শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আষাঢ়ে নয়
লোভ-দারিদ্র্যের বলি মাতৃস্নেহ
আমার অবস্থা তখন জীবনানন্দ দাশের কবিতার মতো, ‘অতিদূর সমুদ্রের ’পর হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা’। দিনভর তন্নতন্ন করে খুঁজেও কোনো কূলকিনারা করতে পারছি না। স্থানীয় লোকজন আমাকে সাহায্য না করে উল্টো সন্দেহ করতে শুরু করেছে। এ রকম অবস্থায় তথ্য সংগ্রহের কাজ চালিয়ে
সন্ত্রাসীর কাছে অসহায় রাষ্ট্র
কারা প্রশাসনের মহাপরিদর্শক বা আইজি (প্রিজনস) ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন। গণমাধ্যমবান্ধব কর্মকর্তা হিসেবে সাংবাদিকদের মধ্যে তাঁর সুখ্যাতি ছিল। সেই কর্মকর্তা একদিন বিকেলে ফোন করে তক্ষুনি তাঁর দপ্তরে যেতে বললেন। গলার স্বর কিছুটা অস্বাভাবিক, ভয় পেলে
সনির বাবার অমূল্য সম্পদ
আমার প্রকৌশলী বন্ধু মনিমুলের স্বভাবই হলো সামান্য কিছু নিয়ে হইচই শুরু করা। সেটা হোক অফিসে, বাসায়, সামনাসামনি অথবা টেলিফোনে। তার অবস্থা দেখলে মনে হয়, এখনই কোনো দক্ষযজ্ঞ কাণ্ড ঘটে
যে পথ থেকে ফেরা যায় না
শুক্রবার মানেই ক্রাইম রিপোর্টারদের আরাম হারামের দিন। সেদিন কোনো না কোনো ঘটনা ঘটবেই। তা-ও সেটা ছোটখাটো কোনো কিছু নয়, রীতিমতো হইচই ফেলা ঘটনা। ২০০২ সালের ১০ মে, শুক্রবার সকালটাও সেভাবে শুরু হয়েছিল দুরুদুরু মন নিয়ে।
শীর্ষ সন্ত্রাসীর অসহায় পিতা
রিকশাটি এসে থামল থানার ফটকের সামনে। দুই যাত্রীর একজন যুবক, অন্যজন ষাটোর্ধ্ব। যুবকের একটি হাত আলগোছে ধরে আছেন বয়স্ক লোকটি। কোনো রকম জোর-জবরদস্তি নেই। রিকশা থেকে নেমে দুজনে হেঁটে ভেতরে ঢুকলেন। মোহাম্মদপুর থানার ওসি তখন মুখ গুঁজে একটি
ঢাকার মীনা কুমারী
এক তরুণীর মুখের ওপর আমরা সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়েছি। তিনি যা যা বলছেন, সবাই শুনছি আর একে অন্যের দিকে তাকাচ্ছি। এত মানুষের উৎসুক দৃষ্টি নিয়ে তরুণীটির কিন্তু কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। তিনি খুব আস্থার সঙ্গে অবলীলায়
ভয়ংকর অপরাধ দেশে, বন্দী বিদেশে
একটি কথা স্বীকার করি, ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডে ‘সেভেন স্টার’, ‘ফাইভ স্টার’ বলে সন্ত্রাসীদের কোনো গ্রুপ কস্মিনকালেও ছিল না। সন্ত্রাসী জোটের এই কল্পিত নাম দিয়েছিলেন দৈনিক পত্রিকার ক্রাইম রিপোর্টাররা। এরপর পুলিশও সেই নাম ব্যবহার শুরু করে। এর আগে সুব্রত বাইন ও মুরগি মিলনকে নিয়ে
অভিনেতা হাজতে, অভিনেত্রী থানায়
প্রতিদিন বেলা ১১টায় রিপোর্টার্স মিটিং। জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক তোয়াব খান নিজে সেই মিটিংয়ের মধ্যমণি। গ্রীষ্ম-বর্ষা বলে কোনো কথা নেই। মিটিংয়ে গরহাজির হলে হাজারটা কৈফিয়ত, মিথ্যা বলেও পার পাওয়ার জো নেই।
মুন্সি আতিকের মুনশিয়ানার গল্প
একদিন বিকেলের দিকে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে গেছি। দেখি আইজিপির কক্ষের সামনে বেশ জটলা। কিশোরগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ তখন আইজিপি। তাঁর স্টাফ অফিসার বেলাল হোসেন খুবই ব্যস্ত। কী ব্যাপার?
