অনলাইন ডেস্ক
জেনারেটিভ এআই (কৃত্রিম বুদ্ধমত্তা) এখনো আমাদের জীবনযাত্রায় গভীর প্রভাব ফেলতে পারেনি। তবে এটি এরই মধ্যে আমাদের ভবিষ্যৎ বদলে দিয়েছে। উদাহরণ হিসেবে ওপেনএআইয়ের চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির কথাই ধরা যাক। যাত্রা শুরুর দুই বছরের মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের বাইরে, এটি বিশ্বকে এমনভাবে বদলে দিয়েছে বলে দাবি করা কঠিন, যেমনটা এর প্রচারকেরা দাবি করেন। তবে এর ক্ষমতা যে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে—সেটি ভালো এবং মন্দ দুই দিকেই—তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
চ্যাটজিপিটি এবং এ ধরনের অন্যান্য টুল প্রোগ্রামিংকে গতিশীল করেছে। আমাদের অফিসের একঘেয়ে কাজগুলোতে সহায়তা করছে, বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারকে ত্বরান্বিত করেছে এবং শিক্ষক, স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীসহ অনেক পেশার মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে।
অন্যদিকে, অনেকেই শঙ্কিত এই ভেবে যে, এই টুলগুলো মানুষের কর্মসংস্থান ধ্বংস করবে, মানুষের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা কেড়ে নেবে এবং সংস্কৃতিকে একমাত্রিক করে তুলবে। সমালোচকদের মতে জেনারেটিভ এআইয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি উপেক্ষা করা হয় সেটি হলো নিরাপত্তা।
যদি আপনি স্কুল বা কলেজের ছাত্র হন, কাস্টমার সার্ভিসে কাজ করেন, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে যুক্ত থাকেন, অথবা লিংকডইনসহ বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত পোস্ট করতে চান, তাহলে চ্যাটজিপিটি সম্ভবত আপনার জীবনে সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন এনেছে।
আমাদের মধ্যে অনেকের জন্য জেনারেটিভ এআই এখনো একটি কৌতূহল বা নতুনত্বের পর্যায়ে রয়েছে। যদিও এটি নিয়ে অনেক ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে এবং এতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে। তারপরও প্রায় এর সূচনালগ্ন থেকেই এটি স্কুলের শিক্ষকদের এবং কলেজ অধ্যাপকদের চিন্তায় ফেলে দিয়েছে। ব্যাপক চুরির (প্লেজিয়ারিজম) আশঙ্কায় অনেক স্কুল এই প্রযুক্তি নিষিদ্ধ করেছে, ক্লাসরুমে কীভাবে এটি ব্যবহার করা যায় তা না ভেবেই তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে চুরি (প্লেজিয়ারিজম) শনাক্ত করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া টুলগুলোও খুব একটা কার্যকর হয়নি। বরং শিক্ষকদের ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে অবিশ্বাস বাড়িয়েছে, কারণ এই টুলগুলো অনেক সময় মৌলিক বিষয়বস্তুকেও (কনটেন্ট) এআই-জেনারেটেড হিসেবে ভুলভাবে চিহ্নিত করেছে।
শিক্ষা প্রযুক্তি স্টার্টআপগুলো এই হাইপ কাজে লাগিয়ে জেনারেটিভ এআই টুল তৈরি করেছে, কিন্তু সেগুলোর ফলাফল মিশ্র হয়েছে এবং অনেকেই সেগুলো নিয়ে সন্দিহান। শিক্ষার্থীরা নিয়মিত জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করলেও, শিক্ষকেরা এখনো তা করছেন না। শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে কাজ করা মার্কিন সংস্থা এডুকেশন উইকের সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, গত এক বছরে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকদের এআই টুল ব্যবহার করার হার খুব বেশি বাড়েনি।
স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আনছে জেনারেটিভ এআই, তবে ধীর গতিতে। এর কারণ, মূলত মানুষের সহজাত সন্দেহপ্রবণতা। ওপেনএআই বলেছে, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা নির্ণয়ের জন্য চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করা উচিত নয়। তবে, অনেকে এটি ব্যবহার করে চিকিৎসক বা ‘ড. গুগলের’ চেয়ে বেশি সফলতা পেয়েছেন।
একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, চ্যাটজিপিটি প্লাস চিকিৎসকদের চেয়ে রোগ নির্ণয়ে ভালো করেছে। এমনকি এমন ডাক্তারদের চেয়েও, যারা নিজেরাই চ্যাটজিপিটির সাহায্যে রোগ নির্ণয় করেছিলেন। দ্য নিউইয়র্ক টাইমস বলেছে, ‘এই চ্যাটবট ডাক্তারদের প্রায়ই নিজেদের সিদ্ধান্তের ওপর অটল থাকা মানসিকতাকে চ্যালেঞ্জ করেছে, এমনকি যখন চ্যাটবট একটি ভালো বিকল্প প্রস্তাব করেছে।’
যারা এই টুলগুলোকে গ্রহণ করেছেন, তাদের ক্ষেত্রে চ্যাটজিপিটি এবং অন্যান্য চ্যাটবট ‘মানবিক সম্পর্কেও’ পরিবর্তন আনতে শুরু করেছে। অনেক অভিভাবক সন্তান লালন-পালনে এই বটগুলো ব্যবহার করছেন। এগুলো বয়স অনুযায়ী কাজের তালিকা তৈরি করছে, জমকালো জন্মদিনের পরিকল্পনা করছে এবং ‘যৌনশিক্ষা’ নিয়ে আলোচনা করার স্ক্রিপ্ট দিচ্ছে।
যখন ডেটিং অ্যাপগুলো প্রাসঙ্গিক থাকার জন্য লড়াই করছে, তখন ‘রিজ’ নামের একটি স্টার্টআপ জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করে ডেটিংয়ে সহায়তা করছে, সম্ভাব্য সঙ্গীদের কাছে কীভাবে উত্তর দিতে হবে তা সাজিয়ে দিচ্ছে।
যদিও এখনো এটি একটি ছোট ক্ষেত্র, মানুষের এআই সঙ্গীরা সম্পর্কের জগতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনছে। অনেকে রোল-প্লে, গোপন আলোচনা, বন্ধুত্ব এবং এমনকি প্রেমের জন্য এআই সঙ্গীদের ওপর নির্ভর করছেন। কিশোরদের মধ্যে এই অ্যাপগুলো বিশেষভাবে জনপ্রিয় হলেও তা একই সঙ্গে সমস্যাসংকুল।
অনেকেই নিয়মিত চ্যাটবট ব্যবহার না করলেও, জেনারেটিভ এআই এখন আমাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারণা তৈরি করছে—এবং সেই সঙ্গে আমাদের ভয়ও বাড়াচ্ছে। ব্রিটিশ জরিপ সংস্থা ইউগভের মার্চ মাসে পরিচালিত এক জরিপে বলা হয়েছে, উত্তরদাতাদের মধ্যে ৫৪ শতাংশ বলেছেন, তারা এআই নিয়ে সতর্ক। প্রায় অর্ধেক (৪৯ শতাংশ) উদ্বিগ্ন।
প্রায় ১ হাজার মানুষের মধ্যে পরিচালিত এই জরিপের ৪০ শতাংশ উত্তরদাতা অপর এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, তারা এই বিষয় ‘সন্দেহ প্রবণ’ এবং ২২ শতাংশ জানিয়েছেন তারা এই বিষয় ‘ভীত-উদ্বিগ্ন’। চলতি বছরের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল এআই অ্যাডভাইজরি কমিটির চেয়ার মিরাম ভোগেল বলেন, ‘এখনো বেশির ভাগ মানুষ এআই ব্যবহার করতে ভয় পান।’
জেনারেটিভ এআইয়ের এই উত্তপ্ত বাজার সফল হবে নাকি ব্যর্থ হবে, তা সময়ই বলে দেবে। তবে চ্যাটজিপিটির মতো জেনারেটিভ এআই যে পরিবর্তন শুরু করেছে—প্রযুক্তি থেকে শুরু করে প্রায় প্রতিটি কাজের ক্ষেত্র এবং সমাজজুড়ে—তা দ্রুততর হবে, এটা চোখ বন্ধ করেই বলা যায়
তথ্যসূত্র: এক্সিওস
জেনারেটিভ এআই (কৃত্রিম বুদ্ধমত্তা) এখনো আমাদের জীবনযাত্রায় গভীর প্রভাব ফেলতে পারেনি। তবে এটি এরই মধ্যে আমাদের ভবিষ্যৎ বদলে দিয়েছে। উদাহরণ হিসেবে ওপেনএআইয়ের চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির কথাই ধরা যাক। যাত্রা শুরুর দুই বছরের মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের বাইরে, এটি বিশ্বকে এমনভাবে বদলে দিয়েছে বলে দাবি করা কঠিন, যেমনটা এর প্রচারকেরা দাবি করেন। তবে এর ক্ষমতা যে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে—সেটি ভালো এবং মন্দ দুই দিকেই—তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
চ্যাটজিপিটি এবং এ ধরনের অন্যান্য টুল প্রোগ্রামিংকে গতিশীল করেছে। আমাদের অফিসের একঘেয়ে কাজগুলোতে সহায়তা করছে, বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারকে ত্বরান্বিত করেছে এবং শিক্ষক, স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীসহ অনেক পেশার মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে।
