সূক্ষ্মচিন্তার খসড়াকে ধারণ করে শিল্প-সাহিত্য ভিত্তিক ছোটকাগজ ‘বামিহাল’। বগুড়ার সবুজ শ্যামল মায়াময় ‘বামিহাল’ গ্রামের নাম থেকেই এর নাম। ‘বামিহাল’ বিশ্বাস করে বাংলার আবহমান জীবন, মানুষ-প্রকৃতি কিংবা সুচিন্তার বিশ্বমুখী সূক্ষ্ম ভাবনার প্রকাশই আগামীর সবুজ-শ্যামল মানববসতি বিনির্মাণ করতে পারে...
দুই দশক আগে থেকেই পেশাদার লেখা ছাড়ার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু সংসারের চাপে তা সম্ভব হয়নি। এখন আর সেই পিছুটান নেই। নিজের নতুন লেখা না ছাপানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে এক পুস্তিকায় জানিয়েছিলেন, ‘তুমি পারোনি—এই সত্য মেনে নিতে হবে।’ জয় গোস্বামী বলেন, ‘আমি লিখব কি লিখব না, তাতে কারও কিছু যায়-আসে না। এটা আমাকে একধরনের...
ফটোগ্রাফির মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া পরিবর্তন, ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকার এবং ৫ আগস্ট, ফ্যাসিবাদী নেতার পতনের দিনটি বিশেষভাবে আলোকিত হবে, যেখানে জনগণ একত্রিত হয়ে তাদের মুক্তচিন্তার অধিকার পুনরুদ্ধারের দাবি জানিয়েছিল।
কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের একটি কবিতার শিরোনাম আমার খুব পছন্দের, ‘যেতে পারি, কিন্তু কেন যাবো?’ শেষ যখন কথা হয় হেলালের সঙ্গে, তখন সে বলেছিল, ‘যেতে চাই, কেন আছি?’ ইদানীং এমনটাই বোধ হয় ভাবত হেলাল। আমার পঞ্চাশ বছরের বন্ধু কবি হেলাল হাফিজ। আমাকে শুধু নয়, শামীমকেও (কবি শামীম আজাদ) এমনটাই বলেছিল সে। বেশ কিছু
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ছায়া পড়েছে দেশের শিল্পাঙ্গনেও। শিল্পকলার বিভিন্ন শাখা চর্চার প্রাণকেন্দ্র শিল্পকলা একাডেমিতে চলছিল অস্থিরতা ও কিছুটা স্থবিরতা। সেই অবস্থা কাটিয়ে উঠতে সচেষ্ট হয়েছে কর্তৃপক্ষ। তার অংশ হিসেবে চলছে নানা কার্যক্রম। চীন থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একাডেমির শিল্পীরা গতকাল শনিবার...
তারাপদ রায় দুই বাংলার প্রতিষ্ঠিত কবি হলেও তাঁর জন্ম ও শৈশব-কৈশোরের দিনগুলো কেটেছে বাংলাদেশের টাঙ্গাইল শহরে। তিনি ১৯৩৬ সালের ১৭ নভেম্বর টাঙ্গাইল শহরের পূর্ব আদালতপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। বাবা ছিলেন টাঙ্গাইল জজকোর্টের আইনজীবী।
বিচারক প্যানেলের চেয়ারপারসন এডমুন্ড ডে ওয়াল গতকাল বলেছেন, বিচারকদের সর্বসম্মতিক্রমে ব্রিটিশ লেখক হার্ভেকে বুকার পুরস্কারজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
খুব বেশি দিন নয়, বছর বিশেক আগেও শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে ঢুকলে চোখে পড়ত সারি সারি বইয়ের দোকান। কবি-সাহিত্যিকেরা মেতে উঠতেন আড্ডায়। আড্ডা, গান, তর্কে জমজমাট সাহিত্য-সংস্কৃতির এই প্রাণকেন্দ্র বদলে গেছে।
আপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, এই বই পড়লে তারুণ্যশক্তিকে অনুভব করবেন, অনুপ্রাণিত হবেন। নতুন শুরুর একটা তাগিদ পাবেন। এই তরুণদের প্রত্যেকের মতো আপনিও বলে উঠবেন—সব সম্ভব! এই বইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে জন্ম নেওয়া অবহেলিত অবস্থা থেকে সাফল্যের শীর্ষে যাওয়ার পথচলার গল্প উঠে এসেছে। প্রায় চার শ পৃষ্ঠার বইটির দাম
