শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
সত্যজিৎ রায়
সাদা-কালো ছবিতে ফিরে এলেন সত্যজিৎ
তাই ছবিতে সত্যজিৎ রায় তো বটেই, গুরুত্বপূর্ণ তাঁর স্ত্রী বিজয়া রায়ও। এ চরিত্রে থাকছেন সায়নী ঘোষ। জানা গেছে, ছবির একটা অংশের শুট হয়েছে বীরভূমে, বিশেষত বোলপুরের আশপাশে। আগামী ১৯ নভেম্বর থেকে কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় শুটিং চলবে। পুরো ছবিটিই হবে সাদাকালো।
তাতার গল্প
তাতাকে হয়তো আমরা কেউ চিনি না। রাজ্যের উদ্ভট সব গল্প বলে যে মানুষটা আমাদের ভালোবাসার ঋণে আবদ্ধ করেছেন, তাঁর নাম যে তাতা হতে পারে, সে কথা কে আর জানবে? এবং এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে যে তথ্যটি দেওয়া দরকার, তা হলো, তাতা নামটা এসেছে রবীন্দ্রনাথের ‘রাজর্ষি’ নামের উপন্যাস থেকে। উপন্যাসটি লেখা হয়েছিল ১৮৮৭ সালে।
নরম বকা
সোনার কেল্লার পর ফেলুদা সিরিজের আরেকটি চলচ্চিত্র করতে চাইছিলেন সত্যজিৎ রায়। এবারও ফেলুদা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। জয় বাবা ফেলুনাথ।
চলে গেলেন সত্যজিৎ-সৌমিত্রর স্বাতীলেখা
মারা গেলেন পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেত্রী স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত। কিছুদিন আগেই পালন করেছিলেন ৭১ বছরের জন্মদিন। দীর্ঘদিন ধরে ভুগছিলেন কিডনির সমস্যায়। আজ বুধবার কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন অভিনেত্রী
সত্যজিতের গল্পে নেটফ্লিক্সের সিনেমা
প্রেম, লালসা, বিশ্বাসঘাতকতা ও সত্য—এই চার থিমের ওপর ভিত্তি করে নেটফ্লিক্সের নতুন ছবি ‘রে’। চারটি থিম। চারটি গল্প। কিংবদন্তি নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের চারটি গল্পের আশ্রয়ে বানানো এই ছবিকে বলা হচ্ছে অ্যান্থোলজি ফিল্ম। অর্থাৎ, এক ছবির মোড়কে কয়েকটি গল্প। সত্যজিতের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে এ উদ্যোগ নিয়েছে নেটফ্লিক
তিন ডাকসাইটের চোখে সত্যজিৎ
জর্জ সাদ্যুল, আকিরা কুরোসাওয়া ও গ্রিগরি চুখরাই—তাঁরা প্রত্যেকেই সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্র–জীবনের এমন কিছু বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন, যা শুনতে ভালো লাগবে। এটা কোনো নতুন দিগন্তের উন্মোচন হয়তো নয়, কিন্তু একসঙ্গে এই তিনজনকে পাওয়া একটা ব্যাপার বটে।
ছোটদের সত্যজিৎ
বড্ড রাশভারী লোক ছিলেন সত্যজিৎ রায়। ছয় ফুটের ওপর উচ্চতা, ভারী কণ্ঠ, আর অসামান্য ব্যক্তিত্ব—রায় বংশের উচ্চতা ও গভীরতা শারীরিক অবয়বেও যেন ধারণ করেছিলেন তিনি। তাঁরই সৃষ্ট ফেলুদা চরিত্রকে যে তিনি নিজের আদলেই রূপায়ণ করেছিলেন, তা আর না বললেও চলে
পথের পাঁচালির জন্য অস্কার পাননি সত্যজিৎ
অসুস্থতার কারণে তিনি পুরস্কার মঞ্চে উপস্থিত থাকতে পারেননি। মৃত্যুশয্যায় তার অস্কারপ্রাপ্তির অনুভূতির ভিডিও ধারণ করে পরবর্তীকালে অস্কার অনুষ্ঠানে দেখানো হয়। এই পুরস্কার ঘোষণা করেছিলেন ব্রিটিশ অভিনেত্রী অড্রে হেপবার্ন।
সত্যজিতের রবীন্দ্রনাথ
সত্যজিৎ রায়ের তথ্যচিত্র বেশির ভাগ সময়ই আলোচনার বাইরে রয়ে গেছে। মূলত তাঁর তৈরি করা ফিচার ফিল্মগুলোর দিকেই চোখ থাকে মানুষের
তুমি না থাকলে ফেলুদার জন্ম হতো না
ফেলুদার বই মানেই দুই মলাটের মধ্যে একসঙ্গে অনেক কিছু। রহস্যকিহিনি, এককথায় দুর্দান্ত। অ্যাডভেঞ্চার কিংবা ভ্রমণ কাহিনি, অসাধারণ। এখানেই কি শেষ? ইতিহাস, মঞ্চ-সিনেমা, সার্কাস, শিকার কত কিছুর সঙ্গে যে পরিচয় করিয়ে দিল ফেলুদা। তোপসে, লালমোহন গাঙ্গুলিও জায়গা করে নিল আমার বালক মনে।
খাবারে বাঙালিয়ানাই প্রিয় ছিল সত্যজিতের
বাঙালি যে খানিক হলেও ভোজনরসিক—এ কথা অস্বীকারের জো কোথায়! ঝাঁঝ আর মিষ্টি খাবার তৈরির ঘনঘটা যেখানে, সেখানে খাবারের প্রতি প্রেম থাকবে না তা কী করে হয়? এই যে কিংবদন্তি সাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়, তিনিও এর বাইরে নাকি!
