ক্রীড়া ডেস্ক
বোলিংয়ে সাকিব আল হাসান বা মেহেদী হাসান মিরাজ— রাওয়ালপিন্ডিতে যে স্পিনারই বোলিং করুন, নাজমুল হোসেন শান্ত তৈরি করে রেখেছেন মৃত্যুফাঁদ। পাকিস্তানের দুই ব্যাটার মোহাম্মদ রিজওয়ান, শাহিন শাহ আফ্রিদির কাছে যেন উইকেটে টিকে থাকাই চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে। কঠিন ফিল্ড সেটআপে পাকিস্তানের উইকেট পড়ার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে বলে। কোণঠাসা অবস্থায় থাকা পাকিস্তানের বিপক্ষে উঁকি দিচ্ছে বাংলাদেশের জয়।
মিরাজ গতকাল চতুর্থ দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, দ্রুত কয়েকটা উইকেট তুলতে পারলেই বাংলাদেশের জয় সম্ভব। রাওয়ালপিন্ডিতে আজ পঞ্চম দিনে এসে মিরাজের কথারই বাস্তব প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। মুড়ি-মুড়কির মতো উইকেট হারাতে থাকা পাকিস্তান মধ্যাহ্নভোজে গেছে ৬ উইকেটে ১০৮ রানে। স্বাগতিকেরা এখনো ৯ রানে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশের চেয়ে।
দ্বিতীয় ইনিংসে ১০ ওভারে ১ উইকেটে ২৩ রানে আজ পঞ্চম দিনের খেলা শুরু করে পাকিস্তান। খেলা শুরুর দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় স্বাগতিকেরা। ১২তম ওভারের শেষ বলে হাসান মাহমুদকে কাট করতে যান পাকিস্তান অধিনায়ক শান মাসুদ। উইকেটরক্ষক লিটন দাস ক্যাচ ধরে জোরালো আবেদন করলে আম্পায়ার প্রথমে সাড়া দেননি। শান্ত এরপর রিভিউ নিলে দেখা যায়, হালকা এজ হয়েছে। ৩৭ বলে ২ চারে ১৪ রানে আউট হয়েছেন মাসুদ।
২৮ রানে ২ উইকেট থেকে পাকিস্তান মুহূর্তেই ৩ উইকেটে ২৯ রানে পরিণত হতে পারত। ১৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে শরীফুল ইসলামের বল ডিফেন্স করতে গেলে আউটসাইড এজ হয়। লিটন ডান দিকে ডাইভ দিয়েও সেটা তালুবন্দী করতে পারেননি। গোল্ডেন ডাকের হাত থেকে বেঁচে যাওয়া বাবর আজম এরপর ঠান্ডা মাথায় ব্যাটিং করতে থাকেন। যদিও তাঁর (বাবর) ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে দিয়েছেন নাহিদ রানা। ২৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাহিদকে কাভার ড্রাইভ করতে গিয়ে বোল্ড হন বাবর।
বাবর ফিরতে না ফিরতেই পাকিস্তানের ইনিংসে আঘাত হানেন সাকিব। ২৭তম ওভারের শেষ বলে সাকিবের বল ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে যান সৌদ শাকিল। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে দ্রুত স্টাম্পিং করে দেন লিটন দাস। প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরিয়ান শাকিল দ্বিতীয় ইনিংসে আউট হয়েছেন শূন্য রানে। বাবর, শাকিলের দ্রুত বিদায়ে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ২৭ ওভারে ৪ উইকেটে ৬৭ রান। ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে মোহাম্মদ রিজওয়ান পাল্টা আক্রমণ করেন বাংলাদেশের বোলারদের। ৩০তম ওভারের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বলে টানা তিনটি চার মারেন রিজওয়ান।
রিজওয়ানের সঙ্গেই সাকিবের ঘটে গেছে অদ্ভুত এক ঘটনা। ৩৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে সাকিব প্রস্তুত বোলিং করার জন্য। শেষ মুহূর্তে রিজওয়ান ব্যাটিং প্রান্ত থেকে সরে দাঁড়ালে সাকিব খেপে যান। বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার রাগ হয়ে রিজওয়ানের মাথার ওপর দিয়ে বল ছোড়েন। সাকিবের এমন কাজে আম্পায়ারও অসন্তুষ্ট হয়েছেন। শেষ পর্যন্ত আম্পায়ার ডেকেছেন ডেড বল।