প্রকাশনা সংস্থা ‘ঐতিহ্য’ তার দুই যুগের পথচলা (২০০০-২০২৪) স্মরণীয় করে রাখতে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে দশ দিনব্যাপী ‘ঐতিহ্য বই উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছে। আজ ২ নভেম্বর শনিবার বেলা ১১টায় যৌথভাবে উৎসব উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিশিষ্ট লেখক-গবেষক শারমিন আহমদ এবং তরুণ
মনের কষ্ট দূর করার ওষুধ সম্পর্কে শুনেছেন কখনো? ধরুন, শোক, উদ্বেগ বা একাকিত্ব দূর করার ওষুধ! এমন একটি রোগ নিরাময় কেন্দ্র রয়েছে লন্ডনে, যেখানে এসবের জন্য এক ধরনের বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। তবে সে ওষুধ সেবন কিংবা শরীরে ঢোকানোর মতো নয়, অনুভব ও অনুধাবনের। আর সেই ওষুধের নাম হলো—কবিতা! আর ফার্মেসিটির নাম ‘কবিত
দ্য ভেজিটেরিয়ানের পর হান কাঙের পরের উপন্যাস ছিল ‘দ্য উইন্ড ব্লোজ, গো’। এই উপন্যাস লেখার সময়ই ঘটে বিপত্তি! হান অনুভব করেন তিনি আর লিখতে পারছেন না। গত বছর নিজের পঞ্চম উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন’ ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হলে স্পেনের এল-পাইস পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছিলেন তিনি।
‘প্রগাঢ় কাব্যিক গদ্যে ঐতিহাসিক ক্ষত তুলে ধরা এবং মানবজীবনের নাজুক পরিস্থিতির উন্মোচনের জন্য’ তাঁকে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাবান পুরস্কারের জন্য বেছে নিয়েছে নোবেল কমিটি।
সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হবে আজ। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় বেলা ১টা ও বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায়। ২০২৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান নরওয়ের লেখক ও নাট্যকার ইয়োন ফসে। ইয়োন ফসের লেখা নাটক ও সাহিত্যের প্রশংসা করে সুইডিশ একাডেমি বলেছে, তিনি তাঁর লেখায় অনুচ্চারিত থেকে যাওয়া বহু কথা তুলে এনেছেন...
রজনীকান্ত সেন ছিলেন একজন কবি, গীতিকার, সুরকার ও গায়ক। পেশায় ছিলেন উকিল। তিনি বাংলা সাহিত্যের ‘পঞ্চকবির’ মধ্যে অন্যতম। অন্য চারজন হলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ও অতুলপ্রসাদ সেন।
তানভীর মুহাম্মদ ত্বকীর জন্মদিন উপলক্ষে ‘দশম জাতীয় ত্বকী চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা’–এর আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের প্রথম দশ জনকে সনদ, বই ও ক্রেস্ট দেওয়া হবে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীকে বই, বিশেষ ক্রেস্ট ও সনদ এবং প্রথম স্থান অধিকারীকে ‘ত্বকী পদক ২০২৪’ দেওয়া হবে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরে সরকার পতনের আন্দোলনে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের নেতারা আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁদের কর্মকাণ্ডে প্রতীয়মান তাঁরা গণহত্যার সমর্থক। এ কারণে একটি গণ আদালত গঠন করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের এই নেতাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর দাবি জানিয়েছে উদীচী।