প্রযুক্তি ডেস্ক
মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ১১ অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে বিরক্তিকর ফিচার হলো, এটি ইনস্টল করতে কমপক্ষে ২০ গিগাবাইট (জিবি) ডিস্ক স্পেস লাগে। কখনো কখনো ফুল ফিচারড অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টলের জন্য ৩০ জিবি ডিস্ক স্পেসও লাগে।
এর একটা বিকল্প সমাধান নিয়ে এসেছে ডেভেলপার এনটিডেভ (NTDEV)। তারা একটি ডি–ব্লোটেড উইন্ডোজ ১১ ডিস্ট্রিবিউশন বানিয়েছে। এই সংস্করণটি মাত্র ২ জিবি আইএসওতে সংকুচিত করেছে তারা। এটি ইনস্টলেশনের পর মাত্র ৩ দশমিক ৩ জিবি ডিস্ক স্পেস দখল করে। এটির নাম দেওয়া হয়েছে tiny 11 core OS।
এর আগেও এনটিডেভ উইন্ডোজ ১১–এর মেমোরি ফুটপ্রিন্ট কমিয়ে আনার চেষ্টা করেছিল। তবে এবার উইন্ডোজ ১১–এর আকার অবিশ্বাস্যরকম কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে।
এনটিডেভ জানিয়েছে, উইন্ডোজ ১১–এর স্টোরেজ ফুটপ্রিন্ট কমানোর জন্য প্রধান কৌশলগুলোর একটি ছিল এলজেডএক্স ডিস্ক (ডি) কম্প্রেশন ব্যবহার। একটি সাধারণ উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল প্রায় ২০ জিবি ডিস্ক স্পেস দখল করতে পারে, এর সঙ্গে প্রয়োজনীয় অ্যাপস এবং গেম যুক্ত করলে আকার ৩০ জিবি ছাড়িয়ে যায়। যেখানে tiny 11 core এর চেয়ে প্রায় ৬ গুণ কম স্পেস নেয়।
অপারেটিং সিস্টেমকে একেবারে ন্যূনতম আকারে নামিয়ে আনায় এনটিডেভের বেশ সুনাম আছে। তাদের tiny 11 ডিস্ট্রিবিউশনও কিন্তু বেশ ছোট, ইনস্টল করার পর প্রায় ৮ জিবি ডিস্ক স্পেস নেয়। Windows 10 প্লাস CompactOS তেমনই একটি। এটিও তারা এলজেডএক্স অ্যালগরিদম ব্যবহার করে অপারেটিং সিস্টেম ফাইল সংকুচিত করেছে।
টাইনি ১১ কি উইন্ডোজ ১১–এর বিকল্প?
তবে মনে রাখতে হবে, টাইনি ১১ কিন্তু কোনোভাবেই মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ১১ অপারেটিং সিস্টেমের বিকল্প নয়। এতে অনেক ফিচারই বাদ দেওয়া হয়। টাইনি ১১–এ উল্লেখযোগ্য যেসব পরিবর্তন আনা হয়েছে সেগুলো হলো: Windows Component Store (WinSxS), Windows Defender, Recovery Agent, Microsoft Edge, এবং Windows Update। ফলে tiny 11 core–এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল।
এ কারণে এনটিডেভও বলেছে, টাইনি ১১ কোর কোনোভাবেই উইন্ডোজ ১১ বা এমনকি টাইনি ১১–এর বিকল্প নয়। এটি বড় জোর পরীক্ষা–নিরীক্ষা বা ডেভেলপমেন্ট প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। বিশেষ করে ভার্চুয়াল মেশিনে (VM) ব্যবহারের জন্য দুর্দান্ত একটি বিকল্প হতে পারে।
টাইনি ১১ কোর ব্যবহার করতে চাইলে রিলিজ পেজে গিয়ে ইনস্টলেশনের নির্দেশনাগুলো পড়ে নিন। টাইনি ১১ কোর ডাউনলোড করতে খুব বেশি সময় লাগবে না কারণ আইএসও ফাইলটি মাত্র ২ জিবি!
