অনলাইন ডেস্ক
আজ ৩১ ডিসেম্বর। বছরের শেষ দিন। এই দিনে নানা ঘটনা ঘটেছে। তার মধ্যে একটি দেশলাই আবিষ্কার। ইংরেজ ফার্মাসিস্ট জন ওয়াকার আজকের দিনে প্রথম দেশলাই আবিষ্কার করেন।
১৮২৬ সালে ইংরেজ ফার্মাসিস্ট জন ওয়াকার দৈবক্রমে এমন একটি রাসায়নিক মিশ্রণ আবিষ্কার করেন, যা ছিল আগুন উৎপাদনে সক্ষম। তিনি একদিন গবেষণাগারে অ্যান্টিমনির সালফাইড, পটাশের ক্লোরেট এবং আঠার মিশ্রণ নিয়ে কিছু গবেষণা করছিলেন। এই মিশ্রণে তিনি সালফারের প্রলেপ দেওয়া একটি কাঠের টুকরো ডুবিয়ে দেখছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করে কাঠের টুকরাটির সঙ্গে তার ঘরের ফায়ারপ্লেসের একটু ঘর্ষণ হয় আর সঙ্গে সঙ্গেই জ্বলে ওঠে আগুন। তিনি তাঁর নতুন উদ্ভাবিত আগুন জ্বালানোর কৌশলকে বাজারে সবার জন্য ছেড়ে দেন।
যদিও কর্মজীবনের শুরুতে ওয়াকার সার্জন অ্যাসিস্টেন্ট পদে কাজ করতেন। কিন্তু খুব অল্প সময়ে তিনি বুঝে ফেলেন যে, মানুষের শরীর নিয়ে এসব কাজ তার পক্ষে সহ্য করা সম্ভব হবে না। তাই ওয়াকার তার জীবনের পথকে পাল্টানোর চিন্তা করলেন, নজর দিলেন রসায়নের দিকে। রসায়ন বিষয়টির প্রতি তার বেশ ঝোঁক ছিল। তার উৎসাহ কাজ করছিল সহজে আগুন জ্বালানোর একটি কৌশল আবিষ্কারের দিকে। আর এর পেছনে সুনির্দিষ্ট কারণও ছিল। কেননা, তখন পর্যন্ত আগুন জ্বালানোর জন্য তেমন কিছু আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি।
ওয়াকার যে ম্যাচ বাক্সগুলো বাজারে বিক্রি করতেন, তার প্রতিটিতে ৫০টি করে কাঠি থাকত, ১ শিলিং দাম ছিল প্রতিটি বক্সের। প্রতিটি কাঠিতেই সালফারের আস্তরণ দেওয়া হতো। আর একেবারে মাথার দিকে সেই মিশ্রণটির একটি প্রলেপ দেওয়া থাকত। এই সালফারই মূলত আগুনকে কাঠের সংস্পর্শে আনতে সাহায্য করত। সেই সঙ্গে প্রতি বক্সের সঙ্গে একটি করে শিরীষ কাগজ দেওয়া হতো, যার ওপর কাঠিটি ঘষে আগুন জ্বালানো যায়।
ইংরেজ উদ্ভাবক ও আর্টিলারি রকেটের গবেষণায় অগ্রদূত স্যার উইলিয়াম কনগ্রেভের সম্মানার্থে জন ওয়াকার তাঁর এই ম্যাচের নাম দিয়েছিলেন ‘কনগ্রেভস’।
তথ্যসূত্র-দ্য হ্যান্স ইন্ডিয়া, উইকিপিডিয়া, ইসু ডট কম
আজ ৩১ ডিসেম্বর। বছরের শেষ দিন। এই দিনে নানা ঘটনা ঘটেছে। তার মধ্যে একটি দেশলাই আবিষ্কার। ইংরেজ ফার্মাসিস্ট জন ওয়াকার আজকের দিনে প্রথম দেশলাই আবিষ্কার করেন।
১৮২৬ সালে ইংরেজ ফার্মাসিস্ট জন ওয়াকার দৈবক্রমে এমন একটি রাসায়নিক মিশ্রণ আবিষ্কার করেন, যা ছিল আগুন উৎপাদনে সক্ষম। তিনি একদিন গবেষণাগারে অ্যান্টিমনির সালফাইড, পটাশের ক্লোরেট এবং আঠার মিশ্রণ নিয়ে কিছু গবেষণা করছিলেন। এই মিশ্রণে তিনি সালফারের প্রলেপ দেওয়া একটি কাঠের টুকরো ডুবিয়ে দেখছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করে কাঠের টুকরাটির সঙ্গে তার ঘরের ফায়ারপ্লেসের একটু ঘর্ষণ হয় আর সঙ্গে সঙ্গেই জ্বলে ওঠে আগুন। তিনি তাঁর নতুন উদ্ভাবিত আগুন জ্বালানোর কৌশলকে বাজারে সবার জন্য ছেড়ে দেন।
