সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জীবন অগাধ
নজরুলের ইসলামি গান
একদিন কাজী নজরুল ইসলামকে আব্বাসউদ্দীন বললেন, ‘কাজীদা, এই যে পিয়ারু কাওয়াল, কাল্লু কাওয়াল—এরা উর্দু কাওয়ালি গায়, এই ধরনের বাংলায় ইসলামি গান দিলে হয় না?’
দাঁড়ালেন পরিবারের পাশে
সরদার ফজলুল করিমের জীবনের একটি অস্পষ্ট অংশ হলো, কী করে তিনি দ্বিতীয়বারের জেল থেকে বেরিয়ে এলেন, সেটা। অনেকেই জানেন, এ সময় তিনি সরাসরি রাজনীতি থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করেছিলেন।
আশ্চর্য সে দোয়াত!
অনেক বয়স পর্যন্ত দেবেশ রায় স্পষ্ট করে কথা বলতে পারতেন না। তাই বাড়ির সবাই চেষ্টা করত, দেবেশ কী বলতে চাইছেন, তা বুঝে নিতে। শিল্পী হিরণ মিত্র একসময় মজা করে লিখেছিলেন, দেবেশ রায় ছাপার অক্ষরের মতো স্পষ্ট করে কথা বলেন। এই বলাকে তিনি নাম দিয়েছিলেন ‘দৃশ্যকথা’।
বারো টাকা
বন্ধুর মারফত যে পাস পাওয়া যেত, সেটা নিয়েই সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ও দীপক মজুমদার দুই বন্ধু বেরিয়ে পড়তেন ট্রেনে করে। বন্ধুদের একজন ছিলেন প্রশান্ত দাশগুপ্ত। তাঁর বাবা ছিলেন রেলের কর্মকর্তা। রেলের এই কর্মকর্তারা পরিবারের জন্য দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে যেকোনো প্রান্ত পর্যন্ত ভ্রমণের পাস পেতেন। সেই পাস পেয়ে ক
কবরীর দাঁত
সুভাষ দত্ত তাঁর চলচ্চিত্র ‘সুতরাং’-এর জন্য একজন নতুন নায়িকাকে বেছে নিয়েছিলেন। মীনা পাল নামের মেয়েটি সিনেমায় এসে হলেন কবরী এবং জয় করে নিলেন দর্শকদের মন। কিন্তু কেন এই অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েটিকেই বেছে নিলেন সুভাষ দত্ত, সে কথা বলা হবে
‘তুমি যে আমার’
‘হারানো সুর’ ছিল সুচিত্রা সেন অভিনীত ছাব্বিশ নম্বর চলচ্চিত্র। শুরুতে সিনেমায় যখন এলেন, তখন পাত্তাই পাননি অনেকের কাছে। দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছে চলচ্চিত্রে একটা রোল পাওয়ার জন্য। কিন্তু ‘হারানো সুর’-এর সময় তিনি পরিণত এক অভিনয়শিল্পী, একজন মানুষ।
‘তোমাকে চাই’
১৯৯০ সালের ২৫ ডিসেম্বর সকালে কবীর সুমনের ভবানীপুরের বাড়িতে কড়া নাড়লেন শুভেন্দু মাইতি। একমুখ হাসি নিয়ে নিজের পরিচয় দিলেন। বাড়িতে একা ছিলেন সুমন।
প্রথম ছাপা গল্প
চল্লিশ বছর বয়স হওয়ার আগে কোনো লেখা ছাপাবেন না, এ রকম একটা পণ করেছিলেন প্রেমেন্দ্র মিত্র। কিন্তু লিখে চলেছিলেন দেদার। চৌদ্দ বছর বয়স থেকেই গল্প-কবিতা লেখা চলছিল।
জীবন থেকে নেয়া
চেখভ যখন লিখতেন, তখন তা যেন প্রাণ ধরে টান দিত। গোর্কি সেটা বুঝতে পেরেছিলেন। তিনি ১৯০০ সালে চিঠিতে চেখভকে লিখেছিলেন, ‘বাস্তববাদকে হত্যা করছেন আপনি…আপনার কোনো গল্প পড়ার পর, তা যত তুচ্ছই হোক না কেন, বাকি সবকিছু কর্কশ মনে হয়, আপনি কলমে না-লিখে মুগুর ব্যবহার করছেন।’
সুলতানার স্বপ্ন
