অনলাইন ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক নতুন ‘আর১’ মডেল তৈরি করে প্রযুক্তি জগতে সম্প্রতি বিপ্লব ঘটিয়েছে চীনা স্টার্টআপ ডিপসিক। গুগল ও ওপেনএআইয়ের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানির মডেলগুলোর মতো একই কার্যক্ষমতা প্রদর্শন করে আর১। তবে এটি তৈরিতে হার্ডওয়্যারের ব্যবহার ছিল অপেক্ষাকৃত কম। এই প্রযুক্তি আরও জনপ্রিয় হলে এআই ডেটা সেন্টারের জন্য বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ শক্তি ও কম্পিউটার ক্ষমতার প্রয়োজনীয়তা কমে যাবে। তাই পরমাণু শক্তিতে বিনিয়োগ কমিয়ে দিতে পারে টেক জায়ান্টরা। আর এর মাধ্যমে পরমাণু শক্তির নবজাগরণ থেমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞ ও বিনিয়োগকারীরা।
ডিপসিক দাবি করছে যে, মাত্র ২ হাজার এনভিডিয়ার এইচ ৮০০ জিপিইউ ব্যবহার করে দুই মাস এই মডেল প্রশিক্ষিত হয়েছে। চিপের এই সংখ্যা ওপেনএআইয়ে ব্যবহৃত পরিমাণের তুলনায় অনেক কম। এই খবর প্রকাশের পর, এনভিডিয়ার শেয়ারমূল্য ১৬ শতাংশ কমে গিয়েছিল।
অপরদিকে এআইয়ের জন্য পারমাণবিক শক্তি এবং প্রাকৃতিক গ্যাসভিত্তিক নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করতে অনেক অর্থ বিনিয়োগ করেছিল বিভিন্ন কোম্পানি ও স্টার্টআপ। তবে ডিপসিকের এই সাফল্য তাঁদের কপালে চিন্তার ছাপ ফেলতে পারে। কারণ এআইয়ের জন্য এত ডেটা সেন্টারের প্রয়োজনীয়তা নাও থাকতে পারে।
গত কয়েক বছর পুনর্জাগরণের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে পারমাণু শক্তি। কারণ জ্বালানি এবং পারমাণবিক চুল্লি ডিজাইনের ক্ষেত্রে নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন হচ্ছে, যা নতুন প্রজন্মের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে আরও নিরাপদ এবং সস্তা করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত পারমাণবিক শক্তিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বিশেষ কোনো কারণ ছিল না। নিউক্লিয়ার শক্তি এখনো বাতাস, সূর্য এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের তুলনায় অনেক বেশি ব্যয়বহুল। তা ছাড়া, পরবর্তী প্রজন্মের নিউক্লিয়ার প্রযুক্তি এখনো বাণিজ্যিকভাবে পরীক্ষিত হয়নি।
এআই প্রযুক্তি পরিচালনার জন্য বিদ্যুৎ শক্তির চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। ডেটা সেন্টারগুলো ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের ১২ শতাংশ পর্যন্ত শক্তি ব্যবহার করে, যা ২০২৩ সালের তুলনায় তিন গুণ বেশি। এআই ডেটা সেন্টারগুলোর পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তির ঘাটতি হবে ২০২৭ সালের মধ্যে। প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো এই সমস্যার সমাধান করতে বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করছে। গুগল নিউক্লিয়ার স্টার্টআপ ‘কাইরোস’-এর কাছ থেকে ৫০০ মেগাওয়াট শক্তি কেনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আমাজন ‘এক্স এনার্জি’-তে ৫০০ মিলিয়ন ডলার। মাইক্রোসফট ও কনস্টেলেশন এনার্জি যৌথভাবে ‘থ্রি মাইল আইল্যান্ড’ নামের পারমাণবিক চুল্লি নতুন করে সাজানোর জন্য চেষ্টা করছে। এ জন্য ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হয়।
শুধু বেশি কম্পিউটিং শক্তি ব্যবহার করলেই এআই প্রযুক্তির উন্নয়ন হবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। কিছু সময়ের জন্য এই পদ্ধতিটি বেশ ভালো কাজ করেছে। তবে সম্প্রতি আরও বেশি কম্পিউটিং শক্তি ব্যবহারের করেও উল্লেখ্যযোগ্য পার্থক্য পাওয়া যায়নি।
এই সমাধান খুঁজতে বিভিন্ন দিকে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এআই গবেষকেরা এবং ডিপসিক তাদের আর১ মডেলের মাধ্যমে সম্ভবত একটি সমাধান খুঁজে পেয়েছে।
