অনলাইন ডেস্ক
প্রচণ্ড গরম ও মরুভূমির জন্য আলাদা পরিচিতি আছে সৌদি আরবের। ইদানীং দেশটিতে বেশ বৃষ্টি ঝরলেও উষ্ণ জায়গা হিসেবে এর সুনাম তাতে ততটা হানি হয়নি। কিন্তু সৌদি আরবেও এমন কোনো কোনো জায়গা আছে, যেখানে গিয়ে গ্রীষ্মের মাসগুলোতে শীতল হতে পারবেন আপনি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের সূত্রে এ রকম তিনটি জায়গার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব আজ।
আশা করি সৌদি আরব গেলে এই জায়গাগুলোতে ভ্রমণের সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। সেখানকার শীতল প্রকৃতি ও জলপ্রপাত জুড়িয়ে দেবে আপনার উত্তপ্ত শরীর।
আসির
সৌদি আরবের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত আসির এলাকা এমনকি স্থানীয় পর্যটকদের কাছেও একটি পছন্দের ভ্রমণ গন্তব্য। কারণ এলাকাটিতে বছরজুড়েই চমৎকার আবহাওয়া থাকে। তাপমাত্রা যখন একটু বাড়তির দিকে থাকে, তখন আবার বৃষ্টি হয়ে জায়গাটি শীতল হয়ে যায়। এখানকার পার্বত্য এলাকার পরিবেশ স্বাভাবিকভাবেই শীতল থাকে।
আসিরের পাহাড়ে-পর্বতে হাইকিং পছন্দ পর্যটকদের। নানা ধরনের হস্তশিল্পজাত দ্রব্যের জন্য বিখ্যাত টুইসডে মার্কেট। রিজাল আলমা নামের এক জাদুঘর এখানকার আরেক উল্লেখযোগ্য দ্রষ্টব্য স্থান।
এখানকার সবচেয়ে কাছের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হলো আবহা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এএইচবি)।
আল-বাহা
সৌদি আরবের দক্ষিণে অবস্থিত আল-বাহা প্রদেশ গ্রীষ্মকালীন গন্তব্য হিসেবে পরিচিত। এখানকার চমৎকার আবহাওয়াই এর কারণ। শীতে জায়গাটিতে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। বিখ্যাত রাঘাদান জাতীয় উদ্যানের অবস্থানও এই এলাকায়। চমৎকার সব ফুলের জন্য নাম আছে অরণ্যটির। ভাগ্য ভালো থাকলে মেঘের রাজ্যে হাঁটার এবং নানা ধরনের বন্যপ্রাণী দেখার অভিজ্ঞতা হতে পারে জাতীয় উদ্যানটিতে। এখানকার জলপ্রপাতগুলোও টানে পর্যটকদের।
আল-বাহাতে একটি অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর আছে।
তায়েফ
আরও অনেক পাহাড়ি শহরের মতো তায়েফে নিজের চারপাশে মেঘ জমা হওয়ার দৃশ্য মুগ্ধ করবে আপনাকে। জায়গাটির নামই তাই হয়ে গেছে, ‘মেঘের বন্ধু’। সারাওয়াত পর্বতমালার পূর্ব ঢালে ১ হাজার ৭০০ মিটার উচ্চতায় শহরটির অবস্থান। স্বাভাবিকভাবেই বছরজুড়ে এখানে শীতল আবহাওয়া বিরাজ করে।
আপনি সেখানে আরও উচ্চতায় যেতে পারেন। কিছু দক্ষিণের গ্রামীণ এলাকা দুই হাজার ৪০০ মিটার উচ্চতায় পৌঁছেছে। সেখানে স্থানীয় অধিবাসীদের ঐতিহ্য দেখেও চমৎকার সময় কাটবে। তায়েফ আঙুর, বেরি, ডালিম ও ডুমুরের মতো ফল উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। এটি সুগন্ধি গোলাপের জন্যও পরিচিত। গোলাপের সাত শতাধিক খামার আছে এখানে। এর পাশাপাশি ঐতিহাসিক নিদর্শন, বাজার, চমৎকার সব উদ্যান বাড়িয়েছে তায়েফের আকর্ষণ।
এখানে আন্তর্জাতিক একটি বিমানবন্দর আছে, তায়েফ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট।
প্রচণ্ড গরম ও মরুভূমির জন্য আলাদা পরিচিতি আছে সৌদি আরবের। ইদানীং দেশটিতে বেশ বৃষ্টি ঝরলেও উষ্ণ জায়গা হিসেবে এর সুনাম তাতে ততটা হানি হয়নি। কিন্তু সৌদি আরবেও এমন কোনো কোনো জায়গা আছে, যেখানে গিয়ে গ্রীষ্মের মাসগুলোতে শীতল হতে পারবেন আপনি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের সূত্রে এ রকম তিনটি জায়গার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব আজ।
