শনি গ্রহের চারপাশে ১২৮টি নতুন চাঁদ আবিষ্কার করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এই চমকপ্রদ আবিষ্কারের মাধ্যমে চাঁদের সংখ্যার দিক থেকে সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহের তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে গেল শনি গ্রহ। তাইওয়ান, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্সের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা একত্রে এই আবিষ্কারটি করেন।
আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি এক বিরল মহাজাগতিক ঘটনা ‘প্ল্যানেট প্যারেড’–এর সাক্ষী হতে চলেছে বিশ্বের বহু মানুষ। যেখানে আমাদের সৌরজগতের সব গ্রহ একই সরলরেখায় দেখা যাবে। এই চমকপ্রদ দৃশ্যটি আবার ২০৪০ সালের আগে দেখা যাবে না। গত জানুয়ারিতে রাতের আকাশে শুরু হওয়া প্যারেডের চূড়ান্ত পর্ব এটি।
আমাদের সৌরজগতের প্রায় সব বড় গ্রহেরই রিং বা বলয় রয়েছে। উদাহরণ হিসেবে শনির কথাই ধরা যাক। এমনকি এটাও ধারণা করা হয় যে, আমাদের প্রতিবেশী গ্রহ মঙ্গলেরও একটি বলয় ছিল এক সময়। এই প্রেক্ষাপটে প্রশ্ন উঠেছে যে, পৃথিবীরও কি অতীতে একটি বলয় ছিল? একদল বিজ্ঞানী বলছেন, তাদের গবেষণা এই বিষয়েই প্রমাণ দেয় যে—এক সময় পৃথি
মহাকাশযান দুটির যাত্রা শুরু হয় ৪৭ বছর আগে, ১৯৭৭ সালে। এগুলোতে রয়েছে গোল্ডেন রেকর্ড নামের গ্রামোফোন রেকর্ড। তামার ওপরে সোনার প্রলেপ দিয়ে এই রেকর্ডটি বানানো হয়েছে। আর এর মোড়ক বানানো হয়েছে অ্যালুমিনিয়াম ও ইউরেনিয়াম–২৩৮ আইসোটোপ দিয়ে। নাসার বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ধাতব চাকতি কোটি কোটি বছর অক্ষত থাকবে।
সৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস ও এর পাঁচটি চাঁদ সম্পর্কে নতুন তথ্য জানাল বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহ ও এর চাঁদগুলো একেবারে নিষ্প্রাণ নয়, বরং ইউরেনাসের চাঁদগুলোতে সমুদ্র থাকতে পারে। ফলে চাঁদগুলোয় জীবন ধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
বিগত দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরঝড় আঘাত হেনেছে পৃথিবীতে। গতকাল শুক্রবার এই সৌরঝড় আঘাত হানে। এর কারণে ব্রিটেন, তাসমানিয়াসহ বিভিন্ন মেরু অঞ্চল থেকে অপার্থিব সুন্দর আলোকচ্ছটা দেখা গেলেও বিদ্যুৎ ও টেলিযোগাযোগ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কাও আছে।
আমাদের সৌরজগতের বাইরে বায়ুমণ্ডলসহ পাথুরে গ্রহের জন্য বছরের পর বছর ধরে অনুসন্ধান করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। অবশেষে তাঁরা এমন একটি গ্রহের খোঁজ পেয়েছেন। তবে গলিত পাথরের ওই গ্রহটিতে বাসযোগ্যতার কোনো আশা নেই।
আমাদের সৌরজগতের বাইরে আর কোনো বাসযোগ্য গ্রহ আছে কি না, তা নিয়ে অনুসন্ধান চলছে আগে থেকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আংশিক সফল হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এবার আরও একটি সম্ভাব্য বাসযোগ্য গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। পৃথিবী থেকে ১৩৭ আলোকবর্ষ দূরে সন্ধান পাওয়া
