ক্রীড়া ডেস্ক
অ্যাডিলেড ও ধর্মশালার ক্ষত এখনো দগদগে। ক্রিকেট মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে যেন এক আতঙ্কের নাম নেদারল্যান্ডস। সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে দাপটের সঙ্গে পথচলা দক্ষিণ আফ্রিকা ধর্মশালায় ৩৮ রানে হেরেছিল ডাচদের কাছে।
তার আগে ২০২২ সালে সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফিকার বিদায় হয়েছিল নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে হেরেই। ডাচদের দেওয়া ১৫৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৮ উইকেটে ১৪৫ রান থেমে যায় প্রোটিয়াদের ইনিংস। আজ নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামার আগে ১৩ রানের সেই জয় নিঃসন্দেহে প্রেরণা জোগাবে ডাচদের।
কুইন্টন ডি কক, এইডেন মার্করাম, রাইলি রুশো, ডেভিড মিলার, হেনরিখ ক্লাসেন, অ্যানরিখ নরকিয়া, কাগিসো রাবাদার মতো তারকা খেলোয়াড়েরা থাকার পরও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে হার এড়াতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডে বিশ্বকাপেও হয়েছিল একই দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি।
দক্ষিণ আফ্রিকা ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হয়েছে কেবল দুটি। আরেকটি ম্যাচ হয়েছিল ২০১৪ বিশ্বকাপে। সেই ম্যাচেও হারতে হারতে জিতেছিল প্রোটিয়ারা। আগে ব্যাটিং করে দক্ষিণ আফ্রিকা করেছিল ১৪৫ রান। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ১৮.৪ ওভারে ১৩৯ রানে অলআউট হয়ে যায় নেদারল্যান্ডসের ইনিংস। ৬ রানে হেরে যায় ডাচরা।
পূর্বের পরিসংখ্যান দিয়ে অবশ্য দক্ষিণ আফ্রিকার ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলকে বিবেচনা করাও উচিত হবে না। নরকিয়া, রাবাদা, মার্কো ইয়ানসেন, ক্লাসেন, ডি কক, মার্করাম, জেরাল্ড কোয়েটজিরা রয়েছেন দারুণ ছন্দে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে তাঁরা শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পেয়েছেন দুর্দান্ত জয়ও। নরকিয়া-রাবাদাদের তোপে ৭৭ রানেই গুঁড়িয়ে যায় লঙ্কান ব্যাটিং অর্ডার। ২২ বল হাতে রেখে সেই লক্ষ্যও তাড়া করেছেন তাঁরা।
নেদারল্যান্ডসও নিজেদের প্রথম ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে ৬ উইকেটে দারুণ জয় পেয়েছে। দলে ম্যাক্স ও’ডাউড, স্কট এডওয়ার্ডসের মতো অভিজ্ঞ ব্যাটাররা রয়েছেন। বল হাতে টিম প্রিঙ্গেল, লোগান ফন বিক, পল ফন মিকেরেনরাও দারুণ ছন্দে রয়েছেন। আর তাঁরা এই বিশ্বকাপের ‘জায়ান্ট কিলার’ হতে পারেন, সেটা তো টুর্নামেন্টের অফিশিয়াল প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েই প্রমাণ দিয়েছে ডাচরা।
অ্যাডিলেড ও ধর্মশালার ক্ষত এখনো দগদগে। ক্রিকেট মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে যেন এক আতঙ্কের নাম নেদারল্যান্ডস। সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে দাপটের সঙ্গে পথচলা দক্ষিণ আফ্রিকা ধর্মশালায় ৩৮ রানে হেরেছিল ডাচদের কাছে।
তার আগে ২০২২ সালে সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফিকার বিদায় হয়েছিল নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে হেরেই। ডাচদের দেওয়া ১৫৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৮ উইকেটে ১৪৫ রান থেমে যায় প্রোটিয়াদের ইনিংস। আজ নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামার আগে ১৩ রানের সেই জয় নিঃসন্দেহে প্রেরণা জোগাবে ডাচদের।
