সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
মঞ্চে ফেলুদা
ফেলুদা করার ইচ্ছে জেগেছিল সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে দেখেই। সব্যসাচী চক্রবর্তীর জীবনে অন্যতম আইডল হলেন সৌমিত্র। সব্যসাচী প্রথম যে টিভি সিরিয়াল করেছিলেন গল্প বিচিত্রা নামে, তাতে সব্যসাচীর বাবার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। আর মা হয়েছিলেন তৃপ্তি মিত্র।
ফাগুনের রঙে রাঙল একুশ
১৯৪৭ সাল। দীর্ঘ প্রতীক্ষার প্রহর শেষে ইংরেজদের শৃঙ্খলমুক্ত হয়ে নতুন সূর্যোদয় হয়েছিল ভারতীয় উপমহাদেশে। দ্বিজাতিতত্ত্বের খড়ির দাগে সৃষ্টি হয়েছিল ভারত আর পাকিস্তান। সবার দুয়ারে নতুন সূর্যের কিরণ দ্যুতি ছড়ালেও এই তত্ত্বের গোলকধাঁধায় অদৃশ্য এক কালো ছায়ায় নতুন আলোর বিচ্ছুরণ দেখার সুযোগ হয়নি পূর্ব পাকিস্তা
গালাগাল
জীবনটা কেমন কেটেছিল মির্জা গালিবের, তা নিয়ে অনেক কথা রয়েছে। ডুবে থাকতেন মদে, সেরা মদটা জোগাড় করা চাই। আর লিখতেন মন খুলে। তাঁর লেখালেখির কারণেই তিনি এখনো বেঁচে আছেন মানুষের মনে। এবং তাঁর জীবনযাপন
নজরুলের স্বপ্ন ও প্রেম
ঢাকায় মুসলিম সাহিত্য সমাজের দ্বিতীয় বার্ষিক সম্মেলন হয়েছিল ১৯২৮ সালে। সেবার সেই সম্মেলনের অতিথি হয়ে এসেছিলেন নজরুল। উঠেছিলেন বন্ধু কাজী মোতাহার হোসেনের বাড়ি বর্ধমান হাউসে। সে সময়ই ফজিলাতুন্নেসার সঙ্গে
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের দৌড়!
রবীন্দ্র জন্মশতবার্ষিকীতে ভারতের পশ্চিম বাংলার প্রতিটি জেলা শহরে রবীন্দ্রভবন তৈরি হয়েছিল। ভারত সরকারও প্রতিটি রাজ্যের রাজধানীতে একটি রবীন্দ্রভবন স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল। বহু বিদেশি অতিথি এসেছিলেন উৎসবে যোগ দিতে। সকালবেলা শাঁখ বাজিয়ে, প্রভাতফেরি
মহিষের মাথা থেকে বাইসাইকেলে ফেরা
সৈয়দ শামসুল হক পিকাসোর তৈরি ভাস্কর্য প্রথম দেখেছিলেন প্যারিসের এক প্রদর্শনীতে। জীবিতাবস্থায়ই পিকাসো খ্যাতির আকাশ ছুঁয়েছিলেন। সেই খ্যাতি রয়ে গেছে মৃত্যুর পরও। পিকাসোর জীবনাবসানের পর তাঁর সমস্ত কাজ একটি
কলকাতার আকাশে প্রথম প্লেন
শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর খবরের কাগজ পড়তেন না। জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির সবাই খবরের কাগজ পড়তেন, কেউ বেশি, কেউ কম। কিন্তু অবনঠাকুর সেটা ছুঁতেন না। কেন পড়তেন না, সে কথা জিজ্ঞেস করলে বলতেন, ‘খবর কি পড়তে হয়? খবর পড়ে আরাম নেই
বিখ্যাত দাবাড়ু নজরুল
বহু বিষয়েই আগ্রহ ছিল কাজী নজরুল ইসলামের। দাবা খেলা তার মধ্যে একটি। ড. কাজী মোতাহার হোসেনের সঙ্গে দাবা খেলতেন সময় পেলেই। ইংরেজি দৈনিক স্টেটসম্যান পত্রিকার দাবার আসরেও দেখা যেত
বিবিসির সবচেয়ে প্রভাবশালী সাময়িকী প্রকাশের দিন
ছয় দশকের বেশি সময় ধরে ব্রিটিশ সাংবাদিকতায় স্বতন্ত্র অবস্থান ধরে রেখেছিল দ্য লিসেনার। ভার্জিনিয়া ওলফ, ফিলিপ লারকিন, টিএস ইলিয়টের মতো প্রতিভাধর মানুষদের লেখা ছাপা হতো এই সাময়িকীতে। ১৯২৯ সালের আজকের দিনে বিবিসির মহাপরিচালক জন রেইথের হাত ধরে সাপ্তাহিক এই সাময়িকীর প্রকাশ শুরু হয়। ছয় দশকের বেশি সময় ধরে সা
ইন্দো-বর্মা রেস্তোরাঁয় নির্জনতম কবি
জীবনানন্দ দাশকে নির্জনতম কবি বলা হয়। তিনি নির্জনতম কবি শুধু নন, নির্জনতম মানুষও ছিলেন। বুদ্ধদেব বসু জীবনানন্দ দাশকে প্রথম দেখেছিলেন ঢাকায়, ব্রাহ্মসমাজে। সেদিন ছিল জীবনানন্দের বিয়ে। এরপর জীবনানন্দের জীবদ্দশায় তাঁর
কে মেরেছে কিটসকে?
