অনলাইন ডেস্ক
মল্লযুদ্ধে (কেজ ফাইট) নামার আহ্বান জানালেও এক্স প্লাটফর্মের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক বিষয়টি নিয়ে আন্তরিক নন বলে মন্তব্য করেছেন মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ। এই কারণে বিষয়টিতে আটকে না থেকে মল্লযুদ্ধের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসা উচিত বলে সামাজিক যোগাগযোগ মাধ্যম থ্রেডের এক পোস্টে জানান তিনি।
ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটার সিইও বলেন, মল্লযুদ্ধের জন্য তিনি তারিখও জানিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু তার প্রতিদ্বন্দ্বী মাস্ক নানা অজুহাত দেখিয়ে যাচ্ছেন। অবশ্য মাস্ক গতকাল তার ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম এক্সে এক পোস্টে বলেন, তিনি লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত। যত দ্রুত সম্ভব তিনি এতে অংশ নিতে চান। গত জুন থেকে জাকারবার্গ ও মাস্কের মধ্যে এই মল্লযুদ্ধ নিয়ে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা চলছে। সব মিডিয়ার চোখ এই ঘটনার দিকেই।
বিষয়টি নিয়ে দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে কয়েক মাস ধরে রসিকতা চলছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো তারিখ নির্বাচন করা হয়নি। আর তাই আদৌ এই মল্লযুদ্ধ হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় তুলে ধরা হয়েছে বিবিসির প্রতিবেদনে। গত জুলাইয়ে জাকারবার্গের ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেড চালুর পরেই এক সপ্তাহে ১০ কোটি মানুষ নিবন্ধন করে। তখন থেকেই দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে এই তর্ক–বিতর্ক শুরু হয়।
প্রথম সপ্তাহের পরে থ্রেডের ব্যবহারকারীরা সক্রিয় ছিল না। অন্যদিকে মাস্কের প্ল্যাটফর্ম এক্সে (টুইটার) ৩৫ কোটি ব্যবহারকারী রয়েছে। টুইটারের গোপন বাণিজ্যিক তথ্য ফেসবুক অবৈধভাবে ব্যবহার করছে বলে মামলা করার হুমকি দিয়েছেন মাস্ক। তবে মেটা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
গত সপ্তাহে জাকারবার্গ মল্লযুদ্ধ অনুষ্ঠানের জন্য দিন হিসেবে ২৬ আগস্ট প্রস্তাব করেন। এর জন্য জায়গা হিসেবে ইতালির নাম আসে। দেশটির সংস্কৃতিমন্ত্রী জানান, মাস্ক অনুষ্ঠানটিকে প্রাচীন রোমের আবহে করার প্রস্তাব দেন এবং এটাকে দাতব্য অনুষ্ঠানে রূপ দেওয়ার অনুরোধ করেছেন।
জাকারবার্গ ঠাট্টা করে বলেছেন, ‘মাস্ক কোনো তারিখ দেননি। তার সার্জারির দরকার। মাস্ক এখন আমার উঠানে অনুশীলনের অনুরোধ করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাস্ক মল্লযুদ্ধের তারিখ নিয়ে আন্তরিক হলে, তিনি জানেন কীভাবে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা যাবে। অন্যথায় এখন এই বিষয় থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত। তাছাড়া যারা খেলা নিয়ে আন্তরিক, তাদের সঙ্গে আমি প্রতিযোগিতায় মনোনিবেশ করতে চাই।’
প্রতি উত্তরে মাস্ক জাকারবার্গকে ‘ভীতু’ বলেছেন। এর আগে এক্সে মেসেজ আদানপ্রদানের একটি ছবি প্রকাশ করেন মাস্ক। সেখানে জাকারবার্গকে বলেন তিনি বলেন, মেটার সদর দপ্তর পালো আল্টোতে তিনি আসবেন। মল্লযুদ্ধটি অষ্টভূজাকৃতির রিংয়ে লড়াই হবে।
প্রযুক্তি খাতে বিশ্বের অন্যতম দুই শীর্ষ ধনী জাকারবার্গ ও মাস্ক। তাদের মধ্যে অদ্ভূত এই আলোচনা শুরু হয় জুন মাসে, যখন জাকারবার্গকে মল্লযুদ্ধে আহ্বান করেন মাস্ক। গত মাসে জুজুৎসুতে (জাপানের মার্শাল আর্ট) সোনা ও রুপার মেডেল জেতেন জাকারবার্গ। মাস্ককে মল্লযুদ্ধের ঠিকানা পাঠাতে বলেন। মাস্ক ‘ভেগাস অক্টাগনে’ লড়বেন বলে জানান।
