ফোল্ডেবল ফোন ডিভাইসপ্রেমীদের কাছে জনপ্রিয়। তবে উচ্চ দামের কারণে গ্রাহকেরা সব সময় তা কিনতে পারেন না। এবার সব ধরনের গ্রাহকের কথা বিবেচনা করে সস্তা দামের ফোল্ডেবল স্মার্টফোন আনতে পারে স্যামসাং। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট গ্যাজেটস নাও এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের প্রথম দিকের সফল উৎপাদক স্যামসাং। কোম্পানিটির গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ও গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড–দুটি ফোল্ডেবল সিরিজ অনেক জনপ্রিয়। তবে দুটি সিরিজের দাম শুরু হয় ১ হাজার ডলার থেকে। আরও বড় পরিসরে ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছে দিতে স্যামসাং তাই কম বাজেটের ফোল্ডেবল ফোন তৈরি নিয়ে কাজ করছে।
প্রযুক্তি বিশ্লেষক কোম্পানি ট্রেন্ডফোর্স বলেছে, কম বাজেটের ডিভাইস বাজারে এনে ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের দাম কমানোর চেষ্টা করছে স্যামসাং। আগামী বছর মিড রেঞ্জের ফোন বাজারে আনবে কোম্পানিটি ।
স্যামসাং এসব ফোনের দাম কত রাখবে, তা এখনো নিশ্চিত জানা যায়নি। তবে তথ্যসূত্র বলেছে, এসব ফোনের দাম ৪০০ থেকে ৫০০ ডলার হতে পারে।
২০২৩ সালে ফোল্ডেবল ফোনের সর্বনিম্ন দাম ৩ হাজার ৬৫৯ ইউয়ানে নেমে এসেছে। ২০২৪ সালে আরও ব্র্যান্ড কম দামের ফোল্ডেবল ফোন বাজারে আনতে পারে। বিভিন্ন ব্র্যান্ড এইভাবে ফোল্ডেবল ফোনের বিক্রিকে ত্বরান্বিত করবে । উৎপাদন খরচ কমে এসেছে এবং চীনের বিভিন্ন ব্র্যান্ডও ফোল্ডেবল ফোন তৈরি করায় এই দাম কমবে।
২০২৩ সালের মোট স্মার্টফোন বিক্রির ১ দশমিক ৬ শতাংশই হল ফোল্ডেবল স্মার্টফোন এবং এসব ফোনের ১৮৩ লাখ ইউনিট বিক্রি হয়েছে। আর ২০২৪ সালে এটি বেড়ে ২ দশমিক ২ শতাংশ ও ২৫২ লাখ ইউনিট হতে পারে। আর ২০২৭ সালে ৫ শতাংশ ও ৭০০ কোটি ইউনিটে পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফোল্ডেবল ফোনের ডিজাইন ও ফিচারগুলো আরও উন্নত করার জন্য কাজ করছে উৎপাদকেরা। ডুয়েল ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে, তাই কোম্পানিগুলো ট্রিপল ফোল্ডেবল স্মার্টফোন তৈরির চেষ্টা করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হুয়াওয়ের এক কর্মী বলেছেন, ট্রিপল ফোল্ডেবল স্ক্রিন ডিভাইসের ক্ষেত্রে কোম্পানিটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখেছে। ২০২৪ সালে হুয়াওয়ে দুটি ট্রিপল ফোল্ডেবল স্মার্টফোন বাজারে ছাড়তে পারে।
ফোল্ডেবল ফোন ডিভাইসপ্রেমীদের কাছে জনপ্রিয়। তবে উচ্চ দামের কারণে গ্রাহকেরা সব সময় তা কিনতে পারেন না। এবার সব ধরনের গ্রাহকের কথা বিবেচনা করে সস্তা দামের ফোল্ডেবল স্মার্টফোন আনতে পারে স্যামসাং। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট গ্যাজেটস নাও এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের প্রথম দিকের সফল উৎপাদক স্যামসাং। কোম্পানিটির গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ও গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড–দুটি ফোল্ডেবল সিরিজ অনেক জনপ্রিয়। তবে দুটি সিরিজের দাম শুরু হয় ১ হাজার ডলার থেকে। আরও বড় পরিসরে ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছে দিতে স্যামসাং তাই কম বাজেটের ফোল্ডেবল ফোন তৈরি নিয়ে কাজ করছে।