প্রথাগত টেস্ট মেজাজে খেলতে থাকা পাকিস্তান ওপেনার আব্দুল্লাহ শফিকের সঙ্গে রিজওয়ানের জুটিটা জমে যায়। ৩৭ রানের এই জুটি ভেঙেছেন সাকিব। ৩৩তম ওভারের শেষ বলে সাকিবের ফ্লাইটেড বল ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে যান শফিক। হাওয়ায় ভেসে থাকা বল ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে সহজেই লুফে নিয়েছেন সাদমান ইসলাম। ৮৬ বলে ৩ চারে ৩৭ রান করেন শফিক। পরের ওভারের দ্বিতীয় বলে মিরাজ ফিরিয়েছেন আগা সালমানকে। সালমান গোল্ডেন ডাক মারলে পাকিস্তানের স্কোর দাঁড়ায় ৩৩.২ ওভারে ৬ উইকেটে ১০৫ রান। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির আগে বাকি ১৬ বলে পাকিস্তানের আর কোনো বিপদ ঘটতে দেননি রিজওয়ান ও শাহিন শাহ আফ্রিদি।
বোলিংয়ে সাকিব আল হাসান বা মেহেদী হাসান মিরাজ— রাওয়ালপিন্ডিতে যে স্পিনারই বোলিং করুন, নাজমুল হোসেন শান্ত তৈরি করে রেখেছেন মৃত্যুফাঁদ। পাকিস্তানের দুই ব্যাটার মোহাম্মদ রিজওয়ান, শাহিন শাহ আফ্রিদির কাছে যেন উইকেটে টিকে থাকাই চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে। কঠিন ফিল্ড সেটআপে পাকিস্তানের উইকেট পড়ার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে বলে। কোণঠাসা অবস্থায় থাকা পাকিস্তানের বিপক্ষে উঁকি দিচ্ছে বাংলাদেশের জয়।
মিরাজ গতকাল চতুর্থ দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, দ্রুত কয়েকটা উইকেট তুলতে পারলেই বাংলাদেশের জয় সম্ভব। রাওয়ালপিন্ডিতে আজ পঞ্চম দিনে এসে মিরাজের কথারই বাস্তব প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। মুড়ি-মুড়কির মতো উইকেট হারাতে থাকা পাকিস্তান মধ্যাহ্নভোজে গেছে ৬ উইকেটে ১০৮ রানে। স্বাগতিকেরা এখনো ৯ রানে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশের চেয়ে।
দ্বিতীয় ইনিংসে ১০ ওভারে ১ উইকেটে ২৩ রানে আজ পঞ্চম দিনের খেলা শুরু করে পাকিস্তান। খেলা শুরুর দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় স্বাগতিকেরা। ১২তম ওভারের শেষ বলে হাসান মাহমুদকে কাট করতে যান পাকিস্তান অধিনায়ক শান মাসুদ। উইকেটরক্ষক লিটন দাস ক্যাচ ধরে জোরালো আবেদন করলে আম্পায়ার প্রথমে সাড়া দেননি। শান্ত এরপর রিভিউ নিলে দেখা যায়, হালকা এজ হয়েছে। ৩৭ বলে ২ চারে ১৪ রানে আউট হয়েছেন মাসুদ।
২৮ রানে ২ উইকেট থেকে পাকিস্তান মুহূর্তেই ৩ উইকেটে ২৯ রানে পরিণত হতে পারত। ১৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে শরীফুল ইসলামের বল ডিফেন্স করতে গেলে আউটসাইড এজ হয়। লিটন ডান দিকে ডাইভ দিয়েও সেটা তালুবন্দী করতে পারেননি। গোল্ডেন ডাকের হাত থেকে বেঁচে যাওয়া বাবর আজম এরপর ঠান্ডা মাথায় ব্যাটিং করতে থাকেন। যদিও তাঁর (বাবর) ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে দিয়েছেন নাহিদ রানা। ২৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাহিদকে কাভার ড্রাইভ করতে গিয়ে বোল্ড হন বাবর।