আশা করি সৌদি আরব গেলে এই জায়গাগুলোতে ভ্রমণের সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। সেখানকার শীতল প্রকৃতি ও জলপ্রপাত জুড়িয়ে দেবে আপনার উত্তপ্ত শরীর।
আসির
সৌদি আরবের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত আসির এলাকা এমনকি স্থানীয় পর্যটকদের কাছেও একটি পছন্দের ভ্রমণ গন্তব্য। কারণ এলাকাটিতে বছরজুড়েই চমৎকার আবহাওয়া থাকে। তাপমাত্রা যখন একটু বাড়তির দিকে থাকে, তখন আবার বৃষ্টি হয়ে জায়গাটি শীতল হয়ে যায়। এখানকার পার্বত্য এলাকার পরিবেশ স্বাভাবিকভাবেই শীতল থাকে।
আসিরের পাহাড়ে-পর্বতে হাইকিং পছন্দ পর্যটকদের। নানা ধরনের হস্তশিল্পজাত দ্রব্যের জন্য বিখ্যাত টুইসডে মার্কেট। রিজাল আলমা নামের এক জাদুঘর এখানকার আরেক উল্লেখযোগ্য দ্রষ্টব্য স্থান।
এখানকার সবচেয়ে কাছের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হলো আবহা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এএইচবি)।
আল-বাহা
সৌদি আরবের দক্ষিণে অবস্থিত আল-বাহা প্রদেশ গ্রীষ্মকালীন গন্তব্য হিসেবে পরিচিত। এখানকার চমৎকার আবহাওয়াই এর কারণ। শীতে জায়গাটিতে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। বিখ্যাত রাঘাদান জাতীয় উদ্যানের অবস্থানও এই এলাকায়। চমৎকার সব ফুলের জন্য নাম আছে অরণ্যটির। ভাগ্য ভালো থাকলে মেঘের রাজ্যে হাঁটার এবং নানা ধরনের বন্যপ্রাণী দেখার অভিজ্ঞতা হতে পারে জাতীয় উদ্যানটিতে। এখানকার জলপ্রপাতগুলোও টানে পর্যটকদের।
আল-বাহাতে একটি অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর আছে।
তায়েফ
আরও অনেক পাহাড়ি শহরের মতো তায়েফে নিজের চারপাশে মেঘ জমা হওয়ার দৃশ্য মুগ্ধ করবে আপনাকে। জায়গাটির নামই তাই হয়ে গেছে, ‘মেঘের বন্ধু’। সারাওয়াত পর্বতমালার পূর্ব ঢালে ১ হাজার ৭০০ মিটার উচ্চতায় শহরটির অবস্থান। স্বাভাবিকভাবেই বছরজুড়ে এখানে শীতল আবহাওয়া বিরাজ করে।
আপনি সেখানে আরও উচ্চতায় যেতে পারেন। কিছু দক্ষিণের গ্রামীণ এলাকা দুই হাজার ৪০০ মিটার উচ্চতায় পৌঁছেছে। সেখানে স্থানীয় অধিবাসীদের ঐতিহ্য দেখেও চমৎকার সময় কাটবে। তায়েফ আঙুর, বেরি, ডালিম ও ডুমুরের মতো ফল উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। এটি সুগন্ধি গোলাপের জন্যও পরিচিত। গোলাপের সাত শতাধিক খামার আছে এখানে। এর পাশাপাশি ঐতিহাসিক নিদর্শন, বাজার, চমৎকার সব উদ্যান বাড়িয়েছে তায়েফের আকর্ষণ।
এখানে আন্তর্জাতিক একটি বিমানবন্দর আছে, তায়েফ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট।
উড়োজাহাজ ভ্রমণ অনেক মানুষেরই পছন্দ। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কোনো কুমির কিংবা তার জাত ভাই অ্যালিগেটরদের এ ধরনের শখ হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে বেড়ানো অ্যালিগেটরটিকে যারা দেখেছেন তাঁদের এই সন্দেহ মাথায় আসাটা খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
৩ দিন আগে২০১৯ সালে দেয়ালে টেপ দিয়ে আটকানো একটি কলা এক লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়। তখন এটা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শিল্পকর্মটি দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে সেটি নিয়েও শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।
৪ দিন আগেপৃথিবীতে এমন কিছু প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যেগুলো দেখলে ওই সময় মানব নির্মিত কোনো স্থাপনা বলে বিশ্বাস করা কঠিন! কারণ, এসব স্থাপনার নির্মাণশৈলী একই সঙ্গে জটিল ও বিশাল।
৮ দিন আগে