প্রযুক্তি বিশ্লেষক কোম্পানি ট্রেন্ডফোর্স বলেছে, কম বাজেটের ডিভাইস বাজারে এনে ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের দাম কমানোর চেষ্টা করছে স্যামসাং। আগামী বছর মিড রেঞ্জের ফোন বাজারে আনবে কোম্পানিটি ।
স্যামসাং এসব ফোনের দাম কত রাখবে, তা এখনো নিশ্চিত জানা যায়নি। তবে তথ্যসূত্র বলেছে, এসব ফোনের দাম ৪০০ থেকে ৫০০ ডলার হতে পারে।
২০২৩ সালে ফোল্ডেবল ফোনের সর্বনিম্ন দাম ৩ হাজার ৬৫৯ ইউয়ানে নেমে এসেছে। ২০২৪ সালে আরও ব্র্যান্ড কম দামের ফোল্ডেবল ফোন বাজারে আনতে পারে। বিভিন্ন ব্র্যান্ড এইভাবে ফোল্ডেবল ফোনের বিক্রিকে ত্বরান্বিত করবে । উৎপাদন খরচ কমে এসেছে এবং চীনের বিভিন্ন ব্র্যান্ডও ফোল্ডেবল ফোন তৈরি করায় এই দাম কমবে।
২০২৩ সালের মোট স্মার্টফোন বিক্রির ১ দশমিক ৬ শতাংশই হল ফোল্ডেবল স্মার্টফোন এবং এসব ফোনের ১৮৩ লাখ ইউনিট বিক্রি হয়েছে। আর ২০২৪ সালে এটি বেড়ে ২ দশমিক ২ শতাংশ ও ২৫২ লাখ ইউনিট হতে পারে। আর ২০২৭ সালে ৫ শতাংশ ও ৭০০ কোটি ইউনিটে পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফোল্ডেবল ফোনের ডিজাইন ও ফিচারগুলো আরও উন্নত করার জন্য কাজ করছে উৎপাদকেরা। ডুয়েল ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে, তাই কোম্পানিগুলো ট্রিপল ফোল্ডেবল স্মার্টফোন তৈরির চেষ্টা করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হুয়াওয়ের এক কর্মী বলেছেন, ট্রিপল ফোল্ডেবল স্ক্রিন ডিভাইসের ক্ষেত্রে কোম্পানিটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখেছে। ২০২৪ সালে হুয়াওয়ে দুটি ট্রিপল ফোল্ডেবল স্মার্টফোন বাজারে ছাড়তে পারে।
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা এখন ক্যামেরার দিকে বেশি গুরত্ব দিচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি ও ভিডিও শেয়ারের প্রবণতা বেড়েছে। ফলে স্মার্টফোন ব্র্যান্ডগুলোও ক্যামেরাতে নতুন নতুন ফিচার যুক্ত করছে। ফোন কোম্পানিগুলোও ডিভাইসের প্রচারে ক্যামেরা নিয়ে নানা ধরনের তথ্য দিচ্ছে। সম্প্রতি দেশের বাজারে আসা চীনা
৯ ঘণ্টা আগেফেসবুক মেসেঞ্জার এখন আর শুধু টেক্সট মেসেজ আদান-প্রদানের অ্যাপ নয়, এটি আধুনিক যুগের একটি বহুমাত্রিক যোগাযোগমাধ্যম। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে দ্রুত ছবি, ভিডিও ও অডিও আদান-প্রদান করা যায়। তবে বেশির ভাগ সময়ই মেসেঞ্জারে পাঠানো ছবি ও ভিডিওর গুণগত মান কমে যায়। বিশেষ করে এগুলোর ফাইল সাইজ বড় হলে। এই সমস্যার
১০ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সহিংস ও চরম আপত্তিকর কনটেন্ট মুছে ফেলতে গিয়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হচ্ছেন কনটেন্ট মডারেটররা। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আফ্রিকার দেশ ঘানায় আবারও আইনি জটিলতায় জড়াচ্ছে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা। এ জন্য মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন
১১ ঘণ্টা আগেঅ্যাপ স্টোরে চালুর প্রথম সপ্তাহের মধ্যে ৭০ লাখেরও বেশি বার ডাউনলোড হয়েছে মেটার নতুন ভিডিও এডিটিং অ্যাপ এডিটস। অ্যাপটি বর্তমানে ইনস্টাগ্রাম রিলস, স্টোরিজ এবং অন্যান্য সামাজিক পোস্টের জন্য ভিডিও তৈরি করতে সাহায্য করছে।
১৩ ঘণ্টা আগে