ক্রীড়া ডেস্ক
চুক্তির পাঁচ মাস বাকি থাকার আগেই ছাঁটাই করা হয় কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহেকে। দুটি অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে বরখাস্ত করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মাঠে খেলোয়াড়ের সঙ্গে অসদাচরণ এবং পাওনার চেয়ে বেশি ছুটি কাটানো। প্রথমে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছিল তাঁকে।
কারণ দর্শানোর নোটিশ পেয়ে বিসিবিকে জবাবও দিয়েছেন হাথুরু। হাথুরুর ব্যাখ্যায় অবশ্য অসন্তোষজনক, অগ্রহণযোগ্য ও দায়িত্ব পালনের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ বলে জানিয়েছে বিসিবি। তবে এবার নিজের ব্যাখ্যা আজ সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে খোলাসা করেছেন এই শ্রীলঙ্কান কোচ।
এরই মধ্যে ঢাকা ছেড়েছেন হাথুরু। সন্ধ্যায় সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে হাথুরু বলেছেন, ‘২০২৩ বিশ্বকাপের ম্যাচ চলাকালে একজন খেলোয়াড়কে লাঞ্ছিত এবং অনুমতি ছাড়া অতিরিক্ত ছুটি নেওয়ার দাবির বিষয়ে আমার সততা এবং পেশাদারত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করে অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি), সে ব্যাপারে আমি এই চিঠি লিখছি। এই ব্যাপারে চুপ থেকে আমি এই ধরনের অনুমানভিত্তিক বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ না করে থাকতে পারব না। আমি বিশ্বাস করি, এই ধরনের বিষয়গুলো স্পষ্ট করা দরকার। আমি আমার কথাগুলো বলতে চাই।’
গত বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে নাসুম আহমেদকে নিগৃহীত করার অভিযোগ ওঠে হাথুরুর বিরুদ্ধে। এই অভিযোগের ব্যাপারে হাথুরু বলেছেন, ‘প্রথমত, অভিযুক্ত ঘটনাটি খেলোয়াড়দের ডাগআউট বা ড্রেসিংরুমে ঘটেছিল, যে জায়গায় বিশ্বকাপের ম্যাচ চলাকালে সার্বক্ষণিক নজরদারি থাকে। ৪০ থেকে ৫০টিরও বেশি ক্যামেরা খেলার প্রতিটি মুহূর্ত সঙ্গে সঙ্গে ধারণ করে। আমি অভিযোগকারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সুযোগ পাইনি বা কোনো সাক্ষীও পাইনি, আদৌ যদি থেকে থাকে।’
বিস্ময় প্রকাশ করে প্রশ্ন রেখে বিবৃতিতে হাথুরু বলেন, ‘আরেকটি বিষয় হলো, ঘটনাটি যতটা গুরুতর হিসেবে দাবি করা হয়েছে, আশ্চর্যের ব্যাপার যে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় ইভেন্টের পরে অবিলম্বে টিম ম্যানেজার বা কোনো কর্তৃপক্ষকে ঘটনাটি জানায়নি। যদি অভিযোগ করাও হয়, আমি বিস্মিত কেন আমাকে প্রশ্ন করা হয়নি কিংবা আমার কাছ থেকে কিছু জানতে চায়নি। প্রশ্ন উঠছে, কেন এটি কয়েক মাস পরে ইউটিউবে একজন ব্যক্তির দ্বারা সাজানো হলো?’