১৯০৫ সালে পৃথিবীতে যেসব ঘটনা ঘটেছিল, সে রকম বহু ঘটনার মধ্যে দুটোর উল্লেখ করা খুব প্রয়োজন। একটি হলো অসফল রুশ বিপ্লব, অন্যটি বঙ্গভঙ্গ। হ্যাঁ, এই দুটি ঘটনাই নাড়িয়ে দিয়েছিল মানুষকে। অসফল রুশ বিপ্লব বুঝিয়ে দিয়েছিল, আরও সংগ্রাম করা হলে সর্বহারাদের হাতে ক্ষমতা আনা সম্ভব। বঙ্গভঙ্গ এনেছিল বাংলার হিন্দু-মুসলম
স্মরণীয় প্রাপ্তি
রাত ১০টার দিকে টেলিফোনে ক্রিং ক্রিং। ন্যাপের মোজাফফর আহমদ ফোন করেছেন। সরদার ফজলুল করিমকে তিনি ফোনে জানালেন, সরদারের লেখা ‘প্লেটোর সংলাপ’ তিনি কিনেছেন আজিজ সুপার মার্কেট থেকে। মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন। এখন ফোন করেছেন বইটির প্রশংসা করার জন্য।
আগে থেকেই পরিচয়
রেঙ্গুনে তখন যে ফ্ল্যাটে থাকতেন শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, সেই ফ্ল্যাটের পাশে থাকতেন এক ধোপা। সেই ধোপার বাড়িতে হঠাৎ আগুন লেগে যায়। শরৎচন্দ্র বুঝতে পারলেন, আগুনের লেলিহান শিখা গ্রাস করে নেবে তাঁর ফ্ল্যাটটিকেও। তাড়াতাড়ি কিছু জিনিসপত্র টিনের তোরঙ্গে পুরে ফেলে দিলেন নিচে। এরপর পুরো বাড়ি ভস্মীভূত হয়ে গেল। হ
লেখালেখির পাঠ
সিগনেট প্রেসের খুব নাম হয়েছিল একসময়। এই নামের পেছনে ছিলেন দিলীপকুমার গুপ্ত, ডিকে নামেই তিনি পরিচিত ছিলেন। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বয়স তখন কুড়ি ছোঁয়নি। কৃত্তিবাস পত্রিকার সূত্রে এরই মধ্যে কয়েকবার ডিকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তিনি।
‘ওগো তোমার শেষ বিচারের আশায়’
১৯৫৬ সাল থেকে মান্না দে বাংলা বেসিক গান গাইতে শুরু করেন। ১৯৫৭ সালে গেয়েছিলেন দুটি গান—‘এই ক্ষণটুকু কেন এত ভালো লাগে...’ এবং ‘আমি আজ আকাশের মতো একেলা...’। পরের বছর নিজের সুরে চারটি গান করেন—‘চাঁদের আশায় নিভায়ে ছিলাম...’, ‘এই কূলে আমি আর ওই কূলে তুমি...’, ‘এ জীবনে যত ব্যথা পেয়েছি...’ আর ‘আমি সাগরের বে
শ্যামলের পদত্যাগ
আনন্দবাজারে তখন কাজ করেন শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। সে সময় সন্তোষকুমার ঘোষের সঙ্গে একটা দুর্ঘটনা ঘটে। সন্তোষকুমার সোয়াইন বলেছিলেন। শ্যামল তাঁকে মেরেছিলেন চড়। তাতে পড়ে গিয়ে সন্তোষকুমারের হাত ভেঙে গিয়েছিল।
বুদ্ধদেবের ফলস্টাফ
কিরণশঙ্কর সেনগুপ্ত যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন, তখন বুদ্ধদেব বসু কলকাতার রিপন কলেজে অধ্যাপনা করছিলেন। এখন সেই কলেজের নাম সুরেন্দ্রনাথ কলেজ। বুদ্ধদেব তখন ত্রৈমাসিক ‘কবিতা’ পত্রিকা সম্পাদনা করছেন। সেই পত্রিকায় কারও কবিতা ছাপা হলে তিনি নিজেকে ‘কবি’ বলে ভাবতে পারতেন। যেন কবি স্বীকৃতির জন্য ‘কবিতা’ পত্র
রাহমানের ছবি আঁকা
বাবুর বাজারে একটা দোকানে কাচ আর কাচ। সেই কাচে নানা ধরনের ছবি আঁকা। নানা কথা লেখা। সেই ছবি আর লেখা দেখতে থাকেন বালক শামসুর রাহমান। আহা! যিনি আঁকেন আর লেখেন, তাঁর হাতের কাজ কত সুন্দর!