সিটিগ্রুপের বিশ্লেষক আতিফ মালিক বলেন, ‘যদিও ডিপসিকের অর্জন যুগান্তকারী হতে পারে, আমরা এ ধারণাটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করি যে এর সাফল্য উন্নত জিপিইউ ব্যবহার ছাড়াই অর্জিত হয়েছে।’
ডিপসিক কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কিছু গোপন রাখলেও হয়তো অন্য আরেকজন এআইকে সস্তা এবং আরও কার্যকরী করার উপায় খুঁজে বের করবে। নতুন পারমাণবিক চুল্লি তৈরির চেয়ে সহজ ও দ্রুততর হবে গবেষকদের নতুন ধরনের মডেল তৈরির কাজ দেওয়া।
২০৩০ সালের আগে নতুন পারমাণবিক চুল্লিগুলো চালু হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম। নতুন ধরনের জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর আগামী দশকের শেষের আগে আসবে না। পারমাণবিক খাতে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ মূলত একটি নিরাপত্তাব্যবস্থা। সফটওয়্যার প্রকল্পগুলো সফল না হলে এই বিকল্প ব্যবহার করবে কোম্পানিগুলো।
তবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বা সফটওয়্যার–এই দুটির মধ্যে একটি বেছে নিতে হলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দ্বিতীয় বিকল্পই বেছে নেবে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো।
এখন প্রশ্ন হলো—নতুন প্রযুক্তি পারমাণবিক স্টার্টআপ এবং বিদ্যুৎ শক্তি সরবরাহ কোম্পানিগুলোর ওপর কী প্রভাব ফেলবে। কিছু কোম্পানি হয়তো এত কম খরচে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম হবে যে এআই শক্তির চাহিদা কমলেও তাতে তাদের কোনো অসুবিধা হবে না। এ ছাড়া এআই প্রযুক্তির জনপ্রিয়তা শুরু হওয়ার আগেও বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ার আশঙ্কা ছিল।
তবে এআই প্রযুক্তিতে বিদ্যুতের চাহিদা কমে গেলে এই খরচের চাপ সম্ভবত আরও বাড়বে। অপরদিকে বায়ুশক্তি, সৌরশক্তি এবং ব্যাটারিগুলো আরও সস্তা হয়ে যাচ্ছে। এগুলো আরও সহজে ও ছোট আকারে তৈরি করা যায় এবং তাদের উৎপাদন প্রক্রিয়া দ্রুততর।
এ ছাড়া নতুন নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্পগুলো ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করতে পারে ডেভেলপাররা। এমনকি পুরো প্রকল্পটি শেষ হওয়ার আগেই বিদ্যুৎ (এবং রাজস্ব) সরবরাহ করতে পারে। তবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বা গ্যাস টারবাইনের ক্ষেত্রে তা বলা সম্ভব নয়। প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো এটা জেনেই ডেটা সেন্টারগুলোতে শক্তি সরবরাহ করার জন্য নিরাপদ নবায়নযোগ্য শক্তিতে বিনিয়োগ করছে।
বর্তমানে এআই প্রযুক্তি সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারেনি প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। পরবর্তী পাঁচ বছরে প্রযুক্তি বিশ্ব কীভাবে পরিস্থিতি বদলাবে তাও নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না। তাই সম্ভবত প্রমাণিত প্রযুক্তিগুলোতে কোম্পানিগুলো বিনিয়োগ করবে। বর্তমানে নবায়নযোগ্য শক্তি এই চাহিদা পূরণ করে।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক নতুন ‘আর১’ মডেল তৈরি করে প্রযুক্তি জগতে সম্প্রতি বিপ্লব ঘটিয়েছে চীনা স্টার্টআপ ডিপসিক। গুগল ও ওপেনএআইয়ের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানির মডেলগুলোর মতো একই কার্যক্ষমতা প্রদর্শন করে আর১। তবে এটি তৈরিতে হার্ডওয়্যারের ব্যবহার ছিল অপেক্ষাকৃত কম। এই প্রযুক্তি আরও জনপ্রিয় হলে এআই ডেটা সেন্টারের জন্য বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ শক্তি ও কম্পিউটার ক্ষমতার প্রয়োজনীয়তা কমে যাবে। তাই পরমাণু শক্তিতে বিনিয়োগ কমিয়ে দিতে পারে টেক জায়ান্টরা। আর এর মাধ্যমে পরমাণু শক্তির নবজাগরণ থেমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞ ও বিনিয়োগকারীরা।
