অনলাইন ডেস্ক
বিমানবন্দরে হারানো লাগেজ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে অ্যাপলের নতুন ফিচার। এটি ব্যবহারকারীদের ‘এয়ারট্যাগ’ বা ‘ফাইন্ড মাই’ এক্সেসরিজের অবস্থান এয়ারলাইনসসহ তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে শেয়ার করার সুযোগ দেবে। ফলে হারানো লাগেজ খুঁজে পেতে বিমানবন্দরের কর্তৃপক্ষ আপনাকে আরও ভালোভাবে সাহায্য করতে পারবে।
লাগেজ বা অন্য কোনো বস্তু খুঁজে পেলেই ফিচারটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। এ ছাড়া ব্যবহারকারীও যে কোনো সময় ফিচারটি বন্ধ করতে পারবেন। এই ফিচারটির মেয়াদ সাত দিন থাকবে।
যদি এমন কিছু হারিয়ে যায় যার মধ্যে এয়ারট্যাগ বা অ্যাপল ডিভাইস আছে তাহলে আইফোন, ম্যাক ও আইপ্যাডে ‘ফাইন্ড মাই’ অ্যাপের মাধ্যমে একটি ‘শেয়ার আইটেম লোকেশন’ লিংক তৈরি করা যাবে। যে কেউ সেই লিংকে ক্লিক করলে, তারা হারানো ডিভাইসটি একটি ম্যাপে দেখতে পাবে। এর পাশাপাশি সর্বশেষ আপডেটের ‘টাইম স্ট্যাম্প’–ও দেখাবে।
আগামী কয়েক মাসে এক ডজনেরও বেশি এয়ারলাইনসের সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে অ্যাপল। ফলে শেয়ার আইটেম লোকেশন ফিচারটি হারানো ব্যাগ খুঁজে পেতে কাস্টমার সার্ভিস প্রক্রিয়াতে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। এই তালিকায় রয়েছে–এয়ার লিংগাস, এয়ার কানাডা, এয়ার নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রিয়ান এয়ারলাইনস, ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ, ব্রাসেলস এয়ারলাইনস, ডেল্টা এয়ার লাইনস, ইউরোয়িংস, ইবেরিয়া, কেএলএম রয়্যাল ডাচ এয়ারলাইনস, লুফথানসা, কুয়ান্টাস, সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস, সুইস ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস, টার্কিশ এয়ারলাইনস, ইউনাইটেড, ভার্জিন আটলান্টিক এবং ভুয়েলিং।
এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে যাত্রীরা সহজে তাদের হারানো ব্যাগের অবস্থান ট্র্যাক করতে পারবেন এবং বিমানবন্দরের কাস্টমার সার্ভিস প্রক্রিয়ায় এটি আরও কার্যকরভাবে অন্তর্ভুক্ত হবে।
ভবিষ্যতে অ্যাপল আরও এয়ারলাইনস অন্তর্ভুক্ত করবে।
নিরাপত্তা বিষয়ে অ্যাপল ব্যাখ্যা করেছে, প্রতিটি লিংক অল্প কিছু মানুষ দেখতে পারবে। প্রাপকদের লিংকটি দেখতে হলে ব্যবহারকারীর ‘অ্যাপল আইডি’ বা একটি অংশীদার ইমেইল ঠিকানা দিয়ে প্রমাণ দিতে হবে। এর মানে হল যে কেউ সহজে এই লিংক দেখতে পারবে না।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় এয়ার ট্রান্সপোর্ট প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর একটি হল—আন্তর্জাতিক অ্যারোনটিক্যাল টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি (এসআইটিএ)। কোম্পানিটি ‘শেয়ার আইটেম লোকেশন’ ফিচারটি ফিচারটি ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেসার’–এ অন্তর্ভুক্ত করবে। ওয়ার্ল্ড ট্রেসার হল প্রধান ব্যাগেজ ট্র্যাকিং সিস্টেম, যা বিশ্বব্যাপী ২ হাজার ৮০০ বিমানবন্দর এবং ৫০০–এর বেশি এয়ারলাইনস ব্যবহার করে।
তথ্যসূত্র: জেডনেট
বিমানবন্দরে হারানো লাগেজ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে অ্যাপলের নতুন ফিচার। এটি ব্যবহারকারীদের ‘এয়ারট্যাগ’ বা ‘ফাইন্ড মাই’ এক্সেসরিজের অবস্থান এয়ারলাইনসসহ তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে শেয়ার করার সুযোগ দেবে। ফলে হারানো লাগেজ খুঁজে পেতে বিমানবন্দরের কর্তৃপক্ষ আপনাকে আরও ভালোভাবে সাহায্য করতে পারবে।