কুইন্টন ডি কক, এইডেন মার্করাম, রাইলি রুশো, ডেভিড মিলার, হেনরিখ ক্লাসেন, অ্যানরিখ নরকিয়া, কাগিসো রাবাদার মতো তারকা খেলোয়াড়েরা থাকার পরও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে হার এড়াতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডে বিশ্বকাপেও হয়েছিল একই দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি।
দক্ষিণ আফ্রিকা ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হয়েছে কেবল দুটি। আরেকটি ম্যাচ হয়েছিল ২০১৪ বিশ্বকাপে। সেই ম্যাচেও হারতে হারতে জিতেছিল প্রোটিয়ারা। আগে ব্যাটিং করে দক্ষিণ আফ্রিকা করেছিল ১৪৫ রান। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ১৮.৪ ওভারে ১৩৯ রানে অলআউট হয়ে যায় নেদারল্যান্ডসের ইনিংস। ৬ রানে হেরে যায় ডাচরা।
পূর্বের পরিসংখ্যান দিয়ে অবশ্য দক্ষিণ আফ্রিকার ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলকে বিবেচনা করাও উচিত হবে না। নরকিয়া, রাবাদা, মার্কো ইয়ানসেন, ক্লাসেন, ডি কক, মার্করাম, জেরাল্ড কোয়েটজিরা রয়েছেন দারুণ ছন্দে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে তাঁরা শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পেয়েছেন দুর্দান্ত জয়ও। নরকিয়া-রাবাদাদের তোপে ৭৭ রানেই গুঁড়িয়ে যায় লঙ্কান ব্যাটিং অর্ডার। ২২ বল হাতে রেখে সেই লক্ষ্যও তাড়া করেছেন তাঁরা।
নেদারল্যান্ডসও নিজেদের প্রথম ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে ৬ উইকেটে দারুণ জয় পেয়েছে। দলে ম্যাক্স ও’ডাউড, স্কট এডওয়ার্ডসের মতো অভিজ্ঞ ব্যাটাররা রয়েছেন। বল হাতে টিম প্রিঙ্গেল, লোগান ফন বিক, পল ফন মিকেরেনরাও দারুণ ছন্দে রয়েছেন। আর তাঁরা এই বিশ্বকাপের ‘জায়ান্ট কিলার’ হতে পারেন, সেটা তো টুর্নামেন্টের অফিশিয়াল প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েই প্রমাণ দিয়েছে ডাচরা।
নাহিদ রানার গতি ও বাউন্স সামলাতে গিয়ে ব্যাটাররা যেন দিশেহারা হয়ে পড়েন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১ বছর পূর্ণ না হতেই বিদেশি ক্রিকেটারদের প্রশংসায় ভাসছেন বাংলাদেশের তরুণ এই ক্রিকেটার। এবার তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ পাকিস্তানের দুই কিংবদন্তি ওয়াসিম আকরাম, ওয়াকার ইউনিসও।
১২ মিনিট আগেবাংলাদেশের ব্যাটিং বিপর্যয় যেন নিয়মিত ছবিতে পরিণত হয়েছে! ব্যাটিং ধসের দুষ্টচক্র থেকে কিছুতেই যেন বের হতে পারছে না তারা। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে দুবাইয়ে ভারতের বিপক্ষে হারের পর বাংলাদেশের সামনে চ্যালেঞ্জ ছিল রাওয়ালপিন্ডির ব্যাটিংস্বর্গে তিন শর বেশি স্কোর গড়ার। ম্যাচের আগের দিন কোচের দাবি ছিল...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ক্রিকেটে দীর্ঘদিন ধরে চলা ব্যর্থতার কারণগুলো সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে পারছে না বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে দেশের ক্রিকেট বিশ্লেষক ও সাবেক ক্রিকেটাররা নিয়মিত এসব সমস্যার দিক তুলে ধরছেন—কখনো বিশ্লেষণে, কখনো ফেসবুক পোস্টে।
১১ ঘণ্টা আগেরাওয়ালপিন্ডির উইকেট ব্যাটারদের অপছন্দ হওয়ার কারণ নেই। কিন্তু দলটা যখন বাংলাদেশ, তখন কথাটা ‘যদি’, ‘কিন্তু’ নিয়েই বলতে হয়। ম্যাচের আগের দিন বাংলাদেশ দলের কোচ ফিল সিমন্স জানিয়েছিলেন, তিন শর বেশি রান করার সামর্থ্যের কথা। কিন্তু মাঠের লড়াইয়ে সেই ব্যাটিং ধসের সেই পুরোনো চিত্র। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩০০
১২ ঘণ্টা আগে