অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সোমবার ফ্লোরিডার মার-এ-লাগো এস্টেটে টিকটকের সিইও শো জি চিউ-এর সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটির ভবিষ্যৎ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে এই বৈঠক। যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য জাতীয় নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে লড়াই করছে টিকটক। আর এই বৈঠকে টিকটকের সিইওকে আশা দিলেন ট্রাম্প।
বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা আগে সুপ্রিম কোর্টে একটি জরুরি আবেদন দাখিল করেছে টিকটক। এর মাধ্যমে একটি ফেডারেল আইনকে ব্লক করার অনুরোধ জানিয়েছে কোম্পানিটি। আগামী ১৯ জানুয়ারির মধ্যে টিকটককে বিক্রি করতে বা নিষিদ্ধ হতে বাধ্য করবে এই আইনটি। টিকটক দাবি করছে যে, এই আইনটি ১৭০ মিলিয়ন মার্কিন ব্যবহারকারীর প্রথম সংশোধনী অধিকারকে লঙ্ঘন করছে।
একসময় টিকটক নিষিদ্ধ করার পক্ষে ছিলেন ট্রাম্প। তবে এবারের বৈঠকে টিকটক প্রতি তার সমর্থন প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘টিকটকের প্রতি আমার হৃদয়ে একটি উষ্ণ স্থান রয়েছে। টিকটকের সমস্যাটি পর্যালোচনা করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
‘প্রোটেক্টিং আমেরিকানস ফ্রম ফরেন অ্যাডভাইজরি কনট্রোলড অ্যাপ্লিকেশনস অ্যাক্ট’ নামক আইন অনুযায়ী ১৯ জানুয়ারির মধ্যে টিকটক বিক্রি করতে হবে বাইটড্যান্সকে। এই সময়সীমার মধ্যে টিকটক নিজেকে বাইটড্যান্স থেকে আলাদা না করলে একে মার্কিন অ্যাপ স্টোর থেকে সরিয়ে ফেলা হবে। দুটি দলের সমর্থন নিয়ে পাস হয়েছে এই আইনটি। তবে এই আইন পাশের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগ রয়েছে, যা চীনা মালিকানাধীন কোম্পানির ডেটা শেয়ারিং এবং কনটেন্ট ম্যানিপুলেশনকে কেন্দ্র করে।
এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে সতর্ক করে টিকটক বলেছে, এটি ছোট ব্যবসা ও নির্মাতাদের জন্য ভয়াবহ আর্থিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাদের দাবি, ১৭০ মিলিয়ন মার্কিন ব্যবহারকারী এই নিষেধাজ্ঞার ফলে প্রভাবিত হতে পারেন।
ট্রাম্পের টিকটক সম্পর্ক এখন আরও জটিল হয়ে উঠেছে। তার প্রথম মেয়াদে টিকটক নিয়ে তিনি সমালোচনা করলেও, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রচারণার জন্য নিজের একটি টিকটক অ্যাকাউন্ট চালু করে তিনি। এখন পর্যন্ত এই অ্যাকাউন্টের ১ কোটি ৪৭ লাখ ফলোয়ার রয়েছে। এতে তিনি নিজেকে টিকটক-বান্ধব প্রার্থী হিসেবে তুলে ধরেছেন।
তবে ট্রাম্পের বেশ কয়েকজন সম্ভাব্য মন্ত্রিসভার সদস্য, যেমন সিনেটর মার্কো রুবিও টিকটক নিষিদ্ধ করার পক্ষে জোরালো অবস্থানে রয়েছেন। এটি মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ‘হুমকি’ বলে মনে করছেন।
এদিকে অ্যাপল এবং গুগলকে জানানো হয়েছে যে, তারা যেন অ্যাপ স্টোর থেকে টিকটককে সরানোর জন্য প্রস্তুত থাকতে, তা না হলে তাদের বিপুল জরিমানা হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সোমবার ফ্লোরিডার মার-এ-লাগো এস্টেটে টিকটকের সিইও শো জি চিউ-এর সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটির ভবিষ্যৎ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে এই বৈঠক। যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য জাতীয় নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে লড়াই করছে টিকটক। আর এই বৈঠকে টিকটকের সিইওকে আশা দিলেন ট্রাম্প।
বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা আগে সুপ্রিম কোর্টে একটি জরুরি আবেদন দাখিল করেছে টিকটক। এর মাধ্যমে একটি ফেডারেল আইনকে ব্লক করার অনুরোধ জানিয়েছে কোম্পানিটি। আগামী ১৯ জানুয়ারির মধ্যে টিকটককে বিক্রি করতে বা নিষিদ্ধ হতে বাধ্য করবে এই আইনটি। টিকটক দাবি করছে যে, এই আইনটি ১৭০ মিলিয়ন মার্কিন ব্যবহারকারীর প্রথম সংশোধনী অধিকারকে লঙ্ঘন করছে।