অন্যদিকে, অনেকেই শঙ্কিত এই ভেবে যে, এই টুলগুলো মানুষের কর্মসংস্থান ধ্বংস করবে, মানুষের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা কেড়ে নেবে এবং সংস্কৃতিকে একমাত্রিক করে তুলবে। সমালোচকদের মতে জেনারেটিভ এআইয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি উপেক্ষা করা হয় সেটি হলো নিরাপত্তা।
যদি আপনি স্কুল বা কলেজের ছাত্র হন, কাস্টমার সার্ভিসে কাজ করেন, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে যুক্ত থাকেন, অথবা লিংকডইনসহ বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত পোস্ট করতে চান, তাহলে চ্যাটজিপিটি সম্ভবত আপনার জীবনে সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন এনেছে।
আমাদের মধ্যে অনেকের জন্য জেনারেটিভ এআই এখনো একটি কৌতূহল বা নতুনত্বের পর্যায়ে রয়েছে। যদিও এটি নিয়ে অনেক ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে এবং এতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে। তারপরও প্রায় এর সূচনালগ্ন থেকেই এটি স্কুলের শিক্ষকদের এবং কলেজ অধ্যাপকদের চিন্তায় ফেলে দিয়েছে। ব্যাপক চুরির (প্লেজিয়ারিজম) আশঙ্কায় অনেক স্কুল এই প্রযুক্তি নিষিদ্ধ করেছে, ক্লাসরুমে কীভাবে এটি ব্যবহার করা যায় তা না ভেবেই তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে চুরি (প্লেজিয়ারিজম) শনাক্ত করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া টুলগুলোও খুব একটা কার্যকর হয়নি। বরং শিক্ষকদের ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে অবিশ্বাস বাড়িয়েছে, কারণ এই টুলগুলো অনেক সময় মৌলিক বিষয়বস্তুকেও (কনটেন্ট) এআই-জেনারেটেড হিসেবে ভুলভাবে চিহ্নিত করেছে।
শিক্ষা প্রযুক্তি স্টার্টআপগুলো এই হাইপ কাজে লাগিয়ে জেনারেটিভ এআই টুল তৈরি করেছে, কিন্তু সেগুলোর ফলাফল মিশ্র হয়েছে এবং অনেকেই সেগুলো নিয়ে সন্দিহান। শিক্ষার্থীরা নিয়মিত জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করলেও, শিক্ষকেরা এখনো তা করছেন না। শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে কাজ করা মার্কিন সংস্থা এডুকেশন উইকের সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, গত এক বছরে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকদের এআই টুল ব্যবহার করার হার খুব বেশি বাড়েনি।
স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আনছে জেনারেটিভ এআই, তবে ধীর গতিতে। এর কারণ, মূলত মানুষের সহজাত সন্দেহপ্রবণতা। ওপেনএআই বলেছে, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা নির্ণয়ের জন্য চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করা উচিত নয়। তবে, অনেকে এটি ব্যবহার করে চিকিৎসক বা ‘ড. গুগলের’ চেয়ে বেশি সফলতা পেয়েছেন।
একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, চ্যাটজিপিটি প্লাস চিকিৎসকদের চেয়ে রোগ নির্ণয়ে ভালো করেছে। এমনকি এমন ডাক্তারদের চেয়েও, যারা নিজেরাই চ্যাটজিপিটির সাহায্যে রোগ নির্ণয় করেছিলেন। দ্য নিউইয়র্ক টাইমস বলেছে, ‘এই চ্যাটবট ডাক্তারদের প্রায়ই নিজেদের সিদ্ধান্তের ওপর অটল থাকা মানসিকতাকে চ্যালেঞ্জ করেছে, এমনকি যখন চ্যাটবট একটি ভালো বিকল্প প্রস্তাব করেছে।’
যারা এই টুলগুলোকে গ্রহণ করেছেন, তাদের ক্ষেত্রে চ্যাটজিপিটি এবং অন্যান্য চ্যাটবট ‘মানবিক সম্পর্কেও’ পরিবর্তন আনতে শুরু করেছে। অনেক অভিভাবক সন্তান লালন-পালনে এই বটগুলো ব্যবহার করছেন। এগুলো বয়স অনুযায়ী কাজের তালিকা তৈরি করছে, জমকালো জন্মদিনের পরিকল্পনা করছে এবং ‘যৌনশিক্ষা’ নিয়ে আলোচনা করার স্ক্রিপ্ট দিচ্ছে।
