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার নাসা বিষয়টি জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই আবিষ্কার আমাদের ছায়াপথে সৌরজগৎ কীভাবে গঠিত বা বিকশিত হয়েছে, সে বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য দেবে। নতুন এই সৌরজগৎ আমাদের ছায়াপথের কোমা ব্যারেনিসেস নামক নক্ষত্রপুঞ্জে আমাদের থেকে ১০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। বিজ্ঞানীরা যেমনটা অনুমান করছেন, আমরা যতগুলো সৌরজগৎ দেখেছি আমাদের সম্ভাব্য বাসযোগ্য মহাবিশ্বের মধ্যে, তাতে কোথাও এমন সুসংহত সৌরজগতের দেখা মেলেনি। সাধারণত সুসংহত সৌরজগতে প্রাণের উপস্থিতির সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি।
নেচার জার্নালে এই সৌরজগৎ খুঁজে পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন গবেষকেরা। সেই গবেষক দলের সদস্য ও সুইজারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব জেনেভার শিক্ষক আদ্রিয়েন লিলেও বলেন, ‘এখানে আমরা একটি সুবর্ণ সুযোগ খুঁজে পেয়েছি।’
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এইচডি ১১০০৬৭ নামে পরিচিত এই তারকার আশপাশে আপাতত ছয়টি গ্রহেরই দেখা মিলেছে। এই ছয় গ্রহই আমাদের পৃথিবীর আকারের চেয়ে দুই বা তিন গুণ বেশি বড়। তবে এই গ্রহগুলোর ঘনত্ব আমাদের সৌরজগতের গ্যাসীয় গ্রহগুলোর ঘনত্বের প্রায় সমান। গ্রহগুলো এইচডি ১১০০৬৭ নামে তারকাকে কেন্দ্র করে ৯ থেকে ৫৪ দিনে একবার আবর্তন করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এই গ্রহগুলো নক্ষত্রটির খুবই কাছে হওয়ায় সেগুলো অনেক বেশি গরম।
গ্যাসীয় গ্রহ হলেও বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, এই গ্রহগুলোর কেন্দ্রভাগ পাথর, ধাতব পদার্থ বা বরফে গঠিত, যার ওপরে রয়েছে হাইড্রোজেনের বিশাল আস্তরণ। তবে গ্রহগুলোর বায়ুমণ্ডল কেমন, সে বিষয়ে জানতে হলে আরও গবেষণার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
গবেষণা নিবন্ধটির সহযোগী লেখক ও স্পেনের ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জের ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোফিজিকসের গবেষক এনরিক প্যালে বলেন, এই গ্রহগুলো তাদের তারকাকে কেন্দ্র করে একটি নির্দিষ্ট তালে আবর্তিত হচ্ছে। আরও নির্দিষ্ট করে বললে, খুবই সুশৃঙ্খলভাবে আবর্তিত হচ্ছে।
সূর্যগ্রহণের সময় চাঁদে কী হয়, তা দেখতে ও দেখাতে পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো চাঁদে অবতরণ করেছে ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের একটি মহাকাশযান। আজ রোববার মার্কিন সময় রাত ৩টা ৩৫ মিনিটের দিকে (স্থানীয়) চাঁদের মাটি স্পর্শ করে টেক্সাসভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ফায়ারফ্লাই অ্যারোস্পেসের চন্দ্রযান ব্লু ঘোস্ট।
৮ ঘণ্টা আগেপৃথিবীর নিকটতম গ্রহ মঙ্গলে আজ থেকে ৩৬০ কোটি বছর আগে বিশাল এক মহাসাগর ছিল এবং তার ঢেউ সৈকতে আছড়ে পড়ত। সম্প্রতি এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে নতুন গবেষণা। চীনের ঝুরং রোভার ২০২১-২২ সাল সময়ের মধ্যে মঙ্গলের ইউটোপিয়া প্লানিশিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভূগর্ভস্থ রাডার ব্যবহার করে সম্ভাব্য এই প্রাচীন মহাসাগরের উপকূলরেখ
১১ ঘণ্টা আগেঅতীতের দিকে তাকালে পৃথিবীর জলবায়ুর পরিবর্তনকে রোলার কোস্টারের সঙ্গে তুলনা করা যায়। সময়ে সময়ে এই গ্রহের তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটেছে। একবার উষ্ণ হয়ে উঠেছে, আবার বরফযুগ শুরু হয়েছে। এই পরিবর্তনগুলো কখনোই স্থায়ী নয়। কিছু সময় পর পৃথিবী বর্তমানে উষ্ণ পরিবেশে ফিরে আসে। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, আজ থেকে ১১
১ দিন আগেবিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক অর্জন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষক দল। তারা একটি নতুন পরমাণু ব্যাটারি উদ্ভাবন করেছেন, যা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের বর্জ্য ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। এটি একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার। কারণ এই ধরনের পরমাণু ব্যাটারি কোনো চার্জ বা রক্ষণাবেক্ষণ...
৩ দিন আগে