ক্রীড়া ডেস্ক
বুলাওয়েতে রশিদ খানের ঘূর্ণি জাদুতে দ্বিতীয় টেস্টে জিম্বাবুয়েকে ৭২ রানে হারিয়েছে আফগানিস্তান। দারুণ জয়ে ১-০ ব্যবধানে সিরিজও জিতল আফগানরা। ২৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ২০৫ রানে থেমেছে স্বাগতিকদের ইনিংস। কিন্তু রশিদ-রহমত শাহরা তো এই ম্যাচটা হারতেই বসেছিলেন। রহমত আর অভিষিক্ত ইসমত আলমই বদলে দিয়েছেন ম্যাচের গতিপথ। বাকি কাজটা সারলেন রশিদ।
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম ইনিংসে ১৫৭ রানেই গুটিয়ে গিয়েছিল আফগানিস্তান। বিপরীতে জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংসে তুলেছিল ২৪৩ রান। ৮৬ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমেছিল আফগানরা। কিন্তু দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৬৯ রানেই সফরকারীদের ৫ উইকেট ফেরান জিম্বাবুয়ের বোলাররা। মনে হচ্ছিল, ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ জিম্বাবুয়ে নিয়ে নিল।
তারপরই ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প লিখল আফগানরা। ষষ্ঠ উইকেটে শহিদউল্লাহ ও রহমতের ৬৭ রানের জুটিতে লিড পেতে শুরু করে তারা। শহিদউল্লাহ রানে ফিরলেও ৮ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে অভিষেক টেস্টেই নিজের সামর্থ্য দেখালেন ইসমত আলম। অভিষেক টেস্টে সেঞ্চুরির রেকর্ডসহ সপ্তম উইকেটে রহমতের সঙ্গে গড়েছেন ১৩২ রানে অসাধারণ এক জুটি। টেস্টে সপ্তম উইকেটে আফগানদের সর্বোচ্চ রানের জুটিও এটি।
ইসমত-রহমতের জুটিতে বিপর্যয় সামলে ঘুরে দাঁড়িয়ে ভালো লিডের দিকে এগোতে থাকে জিম্বাবুয়ে। আগের টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরি করা রহমত ফিরলে ভাঙে জুটি। ২৭৫ বলে ১৪টি চারে ১৩৯ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। অষ্টম উইকেটে রশিদ ও ইসমত গড়েন ৫০ রানের আরেকটি কার্যকর জুটি। নবম উইকেটে ইয়ামিন আহমাদজাইয়ের সঙ্গে গড়েন ৩৮ রানের জুটি। ১৮১ বলে ৯টি চারে ১০১ রানে আউট হন ইসমত। আফগানিস্তান পায় ২৭৭ রানের লড়াকু পুঁজি।
২৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে রশিদ একই দুমড়েমুচড়ে দেন জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং। প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেট নেওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে নিয়েছেন ৭ উইকেট। স্বাগতিক ব্যাটাররা থিতু হয়েও ইনিংসে বড় করতে পারেননি রশিদের ঘূর্ণির সামনে। ১৭৮ রানেই ৮ উইকেট হারায় তারা। ক্রেইগ এরভিনের ৫৩ রানের সৌজন্যে কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও, দলকে জেতানোর মতো ইনিংস বাকিরা খেলতে পারেননি। তৃতীয় দিন শেষ ৮ উইকেটে ২০৫ রানে করেছিল তারা। আজ চতুর্থ দিন কোনো রান যোগ করার আগেই হারিয়েছে বাকি ২ উইকেট।
৬ টেস্টে রশিদের শিকার ৪৫ উইকেট। টেস্টে ৬ টেস্টে সর্বোচ্চ ৫০ উইকেট নিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ক্রিকেটার চার্লি টার্নার। তারপরই দক্ষিণ আফ্রিকার ভেরন ফিলেন্ডার ও রশিদ নিয়েছেন ৪৫টি করে উইকেট। ৩৯২ রান করে সিরিজসেরা হয়েছেন রহমত। ১১ উইকেট ও ৪৮ রান করে ম্যাচসেরা পুরস্কার হাতে তুলেছেন রশিদই।
বুলাওয়েতে রশিদ খানের ঘূর্ণি জাদুতে দ্বিতীয় টেস্টে জিম্বাবুয়েকে ৭২ রানে হারিয়েছে আফগানিস্তান। দারুণ জয়ে ১-০ ব্যবধানে সিরিজও জিতল আফগানরা। ২৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ২০৫ রানে থেমেছে স্বাগতিকদের ইনিংস। কিন্তু রশিদ-রহমত শাহরা তো এই ম্যাচটা হারতেই বসেছিলেন। রহমত আর অভিষিক্ত ইসমত আলমই বদলে দিয়েছেন ম্যাচের গতিপথ। বাকি কাজটা সারলেন রশিদ।
