অনলাইন ডেস্ক
বিগত ৫০ বছরের মধ্যে দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ ঘটতে যাচ্ছে আজ সোমবার। সংগত কারণেই জ্যোতির্বিদ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে এটি নিয়ে প্রবল আগ্রহ তৈরি হয়েছে। বিরল এ ঘটনাকে আলোচিত করে রাখতে এক দারুণ উদ্যোগ নিয়েছে সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগল। বিশ্বের প্রধান প্রধান ভাষায় ‘সূর্যগ্রহণ’ লিখে সার্চ দিলেই আলো-আঁধারির মতো ঘটনা ঘটছে গুগলের ইন্টারফেসে।
বাংলা ভাষায় সূর্যগ্রহণ, ইংরেজিতে Solar eclipse, স্প্যানিশে Eclipse solar, চীনা ভাষায় 日食, ফরাসি ভাষায় éclipse solaire, জার্মান ভাষায় Sonnenfinsternis, আরবিতে كسوف الشمس, হিন্দিতে सूर्यग्रहण, উর্দুতে سورج گرہن, জাপানি ভাষায় 日食 এবং রুশ ভাষায় солнечное затмение লিখে সার্চ দিলেই সূর্যগ্রহণের মতো পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে গুগলে।
উল্লিখিত ভাষাসহ আরও বেশ কয়েকটি ভাষায় গুগল এই মজার সুবিধা দিচ্ছে। গুগলে সূর্যগ্রহণ বা এর বিভিন্ন বিদেশি ভাষার প্রতিশব্দ লিখে সার্চ দিলে ঠিক সূর্যগ্রহণের মতো করে একটি আলোর বলয় একটু একটু করে অন্ধকারে ঢেকে যাচ্ছে। অল্প কিছুক্ষণ পরেই আবার পুরো ইন্টারফেস আলোকিত হয়ে উঠছে।
এদিকে, সারা বিশ্বের সব প্রান্ত থেকেই গুগলের বদৌলতে ভার্চুয়াল সূর্যগ্রহণ দেখা গেলেও বাস্তবে এই বিরল ঘটনা শুধু যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে দেখা যাবে। তবে প্রযুক্তির কল্যাণে বাংলাদেশের মানুষও এ ঘটনা লাইভ উপভোগ করতে পারবেন।
সূর্যগ্রহণের স্থায়িত্ব ও দৃশ্যমানতা পর্যবেক্ষকের ভৌগোলিক অবস্থানের ওপর নির্ভর করে। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস, ওকলাহোমা, আরকানসাস, মিসৌরি, ইলিনয়, কেনটাকি, ইন্ডিয়ানা, ওহাইও, পেনসিলভানিয়া, নিউইয়র্ক, ভার্মন্ট, নিউ হ্যাম্পশায়ার ও মেইন অঙ্গরাজ্য থেকে পূর্ণগ্রাস এই সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে।
মেক্সিকোর প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে অবস্থিত সৈকত শহর মাজাটলানের কাছে দর্শক ভালোভাবে পূর্ণগ্রাস গ্রহণ উপভোগ করতে পারবে। যেসব জায়গায় সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে, সেখানে অন্যান্য দেশের উৎসাহী ব্যক্তিরা জড়ো হচ্ছেন।
সূর্যগ্রহণের ঘটনাটি নাসা সরাসরি সম্প্রচার করবে। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশাবলের মতে, ইস্টার্ন স্ট্যান্ডার্ড টাইম অনুযায়ী ৮ এপ্রিল বেলা ১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নাসা এ ঘটনা লাইভ সম্প্রচার করবে। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে ৮ এপ্রিল রাত ১১টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত দেখা যাবে। এ ঘটনার লাইভ স্ট্রিম নাসার ইউটিউব চ্যানেলে ও নাসাপ্লাস ওয়েবসাইটে সম্প্রচার করবে।
এবারের সূর্যগ্রহণ ৭ দশমিক ৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হবে। এত দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ ৫০ বছরের মধ্যে একবার ঘটে। সর্বশেষ ১৯৭৩-এ রকম দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ দেখা গিয়েছিল। আবার ২১৫০ সালে এই বিরল সূর্যগ্রহণের দেখা মিলবে। সূর্যগ্রহণের আরেকটি আকর্ষণীয় দিক হলো—ঘটনার সময়। সূর্যের ১১ বছরের ঘটনাচক্রের চূড়ান্ত পর্যায়ের সঙ্গে সূর্যগ্রহণটি মিলে যাবে। অর্থাৎ, এ সময় সৌর ঘটনা বেড়ে যাওয়ার কারণে আরও বেশি সৌর কলঙ্ক এবং করোনা (সূর্যের বাইরের শ্বেত অংশ) দেখা যাবে।
কক্ষপথে চাঁদ ও সূর্য একই সারিতে এসে পড়ার ফলে ঘটে সূর্যগ্রহণ। এমন পরিস্থিতিতে সূর্যের আলো সরাসরি চাঁদের গায়ে পড়ে, ফলে পৃথিবীতে চাঁদের ছায়া পড়ে। সে সময় পৃথিবীর একাংশের দর্শকের চোখে সূর্য সম্পূর্ণরূপে চাঁদের আড়ালে থাকে। ফলে এ সময় পৃথিবীর ওই অংশ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়।
বিগত ৫০ বছরের মধ্যে দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ ঘটতে যাচ্ছে আজ সোমবার। সংগত কারণেই জ্যোতির্বিদ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে এটি নিয়ে প্রবল আগ্রহ তৈরি হয়েছে। বিরল এ ঘটনাকে আলোচিত করে রাখতে এক দারুণ উদ্যোগ নিয়েছে সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগল। বিশ্বের প্রধান প্রধান ভাষায় ‘সূর্যগ্রহণ’ লিখে সার্চ দিলেই আলো-আঁধারির মতো ঘটনা ঘটছে গুগলের ইন্টারফেসে।
