অনলাইন ডেস্ক
খাবার তৈরিতে কি মানুষের মল ব্যবহার করা সম্ভব? অবিশ্বাস্য শোনালেও মার্কিন এক দম্পতি খাবার রান্না করতে নিজেদের মল থেকে তৈরি গ্যাস ব্যবহার করছেন। এটি পরিবেশসম্মত ও আর্থিকভাবে লাভজনক হওয়াতেই এটা করছেন বলে জানান তাঁরা।
জন উডসি ও তাঁর স্ত্রী ফিন জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যসম্মতভাবে মলমূত্র সংগ্রহ করে একটি কম খরুচে ও পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে প্রক্রিয়াজাতকরণ করছেন তাঁরা।
‘আমরা আমাদের মলগুলো রান্নার গ্যাসে পরিণত করি।’ জন বলেন। বিলাভড কেবিন নামে তাঁদের টিকটক পেজের ফলোয়ার ১ লাখ ৫৭ হাজার।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে।
বায়োগ্যাস হলো একটি নবায়নযোগ্য শক্তি বা গ্যাসের উৎস, যা জৈব পদার্থ থেকে তৈরি।
জর্জিয়ার গ্রামাঞ্চলে ছোট্ট এক বাড়িতে ১২ বছর ধরে বাস করছেন এই দম্পতি। টয়লেট ফ্লাশ করার পরে, বর্জ্যগুলো একটি বিশেষায়িত যন্ত্রের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিচ্ছন্ন বায়োগ্যাসে রূপান্তরিত হয়। আর ওই বায়োগ্যাসে চলে ঘরের রান্নাবান্না। তাঁরা তাঁদের যন্ত্রের নাম দিয়েছেন হোম বায়োগ্যাস ডাইজেস্টার।
‘না, আমাদের বার্গারগুলোতে একটুও মলের স্বাদ নেই।’ টুইটারে জন বলেন, ‘আমাদের রান্নাঘরেও দুর্গন্ধ নেই।’ তিনি দাবি করেন যে মল শুষে নেওয়া যন্ত্র গন্ধটাও দূর করে দেয়।
জন জানান, মলকে বায়োগ্যাসে রূপান্তর করায় যেসব সরঞ্জাম প্রয়োজন হয়, এগুলোর দাম ১ হাজার ৫০০ ডলারের কম। যেখানে পানির লাইনের পেছনে তাঁদের খরচ হয়েছে ১৮ হাজার ডলার। উডসি দম্পতির মতে, তাঁদের মল জ্বালানি পরিবেশের জন্য ভালো।
‘আমরা মিথেন বায়োগ্যাস তৈরি করে রান্নার জন্য ব্যবহার করি। এভাবে প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করি।’ বলেন জন।
এই দম্পতি ছুটিটা একটু অন্যভাবে কাটাতে চান এমন লোকেদের কাছে এয়ারবিএনবিতে তাদের এই বাড়ি ভাড়া দেন।
খাবার তৈরিতে কি মানুষের মল ব্যবহার করা সম্ভব? অবিশ্বাস্য শোনালেও মার্কিন এক দম্পতি খাবার রান্না করতে নিজেদের মল থেকে তৈরি গ্যাস ব্যবহার করছেন। এটি পরিবেশসম্মত ও আর্থিকভাবে লাভজনক হওয়াতেই এটা করছেন বলে জানান তাঁরা।
জন উডসি ও তাঁর স্ত্রী ফিন জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যসম্মতভাবে মলমূত্র সংগ্রহ করে একটি কম খরুচে ও পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে প্রক্রিয়াজাতকরণ করছেন তাঁরা।
‘আমরা আমাদের মলগুলো রান্নার গ্যাসে পরিণত করি।’ জন বলেন। বিলাভড কেবিন নামে তাঁদের টিকটক পেজের ফলোয়ার ১ লাখ ৫৭ হাজার।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে।
বায়োগ্যাস হলো একটি নবায়নযোগ্য শক্তি বা গ্যাসের উৎস, যা জৈব পদার্থ থেকে তৈরি।
জর্জিয়ার গ্রামাঞ্চলে ছোট্ট এক বাড়িতে ১২ বছর ধরে বাস করছেন এই দম্পতি। টয়লেট ফ্লাশ করার পরে, বর্জ্যগুলো একটি বিশেষায়িত যন্ত্রের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিচ্ছন্ন বায়োগ্যাসে রূপান্তরিত হয়। আর ওই বায়োগ্যাসে চলে ঘরের রান্নাবান্না। তাঁরা তাঁদের যন্ত্রের নাম দিয়েছেন হোম বায়োগ্যাস ডাইজেস্টার।
‘না, আমাদের বার্গারগুলোতে একটুও মলের স্বাদ নেই।’ টুইটারে জন বলেন, ‘আমাদের রান্নাঘরেও দুর্গন্ধ নেই।’ তিনি দাবি করেন যে মল শুষে নেওয়া যন্ত্র গন্ধটাও দূর করে দেয়।
জন জানান, মলকে বায়োগ্যাসে রূপান্তর করায় যেসব সরঞ্জাম প্রয়োজন হয়, এগুলোর দাম ১ হাজার ৫০০ ডলারের কম। যেখানে পানির লাইনের পেছনে তাঁদের খরচ হয়েছে ১৮ হাজার ডলার। উডসি দম্পতির মতে, তাঁদের মল জ্বালানি পরিবেশের জন্য ভালো।
‘আমরা মিথেন বায়োগ্যাস তৈরি করে রান্নার জন্য ব্যবহার করি। এভাবে প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করি।’ বলেন জন।
এই দম্পতি ছুটিটা একটু অন্যভাবে কাটাতে চান এমন লোকেদের কাছে এয়ারবিএনবিতে তাদের এই বাড়ি ভাড়া দেন।
ওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
৩ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
৮ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকান একটি নিরাপত্তাপ্রতিষ্ঠান সেখানকার একটি বাড়ি থেকে বিপৎসংকেত বা সতর্কতামূলক অ্যালার্ম পায়। প্রতিষ্ঠানটি দেরি না করে সেখানে একটি দল পাঠায়। তখনই ফাঁস হয় রহস্য। এই অ্যালার্ম বাজিয়েছিল ওই বাড়ির বাসিন্দারা নয়, বরং একটি বানর।
২০ দিন আগেমাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে বাসা। রাত হয়ে যাওয়ায় রাইড শেয়ারিং অ্যাপ উবারই ভরসা। ২০ মিনিটেই চলে যাওয়া যায়। তবে যানজটে সময় লাগল ২ ঘণ্টা। গন্তব্যে পৌঁছে সোফি দেখলেন ৫ কিলোমিটার রাস্তার জন্য তাঁর বিল এসেছে ৩২১ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৮১৯৭ টাকা)। উবার বুক করার সময় দেখানো প্রাথমিক বিলের প্রায় চার গুণ!
২২ ডিসেম্বর ২০২৪