অনলাইন ডেস্ক
একটা সময় ছিল যখন বিজ্ঞানীদের মূল প্রশ্ন ছিল, মহাবিশ্বের কোথাও প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে কিনা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা এখন আর সেই প্রশ্ন করেন না বরং তাদের প্রশ্ন হলো—কবে সেই প্রাণের সন্ধান মিলবে। অনেকেই আশাবাদী, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই সন্ধান মিলবে প্রাণের। এ ক্ষেত্রে অনেক বিজ্ঞানী যখন মহাবিশ্বের দূর প্রান্তের কোনো গ্রহে প্রাণের উপস্থিতির আশা করছেন তখন আবার অনেকে নিজেদের সৌরজগতেই প্রাণের উপস্থিতি থাকতে পারে বলে অনুমান করছেন। এক বিজ্ঞানী তো বলেই দিয়েছেন যে, বৃহস্পতির বরফ আচ্ছাদিত উপগ্রহেও প্রাণের সন্ধান পাওয়া যেতে পারে।
প্রাণের উপস্থিতির জন্য পৃথিবী ছাড়া সৌরজগতের গ্রহ-উপগ্রহগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কাছাকাছি উপযোগী হলো বৃহস্পতির উপগ্রহ ইউরোপা। এই উপগ্রহটির পৃষ্ঠের প্রচুর ফাটল রয়েছে। যেন অনেকটা বাঘের গায়ের ডোরাকাটা দাগের মতো। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইউরোপার বরফ আচ্ছাদিত পৃষ্ঠের ঠিক নিচেই রয়েছে মহাসাগর। যেখান থেকে প্রতিনিয়ত বাষ্প ছড়িয়ে পড়ে মহাকাশে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপায় প্রাণের উপস্থিতি রয়েছে কিনা কিংবা সেখানে প্রাণধারণ সম্ভব কিনা তা যাচাই করতে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি (ইএসএ) জুপিটার আইসি মুন এক্সপ্লোরার (জুইস) নামে পৃথক দুটি মিশন পাঠাবে ২০২৪ সালে। এই মিশন দুটি উপগ্রহটিতে পৌঁছাবে ২০৩০ সালের দিকে।
ইউরোপায় প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেছেন জুইস মিশনের প্রধান গবেষক মিশেল ডুহার্টি। তিনি বলেছেন, ‘বৃহস্পতির বরফ আচ্ছাদিত চাঁদে (উপগ্রহে) প্রাণের অস্তিত্ব না থাকাটাই বরং আশ্চর্যজনক ব্যাপার হবে।’
কেবল ইউরোপা নয়, নাসা শনি গ্রহের চাঁদ বা উপগ্রহ টাইটানেও প্রাণের অস্তিত্ব সন্ধানে মিশন পাঠাচ্ছে নাসা। মিশনটির নাম হবে ড্রাগনফ্লাই। এই উপগ্রহটিতে রয়েছে প্রচুর হ্রদ, মেঘ এবং প্রচুর কার্বনসমৃদ্ধ যৌগ যার কারণে এটি কমলা রঙের মতো দেখায়। পানির উপস্থিতির পাশাপাশি এসব কার্বন যৌগকে প্রাণের প্রয়োজনীয় উপাদান বলে বিবেচনা করছেন বিজ্ঞানীরা।
উপগ্রহের বাইরে মানুষ প্রতিবেশী গ্রহ মঙ্গলে বসবাসের চিন্তা করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। কিন্তু গ্রহটির বর্তমান পরিস্থিতি প্রাণের উপস্থিতির সপক্ষে কথা বলে না। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন, এক সময় এই গ্রহটির ঘন বায়ুমণ্ডল ছিল, ছিল সাগর—যা প্রাণ ধারণের উপযোগী।
যা হোক, নাসার পারসিভিয়ারেন্স মহাকাশ মিশন বর্তমানে মঙ্গলের বিভিন্ন খাদে নমুনা সংগ্রহ করছে। যেসব জায়গার নমুনা সংগ্রহ করছে তার মধ্যে গ্রহটির একটি প্রাচীন বদ্বীপ এলাকাও রয়েছে। ২০৩০ সালে পৃথক একটি মিশন মঙ্গল থেকে সেসব নমুনা সংগ্রহ করে পৃথিবীতে আনবে। পরে বিজ্ঞানীরা সেগুলো বিশ্লেষণ করে সেখানে কোনো প্রাণের উপস্থিতি ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখবেন।
একটা সময় ছিল যখন বিজ্ঞানীদের মূল প্রশ্ন ছিল, মহাবিশ্বের কোথাও প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে কিনা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা এখন আর সেই প্রশ্ন করেন না বরং তাদের প্রশ্ন হলো—কবে সেই প্রাণের সন্ধান মিলবে। অনেকেই আশাবাদী, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই সন্ধান মিলবে প্রাণের। এ ক্ষেত্রে অনেক বিজ্ঞানী যখন মহাবিশ্বের দূর প্রান্তের কোনো গ্রহে প্রাণের উপস্থিতির আশা করছেন তখন আবার অনেকে নিজেদের সৌরজগতেই প্রাণের উপস্থিতি থাকতে পারে বলে অনুমান করছেন। এক বিজ্ঞানী তো বলেই দিয়েছেন যে, বৃহস্পতির বরফ আচ্ছাদিত উপগ্রহেও প্রাণের সন্ধান পাওয়া যেতে পারে।