লাগেজ বা অন্য কোনো বস্তু খুঁজে পেলেই ফিচারটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। এ ছাড়া ব্যবহারকারীও যে কোনো সময় ফিচারটি বন্ধ করতে পারবেন। এই ফিচারটির মেয়াদ সাত দিন থাকবে।
যদি এমন কিছু হারিয়ে যায় যার মধ্যে এয়ারট্যাগ বা অ্যাপল ডিভাইস আছে তাহলে আইফোন, ম্যাক ও আইপ্যাডে ‘ফাইন্ড মাই’ অ্যাপের মাধ্যমে একটি ‘শেয়ার আইটেম লোকেশন’ লিংক তৈরি করা যাবে। যে কেউ সেই লিংকে ক্লিক করলে, তারা হারানো ডিভাইসটি একটি ম্যাপে দেখতে পাবে। এর পাশাপাশি সর্বশেষ আপডেটের ‘টাইম স্ট্যাম্প’–ও দেখাবে।
আগামী কয়েক মাসে এক ডজনেরও বেশি এয়ারলাইনসের সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে অ্যাপল। ফলে শেয়ার আইটেম লোকেশন ফিচারটি হারানো ব্যাগ খুঁজে পেতে কাস্টমার সার্ভিস প্রক্রিয়াতে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। এই তালিকায় রয়েছে–এয়ার লিংগাস, এয়ার কানাডা, এয়ার নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রিয়ান এয়ারলাইনস, ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ, ব্রাসেলস এয়ারলাইনস, ডেল্টা এয়ার লাইনস, ইউরোয়িংস, ইবেরিয়া, কেএলএম রয়্যাল ডাচ এয়ারলাইনস, লুফথানসা, কুয়ান্টাস, সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস, সুইস ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস, টার্কিশ এয়ারলাইনস, ইউনাইটেড, ভার্জিন আটলান্টিক এবং ভুয়েলিং।
এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে যাত্রীরা সহজে তাদের হারানো ব্যাগের অবস্থান ট্র্যাক করতে পারবেন এবং বিমানবন্দরের কাস্টমার সার্ভিস প্রক্রিয়ায় এটি আরও কার্যকরভাবে অন্তর্ভুক্ত হবে।
ভবিষ্যতে অ্যাপল আরও এয়ারলাইনস অন্তর্ভুক্ত করবে।
নিরাপত্তা বিষয়ে অ্যাপল ব্যাখ্যা করেছে, প্রতিটি লিংক অল্প কিছু মানুষ দেখতে পারবে। প্রাপকদের লিংকটি দেখতে হলে ব্যবহারকারীর ‘অ্যাপল আইডি’ বা একটি অংশীদার ইমেইল ঠিকানা দিয়ে প্রমাণ দিতে হবে। এর মানে হল যে কেউ সহজে এই লিংক দেখতে পারবে না।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় এয়ার ট্রান্সপোর্ট প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর একটি হল—আন্তর্জাতিক অ্যারোনটিক্যাল টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি (এসআইটিএ)। কোম্পানিটি ‘শেয়ার আইটেম লোকেশন’ ফিচারটি ফিচারটি ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেসার’–এ অন্তর্ভুক্ত করবে। ওয়ার্ল্ড ট্রেসার হল প্রধান ব্যাগেজ ট্র্যাকিং সিস্টেম, যা বিশ্বব্যাপী ২ হাজার ৮০০ বিমানবন্দর এবং ৫০০–এর বেশি এয়ারলাইনস ব্যবহার করে।
তথ্যসূত্র: জেডনেট
বিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
৮ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
১০ ঘণ্টা আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সরকার যেন অ্যাপলের বিরুদ্ধে দায়ের করা অ্যান্টিট্রাস্ট বা প্রতিযোগিতা মামলা খারিজ করে, এ জন্য ফেডারেল বিচারককে অনুরোধ করেছে কোম্পানিটি। টেক জায়ান্টটি বলছে, তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটি কাল্পনিক এবং অ্যাপল একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করে তা প্রমাণ করতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।
১৩ ঘণ্টা আগে