অনলাইন ডেস্ক
প্রথমবারের মতো কার্বন ডাই-অক্সাইডসহ গ্রিনহাউস গ্যাস শোষণকারী বিশেষ অণু আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। চীন ও যুক্তরাজ্যের একদল গবেষক এই অণু আবিষ্কার করেন। নতুন এই অণুর গাঠনিক কাঠামো বেশ ছিদ্রায়িত এবং বেশ অনন্য। অণুটি আবিষ্কারের বিষয়ে নেচার সিনথেসিস নামের জার্নালে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।
নিবন্ধে গবেষকেরা বলছেন, প্রথমে তাঁরা ত্রিকোণবিশিষ্ট প্রিজম বিল্ডিং ব্লক বা ত্রিকোণবিশিষ্ট আণবিক কাঠামোকে জোড়া লাগিয়ে প্রতিসম চতুষ্কোণবিশিষ্ট একটি খাঁচার মতো কাঠামো তৈরি করেন। তাঁরা বলছেন, এই কাঠামোতে বিপুল পরিমাণ ধনাত্মক বা ঋণাত্মক প্রান্তবিশিষ্ট অণু আছে, যা বিভিন্ন ধরনের গ্রিনহাউস গ্যাস—যেমন কার্বন ডাই-অক্সাইডকে আকৃষ্ট করে এবং ধরে রাখে।
বিজ্ঞানীরা দাবি করছেন, পানির ভেতরেও এই অণু দারুণ কাজ করে। ফলে শুষ্ক বা জলীয় যেকোনো পরিস্থিতিতেই বড় পরিসরে এই অণু গ্রিনহাউস গ্যাস শোষণে দারুণ কার্যকর হবে। বিশেষ করে, শুষ্ক ধোঁয়া বা তরল অথবা জলীয় কার্বন ডাই-অক্সাইড প্রবাহ থেকেও এই অণুর কাঠামো গ্রিনহাউস গ্যাস শোষণ করতে পারবে।
এ বিষয়ে গবেষণার সঙ্গে যুক্ত যুক্তরাজ্যের এডিনবরার হেরিয়ট-ওয়াট ইউনিভার্সিটির ম্যাটেরিয়াল সায়েন্টিস্ট মার্ক লিটল বলেন, ‘এ খুবই চমকপ্রদ আবিষ্কার।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ—গ্রিনহাউস গ্যাস শোষণ করা ও সঞ্চয় করে রাখার জন্য আমাদের নতুন ছিদ্রায়িত উপকরণ দরকার।’
গবেষকদের অনুমান, বর্তমান বিশ্বে যে হারে কার্বন নিঃসরণ হচ্ছে, তাতে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য প্রতিবছর অন্তত ২ হাজার কোটি টন কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণ করতে হবে। কিন্তু বর্তমানে মাত্র ২০০ কোটি টন কার্বন শোষণ করা হচ্ছে প্রতিবছর। তবে নতুন এই অণুর আবিষ্কার কার্বন শোষণে দারুণ ভূমিকা রাখবে বলেই আশাবাদী বিজ্ঞানীরা।
প্রথমবারের মতো কার্বন ডাই-অক্সাইডসহ গ্রিনহাউস গ্যাস শোষণকারী বিশেষ অণু আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। চীন ও যুক্তরাজ্যের একদল গবেষক এই অণু আবিষ্কার করেন। নতুন এই অণুর গাঠনিক কাঠামো বেশ ছিদ্রায়িত এবং বেশ অনন্য। অণুটি আবিষ্কারের বিষয়ে নেচার সিনথেসিস নামের জার্নালে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।
নিবন্ধে গবেষকেরা বলছেন, প্রথমে তাঁরা ত্রিকোণবিশিষ্ট প্রিজম বিল্ডিং ব্লক বা ত্রিকোণবিশিষ্ট আণবিক কাঠামোকে জোড়া লাগিয়ে প্রতিসম চতুষ্কোণবিশিষ্ট একটি খাঁচার মতো কাঠামো তৈরি করেন। তাঁরা বলছেন, এই কাঠামোতে বিপুল পরিমাণ ধনাত্মক বা ঋণাত্মক প্রান্তবিশিষ্ট অণু আছে, যা বিভিন্ন ধরনের গ্রিনহাউস গ্যাস—যেমন কার্বন ডাই-অক্সাইডকে আকৃষ্ট করে এবং ধরে রাখে।