পাওনার চেয়ে বেশি ছুটি কাটানোর অভিযোগের ব্যাখ্যায় হাথুরু বলেছেন, ‘ছুটি নেওয়ার দাবির বিষয়ে, স্পষ্ট করতে চাই আমি ব্যক্তিগতভাবে ছুটি নেওয়ার বেলায় সব সময় বিসিবির নির্বাহী কর্মকর্তা এবং ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান উভয়ের কাছ থেকে অনুমতি চেয়েছি এবং পেয়েছি। কোনো সময়ই বিসিবি আমাকে বলেনি, তারা আমার ছুটি নিয়ে অসন্তুষ্ট। আমি যতবারই ছুটি চেয়েছি, বিসিবি তা মঞ্জুর করেছে। তাদের অনুমতি ছাড়া আমি কখনো ছুটিতে যাইনি।’
সপ্তাহে দেড় দিন সরকারি ছুটি পাওনার কথা বললেন হাথুরু। সেগুলো ঠিকভাবে কাটাননি তিনি, ‘নতুন বোর্ড সদস্যরা অভিযোগ করল, আমি অতিরিক্ত ছুটি নিয়েছি। আমার ছুটির মধ্যে পড়া সরকারি ছুটির হিসাব করেনি, যেমন ঈদের দিন, শুক্রবার। যখন সরকারি ছুটির সময় আমি ছুটি নিইনি, তখন তারা বাহবা দেয়নি। এটা বুঝতে পেরেছি, বাংলাদেশের শ্রম আইন অনুযায়ী, শুক্রবারে করা কাজের জন্য পরে সেই ছুটি পাওয়ার দাবি রাখি। একজন বিসিবি চাকরিজীবী হিসেবে, শুক্রবার ও বৃহস্পতিবারের অর্ধেক দিন মিলিয়ে দেড় দিনের ছুটি পাই।’
বিপিএলে প্রায় পুরো সময়টা ছুটিতে ছিলেন হাথুরু। লঙ্কান কোচ বললেন, ‘আরেকটি ব্যাপার মনে করাতে হবে যে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সময় বিদেশি কোচদের ছুটি নেওয়াটা একটা সাধারণ রীতি। এটি আমার কাছে ব্যতিক্রম কিছু নয়; বরং আমার মেয়াদের আগে অনেক বিদেশি কোচের জন্য এটি স্বীকৃত ব্যাপার।’
ছাঁটাই করার ব্যাপারটি পূর্বপরিকল্পিত বললেন হাথুরু, ‘আমার মনে হচ্ছে, এসব অভিযোগ পূর্বপরিকল্পিত। নতুন সভাপতির মেয়াদের প্রথম দিনে, তিনি প্রধান কোচকে অপসারণের ইচ্ছা প্রকাশ করে একটি প্রকাশ্য বক্তব্য দিয়েছিলেন। আরেকজন প্রধান কোচ নিয়োগের মাত্র চার ঘণ্টা আগে শোকজ নোটিশ পেয়ে আমি হতভম্ব। সেখানে বলা হয়েছে, নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য হাতে আছে মাত্র ৪৮ ঘণ্টা। ঘটনার ক্রমধারা এই কর্মকাণ্ডের পেছনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে গুরুতর প্রশ্ন তোলে।’
বিসিবির পক্ষে থেকে নিরাপত্তা শঙ্কার কথা বলে দ্রুত দেশ ছাড়ার কথা বলা হয়েছে বললেন হাথুরু, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে আমার নিরাপত্তা শঙ্কায় আমাকে বাংলাদেশ ছাড়তে বলা হয়েছে। এসব অভিযোগ, দ্রুত নতুন প্রধান কোচের নিয়োগ, যথাযথ প্রক্রিয়ার অভাব নতুন ম্যানেজমেন্টের উদ্দেশ্য। বিসিবির ভেতরের কর্মীদের আচরণের ব্যাপারে গুরুতর উদ্বেগ তৈরি করছে। আমি আমার সম্মান রক্ষা করতে সংকল্পবদ্ধ এবং এই বিষয়ে যেকোনো তদন্তে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করব। শেষ পর্যন্ত সত্যের জয় হবে এবং আমি আমার ভালোবাসার খেলাতে ইতিবাচকভাবে অবদান রাখতে পারব।’
চুক্তির পাঁচ মাস বাকি থাকার আগেই ছাঁটাই করা হয় কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহেকে। দুটি অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে বরখাস্ত করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মাঠে খেলোয়াড়ের সঙ্গে অসদাচরণ এবং পাওনার চেয়ে বেশি ছুটি কাটানো। প্রথমে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছিল তাঁকে।