বাংলা ভাষায় সূর্যগ্রহণ, ইংরেজিতে Solar eclipse, স্প্যানিশে Eclipse solar, চীনা ভাষায় 日食, ফরাসি ভাষায় éclipse solaire, জার্মান ভাষায় Sonnenfinsternis, আরবিতে كسوف الشمس, হিন্দিতে सूर्यग्रहण, উর্দুতে سورج گرہن, জাপানি ভাষায় 日食 এবং রুশ ভাষায় солнечное затмение লিখে সার্চ দিলেই সূর্যগ্রহণের মতো পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে গুগলে।
উল্লিখিত ভাষাসহ আরও বেশ কয়েকটি ভাষায় গুগল এই মজার সুবিধা দিচ্ছে। গুগলে সূর্যগ্রহণ বা এর বিভিন্ন বিদেশি ভাষার প্রতিশব্দ লিখে সার্চ দিলে ঠিক সূর্যগ্রহণের মতো করে একটি আলোর বলয় একটু একটু করে অন্ধকারে ঢেকে যাচ্ছে। অল্প কিছুক্ষণ পরেই আবার পুরো ইন্টারফেস আলোকিত হয়ে উঠছে।
এদিকে, সারা বিশ্বের সব প্রান্ত থেকেই গুগলের বদৌলতে ভার্চুয়াল সূর্যগ্রহণ দেখা গেলেও বাস্তবে এই বিরল ঘটনা শুধু যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে দেখা যাবে। তবে প্রযুক্তির কল্যাণে বাংলাদেশের মানুষও এ ঘটনা লাইভ উপভোগ করতে পারবেন।
সূর্যগ্রহণের স্থায়িত্ব ও দৃশ্যমানতা পর্যবেক্ষকের ভৌগোলিক অবস্থানের ওপর নির্ভর করে। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস, ওকলাহোমা, আরকানসাস, মিসৌরি, ইলিনয়, কেনটাকি, ইন্ডিয়ানা, ওহাইও, পেনসিলভানিয়া, নিউইয়র্ক, ভার্মন্ট, নিউ হ্যাম্পশায়ার ও মেইন অঙ্গরাজ্য থেকে পূর্ণগ্রাস এই সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে।
মেক্সিকোর প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে অবস্থিত সৈকত শহর মাজাটলানের কাছে দর্শক ভালোভাবে পূর্ণগ্রাস গ্রহণ উপভোগ করতে পারবে। যেসব জায়গায় সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে, সেখানে অন্যান্য দেশের উৎসাহী ব্যক্তিরা জড়ো হচ্ছেন।
সূর্যগ্রহণের ঘটনাটি নাসা সরাসরি সম্প্রচার করবে। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশাবলের মতে, ইস্টার্ন স্ট্যান্ডার্ড টাইম অনুযায়ী ৮ এপ্রিল বেলা ১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নাসা এ ঘটনা লাইভ সম্প্রচার করবে। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে ৮ এপ্রিল রাত ১১টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত দেখা যাবে। এ ঘটনার লাইভ স্ট্রিম নাসার ইউটিউব চ্যানেলে ও নাসাপ্লাস ওয়েবসাইটে সম্প্রচার করবে।
এবারের সূর্যগ্রহণ ৭ দশমিক ৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হবে। এত দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ ৫০ বছরের মধ্যে একবার ঘটে। সর্বশেষ ১৯৭৩-এ রকম দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ দেখা গিয়েছিল। আবার ২১৫০ সালে এই বিরল সূর্যগ্রহণের দেখা মিলবে। সূর্যগ্রহণের আরেকটি আকর্ষণীয় দিক হলো—ঘটনার সময়। সূর্যের ১১ বছরের ঘটনাচক্রের চূড়ান্ত পর্যায়ের সঙ্গে সূর্যগ্রহণটি মিলে যাবে। অর্থাৎ, এ সময় সৌর ঘটনা বেড়ে যাওয়ার কারণে আরও বেশি সৌর কলঙ্ক এবং করোনা (সূর্যের বাইরের শ্বেত অংশ) দেখা যাবে।
কক্ষপথে চাঁদ ও সূর্য একই সারিতে এসে পড়ার ফলে ঘটে সূর্যগ্রহণ। এমন পরিস্থিতিতে সূর্যের আলো সরাসরি চাঁদের গায়ে পড়ে, ফলে পৃথিবীতে চাঁদের ছায়া পড়ে। সে সময় পৃথিবীর একাংশের দর্শকের চোখে সূর্য সম্পূর্ণরূপে চাঁদের আড়ালে থাকে। ফলে এ সময় পৃথিবীর ওই অংশ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়।
নিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৫ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে মানব মস্তিষ্কে চিপ স্থাপনের অনুমোদন পেল ইলন মাস্কের নিউরো প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। কানাডায় মানব ট্রায়াল চালানোর জন্য অনুমোদন পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রক্রিয়ার জন্য ‘প্রথম এবং একমাত্র সার্জিক্যাল সাইট’ হবে কানাডার টরন্টো ওয়েস্
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
২১ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
১ দিন আগে