তথ্যসূত্র: টমসহার্ডওয়্যার
মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ১১ অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে বিরক্তিকর ফিচার হলো, এটি ইনস্টল করতে কমপক্ষে ২০ গিগাবাইট (জিবি) ডিস্ক স্পেস লাগে। কখনো কখনো ফুল ফিচারড অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টলের জন্য ৩০ জিবি ডিস্ক স্পেসও লাগে।
এর একটা বিকল্প সমাধান নিয়ে এসেছে ডেভেলপার এনটিডেভ (NTDEV)। তারা একটি ডি–ব্লোটেড উইন্ডোজ ১১ ডিস্ট্রিবিউশন বানিয়েছে। এই সংস্করণটি মাত্র ২ জিবি আইএসওতে সংকুচিত করেছে তারা। এটি ইনস্টলেশনের পর মাত্র ৩ দশমিক ৩ জিবি ডিস্ক স্পেস দখল করে। এটির নাম দেওয়া হয়েছে tiny 11 core OS।
এর আগেও এনটিডেভ উইন্ডোজ ১১–এর মেমোরি ফুটপ্রিন্ট কমিয়ে আনার চেষ্টা করেছিল। তবে এবার উইন্ডোজ ১১–এর আকার অবিশ্বাস্যরকম কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে।
এনটিডেভ জানিয়েছে, উইন্ডোজ ১১–এর স্টোরেজ ফুটপ্রিন্ট কমানোর জন্য প্রধান কৌশলগুলোর একটি ছিল এলজেডএক্স ডিস্ক (ডি) কম্প্রেশন ব্যবহার। একটি সাধারণ উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল প্রায় ২০ জিবি ডিস্ক স্পেস দখল করতে পারে, এর সঙ্গে প্রয়োজনীয় অ্যাপস এবং গেম যুক্ত করলে আকার ৩০ জিবি ছাড়িয়ে যায়। যেখানে tiny 11 core এর চেয়ে প্রায় ৬ গুণ কম স্পেস নেয়।
অপারেটিং সিস্টেমকে একেবারে ন্যূনতম আকারে নামিয়ে আনায় এনটিডেভের বেশ সুনাম আছে। তাদের tiny 11 ডিস্ট্রিবিউশনও কিন্তু বেশ ছোট, ইনস্টল করার পর প্রায় ৮ জিবি ডিস্ক স্পেস নেয়। Windows 10 প্লাস CompactOS তেমনই একটি। এটিও তারা এলজেডএক্স অ্যালগরিদম ব্যবহার করে অপারেটিং সিস্টেম ফাইল সংকুচিত করেছে।
টাইনি ১১ কি উইন্ডোজ ১১–এর বিকল্প?
তবে মনে রাখতে হবে, টাইনি ১১ কিন্তু কোনোভাবেই মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ১১ অপারেটিং সিস্টেমের বিকল্প নয়। এতে অনেক ফিচারই বাদ দেওয়া হয়। টাইনি ১১–এ উল্লেখযোগ্য যেসব পরিবর্তন আনা হয়েছে সেগুলো হলো: Windows Component Store (WinSxS), Windows Defender, Recovery Agent, Microsoft Edge, এবং Windows Update। ফলে tiny 11 core–এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল।
এ কারণে এনটিডেভও বলেছে, টাইনি ১১ কোর কোনোভাবেই উইন্ডোজ ১১ বা এমনকি টাইনি ১১–এর বিকল্প নয়। এটি বড় জোর পরীক্ষা–নিরীক্ষা বা ডেভেলপমেন্ট প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। বিশেষ করে ভার্চুয়াল মেশিনে (VM) ব্যবহারের জন্য দুর্দান্ত একটি বিকল্প হতে পারে।
টাইনি ১১ কোর ব্যবহার করতে চাইলে রিলিজ পেজে গিয়ে ইনস্টলেশনের নির্দেশনাগুলো পড়ে নিন। টাইনি ১১ কোর ডাউনলোড করতে খুব বেশি সময় লাগবে না কারণ আইএসও ফাইলটি মাত্র ২ জিবি!
তথ্যসূত্র: টমসহার্ডওয়্যার
বিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
২ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
৫ ঘণ্টা আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সরকার যেন অ্যাপলের বিরুদ্ধে দায়ের করা অ্যান্টিট্রাস্ট বা প্রতিযোগিতা মামলা খারিজ করে, এ জন্য ফেডারেল বিচারককে অনুরোধ করেছে কোম্পানিটি। টেক জায়ান্টটি বলছে, তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটি কাল্পনিক এবং অ্যাপল একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করে তা প্রমাণ করতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।
৭ ঘণ্টা আগে