সত্যজিৎ রায়ের অজানা পাঁচ
ছোটবেলায় মাথাভর্তি কোঁকড়ানো চুল ছিল সত্যজিৎ রায়ের। কিন্তু কোনো রকম স্টাইল করতে পারেননি। মা সেই বাঁ দিকে সিঁথি করে পাট করে চুল আঁচড়ে দিতেন। কিন্তু সত্যজিৎ যখন বড় হন, তখন ব্যাক ব্রাশ করে চুল আঁচড়ানো শুরু করেন।
সকল কাঁটা ধন্য করে
সত্যজিৎ রায়ের সিনেমাকে ঘিরে দর্শকদের বিস্ময়, ভালোবাসার অন্ত নেই। এই মুগ্ধতার আড়ালে কখন যে চাপা পড়ে গেছে তাঁর সত্যজিৎ হয়ে ওঠার ইতিবৃত্ত, মনে রাখেনি কেউই। তিনি রাতারাতি বিশ্ববরেণ্য হয়ে ওঠেননি। তাঁর চলার পথেও ছিল শত–সহস্র কাঁটা। যে ইন্ডাস্ট্রিতে বসে তিনি কাজ করেছেন, সেখানকার লোকেরাও তাঁকে ছেড়ে কথা বলেন
সত্যজিতের ‘অনঙ্গ বউ’
প্রথম আলাপে ইন্দ্রপুরের স্টুডিওতে রীতিমতো প্রশ্নবাণে জর্জরিত করছিলেন মানিকদা। আলাপের একপর্যায়ে চিৎকার করে বলে উঠলেন, ‘আমি অনঙ্গ বউ পেয়ে গেছি।’ মনে পড়ে, ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর আগে সিঁথিতে সিঁদুর দেওয়া হয়। সাধারণ একটি শাড়ি পরে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াই। বলেছিলেন, ‘মেয়েটি তো দারুণ ফটোজেনিক!’
সত্যজিতের পঞ্চরথী
সত্যজিৎ রায়ের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। কিন্তু নেপথ্য থেকে নিরলস ভূমিকা রেখেছেন যাঁরা, পূর্ণতা দিয়েছিলেন তাঁর কালজয়ী সৃষ্টিকে, তাঁদের কথা কি আড়ালেই থেকে যাবে? তাঁরা পাঁচজন ছিলেন সত্যজিৎ রায়ের হাতের পাঁচ আঙুল। পাঁচজন বলতে ক্যামেরাম্যান, এডিটর, ফটোগ্রাফার, সেট ডিজাইনার আর মেকআপ আর্ট
সত্যজিতের ইন্দির ঠাকুরণ
ইন্দির ঠাকুরণ অতিশয় বৃদ্ধা। বিধবা। স্বামী-সন্তানহীন। ভাইয়ের ইচ্ছায় পিতৃপ্রদত্ত ভিটার এক ঘরে তাঁর আশ্রয়। দুর্গা-অপুর পিসি তিনি। এ ভিটার বাইরে যাওয়ার তেমন কোনো জায়গাও নেই তাঁর। আপনও কেউ নেই। দুর্গা-অপুকে তিনি নিজের সন্তানের মতোই দেখেন।
‘তিনি আমাকে কখনো ডাকেননি’
তখনো আমি আজকের ‘অমিতাভ’ হইনি বা বলতে পারেন অভিনেতাই হইনি। সেই সময় সাড়ে পাঁচ বছর আমি কলকাতায় থেকে কাজ করতাম। অভিনয় নয়, অন্য কাজ। তখন আমি সত্যজিৎ রায়ের নাম শুনতাম আর মাঝেমধ্যে রাস্তাঘাটে হয়তো বা কোনো অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখতাম।