নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মালদ্বীপ থেকে ফিরে বিমানবন্দরে মদসহ আটক হওয়ায় বসুন্ধরা কিংস থেকে বড় শাস্তি পেয়েছিলেন ডিফেন্ডার তপু বর্মণ ও গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো। বাদ পড়েছিলেন ক্যাম্প ও জাতীয় দল থেকে। শাস্তি উঠে না গেলেও দুই ফুটবলারকে অনুশীলনে ফেরার সুযোগ করে দিচ্ছে বসুন্ধরা।
মদ-কাণ্ডে গঠন করা বসুন্ধরার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী এই বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিষিদ্ধ করা হয়েছিল তপুকে। জিকোর শাস্তি ছিল আরও বড়, দলের সেরা গোলরক্ষক হয়েও তাঁকে মাঠের বাইরে থাকতে হতো আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত।
ক্লাবে জায়গা না হওয়ায় নিজেদের মতো করে ফিট রাখার চেষ্টায় তপু ও জিকো। নিজের শহর কক্সবাজারে চলছে জিকোর অনুশীলন। ২২ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া লিগকে সামনে রেখে তপু-জিকোর শাস্তি শিথিল করেছে বসুন্ধরা। অভিজ্ঞ দুই ফুটবলারকে ক্লাবে ফিরে দলের সঙ্গে অনুশীলন করার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে।
এএফসি কাপে গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে ১১ ডিসেম্বর ভারতের ভুবনেশ্বরে ওডিশা এফসির বিপক্ষে ম্যাচ খেলবে বসুন্ধরা। ম্যাচ শেষে ১২ ডিসেম্বর দেশে ফেরার কথা বসুন্ধরার ফুটবলারদের। সেদিনই ক্যাম্পে যোগ দেবেন তপু ও জিকো। এমনটাই সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসান। বলেন, ‘এএফসি কাপের ম্যাচের পরের দিন থেকে তারা দলের সঙ্গে অনুশীলনের সুযোগ পাবে।’ তবে ক্যাম্পে ফেরানো হলেও দুই ফুটবলারের শাস্তি কমানো হবে কিনা সেই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বসুন্ধরা কিংস সভাপতি।
এর আগের দুই ফুটবলারই শাস্তির মেয়াদ কমানোর লিখিত আবেদন করেন ক্লাব সভাপতি বরাবর। দুই অভিজ্ঞ ফুটবলারকে বাদ দিয়ে বসুন্ধরা কিংস এএফসি কাপের চারটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খেলেছে, যার দুটি জিতে এবং দুটি ড্র করে রয়েছে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে। তপুর অনুপস্থিতি সেভাবে না টের পাওয়া না গেলেও জিকোর না থাকা বিপাকে ফেলেছিল বসুন্ধরাকে। বিশেষ করে ঘরের মাঠে ২৭ নভেম্বর মালদ্বীপ জায়ান্ট মাজিয়ার বিপক্ষে শুরুতেই জিকোর বিকল্প মেহেদি হাসান শ্রাবনের ভুলে গোল হজম করতে হয়। চার ম্যাচ না হারলেও প্রতিবারই আগে গোল হজম করতে হয়েছে দলটিকে। তারপরও নিজেদের সিদ্ধান্ত অটল থেকেছে বসুন্ধরা।
ক্যাম্পে হয়তো ফিরছেন। তবে কবে তাদের কিংসের হয়ে খেলার সুযোগ মিলবে, সেটা সম্পূর্ণই নির্ভর করছে কোচ অস্কার ব্রুজোনের ওপর। ১১ ডিসেম্বর ভুবনেশ্বরে ওডিশা এফসির বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের চারদিন পর কিংসকে স্বাধীনতা কাপের সেমিফাইনালের মোকাবিলা করতে হবে আবাহনী লিমিটেডের। সেই বাধা উতরে গেলে ১৮ ডিসেম্বর কাপের ফাইনাল। এরপর লিগ শুরু হবে ২২ ডিসেম্বর থেকে। জিকো-তপু ঠিক কবে থেকে খেলায় ফিরবেন সেটা যেমন ব্রুজোন ঠিক করবেন, একই সঙ্গে তাদের জাতীয় দলে ফেরাটাও নির্ভর করবে কোচ হাভিয়ের কাবরেরার ওপর।
গত ২০ সেপ্টেম্বর এএফসি কাপে মাজিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ খেলে ফেরার পথে বিমানবন্দরে ৬৪ বোতলসহ কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে আটক হন পাঁচ ফুটবলার—তপু বর্মণ, আনিসুর রহমান, শেখ মোরসালিন, রিমন হোসেন ও তৌহিদুল আলম সবুজ। জরিমানা দিয়ে মোরসালিন ও রিমন ফিরেছেন ক্লাবে। মোরসালিন এখন ক্লাবের একাদশেও নিয়মিত খেলোয়াড়। জাতীয় দলের হয়ে লেবানন ম্যাচ অনিন্দ্যসুন্দর এক গোলও এসেছে তাঁর পা থেকে।
মালদ্বীপ থেকে ফিরে বিমানবন্দরে মদসহ আটক হওয়ায় বসুন্ধরা কিংস থেকে বড় শাস্তি পেয়েছিলেন ডিফেন্ডার তপু বর্মণ ও গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো। বাদ পড়েছিলেন ক্যাম্প ও জাতীয় দল থেকে। শাস্তি উঠে না গেলেও দুই ফুটবলারকে অনুশীলনে ফেরার সুযোগ করে দিচ্ছে বসুন্ধরা।
মদ-কাণ্ডে গঠন করা বসুন্ধরার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী এই বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিষিদ্ধ করা হয়েছিল তপুকে। জিকোর শাস্তি ছিল আরও বড়, দলের সেরা গোলরক্ষক হয়েও তাঁকে মাঠের বাইরে থাকতে হতো আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত।
ক্লাবে জায়গা না হওয়ায় নিজেদের মতো করে ফিট রাখার চেষ্টায় তপু ও জিকো। নিজের শহর কক্সবাজারে চলছে জিকোর অনুশীলন। ২২ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া লিগকে সামনে রেখে তপু-জিকোর শাস্তি শিথিল করেছে বসুন্ধরা। অভিজ্ঞ দুই ফুটবলারকে ক্লাবে ফিরে দলের সঙ্গে অনুশীলন করার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে।
এএফসি কাপে গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে ১১ ডিসেম্বর ভারতের ভুবনেশ্বরে ওডিশা এফসির বিপক্ষে ম্যাচ খেলবে বসুন্ধরা। ম্যাচ শেষে ১২ ডিসেম্বর দেশে ফেরার কথা বসুন্ধরার ফুটবলারদের। সেদিনই ক্যাম্পে যোগ দেবেন তপু ও জিকো। এমনটাই সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসান। বলেন, ‘এএফসি কাপের ম্যাচের পরের দিন থেকে তারা দলের সঙ্গে অনুশীলনের সুযোগ পাবে।’ তবে ক্যাম্পে ফেরানো হলেও দুই ফুটবলারের শাস্তি কমানো হবে কিনা সেই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বসুন্ধরা কিংস সভাপতি।