কারণ দর্শানোর নোটিশ পেয়ে বিসিবিকে জবাবও দিয়েছেন হাথুরু। হাথুরুর ব্যাখ্যায় অবশ্য অসন্তোষজনক, অগ্রহণযোগ্য ও দায়িত্ব পালনের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ বলে জানিয়েছে বিসিবি। তবে এবার নিজের ব্যাখ্যা আজ সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে খোলাসা করেছেন এই শ্রীলঙ্কান কোচ।
এরই মধ্যে ঢাকা ছেড়েছেন হাথুরু। সন্ধ্যায় সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে হাথুরু বলেছেন, ‘২০২৩ বিশ্বকাপের ম্যাচ চলাকালে একজন খেলোয়াড়কে লাঞ্ছিত এবং অনুমতি ছাড়া অতিরিক্ত ছুটি নেওয়ার দাবির বিষয়ে আমার সততা এবং পেশাদারত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করে অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি), সে ব্যাপারে আমি এই চিঠি লিখছি। এই ব্যাপারে চুপ থেকে আমি এই ধরনের অনুমানভিত্তিক বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ না করে থাকতে পারব না। আমি বিশ্বাস করি, এই ধরনের বিষয়গুলো স্পষ্ট করা দরকার। আমি আমার কথাগুলো বলতে চাই।’
গত বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে নাসুম আহমেদকে নিগৃহীত করার অভিযোগ ওঠে হাথুরুর বিরুদ্ধে। এই অভিযোগের ব্যাপারে হাথুরু বলেছেন, ‘প্রথমত, অভিযুক্ত ঘটনাটি খেলোয়াড়দের ডাগআউট বা ড্রেসিংরুমে ঘটেছিল, যে জায়গায় বিশ্বকাপের ম্যাচ চলাকালে সার্বক্ষণিক নজরদারি থাকে। ৪০ থেকে ৫০টিরও বেশি ক্যামেরা খেলার প্রতিটি মুহূর্ত সঙ্গে সঙ্গে ধারণ করে। আমি অভিযোগকারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সুযোগ পাইনি বা কোনো সাক্ষীও পাইনি, আদৌ যদি থেকে থাকে।’
বিস্ময় প্রকাশ করে প্রশ্ন রেখে বিবৃতিতে হাথুরু বলেন, ‘আরেকটি বিষয় হলো, ঘটনাটি যতটা গুরুতর হিসেবে দাবি করা হয়েছে, আশ্চর্যের ব্যাপার যে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় ইভেন্টের পরে অবিলম্বে টিম ম্যানেজার বা কোনো কর্তৃপক্ষকে ঘটনাটি জানায়নি। যদি অভিযোগ করাও হয়, আমি বিস্মিত কেন আমাকে প্রশ্ন করা হয়নি কিংবা আমার কাছ থেকে কিছু জানতে চায়নি। প্রশ্ন উঠছে, কেন এটি কয়েক মাস পরে ইউটিউবে একজন ব্যক্তির দ্বারা সাজানো হলো?’
পাওনার চেয়ে বেশি ছুটি কাটানোর অভিযোগের ব্যাখ্যায় হাথুরু বলেছেন, ‘ছুটি নেওয়ার দাবির বিষয়ে, স্পষ্ট করতে চাই আমি ব্যক্তিগতভাবে ছুটি নেওয়ার বেলায় সব সময় বিসিবির নির্বাহী কর্মকর্তা এবং ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান উভয়ের কাছ থেকে অনুমতি চেয়েছি এবং পেয়েছি। কোনো সময়ই বিসিবি আমাকে বলেনি, তারা আমার ছুটি নিয়ে অসন্তুষ্ট। আমি যতবারই ছুটি চেয়েছি, বিসিবি তা মঞ্জুর করেছে। তাদের অনুমতি ছাড়া আমি কখনো ছুটিতে যাইনি।’
সপ্তাহে দেড় দিন সরকারি ছুটি পাওনার কথা বললেন হাথুরু। সেগুলো ঠিকভাবে কাটাননি তিনি, ‘নতুন বোর্ড সদস্যরা অভিযোগ করল, আমি অতিরিক্ত ছুটি নিয়েছি। আমার ছুটির মধ্যে পড়া সরকারি ছুটির হিসাব করেনি, যেমন ঈদের দিন, শুক্রবার। যখন সরকারি ছুটির সময় আমি ছুটি নিইনি, তখন তারা বাহবা দেয়নি। এটা বুঝতে পেরেছি, বাংলাদেশের শ্রম আইন অনুযায়ী, শুক্রবারে করা কাজের জন্য পরে সেই ছুটি পাওয়ার দাবি রাখি। একজন বিসিবি চাকরিজীবী হিসেবে, শুক্রবার ও বৃহস্পতিবারের অর্ধেক দিন মিলিয়ে দেড় দিনের ছুটি পাই।’