মল্লযুদ্ধে (কেজ ফাইট) নামার আহ্বান জানালেও এক্স প্লাটফর্মের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক বিষয়টি নিয়ে আন্তরিক নন বলে মন্তব্য করেছেন মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ। এই কারণে বিষয়টিতে আটকে না থেকে মল্লযুদ্ধের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসা উচিত বলে সামাজিক যোগাগযোগ মাধ্যম থ্রেডের এক পোস্টে জানান তিনি।
ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটার সিইও বলেন, মল্লযুদ্ধের জন্য তিনি তারিখও জানিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু তার প্রতিদ্বন্দ্বী মাস্ক নানা অজুহাত দেখিয়ে যাচ্ছেন। অবশ্য মাস্ক গতকাল তার ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম এক্সে এক পোস্টে বলেন, তিনি লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত। যত দ্রুত সম্ভব তিনি এতে অংশ নিতে চান। গত জুন থেকে জাকারবার্গ ও মাস্কের মধ্যে এই মল্লযুদ্ধ নিয়ে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা চলছে। সব মিডিয়ার চোখ এই ঘটনার দিকেই।
বিষয়টি নিয়ে দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে কয়েক মাস ধরে রসিকতা চলছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো তারিখ নির্বাচন করা হয়নি। আর তাই আদৌ এই মল্লযুদ্ধ হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় তুলে ধরা হয়েছে বিবিসির প্রতিবেদনে। গত জুলাইয়ে জাকারবার্গের ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেড চালুর পরেই এক সপ্তাহে ১০ কোটি মানুষ নিবন্ধন করে। তখন থেকেই দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে এই তর্ক–বিতর্ক শুরু হয়।
প্রথম সপ্তাহের পরে থ্রেডের ব্যবহারকারীরা সক্রিয় ছিল না। অন্যদিকে মাস্কের প্ল্যাটফর্ম এক্সে (টুইটার) ৩৫ কোটি ব্যবহারকারী রয়েছে। টুইটারের গোপন বাণিজ্যিক তথ্য ফেসবুক অবৈধভাবে ব্যবহার করছে বলে মামলা করার হুমকি দিয়েছেন মাস্ক। তবে মেটা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
গত সপ্তাহে জাকারবার্গ মল্লযুদ্ধ অনুষ্ঠানের জন্য দিন হিসেবে ২৬ আগস্ট প্রস্তাব করেন। এর জন্য জায়গা হিসেবে ইতালির নাম আসে। দেশটির সংস্কৃতিমন্ত্রী জানান, মাস্ক অনুষ্ঠানটিকে প্রাচীন রোমের আবহে করার প্রস্তাব দেন এবং এটাকে দাতব্য অনুষ্ঠানে রূপ দেওয়ার অনুরোধ করেছেন।
জাকারবার্গ ঠাট্টা করে বলেছেন, ‘মাস্ক কোনো তারিখ দেননি। তার সার্জারির দরকার। মাস্ক এখন আমার উঠানে অনুশীলনের অনুরোধ করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাস্ক মল্লযুদ্ধের তারিখ নিয়ে আন্তরিক হলে, তিনি জানেন কীভাবে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা যাবে। অন্যথায় এখন এই বিষয় থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত। তাছাড়া যারা খেলা নিয়ে আন্তরিক, তাদের সঙ্গে আমি প্রতিযোগিতায় মনোনিবেশ করতে চাই।’
প্রতি উত্তরে মাস্ক জাকারবার্গকে ‘ভীতু’ বলেছেন। এর আগে এক্সে মেসেজ আদানপ্রদানের একটি ছবি প্রকাশ করেন মাস্ক। সেখানে জাকারবার্গকে বলেন তিনি বলেন, মেটার সদর দপ্তর পালো আল্টোতে তিনি আসবেন। মল্লযুদ্ধটি অষ্টভূজাকৃতির রিংয়ে লড়াই হবে।
প্রযুক্তি খাতে বিশ্বের অন্যতম দুই শীর্ষ ধনী জাকারবার্গ ও মাস্ক। তাদের মধ্যে অদ্ভূত এই আলোচনা শুরু হয় জুন মাসে, যখন জাকারবার্গকে মল্লযুদ্ধে আহ্বান করেন মাস্ক। গত মাসে জুজুৎসুতে (জাপানের মার্শাল আর্ট) সোনা ও রুপার মেডেল জেতেন জাকারবার্গ। মাস্ককে মল্লযুদ্ধের ঠিকানা পাঠাতে বলেন। মাস্ক ‘ভেগাস অক্টাগনে’ লড়বেন বলে জানান।
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
৬ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
৮ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৯ ঘণ্টা আগে