বাবর ফিরতে না ফিরতেই পাকিস্তানের ইনিংসে আঘাত হানেন সাকিব। ২৭তম ওভারের শেষ বলে সাকিবের বল ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে যান সৌদ শাকিল। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে দ্রুত স্টাম্পিং করে দেন লিটন দাস। প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরিয়ান শাকিল দ্বিতীয় ইনিংসে আউট হয়েছেন শূন্য রানে। বাবর, শাকিলের দ্রুত বিদায়ে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ২৭ ওভারে ৪ উইকেটে ৬৭ রান। ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে মোহাম্মদ রিজওয়ান পাল্টা আক্রমণ করেন বাংলাদেশের বোলারদের। ৩০তম ওভারের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বলে টানা তিনটি চার মারেন রিজওয়ান।
রিজওয়ানের সঙ্গেই সাকিবের ঘটে গেছে অদ্ভুত এক ঘটনা। ৩৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে সাকিব প্রস্তুত বোলিং করার জন্য। শেষ মুহূর্তে রিজওয়ান ব্যাটিং প্রান্ত থেকে সরে দাঁড়ালে সাকিব খেপে যান। বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার রাগ হয়ে রিজওয়ানের মাথার ওপর দিয়ে বল ছোড়েন। সাকিবের এমন কাজে আম্পায়ারও অসন্তুষ্ট হয়েছেন। শেষ পর্যন্ত আম্পায়ার ডেকেছেন ডেড বল।
প্রথাগত টেস্ট মেজাজে খেলতে থাকা পাকিস্তান ওপেনার আব্দুল্লাহ শফিকের সঙ্গে রিজওয়ানের জুটিটা জমে যায়। ৩৭ রানের এই জুটি ভেঙেছেন সাকিব। ৩৩তম ওভারের শেষ বলে সাকিবের ফ্লাইটেড বল ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে যান শফিক। হাওয়ায় ভেসে থাকা বল ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে সহজেই লুফে নিয়েছেন সাদমান ইসলাম। ৮৬ বলে ৩ চারে ৩৭ রান করেন শফিক। পরের ওভারের দ্বিতীয় বলে মিরাজ ফিরিয়েছেন আগা সালমানকে। সালমান গোল্ডেন ডাক মারলে পাকিস্তানের স্কোর দাঁড়ায় ৩৩.২ ওভারে ৬ উইকেটে ১০৫ রান। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির আগে বাকি ১৬ বলে পাকিস্তানের আর কোনো বিপদ ঘটতে দেননি রিজওয়ান ও শাহিন শাহ আফ্রিদি।
ভারতীয় ক্রিকেট দল উল্লাস করতে ব্যস্ত। কিন্তু বিরাট কোহলির কারণে মুহূর্তেই তা হরিষে বিষাদে পরিণত হয়। কারণ, তিনি সংকেত দিয়েছেন যে ক্যাচটা তিনি মিস করেছেন। এমন লোপ্পা ক্যাচ কোহলির হাতছাড়া করাটা বিশ্বাসই করতে পারেননি জসপ্রীত বুমরা-লোকেশ রাহুলরা।
৭ মিনিট আগেচোটে পড়ায় মুশফিকুর রহিম নেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে। সাকিব আল হাসানের ঘটনা আবার ভিন্ন। নিয়মিত অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকেও পাওয়া যাবে না টেস্ট সিরিজে। একগাদা তারকা খেলোয়াড় না থাকার পরও দুশ্চিন্তা নেই বাংলাদেশের নতুন অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের।
১ ঘণ্টা আগেইন্টারনেট ভেঙে দেবেন, এমন কাউকে আনতে যাচ্ছেন বলে আলোড়ন তুলেছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পর্তুগিজ তারকা ফরোয়ার্ডের অতিথি কে হতে পারেন, সেটা নিয়ে চলছিল অনেক জল্পনা-কল্পনা।
২ ঘণ্টা আগেডিসেম্বরে মধ্যে ফ্লাডলাইট বাদে বাকি কাজ শেষ হয়ে যাবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের। তবে পরিপূর্ণভাবে পেতে আগামী জুন পর্যন্ত লেগে যেতে পারে। সে জন্য সাফ অনূর্ধ্ব-২০ আয়োজনে বিকল্প ভেন্যু হিসেবে কক্সবাজারকে পছন্দ বাফুফের।
৩ ঘণ্টা আগে