যদিও কর্মজীবনের শুরুতে ওয়াকার সার্জন অ্যাসিস্টেন্ট পদে কাজ করতেন। কিন্তু খুব অল্প সময়ে তিনি বুঝে ফেলেন যে, মানুষের শরীর নিয়ে এসব কাজ তার পক্ষে সহ্য করা সম্ভব হবে না। তাই ওয়াকার তার জীবনের পথকে পাল্টানোর চিন্তা করলেন, নজর দিলেন রসায়নের দিকে। রসায়ন বিষয়টির প্রতি তার বেশ ঝোঁক ছিল। তার উৎসাহ কাজ করছিল সহজে আগুন জ্বালানোর একটি কৌশল আবিষ্কারের দিকে। আর এর পেছনে সুনির্দিষ্ট কারণও ছিল। কেননা, তখন পর্যন্ত আগুন জ্বালানোর জন্য তেমন কিছু আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি।
ওয়াকার যে ম্যাচ বাক্সগুলো বাজারে বিক্রি করতেন, তার প্রতিটিতে ৫০টি করে কাঠি থাকত, ১ শিলিং দাম ছিল প্রতিটি বক্সের। প্রতিটি কাঠিতেই সালফারের আস্তরণ দেওয়া হতো। আর একেবারে মাথার দিকে সেই মিশ্রণটির একটি প্রলেপ দেওয়া থাকত। এই সালফারই মূলত আগুনকে কাঠের সংস্পর্শে আনতে সাহায্য করত। সেই সঙ্গে প্রতি বক্সের সঙ্গে একটি করে শিরীষ কাগজ দেওয়া হতো, যার ওপর কাঠিটি ঘষে আগুন জ্বালানো যায়।
ইংরেজ উদ্ভাবক ও আর্টিলারি রকেটের গবেষণায় অগ্রদূত স্যার উইলিয়াম কনগ্রেভের সম্মানার্থে জন ওয়াকার তাঁর এই ম্যাচের নাম দিয়েছিলেন ‘কনগ্রেভস’।
তথ্যসূত্র-দ্য হ্যান্স ইন্ডিয়া, উইকিপিডিয়া, ইসু ডট কম
চাঁদে গিয়ে অক্সিজেনের সংকটে পড়েন নভোচারীরা। এই সংকট কাটিয়ে ওঠা যায় কীভাবে, সেই উদ্যোগ নিয়েছেন একদল প্রকৌশলী। তাঁরা চাইছেন, সেখানে যে অক্সিজেন পাওয়া যায়, এ জন্য একটি যন্ত্রের নকশা তৈরি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সিয়েরা স্পেসের প্রকৌশলীরা। তাঁরা আশা করছেন
২ দিন আগেমানুষের মূত্রে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রোজেন থাকে, যা উদ্ভিদের বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা মানুষের মূত্রকে সার হিসেবে ব্যবহার করার আরও কার্যকর উপায় আবিষ্কার করেছেন। চীনের হেনান বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানীরা এই দাবি করেছেন। ব্রিটিশ বিজ্ঞান বিষয়ক ম্যাগাজিন নিউ সায়েন্টিস্টের প্রতিবেদন
৩ দিন আগেসন্তানদের মধ্যে একজনকে বেশি ভালোবাসা বা পছন্দ করার বিষয়টি মা-বাবার জন্য নিঃসন্দেহে একটি অস্বস্তিকর প্রসঙ্গ। নিজের সন্তানদের মধ্যে কোনো একজনকে তিনি বেশি ভালোবাসেন, তা কোনো মা-বাবা স্বীকার করবে না। তবে এই দাবিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে নতুন একটি নতুন গবেষণা। এই গবেষণায় বলা হয়, অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছেলেসন্তানের
৩ দিন আগেদক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের দেশ রোমানিয়ায় প্রায় ১ দশমিক ৯৫ মিলিয়ন বা ১৯ দশমিক ৫ লাখ বছর আগে হোমিনিনরা বিচরণ করত। রোমানিয়ার ওল্ট নদী উপত্যকায় অবস্থিত গ্রাউনচেনু সাইটে আবিষ্কৃত ফসিলের মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারটি ইউরোপে মানবজাতির উপস্থিতি সম্পর্কে পূর্বের ধারণাগুলোকে ন
৫ দিন আগে