একসময় টিকটক নিষিদ্ধ করার পক্ষে ছিলেন ট্রাম্প। তবে এবারের বৈঠকে টিকটক প্রতি তার সমর্থন প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘টিকটকের প্রতি আমার হৃদয়ে একটি উষ্ণ স্থান রয়েছে। টিকটকের সমস্যাটি পর্যালোচনা করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
‘প্রোটেক্টিং আমেরিকানস ফ্রম ফরেন অ্যাডভাইজরি কনট্রোলড অ্যাপ্লিকেশনস অ্যাক্ট’ নামক আইন অনুযায়ী ১৯ জানুয়ারির মধ্যে টিকটক বিক্রি করতে হবে বাইটড্যান্সকে। এই সময়সীমার মধ্যে টিকটক নিজেকে বাইটড্যান্স থেকে আলাদা না করলে একে মার্কিন অ্যাপ স্টোর থেকে সরিয়ে ফেলা হবে। দুটি দলের সমর্থন নিয়ে পাস হয়েছে এই আইনটি। তবে এই আইন পাশের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগ রয়েছে, যা চীনা মালিকানাধীন কোম্পানির ডেটা শেয়ারিং এবং কনটেন্ট ম্যানিপুলেশনকে কেন্দ্র করে।
এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে সতর্ক করে টিকটক বলেছে, এটি ছোট ব্যবসা ও নির্মাতাদের জন্য ভয়াবহ আর্থিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাদের দাবি, ১৭০ মিলিয়ন মার্কিন ব্যবহারকারী এই নিষেধাজ্ঞার ফলে প্রভাবিত হতে পারেন।
ট্রাম্পের টিকটক সম্পর্ক এখন আরও জটিল হয়ে উঠেছে। তার প্রথম মেয়াদে টিকটক নিয়ে তিনি সমালোচনা করলেও, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রচারণার জন্য নিজের একটি টিকটক অ্যাকাউন্ট চালু করে তিনি। এখন পর্যন্ত এই অ্যাকাউন্টের ১ কোটি ৪৭ লাখ ফলোয়ার রয়েছে। এতে তিনি নিজেকে টিকটক-বান্ধব প্রার্থী হিসেবে তুলে ধরেছেন।
তবে ট্রাম্পের বেশ কয়েকজন সম্ভাব্য মন্ত্রিসভার সদস্য, যেমন সিনেটর মার্কো রুবিও টিকটক নিষিদ্ধ করার পক্ষে জোরালো অবস্থানে রয়েছেন। এটি মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ‘হুমকি’ বলে মনে করছেন।
এদিকে অ্যাপল এবং গুগলকে জানানো হয়েছে যে, তারা যেন অ্যাপ স্টোর থেকে টিকটককে সরানোর জন্য প্রস্তুত থাকতে, তা না হলে তাদের বিপুল জরিমানা হতে পারে।
প্রতিনিয়তই আসছে নতুন নতুন প্রযুক্তি। আর নতুন বছর মানে নতুন মডেলের ইলেকট্রনিক পণ্যের সমাহার। ২০২৫ সালও এর ব্যতিক্রম হবে না। বছর জুড়ে নিত্যনতুন পণ্য উন্মোচন হলেও বিশ্বের নামীদামি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো নিজেদের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি তুলে ধরে এক বিশেষ ইভেন্টে।
১৯ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন সাধারণ কাজের জন্য হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবটের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করেছে চীনের রোবোটিকস প্রতিষ্ঠান অ্যাগিবট। এর মাধ্যমে ইলন মাস্কের টেসলার মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোতে টেক্কা দেবে চীন। ২০২৬ সালের মধ্যে অপটিমাস রোবট বাজারে নিয়ে আনার পরিকল্পনা করছেন মাস্ক। তবে এর আগেই
২০ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি আরও ব্যাপকভাবে ব্যবহারের জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। এবার নির্দিষ্ট ফোন নম্বরে কল করেই চ্যাটজিপিটির সঙ্গে সরাসরি কথা বলা যাবে। অর্থাৎ স্মার্টফোন ছাড়াও টেলিফোন থেকে চ্যাটজিপিটির সাহায্য নেওয়া যাবে। এ ছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ থেকেও এখন চ্যাটবটটিত
১ দিন আগেশিশুর সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য আনন্দময় শৈশব অত্যন্ত জরুরি। তবে শৈশবে স্মার্টফোন ও সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে পড়ে থাকলে বিলিয়নয়ের হতে পারতেন না বলে মনে করেন মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। সাম্প্রতিক এক ব্লগ পোস্টে এসব কথা বলেন তিনি। সেই সঙ্গে স্মার্টফোন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আসক্তি কমানোর জন্য অভিভ
১ দিন আগে