অনলাইন ডেস্ক
গুগল সার্চের একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধের জন্য খসড়া প্রস্তাব প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ। ওই খসড়ায় গুগলের বাকি ব্যবসা ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করারও প্রস্তাবও রয়েছে। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্টটি ভেঙে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা কোম্পানিটিকে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে বাধ্য করবে।
আইন বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গুগলের মালিকানাধীন আলফাবেটের কিছু ব্যবসার অংশ, যেমন ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বিক্রি করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বিচারকের কাছে আবেদন করা হতে পারে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে গুগলকে তার অনলাইন সার্চ ব্যবসার একচেটিয়া আধিপত্য বন্ধ করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ (ডিওজে) বলছে, এসব পদক্ষেপে ‘গঠনমূলক শর্ত’ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, যা গুগলকে তার ইন্টারনেট সার্চের ‘একচেটিয়া’ আধিপত্য বজায় রাখার সুযোগ থেকে রোধ করবে।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় গুগল সতর্ক করে বলে, প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো মার্কিন ব্যবসা এবং গ্রাহকদের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
গত আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্রের আদালত ঐতিহাসিক রায় দেয়। এই রায়ে গুগলের একচেটিয়া অনলাইন অনুসন্ধান অবৈধ বলে ঘোষণা দেওয়া হয়।
আদালত নথিতে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ জানিয়েছে, তারা এমন ‘প্রতিকারের বিষয় বিবেচনা করছে, যা গুগলকে ক্রোম, প্লে এবং অ্যান্ড্রয়েডের মতো পণ্য ব্যবহার করে গুগল সার্চ এবং গুগল সার্চ সম্পর্কিত পণ্যের সুবিধা নেওয়া থেকে বিরত রাখবে।
এক ব্লগ পোস্টে গুগলের রেগুলেটরি বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট, লি-অ্যান মুলহল্যান্ড বলেন, এই সুপারিশগুলো ‘সরকারের অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ’ হিসেবে বিবেচিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ ২০ নভেম্বরের মধ্যে আরও বিস্তারিত প্রস্তাবনা পেশ করার আশা প্রকাশ করেছে। আর গুগল ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে তার নিজস্ব প্রস্তাবিত সমাধানগুলো আদালতে জমা দেবে।
আগস্ট মাসে দেওয়া আদালতের রায় গুগলের মূল কোম্পানির আলফাবেটের জন্য একটি বড় ধরনের ধাক্কা ছিল। ১০ সপ্তাহব্যাপী বিচারিক প্রক্রিয়ার পর এই রায় দেওয়া হয়। গুগলের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, গুগল প্রতি বছর অ্যাপল ও স্যামসাংসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ দিত, যাতে তারা গুগলকে তাদের ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করে।
গুগলের আইনজীবীরা যুক্তি তুলে ধরেছেন যে, ব্যবহারকারীরা সার্চ ইঞ্জিনটি ব্যবহার করে কারণ তারা এটি উপকারী বলে মনে করেন এবং গ্রাহকদের জন্য একে আরও উন্নত করার জন্য বিনিয়োগ করছে গুগল। ফেসবুক-মালিক মেটা, আমাজন এবং অ্যাপলের মতো বড় বড় মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো প্রতিযোগিতা বিরোধী কার্যক্রমের জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান।
মামলাগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের পক্ষ থেকে শিল্প খাতে প্রতিযোগিতা শক্তিশালী করার প্রয়াসের অংশ।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স ও বিবিসি
গুগল সার্চের একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধের জন্য খসড়া প্রস্তাব প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ। ওই খসড়ায় গুগলের বাকি ব্যবসা ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম আলাদা করারও প্রস্তাবও রয়েছে। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্টটি ভেঙে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা কোম্পানিটিকে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে বাধ্য করবে।
আইন বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গুগলের মালিকানাধীন আলফাবেটের কিছু ব্যবসার অংশ, যেমন ক্রোম ব্রাউজার এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বিক্রি করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বিচারকের কাছে আবেদন করা হতে পারে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে গুগলকে তার অনলাইন সার্চ ব্যবসার একচেটিয়া আধিপত্য বন্ধ করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ (ডিওজে) বলছে, এসব পদক্ষেপে ‘গঠনমূলক শর্ত’ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, যা গুগলকে তার ইন্টারনেট সার্চের ‘একচেটিয়া’ আধিপত্য বজায় রাখার সুযোগ থেকে রোধ করবে।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় গুগল সতর্ক করে বলে, প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো মার্কিন ব্যবসা এবং গ্রাহকদের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
গত আগস্ট মাসে যুক্তরাষ্ট্রের আদালত ঐতিহাসিক রায় দেয়। এই রায়ে গুগলের একচেটিয়া অনলাইন অনুসন্ধান অবৈধ বলে ঘোষণা দেওয়া হয়।
আদালত নথিতে যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ জানিয়েছে, তারা এমন ‘প্রতিকারের বিষয় বিবেচনা করছে, যা গুগলকে ক্রোম, প্লে এবং অ্যান্ড্রয়েডের মতো পণ্য ব্যবহার করে গুগল সার্চ এবং গুগল সার্চ সম্পর্কিত পণ্যের সুবিধা নেওয়া থেকে বিরত রাখবে।
এক ব্লগ পোস্টে গুগলের রেগুলেটরি বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট, লি-অ্যান মুলহল্যান্ড বলেন, এই সুপারিশগুলো ‘সরকারের অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ’ হিসেবে বিবেচিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন বিভাগ ২০ নভেম্বরের মধ্যে আরও বিস্তারিত প্রস্তাবনা পেশ করার আশা প্রকাশ করেছে। আর গুগল ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে তার নিজস্ব প্রস্তাবিত সমাধানগুলো আদালতে জমা দেবে।
আগস্ট মাসে দেওয়া আদালতের রায় গুগলের মূল কোম্পানির আলফাবেটের জন্য একটি বড় ধরনের ধাক্কা ছিল। ১০ সপ্তাহব্যাপী বিচারিক প্রক্রিয়ার পর এই রায় দেওয়া হয়। গুগলের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, গুগল প্রতি বছর অ্যাপল ও স্যামসাংসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ দিত, যাতে তারা গুগলকে তাদের ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করে।
গুগলের আইনজীবীরা যুক্তি তুলে ধরেছেন যে, ব্যবহারকারীরা সার্চ ইঞ্জিনটি ব্যবহার করে কারণ তারা এটি উপকারী বলে মনে করেন এবং গ্রাহকদের জন্য একে আরও উন্নত করার জন্য বিনিয়োগ করছে গুগল। ফেসবুক-মালিক মেটা, আমাজন এবং অ্যাপলের মতো বড় বড় মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো প্রতিযোগিতা বিরোধী কার্যক্রমের জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান।
মামলাগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের পক্ষ থেকে শিল্প খাতে প্রতিযোগিতা শক্তিশালী করার প্রয়াসের অংশ।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স ও বিবিসি
চলমান তদন্তের অংশ হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি এক্স (সাবেক টুইটার)–এর কাছে অ্যাপটির অ্যালগরিদম সিস্টেমের কার্যকারিতা সম্পর্কিত তথ্য চেয়েছে ইউরোপীয় কমিশন। বিশেষত, অ্যালগরিদমের মধ্যে সম্প্রতি যে কোনো পরিবর্তনের বিষয়ে জানতে চেয়েছে কমিশন।
৩ ঘণ্টা আগেজো বাইডেনের প্রশাসন হস্তক্ষেপ না করলে যুক্তরাষ্ট্রের কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে টিকটক। কিন্তু কোনোভাবেই এটি বিক্রি করা হবে না বলে জানিয়ে দিয়ে চীনের মালিকানাধীন এই ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ। যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা বিক্রি অথবা বন্ধের সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে টিকটকের করা আপিল গতকাল শুক্রবার সুপ্
৩ ঘণ্টা আগেহ্যাকাররা ভুয়া ই–মেইলে নিজেদের মার্কিন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দেয়। ই–মেইলে একটি কিউআর কোড দেওয়া হয়। এটি স্ক্যান করলে একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হওয়ার প্রস্তাব দেয়। তবে, এটি আসলে একটি হ্যাকিং কৌশল।রাশিয়া, হ্যাকার, হোয়াটসঅ্যাপ, মাইক্রোসফট
১৩ ঘণ্টা আগেএকজন ব্যক্তির রুচি প্রকাশ পেতে পারে ফেসবুক প্রোফাইলের মাধ্যমে। তাই অনেকেই প্রোফাইলটি সুন্দর করে গুছিয়ে রাখতে বেশ মনোযোগ দেয়। এ ক্ষেত্রে ফেসবুকও প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ফিচার যুক্ত করে ব্যবহারকারীদের প্রোফাইলগুলো আরও আকর্ষণীয় করতে তুলতে সাহায্য করে। এর মধ্যে ফেসবুক প্রোফাইলে মিউজিক বা গান যোগ করা একটি ফিচা
২১ ঘণ্টা আগে