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম ইনিংসে ১৫৭ রানেই গুটিয়ে গিয়েছিল আফগানিস্তান। বিপরীতে জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংসে তুলেছিল ২৪৩ রান। ৮৬ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমেছিল আফগানরা। কিন্তু দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৬৯ রানেই সফরকারীদের ৫ উইকেট ফেরান জিম্বাবুয়ের বোলাররা। মনে হচ্ছিল, ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ জিম্বাবুয়ে নিয়ে নিল।
তারপরই ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প লিখল আফগানরা। ষষ্ঠ উইকেটে শহিদউল্লাহ ও রহমতের ৬৭ রানের জুটিতে লিড পেতে শুরু করে তারা। শহিদউল্লাহ রানে ফিরলেও ৮ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে অভিষেক টেস্টেই নিজের সামর্থ্য দেখালেন ইসমত আলম। অভিষেক টেস্টে সেঞ্চুরির রেকর্ডসহ সপ্তম উইকেটে রহমতের সঙ্গে গড়েছেন ১৩২ রানে অসাধারণ এক জুটি। টেস্টে সপ্তম উইকেটে আফগানদের সর্বোচ্চ রানের জুটিও এটি।
ইসমত-রহমতের জুটিতে বিপর্যয় সামলে ঘুরে দাঁড়িয়ে ভালো লিডের দিকে এগোতে থাকে জিম্বাবুয়ে। আগের টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরি করা রহমত ফিরলে ভাঙে জুটি। ২৭৫ বলে ১৪টি চারে ১৩৯ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। অষ্টম উইকেটে রশিদ ও ইসমত গড়েন ৫০ রানের আরেকটি কার্যকর জুটি। নবম উইকেটে ইয়ামিন আহমাদজাইয়ের সঙ্গে গড়েন ৩৮ রানের জুটি। ১৮১ বলে ৯টি চারে ১০১ রানে আউট হন ইসমত। আফগানিস্তান পায় ২৭৭ রানের লড়াকু পুঁজি।
২৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে রশিদ একই দুমড়েমুচড়ে দেন জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং। প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেট নেওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে নিয়েছেন ৭ উইকেট। স্বাগতিক ব্যাটাররা থিতু হয়েও ইনিংসে বড় করতে পারেননি রশিদের ঘূর্ণির সামনে। ১৭৮ রানেই ৮ উইকেট হারায় তারা। ক্রেইগ এরভিনের ৫৩ রানের সৌজন্যে কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও, দলকে জেতানোর মতো ইনিংস বাকিরা খেলতে পারেননি। তৃতীয় দিন শেষ ৮ উইকেটে ২০৫ রানে করেছিল তারা। আজ চতুর্থ দিন কোনো রান যোগ করার আগেই হারিয়েছে বাকি ২ উইকেট।
৬ টেস্টে রশিদের শিকার ৪৫ উইকেট। টেস্টে ৬ টেস্টে সর্বোচ্চ ৫০ উইকেট নিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ক্রিকেটার চার্লি টার্নার। তারপরই দক্ষিণ আফ্রিকার ভেরন ফিলেন্ডার ও রশিদ নিয়েছেন ৪৫টি করে উইকেট। ৩৯২ রান করে সিরিজসেরা হয়েছেন রহমত। ১১ উইকেট ও ৪৮ রান করে ম্যাচসেরা পুরস্কার হাতে তুলেছেন রশিদই।
এখনো দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ হারের ক্ষতটা টাটকা। এরই মধ্যে আইসিসি দিল আরেক দুঃসংবাদ। শেষ ম্যাচে মন্থর গতিতে বোলিংয়ের দায়ে (স্লো ওভার রেট) পাকিস্তানকে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে...
৬ ঘণ্টা আগেনতুন করে দ্বিস্তরের টেস্ট ক্রিকেট নিয়ে আলোচনা শুরু হওয়ায় হতাশ ক্লাইভ লয়েড। এই আলোচনা বন্ধের দাবি জানিয়ে ক্যারিবীয় ক্রিকেট কিংবদন্তি বলছেন, টেস্টে দ্বিস্তর চালু হয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেট ধ্বংস হয়ে যাবে!
৮ ঘণ্টা আগেনিজেদের বাঁচা মরার ম্যাচেই খেই হারাল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। আজ ফেডারেশন কাপে কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনীর কাছে ১-০ গোলে হেরেছে আলফাজ আহমেদের শিষ্যরা। আর তাদের বিদায়ের পথটা দেখান আবাহনীর ফরোয়ার্ড মোহাম্মদ ইব্রাহিম। এদিন ম্যাচের ৭৪ মিনিটে মোহামেডানকে হতাশায়
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ছুটছে রংপুর রাইডার্সে জয়রথ। বিপরীতে শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের হারের চাকা কিছুতেই থামছে না। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ঢাকা ক্যাপিটালসকে ৭ উইকেটে হারিয়ে বিপিএল টানা...
১২ ঘণ্টা আগে