বিশ্ব ডাক দিবস উপলক্ষে ১০ টাকা মূল্যমানের স্মারক ডাকটিকিট এবং ১০ টাকা মূল্যমানের উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। দিবসটি উপলক্ষে একটি বিশেষ সিলমোহর ব্যবহার করা হয়...
পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে। কাঙ্ক্ষিত কিছু কুরিয়ার বা ডাকের মাধ্যমে খুব দ্রুতই পৌঁছে যায় ঠিকানায়। তবে ওয়েলসের সোয়ানসি শহরে যে কাণ্ডটা হলো তা এক কথায় অভাবনীয়। সেখানকার একটি সংস্থার কর্মীরা এমন একটি পোস্টকার্ড পেয়েছে,ন যেটা পাঠানো হয়েছিল ১২১ বছর আগে।
২৯ জুলাই বাংলাদেশের ডাকটিকিট দিবস। ২০০৩ সাল থেকে দিনটি পালন করা হচ্ছে। ২০০৮ সালে জানা যায় বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকিটের ডিজাইনার বিমান মল্লিক জীবিত আছেন। তাঁকে ডাকটিকিট দিবস উদ্যাপনের বিষয়টি জানানো হয় এবং দিবসটি পালনের জন্য একটি ডাকটিকিট নকশা করার অনুরোধ জানানো হয়। এরপর থেকে তিনি প্রতিবছর এই বিশেষ দি
এই ডাকটিকিটগুলোও স্বাধীনতার আগে ছাপানো হয়েছিল প্রকাশের জন্য। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শুধু আটটি প্রকাশের অনুমতি দিয়েছিলেন। বাকি ১৫টি ‘আনইস্যুড’ হিসেবে থেকে গেছে। ১,২, ৩,৫, ৭,১০, ১৫,২০, ২৫,৪০, ৫০ ও ৭৫ পয়সা এবং ১ রুপির এই ডাকটিকিটগুলো পরে প্রকাশ হয়নি...
পরিত্যক্ত গোরস্থানে হেঁটে বেড়ায় কারা? কলজে কাঁপানো কণ্ঠে শিষ দেওয়া জন্তুগুলোই বা কী? কালো পোশাকের ভুতুড়ে ছায়ামূর্তি অস্বস্তি বাড়ালো নাহিদের। ওর গলায় সুচ ফুটানোর মতো দাগ কিসের ইঙ্গিত? নাহিদ দ্য ইনভেস্টিগেটর সিরিজের তৃতীয় বই মানিকপুরের নেকড়ে রহস্য।
হাতে থাকা ৫০ টাকার নোটটি মেলে ধরলে দেখা যায় প্রাচীন স্থাপত্যশৈলীর একটি দৃষ্টিনন্দন মসজিদের ছবি। রাজশাহীর বাঘা উপজেলা সদরে অবস্থিত এই মসজিদ জেলা সদর থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরে দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। এর নাম ‘বাঘা শাহী মসজিদ’,
সালাহউদ্দিন তখন পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র। এক বন্ধুর মাধ্যমে ডাকটিকিট আর খাম সংগ্রহ সম্পর্কে জানতে পারে সে। এর পর থেকে ডাকটিকিট সংগ্রহ শুরু করে সালাহউদ্দিন। প্রথম ডাকটিকিট সংগ্রহ করে রাজশাহী সেন্ট্রাল ডাকঘর থেকে।
বরেন্দ্র ফিলাটেলিক সোসাইটি আয়োজিত ‘বরেন্দ্রপেক্স-২০২২’-এর সার্টিফিকেট বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সার্টিফিকেট ও শুভেচ্ছা স্মারক তুলে দেন সোসাইটির সভাপতি মোখলেসুর রহমান। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে
১৯৭১ সালের ২৯ জুলাই মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ নামে প্রথম আটটি ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়েছিল। এই আট ডাকটিকিট গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধকে চিরস্মরণীয় করে রেখেছে এবং স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশের প্রতি বিশ্ব জনমত গড়ে তোলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আর তাই বাংলাদেশে ডাকটিকিট সংগ্রাহকদের একমাত্র রেজিস্ট