মাঝরাতে ববিতা কেন থানায়
ভারতীয় সিনেমার চিরসবুজ নায়ক দেব আনন্দের ব্যাপারে বোম্বের (মুম্বাই) আদালতের একটি অদ্ভুত নির্দেশনা ছিল, তিনি কালো পোশাক পরে পথে বেরোতে পারবেন না। কারণ, কালো পোশাক পরলে তাঁকে দুর্দান্ত দেখাত। এমনিতেই স্মার্ট, সুপুরুষ তিনি। তার ওপর গায়ের উজ্জ্বল রং আরও ফুটত
আদর্শ বীরাপ্পন, নায়িকা সোনিয়া
মায়াবী চোখের নিষ্পাপ চাউনি। তাকালে মনে হয় ভেতরটা পড়া যায়। এমন লোককে ভালো না বেসে পারবে কেউ? মেয়েটির এই কথার কী জবাব দেব বুঝতে পারছি না। আমরা শুধু তাঁর কথা শুনছি। অপরূপ সুন্দরী তরুণীর এই অভিব্যক্তির কোনো জবাবও
একটি খুনের সত্য কাহিনি
আজ একটি খুনের গল্প বলব। রোজ ঢাকায় যেভাবে মানুষ খুন হয়, সে রকম। পুলিশের একটি কেতাবি হিসাব আছে, রাজধানীতে দিনে গড়ে একজন খুন হন, মাসে ৩০ জন। আজকের গল্পের খুনের ঘটনাটিও তেমন, জমা-খরচের খাতায় বৃদ্ধি পাওয়া সংখ্যার
মধ্যরাতের ব্যর্থ অভিযান
সেবার ডিসেম্বরে বড্ড শীত পড়েছিল। সেই শীতের এক সন্ধ্যায় সিএসডিতে কাবাব খেতে গিয়ে দেখা কর্নেল গুলজার উদ্দিনের সঙ্গে। কিছুক্ষণ আড্ডা, তারপর এ-কথা, সে-কথা। এক ফাঁকে বললেন, ‘ওস্তাদ, জ্যাকেট রেডি রাইখেন।’ গুলজারের এই কথার মানে আমি জানি, ‘ভয়ংকর কিছুর জন্য
গান অন্তঃপ্রাণ, গানেই গেল প্রাণ
তারাগঞ্জ থেকে খালি রিকশা নিয়ে চালক ঝন্টু আসছিলেন সৈয়দপুরের দিকে। কাছাকাছি আসার পর লাল রঙের একটি প্রাইভেট কার আচমকা রিকশাটির সামনে এসে দাঁড়ায়। গাড়ি থেকে দুজন নেমে বড় আকারের একটি স্যুটকেস রিকশায় তুলে দিয়ে রিকশাওয়ালাকে বলেন, ‘এটা নিয়ে রেলস্টেশনে অপেক্ষা
ব্যবস্থাপত্রে অস্ত্র কারবারির খোঁজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা প্রয়াত আনোয়ারুল ইকবাল তখন পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রধান। খুলনার এরশাদ শিকদারকে জেলে পুরে ঢাকায় এসেছেন। ঠান্ডা মাথার মানুষ হিসেবে তাঁর বেশ নামডাক। তাঁর সঙ্গে চেনাজানাও অনেক দিনের। পুরোনো সম্পর্কের সুবাদে
ভয়ংকর গল্প সমঝোতায় শেষ
সকাল থেকেই চারদিকে চাউর হচ্ছিল খবরটি। কিন্তু কিনারা করা যাচ্ছিল না কিছুতেই। কোনো ঘটনার সঙ্গে যখন প্রভাবশালী কেউ জড়িত থাকেন, তখন প্রায় এ রকমই হয়। সহজে কেউ মুখ খোলেন না, পাছে কোনো বিপদ হয়। ‘মুখ খোলা’ কথাটার মধ্যে একটু স্বীকারোক্তির গন্ধ
বেহিসাবি দিনযাপনের খেসারত
উত্তরা ১ নম্বর সেক্টরের ১০ নম্বর সড়কের ঠিক মাঝামাঝি একটি জায়গায় গাড়িটি পার্ক করা। কালো কাচে ঘেরা বলে ভেতরের কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। আশপাশের বাড়ির দারোয়ান ও নিরাপত্তাকর্মীরা ভাবছিলেন, কোনো অতিথি গাড়িটি রাস্তায় রেখে বাসার ভেতরে