সুদানের গৃহযুদ্ধে দারফুরের একটি গণকবর থেকে অন্তত ৮৭ জনের মরদেহ পাওয়া গেছে। এসব হত্যার পেছনে দেশটির আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ) এবং তাঁদের সহযোগিরা জড়িত রয়েছে বলে যথেষ্ট প্রমাণ পেয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন।
গণকবরে পাওয়া লাশগুলোর মধ্য নৃগোষ্ঠী মাসালিতদেরও লাশ ছিল। জাতিসংঘের বরাত দিয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক গণমাধ্যম ‘দ্য গার্ডিয়ান’ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
এপ্রিল থেকে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর থেকে জাতি নির্মূলমূলক হত্যাকাণ্ড সম্প্রতি বেড়েছে। সুদানের এল জেনেইনার প্রত্যক্ষদর্শী ও মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো জানিয়েছে, মাসালিত জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আরএসএফ এবং আরব মিলিশিয়ারা ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে।
জাতিসংঘের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০-২১ জুনের মধ্যে শহরের কাছে একটি খোলা জায়গায় একটি অগভীর কবরে নারী ও শিশুদের মরদেহগুলো ফেলতে বাধ্য করা হয়েছিল স্থানীয়দের। নিহতদের মধ্য অনেকেই বিনা চিকিৎসায় মারা গেছে।
মানবাধিকারবিষয়ক জাতিসংঘের হাইকমিশনার ভলকার টুর্ক বলেছেন, ‘আমি বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা এবং সামরিক কর্মকর্তাদের কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই। নিহতদের পরিবার ও সম্প্রদায়ের সঙ্গে যে নির্মম ও অসম্মানজনক আচরণ করা হয়েছিল তা ভয়াবহ। তিনি এ ঘটনার দ্রুত এবং পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের আহ্বান জানান।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কার্যালয় ওএইচসিএইচআর জানিয়েছে, গত ১৩ থেকে ২১ জুনের মধ্যে পশ্চিম দারফুর রাজ্যের রাজধানী এল-জেনিনাতে ওই ৮৭ জনকে হত্যা করা হয় এবং আরএসএফ স্থানীয়দের নির্দেশ দেয় নিহতদের শহরের বাইরে সমাহিত করতে।
গত ১৫ এপ্রিল থেকে আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহানের নেতৃত্বে সুদানের সেনাবাহিনী সাবেক ডেপুটি মোহাম্মদ হামদান দাগলোর নেতৃত্বাধীন আরএসএফের সঙ্গে লড়াইয়ে নামে। তাদের লড়াইয়ে সুদানে মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে, হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে এবং লাখ লাখ মানুষ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।
সুদানের গৃহযুদ্ধে দারফুরের একটি গণকবর থেকে অন্তত ৮৭ জনের মরদেহ পাওয়া গেছে। এসব হত্যার পেছনে দেশটির আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ) এবং তাঁদের সহযোগিরা জড়িত রয়েছে বলে যথেষ্ট প্রমাণ পেয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন।
গণকবরে পাওয়া লাশগুলোর মধ্য নৃগোষ্ঠী মাসালিতদেরও লাশ ছিল। জাতিসংঘের বরাত দিয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক গণমাধ্যম ‘দ্য গার্ডিয়ান’ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
এপ্রিল থেকে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর থেকে জাতি নির্মূলমূলক হত্যাকাণ্ড সম্প্রতি বেড়েছে। সুদানের এল জেনেইনার প্রত্যক্ষদর্শী ও মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো জানিয়েছে, মাসালিত জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আরএসএফ এবং আরব মিলিশিয়ারা ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে।
জাতিসংঘের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০-২১ জুনের মধ্যে শহরের কাছে একটি খোলা জায়গায় একটি অগভীর কবরে নারী ও শিশুদের মরদেহগুলো ফেলতে বাধ্য করা হয়েছিল স্থানীয়দের। নিহতদের মধ্য অনেকেই বিনা চিকিৎসায় মারা গেছে।
মানবাধিকারবিষয়ক জাতিসংঘের হাইকমিশনার ভলকার টুর্ক বলেছেন, ‘আমি বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা এবং সামরিক কর্মকর্তাদের কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই। নিহতদের পরিবার ও সম্প্রদায়ের সঙ্গে যে নির্মম ও অসম্মানজনক আচরণ করা হয়েছিল তা ভয়াবহ। তিনি এ ঘটনার দ্রুত এবং পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের আহ্বান জানান।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কার্যালয় ওএইচসিএইচআর জানিয়েছে, গত ১৩ থেকে ২১ জুনের মধ্যে পশ্চিম দারফুর রাজ্যের রাজধানী এল-জেনিনাতে ওই ৮৭ জনকে হত্যা করা হয় এবং আরএসএফ স্থানীয়দের নির্দেশ দেয় নিহতদের শহরের বাইরে সমাহিত করতে।
গত ১৫ এপ্রিল থেকে আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহানের নেতৃত্বে সুদানের সেনাবাহিনী সাবেক ডেপুটি মোহাম্মদ হামদান দাগলোর নেতৃত্বাধীন আরএসএফের সঙ্গে লড়াইয়ে নামে। তাদের লড়াইয়ে সুদানে মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে, হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে এবং লাখ লাখ মানুষ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ভারত সরকারের বয়ান নিয়ে সন্দিহান পাকিস্তান। ফলে এ ঘটনার তদন্তে চীন ও রাশিয়ার মতো শক্তিগুলোকে দেখতে চায় দেশটি। বিদ্যমান উত্তেজনা নিরসনে ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকেও স্বাগত জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। অন্যদিকে এ হামলায় জড়িত ষড়যন্ত্রকারীদে
৮ মিনিট আগেভয়াবহ শিকার কাশ্মীরের পেহেলগামে আবারও ফিরতে শুরু করেছেন পর্যটকেরা। সম্প্রতি গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপভোগ করতে আসা ২৬ জন পর্যটক এই হামলায় প্রাণ হারান। কিন্তু এ ঘটনার পরেও কিছু পর্যটক তাদের ভ্রমণ পরিকল্পনা অনুযায়ী আবারও সেখানে ঘুরতে এসেছেন। ঘুরতে আসা পর্যটকদের সবার মুখে প্রায় একই কথা শোনা
২৬ মিনিট আগেবিবিসি জানিয়েছে, চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম সিসিটিভিতে চারজন অফিসারের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। ছবিগুলোতে তাদেরকে কালো পোশাকে, চীনের পতাকা হাতে স্প্র্যাটলি দ্বীপপুঞ্জের বিতর্কিত স্যান্ডি কেই রিফে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতারক ও জালিয়াতদের কাছে বছরের পর বছর ধরে বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন ছিলেন এফবিআই-এর বিশেষ আর্ট ক্রাইম টিমের সদস্য রনি ওয়াকার। তবে তাঁর আসল পরিচয় ছিল গোপন। তিনি ছিলেন ছদ্মবেশী এক গোয়েন্দা।
২ ঘণ্টা আগে