যখন ডেটিং অ্যাপগুলো প্রাসঙ্গিক থাকার জন্য লড়াই করছে, তখন ‘রিজ’ নামের একটি স্টার্টআপ জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করে ডেটিংয়ে সহায়তা করছে, সম্ভাব্য সঙ্গীদের কাছে কীভাবে উত্তর দিতে হবে তা সাজিয়ে দিচ্ছে।
যদিও এখনো এটি একটি ছোট ক্ষেত্র, মানুষের এআই সঙ্গীরা সম্পর্কের জগতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনছে। অনেকে রোল-প্লে, গোপন আলোচনা, বন্ধুত্ব এবং এমনকি প্রেমের জন্য এআই সঙ্গীদের ওপর নির্ভর করছেন। কিশোরদের মধ্যে এই অ্যাপগুলো বিশেষভাবে জনপ্রিয় হলেও তা একই সঙ্গে সমস্যাসংকুল।
অনেকেই নিয়মিত চ্যাটবট ব্যবহার না করলেও, জেনারেটিভ এআই এখন আমাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারণা তৈরি করছে—এবং সেই সঙ্গে আমাদের ভয়ও বাড়াচ্ছে। ব্রিটিশ জরিপ সংস্থা ইউগভের মার্চ মাসে পরিচালিত এক জরিপে বলা হয়েছে, উত্তরদাতাদের মধ্যে ৫৪ শতাংশ বলেছেন, তারা এআই নিয়ে সতর্ক। প্রায় অর্ধেক (৪৯ শতাংশ) উদ্বিগ্ন।
প্রায় ১ হাজার মানুষের মধ্যে পরিচালিত এই জরিপের ৪০ শতাংশ উত্তরদাতা অপর এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, তারা এই বিষয় ‘সন্দেহ প্রবণ’ এবং ২২ শতাংশ জানিয়েছেন তারা এই বিষয় ‘ভীত-উদ্বিগ্ন’। চলতি বছরের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল এআই অ্যাডভাইজরি কমিটির চেয়ার মিরাম ভোগেল বলেন, ‘এখনো বেশির ভাগ মানুষ এআই ব্যবহার করতে ভয় পান।’
জেনারেটিভ এআইয়ের এই উত্তপ্ত বাজার সফল হবে নাকি ব্যর্থ হবে, তা সময়ই বলে দেবে। তবে চ্যাটজিপিটির মতো জেনারেটিভ এআই যে পরিবর্তন শুরু করেছে—প্রযুক্তি থেকে শুরু করে প্রায় প্রতিটি কাজের ক্ষেত্র এবং সমাজজুড়ে—তা দ্রুততর হবে, এটা চোখ বন্ধ করেই বলা যায়
তথ্যসূত্র: এক্সিওস
ড়ির নিরাপত্তার ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার নতুন এক উচ্চতায় পৌঁছাচ্ছে। এবার কোনো চাবি ছাড়াই নিজের চেহারা দিয়েই বাড়ির দরজা খোলা যাবে। এ জন্য স্মার্ট ডোরবেল ক্যামেরা প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে অ্যাপল। এর মাধ্যমে ফেস আইডি দিয়ে দরজা তালা খোলা বা লাগানো যাবে। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যান এসব তথ্য...
৪ মিনিট আগেশিশুদের ক্ষতিকর অনলাইন কনটেন্ট থেকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হলে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের বৈশ্বিক রাজস্বের ১০ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা করা হতে পারে—যা মেটার (ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মালিকানা প্রতিষ্ঠান) জন্য ১০ বিলিয়ন পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা প্রায়)। একই সঙ্গে এই
২৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের টেক জায়ান্ট গুগলকে অ্যান্টিট্রাস্ট বা প্রতিযোগিতা আইন লঙ্ঘন করার জন্য কোম্পানিটিকে দোষী সাব্যস্ত করার প্রস্তুতি নিচ্ছে জাপানের প্রতিযোগিতা নিয়ন্ত্রক সংস্থা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে জাপানি গণমাধ্যম নিক্কেই এশিয়া এসব তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় শর্ট ভিডিও অ্যাপ টিকটকের ওপর এক বছরের জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দক্ষিণ পূর্ব ইউরোপের দেশ আলবেনিয়া। গত মাসে এক কিশোর হত্যাকে কেন্দ্র করে এ পদক্ষেপ নিয়েছে দেশটি। এ ছাড়া শিশুদের ওপর সামাজিক মাধ্যমের প্রভাব নিয়ে উদ্বেগের কারণেও এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সংবাদসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য
৩ ঘণ্টা আগে