বিজ্ঞানীরা দাবি করছেন, পানির ভেতরেও এই অণু দারুণ কাজ করে। ফলে শুষ্ক বা জলীয় যেকোনো পরিস্থিতিতেই বড় পরিসরে এই অণু গ্রিনহাউস গ্যাস শোষণে দারুণ কার্যকর হবে। বিশেষ করে, শুষ্ক ধোঁয়া বা তরল অথবা জলীয় কার্বন ডাই-অক্সাইড প্রবাহ থেকেও এই অণুর কাঠামো গ্রিনহাউস গ্যাস শোষণ করতে পারবে।
এ বিষয়ে গবেষণার সঙ্গে যুক্ত যুক্তরাজ্যের এডিনবরার হেরিয়ট-ওয়াট ইউনিভার্সিটির ম্যাটেরিয়াল সায়েন্টিস্ট মার্ক লিটল বলেন, ‘এ খুবই চমকপ্রদ আবিষ্কার।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ—গ্রিনহাউস গ্যাস শোষণ করা ও সঞ্চয় করে রাখার জন্য আমাদের নতুন ছিদ্রায়িত উপকরণ দরকার।’
গবেষকদের অনুমান, বর্তমান বিশ্বে যে হারে কার্বন নিঃসরণ হচ্ছে, তাতে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য প্রতিবছর অন্তত ২ হাজার কোটি টন কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণ করতে হবে। কিন্তু বর্তমানে মাত্র ২০০ কোটি টন কার্বন শোষণ করা হচ্ছে প্রতিবছর। তবে নতুন এই অণুর আবিষ্কার কার্বন শোষণে দারুণ ভূমিকা রাখবে বলেই আশাবাদী বিজ্ঞানীরা।
মহাকাশ স্টেশনে আটকে পড়া নভোচারী বাচ উইলমোর এবং সুনি উইলিয়ামসকে দ্রুত ফিরিয়ে আনতে ইলন মাস্ককে নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত মঙ্গলবার রাতে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে এ তথ্য জানান মাস্ক। তবে এই ঘোষণার ফলে নাসার...
২০ ঘণ্টা আগেচাঁদে গিয়ে অক্সিজেনের সংকটে পড়েন নভোচারীরা। এই সংকট কাটিয়ে ওঠা যায় কীভাবে, সেই উদ্যোগ নিয়েছেন একদল প্রকৌশলী। তাঁরা চাইছেন, সেখানে যে অক্সিজেন পাওয়া যায়, এ জন্য একটি যন্ত্রের নকশা তৈরি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সিয়েরা স্পেসের প্রকৌশলীরা। তাঁরা আশা করছেন
৩ দিন আগেমানুষের মূত্রে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রোজেন থাকে, যা উদ্ভিদের বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা মানুষের মূত্রকে সার হিসেবে ব্যবহার করার আরও কার্যকর উপায় আবিষ্কার করেছেন। চীনের হেনান বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানীরা এই দাবি করেছেন। ব্রিটিশ বিজ্ঞান বিষয়ক ম্যাগাজিন নিউ সায়েন্টিস্টের প্রতিবেদন
৪ দিন আগেসন্তানদের মধ্যে একজনকে বেশি ভালোবাসা বা পছন্দ করার বিষয়টি মা-বাবার জন্য নিঃসন্দেহে একটি অস্বস্তিকর প্রসঙ্গ। নিজের সন্তানদের মধ্যে কোনো একজনকে তিনি বেশি ভালোবাসেন, তা কোনো মা-বাবা স্বীকার করবে না। তবে এই দাবিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে নতুন একটি নতুন গবেষণা। এই গবেষণায় বলা হয়, অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছেলেসন্তানের
৪ দিন আগে