ডিপসিক দাবি করছে যে, মাত্র ২ হাজার এনভিডিয়ার এইচ ৮০০ জিপিইউ ব্যবহার করে দুই মাস এই মডেল প্রশিক্ষিত হয়েছে। চিপের এই সংখ্যা ওপেনএআইয়ে ব্যবহৃত পরিমাণের তুলনায় অনেক কম। এই খবর প্রকাশের পর, এনভিডিয়ার শেয়ারমূল্য ১৬ শতাংশ কমে গিয়েছিল।
অপরদিকে এআইয়ের জন্য পারমাণবিক শক্তি এবং প্রাকৃতিক গ্যাসভিত্তিক নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করতে অনেক অর্থ বিনিয়োগ করেছিল বিভিন্ন কোম্পানি ও স্টার্টআপ। তবে ডিপসিকের এই সাফল্য তাঁদের কপালে চিন্তার ছাপ ফেলতে পারে। কারণ এআইয়ের জন্য এত ডেটা সেন্টারের প্রয়োজনীয়তা নাও থাকতে পারে।
গত কয়েক বছর পুনর্জাগরণের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে পারমাণু শক্তি। কারণ জ্বালানি এবং পারমাণবিক চুল্লি ডিজাইনের ক্ষেত্রে নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন হচ্ছে, যা নতুন প্রজন্মের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে আরও নিরাপদ এবং সস্তা করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত পারমাণবিক শক্তিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বিশেষ কোনো কারণ ছিল না। নিউক্লিয়ার শক্তি এখনো বাতাস, সূর্য এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের তুলনায় অনেক বেশি ব্যয়বহুল। তা ছাড়া, পরবর্তী প্রজন্মের নিউক্লিয়ার প্রযুক্তি এখনো বাণিজ্যিকভাবে পরীক্ষিত হয়নি।
এআই প্রযুক্তি পরিচালনার জন্য বিদ্যুৎ শক্তির চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। ডেটা সেন্টারগুলো ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের ১২ শতাংশ পর্যন্ত শক্তি ব্যবহার করে, যা ২০২৩ সালের তুলনায় তিন গুণ বেশি। এআই ডেটা সেন্টারগুলোর পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তির ঘাটতি হবে ২০২৭ সালের মধ্যে। প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো এই সমস্যার সমাধান করতে বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করছে। গুগল নিউক্লিয়ার স্টার্টআপ ‘কাইরোস’-এর কাছ থেকে ৫০০ মেগাওয়াট শক্তি কেনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আমাজন ‘এক্স এনার্জি’-তে ৫০০ মিলিয়ন ডলার। মাইক্রোসফট ও কনস্টেলেশন এনার্জি যৌথভাবে ‘থ্রি মাইল আইল্যান্ড’ নামের পারমাণবিক চুল্লি নতুন করে সাজানোর জন্য চেষ্টা করছে। এ জন্য ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হয়।
শুধু বেশি কম্পিউটিং শক্তি ব্যবহার করলেই এআই প্রযুক্তির উন্নয়ন হবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। কিছু সময়ের জন্য এই পদ্ধতিটি বেশ ভালো কাজ করেছে। তবে সম্প্রতি আরও বেশি কম্পিউটিং শক্তি ব্যবহারের করেও উল্লেখ্যযোগ্য পার্থক্য পাওয়া যায়নি।
এই সমাধান খুঁজতে বিভিন্ন দিকে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এআই গবেষকেরা এবং ডিপসিক তাদের আর১ মডেলের মাধ্যমে সম্ভবত একটি সমাধান খুঁজে পেয়েছে।
সিটিগ্রুপের বিশ্লেষক আতিফ মালিক বলেন, ‘যদিও ডিপসিকের অর্জন যুগান্তকারী হতে পারে, আমরা এ ধারণাটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করি যে এর সাফল্য উন্নত জিপিইউ ব্যবহার ছাড়াই অর্জিত হয়েছে।’
ডিপসিক কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কিছু গোপন রাখলেও হয়তো অন্য আরেকজন এআইকে সস্তা এবং আরও কার্যকরী করার উপায় খুঁজে বের করবে। নতুন পারমাণবিক চুল্লি তৈরির চেয়ে সহজ ও দ্রুততর হবে গবেষকদের নতুন ধরনের মডেল তৈরির কাজ দেওয়া।
২০৩০ সালের আগে নতুন পারমাণবিক চুল্লিগুলো চালু হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম। নতুন ধরনের জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর আগামী দশকের শেষের আগে আসবে না। পারমাণবিক খাতে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ মূলত একটি নিরাপত্তাব্যবস্থা। সফটওয়্যার প্রকল্পগুলো সফল না হলে এই বিকল্প ব্যবহার করবে কোম্পানিগুলো।
তবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বা সফটওয়্যার–এই দুটির মধ্যে একটি বেছে নিতে হলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দ্বিতীয় বিকল্পই বেছে নেবে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো।
এখন প্রশ্ন হলো—নতুন প্রযুক্তি পারমাণবিক স্টার্টআপ এবং বিদ্যুৎ শক্তি সরবরাহ কোম্পানিগুলোর ওপর কী প্রভাব ফেলবে। কিছু কোম্পানি হয়তো এত কম খরচে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম হবে যে এআই শক্তির চাহিদা কমলেও তাতে তাদের কোনো অসুবিধা হবে না। এ ছাড়া এআই প্রযুক্তির জনপ্রিয়তা শুরু হওয়ার আগেও বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ার আশঙ্কা ছিল।
তবে এআই প্রযুক্তিতে বিদ্যুতের চাহিদা কমে গেলে এই খরচের চাপ সম্ভবত আরও বাড়বে। অপরদিকে বায়ুশক্তি, সৌরশক্তি এবং ব্যাটারিগুলো আরও সস্তা হয়ে যাচ্ছে। এগুলো আরও সহজে ও ছোট আকারে তৈরি করা যায় এবং তাদের উৎপাদন প্রক্রিয়া দ্রুততর।
এ ছাড়া নতুন নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্পগুলো ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করতে পারে ডেভেলপাররা। এমনকি পুরো প্রকল্পটি শেষ হওয়ার আগেই বিদ্যুৎ (এবং রাজস্ব) সরবরাহ করতে পারে। তবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বা গ্যাস টারবাইনের ক্ষেত্রে তা বলা সম্ভব নয়। প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো এটা জেনেই ডেটা সেন্টারগুলোতে শক্তি সরবরাহ করার জন্য নিরাপদ নবায়নযোগ্য শক্তিতে বিনিয়োগ করছে।
বর্তমানে এআই প্রযুক্তি সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারেনি প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। পরবর্তী পাঁচ বছরে প্রযুক্তি বিশ্ব কীভাবে পরিস্থিতি বদলাবে তাও নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না। তাই সম্ভবত প্রমাণিত প্রযুক্তিগুলোতে কোম্পানিগুলো বিনিয়োগ করবে। বর্তমানে নবায়নযোগ্য শক্তি এই চাহিদা পূরণ করে।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে উইন্ডোজ ১১-এর ২৪ এইচ ২ আপডেট নিয়ে আসে মাইক্রোসফট। তবে ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন নতুন সমস্যা সৃষ্টি করছে এই সংস্করণটি। গত মঙ্গলবার মাসিক প্যাচ আপডেটের সময় সংস্করণটির নতুন কিছু ত্রুটির...
১১ ঘণ্টা আগেফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামের মালিক মেটার বিরুদ্ধে ২০২১ সালে একটি মামলা দায়ের করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই মামলাটি নিষ্পত্তি করার জন্য এখন ২৫ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে মেটা।
১৪ ঘণ্টা আগেচীনা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডিপসিক–এর সস্তা এআই কম্পিউটিং প্রযুক্তি উন্মোচনের কিছুদিন পর মার্কিন প্রযুক্তি খাতে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। কারণ কোম্পানিটি দাবি করেছে যে, পশ্চিমা প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে কম খরচে একই বা ভালো ফলাফল দিতে পারবে এই প্রযুক্তি। এ পরিস্থিতিতে এআই খাতে বিশাল ব্যয়ের পক্ষে যুক্তি তুলে...
১৭ ঘণ্টা আগেচীনের নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই মডেল ডিপসিক বিশ্বে আলোড়ন তুলেছে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে এটি ওপেনএআই–এর চ্যাটজিপিটি, গুগলের জেমিনি ও ক্লডের মতো শক্তিশালী এআই প্রতিদ্বন্দ্বীদের ছাড়িয়ে গেছে। ডিপসিকের এই অসাধারণ সাফল্যের পেছনে রয়েছে চীনের তরুণ কিছু উদ্ভাবকের মেধা ও শ্রম।
১ দিন আগে