
আবদুস সোবহান বলেন, ‘দেশের নদীগুলোর প্রায় প্রতিটির একই দশা। তিস্তার পানির প্রবাহ ব্যাপক হারে কমে গেছে। পদ্মা এখন মৃতপ্রায়, যমুনায় চর পড়েছে। বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু, শীতলক্ষ্যা ও কর্ণফুলী দখল, ভরাট ও দূষণের ভারে বিষাক্ত।’ বুড়িগঙ্গা নদী নিয়ে পর্যালোচনায় বলা হয়, দূষণের অবস্থা এমন পর্যায়ে আছে, এখানে কোনো

বুড়িগঙ্গা নদী থেকে মোহাম্মদপুরের বছিলার শ্রীখণ্ড মৌজা হয়ে রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধসংলগ্ন কবরস্থানের মধ্য দিয়ে লাউতলা খাল ও রামচন্দ্রপুর খালের সঙ্গে ১৫ বছর আগেও যুক্ত ছিল হাইক্কার খাল। সরকারের নানা উন্নয়ন প্রকল্প ও দখলদারদের কবলে পড়ে একসময়ের প্রবহমান খালটি এখন মৃতপ্রায়। বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধসংলগ্ন

রাজধানীর বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধারে অভিযানে গত দুই দশকে রাষ্ট্রের ব্যয় হয়েছে ৩ হাজার ২৯৪ কোটি টাকা। অথচ দৃশ্যমান কোনো সুফল আসেনি। এর মধ্যে গত ১৫ বছরে দখলের কারণে নদীটির ১৬ কিলোমিটার অংশে পানিপ্রবাহ বন্ধ হয়ে গেছে।

বুড়িগঙ্গা নদী প্রবাহের প্রকৃত দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, গভীরতা চিহ্নিত করার মাধ্যমে এর ঐতিহাসিক প্রবাহ ফিরিয়ে আনার দাবিসহ পাঁচটি সুপারিশ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শুক্রাবাদের দৃকপাঠ ভবনে ‘বুড়িগঙ্গা নিরুদ্ধ নদী পুনরুদ্ধার’ শীর্ষক গবেষণা ফল...