সূর্যকে কেন্দ্র করে আমাদের সৌরজগৎ। আর বিজ্ঞানী ও গবেষকেরা সূর্যকে নিয়ে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন তথ্য দিয়ে আমাদের জ্ঞানকে আরও সমৃদ্ধ করছেন। বিজ্ঞানীদের মতে, সূর্যেও বিকট শব্দ উৎপন্ন হয়।
মহাকাশ সংস্থা নাসার সোলার ডায়ানামিক্স অবজারভেটরির ধারণ করা নতুন একটি ছবিতে সূর্যের ওপর পৃথিবীর সমান সাতটি কালো দাগ ধরা পড়েছে। বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, গুচ্ছ আকারে থাকা এই দাগগুলোর জন্য অচিরেই আমাদের পৃথিবীতে সূর্য রশ্মির বোমা বর্ষিত হতে পারে।
আমরা যে ছায়াপথের অংশ, সেই ছায়াপথ মিল্কিওয়ে বা আকাশগঙ্গায় আবিষ্কৃত হয়েছে সুসংহত এক সৌরজগৎ। সদ্য আবিষ্কৃত এই সৌরজগতে গ্রহের সংখ্যা ছয়। বিজ্ঞানীরা এই গ্রহগুলোর ঘূর্ণনে এত বেশি ভারসাম্য খুঁজে পেয়েছেন যে, তাঁরা এই সৌরজগৎকে অনেক বেশি সুসংহত বলেই মনে করছেন। তাঁদের দাবি, এই সৌরজগৎ সৃষ্টির পর কয়েক শ কোটি বছর
তবে ২০১৮ সালে একদল বিজ্ঞানী দেখেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে যখন কোনো তারা মারা যায়, তখন তা প্ল্যানেটারি নেবুলায় পরিণত হয়। যা হোক, আমাদের সূর্য ও অন্যান্য গ্রহ-উপগ্রহ আজ থেকে ৪৬০ কোটি বছর আগে উৎপন্ন হয়। সূর্যের আকারের অন্যান্য তারকার গঠনপ্রকৃতি বিশ্লেষণ করে সম্প্রতি একদল বিজ্ঞানী সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে আরও ১
একটা সময় ছিল যখন বিজ্ঞানীদের মূল প্রশ্ন ছিল, মহাবিশ্বের কোথাও এলিয়েন রয়েছে কিনা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা এখন আর সেই প্রশ্ন করেন না বরং তাদের প্রশ্ন হলো—কবে এলিয়েনের সন্ধান মিলবে। অনেকেই আশাবাদী যে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই সন্ধান মিলবে এলিয়েনের
মহাকাশে ওরিয়ন নীহারিকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে একগাদা বৃহস্পতিসদৃশ গ্রহ। সেগুলো কোনো সৌরজগৎ বা কোনো তারাকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে না। তার বদলে ঘুরে বেড়াচ্ছে মুক্তভাবে। সম্প্রতি মহাকাশে ভ্রাম্যমাণ জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ এই গ্রহগুলো আবিষ্কার
একটা সময় সৌরজগৎকেই বিশ্বজগতের অংশ হিসেবে জানতাম। তবে পরবর্তীকালে হাজার বছরের সংগ্রামে সৃষ্টিশীল মানবমন উন্মোচন করে—শুধু সূর্য আর সৌরজগৎ নিয়েই এ মহাবিশ্ব নয়। আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতেই সৌরজগতের মতো ১৩ হাজার কোটি গ্রহমণ্ডল রয়েছে। আরও কোটি কোটি গ্যালাক্সি তো হিসাবের বাইরেই রয়ে গেছে।
ভারতের প্রথম সৌর মিশন যাত্রা শুরু করেছে। আজ শনিবার স্থানীয় সময় সকালের দিকে দেশটির অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে আদিত্য এল-১ স্পেসক্রাফটি উৎক্ষেপণ করা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
ইনসাইট মঙ্গলের কক্ষপথে পৌঁছানোর পর প্রায় ৯০০ দিন গ্রহটির নিজ অক্ষের ওপর আবর্তনের ওপর তথ্য সংগ্রহ করে। ইনসাইটের পাঠানো তথ্যের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা হিসাব করে দেখেছেন যে, মঙ্গলের দিনের দৈর্ঘ্য আগের চেয়ে প্রতিবছরে এক মিলিসেকেন্ড করে কমে যাচ্ছে। উল্লেখ্য, মঙ্গলের দিনের দৈর্ঘ্য