প্রাণের উপস্থিতির জন্য পৃথিবী ছাড়া সৌরজগতের গ্রহ-উপগ্রহগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কাছাকাছি উপযোগী হলো বৃহস্পতির উপগ্রহ ইউরোপা। এই উপগ্রহটির পৃষ্ঠের প্রচুর ফাটল রয়েছে। যেন অনেকটা বাঘের গায়ের ডোরাকাটা দাগের মতো। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইউরোপার বরফ আচ্ছাদিত পৃষ্ঠের ঠিক নিচেই রয়েছে মহাসাগর। যেখান থেকে প্রতিনিয়ত বাষ্প ছড়িয়ে পড়ে মহাকাশে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপায় প্রাণের উপস্থিতি রয়েছে কিনা কিংবা সেখানে প্রাণধারণ সম্ভব কিনা তা যাচাই করতে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি (ইএসএ) জুপিটার আইসি মুন এক্সপ্লোরার (জুইস) নামে পৃথক দুটি মিশন পাঠাবে ২০২৪ সালে। এই মিশন দুটি উপগ্রহটিতে পৌঁছাবে ২০৩০ সালের দিকে।
ইউরোপায় প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেছেন জুইস মিশনের প্রধান গবেষক মিশেল ডুহার্টি। তিনি বলেছেন, ‘বৃহস্পতির বরফ আচ্ছাদিত চাঁদে (উপগ্রহে) প্রাণের অস্তিত্ব না থাকাটাই বরং আশ্চর্যজনক ব্যাপার হবে।’
কেবল ইউরোপা নয়, নাসা শনি গ্রহের চাঁদ বা উপগ্রহ টাইটানেও প্রাণের অস্তিত্ব সন্ধানে মিশন পাঠাচ্ছে নাসা। মিশনটির নাম হবে ড্রাগনফ্লাই। এই উপগ্রহটিতে রয়েছে প্রচুর হ্রদ, মেঘ এবং প্রচুর কার্বনসমৃদ্ধ যৌগ যার কারণে এটি কমলা রঙের মতো দেখায়। পানির উপস্থিতির পাশাপাশি এসব কার্বন যৌগকে প্রাণের প্রয়োজনীয় উপাদান বলে বিবেচনা করছেন বিজ্ঞানীরা।
উপগ্রহের বাইরে মানুষ প্রতিবেশী গ্রহ মঙ্গলে বসবাসের চিন্তা করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। কিন্তু গ্রহটির বর্তমান পরিস্থিতি প্রাণের উপস্থিতির সপক্ষে কথা বলে না। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন, এক সময় এই গ্রহটির ঘন বায়ুমণ্ডল ছিল, ছিল সাগর—যা প্রাণ ধারণের উপযোগী।
যা হোক, নাসার পারসিভিয়ারেন্স মহাকাশ মিশন বর্তমানে মঙ্গলের বিভিন্ন খাদে নমুনা সংগ্রহ করছে। যেসব জায়গার নমুনা সংগ্রহ করছে তার মধ্যে গ্রহটির একটি প্রাচীন বদ্বীপ এলাকাও রয়েছে। ২০৩০ সালে পৃথক একটি মিশন মঙ্গল থেকে সেসব নমুনা সংগ্রহ করে পৃথিবীতে আনবে। পরে বিজ্ঞানীরা সেগুলো বিশ্লেষণ করে সেখানে কোনো প্রাণের উপস্থিতি ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখবেন।
সেলিব্রিটি শেফ বা ইতালি নানিরা যা কখনোই কল্পনা করতে পারেননি তাই তৈরি করে দেখালেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা। বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা স্প্যাগেটি তৈরি করলেন তাঁরা। গবেষকেরা এমন এক স্টার্চ ন্যানোফাইবারের তৈরি স্প্যাগেটি তৈরি করেছে, যা মাত্র ৩৭২ ন্যানোমিটার চওড়া। চুলের চেয়ে ২০০ গুণ পাত
৬ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি বা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের বাইরে একটি নক্ষত্রের মৃত্যুর মুহূর্তের ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ছবিতে সুপারনোভা বিস্ফোরণের আগের পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। ছবিতে নক্ষত্রটিকে অদ্ভুত ডিম আকারের কোকুনের (রেশমগুটি) মতো দেখা যায়।
৮ ঘণ্টা আগেআমাদের অনেকেরই অফিসে কাজ করতে গিয়ে দীর্ঘসময় বসে থাকতে হয়। আর দিনের একটা বড় সময় বসে থাকাটা বাড়ায় হৃৎপিণ্ডের রোগের ঝুঁকি। এমনকি অবসর সময়ে শরীরচর্চা করেও এই ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রেহাই মিলবে না। এসব তথ্য উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়।
৩ দিন আগেবিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
৯ দিন আগে