ছেলেবেলায় জন কিটসের কবি প্রতিভার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি; বরং সহপাঠীদের সঙ্গে লড়াই করার খবরটিই জানা যায়। সাত বছর বয়সে স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই দেখা গেল, যেকোনো ছুতো পেলেই উন্মাদের
গুরু-শিষ্য
চমকপ্রদ জীবনের একটি অংশে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ চার বছর সংগীত সাধনা করেছিলেন ওস্তাদ আহমেদ আলী খাঁর কাছে। শুরুর সাধনা ছিল গুরুর মন জয় করা। মন জয় করতে না পারলে গুরুর কাছ থেকে প্রকৃত সংগীত শিক্ষা লাভ করা যায় না।কিন্তু গুরুর মন জয় করা কি সোজা কথা?
ফাদার
একটি হাসপাতালে চেকআপের জন্য গিয়েছেন সৈয়দ শামসুল হক। একজন স্বনামধন্য কৃতী চিকিৎসক হাসপাতালটি গড়ে তুলেছেন। সাধারণ মানুষের উপকারে যেন হাসপাতালটি লাগে, সেটাই ছিল তাঁর লক্ষ্য। এ ঘটনার কিছুদিন আগে সেই মানবিক চিকিৎসক মারা গেছেন।
প্রদোষে প্রাকৃতজনের প্রস্তুতি
‘প্রদোষে প্রাকৃতজন’ উপন্যাসটি কি শুধু কল্পনা দিয়ে লেখা যেত, যদি অভিজ্ঞতা না থাকত? যেকোনো মহৎ উপন্যাস লেখার জন্যই প্রয়োজন হয় অভিজ্ঞতার। সেই অভিজ্ঞতার সঙ্গে কল্পনার মিশেলেই তৈরি হয় তা।
‘বাঁশি তোমায় দিয়ে যাব’
পঙ্কজ মল্লিক তখন বেতারে কাজ করছেন। একদিন অপরিচিত এক অবাঙালি তরুণ তাঁর অভিলাষ নিয়ে বেতারে এসেছেন। অনুষ্ঠান পরিচালক নৃপেন মজুমদার পঙ্কজকে ডেকে বললেন, ‘পঙ্কজ, দেখো তো, এই ছেলেটি রেডিওতে গাইবার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। তুমি ওর অডিশন নাও।’
ঠিকানাটা দিয়েন ফাহির...
ফাহির জানেন, আপনার ডেস্কে যে প্লাস্টিকের ফুল ছিল, সেটা আমি এখনো যত্ন করে রেখে দিয়েছি। আমার ডেস্কে আপনার ওই একটা স্মৃতিই আছে। মাঝে মাঝে মনে পড়লে আপন মনে দেখি, আপনার কর্মকাণ্ডের কথা ভাবি। প্লাস্টিকের ফুল তো, শুকাবে না কখনো। মাঝে মাঝে ছবিও তুলে দেব। ঠিকানাটা পাঠাবেন, পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা থাকবে।
ইলিয়াসের বাখোয়াজি
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ১৯৯৩ সালের এপ্রিলে কলকাতায় গিয়ে উঠেছিলেন বাল্যবন্ধু দিলীপ রায়ের বাড়িতে। সেখান থেকেই ফোন করেছেন মিহির সেনগুপ্তকে। জেনে নিয়েছেন তাঁর অফিসের ঠিকানা। পরদিন