এর আগের দুই ফুটবলারই শাস্তির মেয়াদ কমানোর লিখিত আবেদন করেন ক্লাব সভাপতি বরাবর। দুই অভিজ্ঞ ফুটবলারকে বাদ দিয়ে বসুন্ধরা কিংস এএফসি কাপের চারটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খেলেছে, যার দুটি জিতে এবং দুটি ড্র করে রয়েছে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে। তপুর অনুপস্থিতি সেভাবে না টের পাওয়া না গেলেও জিকোর না থাকা বিপাকে ফেলেছিল বসুন্ধরাকে। বিশেষ করে ঘরের মাঠে ২৭ নভেম্বর মালদ্বীপ জায়ান্ট মাজিয়ার বিপক্ষে শুরুতেই জিকোর বিকল্প মেহেদি হাসান শ্রাবনের ভুলে গোল হজম করতে হয়। চার ম্যাচ না হারলেও প্রতিবারই আগে গোল হজম করতে হয়েছে দলটিকে। তারপরও নিজেদের সিদ্ধান্ত অটল থেকেছে বসুন্ধরা।
ক্যাম্পে হয়তো ফিরছেন। তবে কবে তাদের কিংসের হয়ে খেলার সুযোগ মিলবে, সেটা সম্পূর্ণই নির্ভর করছে কোচ অস্কার ব্রুজোনের ওপর। ১১ ডিসেম্বর ভুবনেশ্বরে ওডিশা এফসির বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের চারদিন পর কিংসকে স্বাধীনতা কাপের সেমিফাইনালের মোকাবিলা করতে হবে আবাহনী লিমিটেডের। সেই বাধা উতরে গেলে ১৮ ডিসেম্বর কাপের ফাইনাল। এরপর লিগ শুরু হবে ২২ ডিসেম্বর থেকে। জিকো-তপু ঠিক কবে থেকে খেলায় ফিরবেন সেটা যেমন ব্রুজোন ঠিক করবেন, একই সঙ্গে তাদের জাতীয় দলে ফেরাটাও নির্ভর করবে কোচ হাভিয়ের কাবরেরার ওপর।
গত ২০ সেপ্টেম্বর এএফসি কাপে মাজিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ খেলে ফেরার পথে বিমানবন্দরে ৬৪ বোতলসহ কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে আটক হন পাঁচ ফুটবলার—তপু বর্মণ, আনিসুর রহমান, শেখ মোরসালিন, রিমন হোসেন ও তৌহিদুল আলম সবুজ। জরিমানা দিয়ে মোরসালিন ও রিমন ফিরেছেন ক্লাবে। মোরসালিন এখন ক্লাবের একাদশেও নিয়মিত খেলোয়াড়। জাতীয় দলের হয়ে লেবানন ম্যাচ অনিন্দ্যসুন্দর এক গোলও এসেছে তাঁর পা থেকে।
ভারতীয় ক্রিকেট দল উল্লাস করতে ব্যর্থ। কিন্তু বিরাট কোহলির কারণে মুহূর্তেই তা হরিষে বিষাদে পরিণত হয়। কারণ, তিনি সংকেত দিয়েছেন যে ক্যাচটা তিনি মিস করেছেন। এমন লোপ্পা ক্যাচ কোহলির হাতছাড়া করাটা বিশ্বাসই করতে পারেননি জসপ্রীত বুমরা-লোকেশ রাহুলরা।
৩ মিনিট আগেচোটে পড়ায় মুশফিকুর রহিম নেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে। সাকিব আল হাসানের ঘটনা আবার ভিন্ন। নিয়মিত অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকেও পাওয়া যাবে না টেস্ট সিরিজে। একগাদা তারকা খেলোয়াড় না থাকার পরও দুশ্চিন্তা নেই বাংলাদেশের নতুন অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের।
১ ঘণ্টা আগেইন্টারনেট ভেঙে দেবেন, এমন কাউকে আনতে যাচ্ছেন বলে আলোড়ন তুলেছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পর্তুগিজ তারকা ফরোয়ার্ডের অতিথি কে হতে পারেন, সেটা নিয়ে চলছিল অনেক জল্পনা-কল্পনা।
২ ঘণ্টা আগেডিসেম্বরে মধ্যে ফ্লাডলাইট বাদে বাকি কাজ শেষ হয়ে যাবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের। তবে পরিপূর্ণভাবে পেতে আগামী জুন পর্যন্ত লেগে যেতে পারে। সে জন্য সাফ অনূর্ধ্ব-২০ আয়োজনে বিকল্প ভেন্যু হিসেবে কক্সবাজারকে পছন্দ বাফুফের।
৩ ঘণ্টা আগে