বিপিএলে প্রায় পুরো সময়টা ছুটিতে ছিলেন হাথুরু। লঙ্কান কোচ বললেন, ‘আরেকটি ব্যাপার মনে করাতে হবে যে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সময় বিদেশি কোচদের ছুটি নেওয়াটা একটা সাধারণ রীতি। এটি আমার কাছে ব্যতিক্রম কিছু নয়; বরং আমার মেয়াদের আগে অনেক বিদেশি কোচের জন্য এটি স্বীকৃত ব্যাপার।’
ছাঁটাই করার ব্যাপারটি পূর্বপরিকল্পিত বললেন হাথুরু, ‘আমার মনে হচ্ছে, এসব অভিযোগ পূর্বপরিকল্পিত। নতুন সভাপতির মেয়াদের প্রথম দিনে, তিনি প্রধান কোচকে অপসারণের ইচ্ছা প্রকাশ করে একটি প্রকাশ্য বক্তব্য দিয়েছিলেন। আরেকজন প্রধান কোচ নিয়োগের মাত্র চার ঘণ্টা আগে শোকজ নোটিশ পেয়ে আমি হতভম্ব। সেখানে বলা হয়েছে, নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য হাতে আছে মাত্র ৪৮ ঘণ্টা। ঘটনার ক্রমধারা এই কর্মকাণ্ডের পেছনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে গুরুতর প্রশ্ন তোলে।’
বিসিবির পক্ষে থেকে নিরাপত্তা শঙ্কার কথা বলে দ্রুত দেশ ছাড়ার কথা বলা হয়েছে বললেন হাথুরু, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে আমার নিরাপত্তা শঙ্কায় আমাকে বাংলাদেশ ছাড়তে বলা হয়েছে। এসব অভিযোগ, দ্রুত নতুন প্রধান কোচের নিয়োগ, যথাযথ প্রক্রিয়ার অভাব নতুন ম্যানেজমেন্টের উদ্দেশ্য। বিসিবির ভেতরের কর্মীদের আচরণের ব্যাপারে গুরুতর উদ্বেগ তৈরি করছে। আমি আমার সম্মান রক্ষা করতে সংকল্পবদ্ধ এবং এই বিষয়ে যেকোনো তদন্তে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করব। শেষ পর্যন্ত সত্যের জয় হবে এবং আমি আমার ভালোবাসার খেলাতে ইতিবাচকভাবে অবদান রাখতে পারব।’
বাংলাদেশ ম্যাচ শুরুর দুই ঘণ্টা আগেও একাদশ প্রকাশের ‘সাহস’ দেখায় না। তবে এখন বেশির ভাগ টেস্ট দল খেলা শুরুর একদিন আগেই টেস্ট একাদশ জানিয়ে দেয়। আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ জানিয়ে দিয়েছে কাল অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে একাদশটা কেমন হবে।
৬ ঘণ্টা আগেঅ্যাশেজ শুরুর আগে সিরিজের ফলাফল নিয়ে বরাবরই পূর্বানুমান করেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক তারকারা। সেই অভ্যাসের বশেই কিনা আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া পাঁচ টেস্টের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি নিয়ে রিকি পন্টিং বলে বসলেন—অস্ট্রেলিয়া সিরিজ জিতবে ৩-১ ব্যবধানে।
৮ ঘণ্টা আগেবিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী—চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান যা শুরু করেছে, তাতে এই কথাটা মনে পড়া স্বাভাবিক। কারণ দুই পক্ষই যার যার সিদ্ধান্তে অনড়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা (আইসিসি)।
৯ ঘণ্টা আগেব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ হয়নি সাকিব আল হাসানের। তবে বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে ভেলকি দেখিয়েছেন তিনি। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে তাঁর দুর্দান্ত পারফরম্যান্সও জেতাতে পারল না বাংলা টাইগার্সকে।
১০ ঘণ্টা আগে